আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, গত ১০-১৫ বছরে যত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছিল এবং আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা ছিল।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা কমবেশি নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। দেখেছি কীভাবে স্থানীয়রা রাজনৈতিক শক্তিটাকে প্রয়োগ করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কীভাবে তাদের তাঁবেদার হিসেবে রাজনৈতিক শক্তির মতো ব্যবহৃত হয়েছে। কীভাবে মানুষজনকে হয়রানি করেছে, নিপীড়ন ও হত্যা করেছে। কখনো কখনো ধর্ষণের ঘটনাও ঘটেছে। এগুলোর কোনোটারই কিন্তু বিচার হয়নি।’
ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স ফর ডেমোক্রেসি ও বাংলাদেশ রিসার্চ অ্যানালাইসিস অ্যান্ড ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক ‘সত্য, ন্যায় ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, রামুর ঘটনায় ১৯টি মামলা হয়েছিল। একটির বাদী পরবর্তী সময়ে মামলা উত্তোলন করে নিয়েছিলেন। ১৮টি মামলা এখনো চলমান। ২০১২ সালের ওই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর আদালত বলেছেন, কিছু হয়নি। অধিকতর তদন্ত লাগবে। পরে বিচারিক তদন্তে ১৯৮ জনের নাম এসেছিল; যাঁদের প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ, না হয় যুবলীগ, না হয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত। বিচারিক তদন্ত প্রতিবেদন কোর্টে দাখিল হলেও প্রকাশ হয়নি। রিট এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। রামুর ঘটনার এখনো বিচার হয়নি। গত ১৫ বছরে এ রকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি হয়েছিল।
জুলাই-আগস্টের বিচার নিয়ে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ফৌজদারি মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়া বিচার করা যায় না। অথচ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এখনো জুলাই-আগস্টের ঘটনার সাক্ষ্যপ্রমাণ সংরক্ষণে উদ্যোগ নেয়নি।
ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, ‘আগস্ট মাসের গণহত্যা নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু গত ১৫ বছরে গুম-খুনের পাশাপাশি আরও মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। গণগ্রেপ্তার, গণ-আটক, থানায় এমনকি কারাগারে নির্যাতন হয়েছে। হয়রানি একটা দৈনন্দিন এবং স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ট্যাক্স ফাইল নিয়ে টানাটানি করা, সম্পত্তি নিয়ে সমস্যায় ফেলা, চাকরি নিয়ে ঝামেলায় ফেলা এমনকি সামাজিক হয়রানিও হয়েছে।’
সারা হোসেন বলেন, ‘বাক্স্বাধীনতা নিয়ে আমরা গত পাঁচ মাসে অনেক কথা বলেছি। এখন বলতে পারছি। কিন্তু কীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হলো? সব তো ডিজিএফআই বা এনএসআই দিয়ে করানো হয়নি। অন্যরাও করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী দেশের ভেতরে-বাইরে বিশেষ করে অনলাইনে সারাক্ষণ একটা অস্বীকারের মধ্যে আছে যে কোনো কিছু ঘটেনি। সবাই নিজেদের খুন করেছে। আশা করছি, তারা যদি একটু চুপ করে অন্তত স্বীকার করে।’

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখনো স্বীকার করছে না। আওয়ামী লীগের অনেকে এখনো ডিনাইয়ের মধ্যে আছে। কী পরিমাণ ক্রাইম (অপরাধ) তারা করেছে। কিন্তু আমি নিশ্চিত, বাংলাদেশের সোসাইটি ও তরুণ প্রজন্ম একটা রিকন্সিলিয়েশনের জায়গায় যাবে। আওয়ামী লীগ বলছে, হাজার হাজার পুলিশ মারা গেছে। আমরা ৪৪ জনের নাম দিয়ে দিয়েছি। এর বেশি কেউ পেলে আমাদের দেখান। আওয়ামী লীগ তো তার ন্যারেটিভ দিচ্ছে। তারা মনে করছে, এই সরকার অজনপ্রিয় হয়ে গেলে তার ন্যারেটিভ ইম্পোজ করবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘এবারের যে আন্দোলন, বাংলাদেশের সোসাইটির যে ম্যাচিউরিটি, এটা অবিশ্বাস্য। ৫ আগস্টের পরে সাত-আট দিন পুলিশ ছিল না। এই সোসাইটির তো প্রতিটি ঘরে হানাহানি হওয়ার কথা ছিল। ১৫ থেকে ২০ হাজার লোককে যদি মেরে ফেলা হতো, তাহলে আমাদের সোসাইটি, জাতি ড্যামেজ হয়ে যেত। গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের অনেক ম্যাচিউরিটি এসেছে। আমাদের সংবাদপত্র উন্নত হয়েছে। আমাদের সত্য অন্বেষণের জন্য জায়গাটা উন্নত হয়েছে।’
নেত্র নিউজের প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিল বলেন, আয়নাঘরের মূল তত্ত্বাবধায়কদের বিরুদ্ধে আদালত থেকে পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। বেশির ভাগ ক্যান্টনমেন্টে বসে আছে। কেন? র্যাবের ডিজি বলেছে, র্যাবে আয়নাঘর ছিল। ডিজিএফআই কেন বলে না?
তাসনিম খলিল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচিত। এই ট্রাইব্যুনালের ইতিহাস আছে, এখানে কীভাবে মানুষকে একটার পর একটা ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। সুখরঞ্জন বালি নামের একজন সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালের সামনে থেকে অপহরণ করে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যে আদালতে এসব তামাশা হলো এতগুলো বছর ধরে, এই কোর্টেই আপনারা আরেকটি বিচার করবেন? সরকারের পক্ষ থেকে জবাব দিতে হবে আমাদের।’
তাসনিম খলিল বলেন, এই ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশের মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করার একটি হাতিয়ার ছিল না? বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একজন প্রসিকিউটর আছেন, তাঁর বিরুদ্ধে শক্ত অভিযোগ রয়েছে। এতগুলো বছর র্যাব, ডিজিএফআই, সিটিটিসিকে সাহায্য করেছেন মানুষকে গুম করতে, তুলে নিয়ে আসতে, অপহরণ করতে, খুন করতে। তিনি কীভাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর?

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, গত ১০-১৫ বছরে যত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছিল এবং আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা ছিল।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা কমবেশি নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। দেখেছি কীভাবে স্থানীয়রা রাজনৈতিক শক্তিটাকে প্রয়োগ করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কীভাবে তাদের তাঁবেদার হিসেবে রাজনৈতিক শক্তির মতো ব্যবহৃত হয়েছে। কীভাবে মানুষজনকে হয়রানি করেছে, নিপীড়ন ও হত্যা করেছে। কখনো কখনো ধর্ষণের ঘটনাও ঘটেছে। এগুলোর কোনোটারই কিন্তু বিচার হয়নি।’
ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স ফর ডেমোক্রেসি ও বাংলাদেশ রিসার্চ অ্যানালাইসিস অ্যান্ড ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক ‘সত্য, ন্যায় ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, রামুর ঘটনায় ১৯টি মামলা হয়েছিল। একটির বাদী পরবর্তী সময়ে মামলা উত্তোলন করে নিয়েছিলেন। ১৮টি মামলা এখনো চলমান। ২০১২ সালের ওই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর আদালত বলেছেন, কিছু হয়নি। অধিকতর তদন্ত লাগবে। পরে বিচারিক তদন্তে ১৯৮ জনের নাম এসেছিল; যাঁদের প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ, না হয় যুবলীগ, না হয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত। বিচারিক তদন্ত প্রতিবেদন কোর্টে দাখিল হলেও প্রকাশ হয়নি। রিট এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। রামুর ঘটনার এখনো বিচার হয়নি। গত ১৫ বছরে এ রকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি হয়েছিল।
জুলাই-আগস্টের বিচার নিয়ে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ফৌজদারি মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়া বিচার করা যায় না। অথচ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এখনো জুলাই-আগস্টের ঘটনার সাক্ষ্যপ্রমাণ সংরক্ষণে উদ্যোগ নেয়নি।
ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, ‘আগস্ট মাসের গণহত্যা নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু গত ১৫ বছরে গুম-খুনের পাশাপাশি আরও মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। গণগ্রেপ্তার, গণ-আটক, থানায় এমনকি কারাগারে নির্যাতন হয়েছে। হয়রানি একটা দৈনন্দিন এবং স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ট্যাক্স ফাইল নিয়ে টানাটানি করা, সম্পত্তি নিয়ে সমস্যায় ফেলা, চাকরি নিয়ে ঝামেলায় ফেলা এমনকি সামাজিক হয়রানিও হয়েছে।’
সারা হোসেন বলেন, ‘বাক্স্বাধীনতা নিয়ে আমরা গত পাঁচ মাসে অনেক কথা বলেছি। এখন বলতে পারছি। কিন্তু কীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হলো? সব তো ডিজিএফআই বা এনএসআই দিয়ে করানো হয়নি। অন্যরাও করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী দেশের ভেতরে-বাইরে বিশেষ করে অনলাইনে সারাক্ষণ একটা অস্বীকারের মধ্যে আছে যে কোনো কিছু ঘটেনি। সবাই নিজেদের খুন করেছে। আশা করছি, তারা যদি একটু চুপ করে অন্তত স্বীকার করে।’

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখনো স্বীকার করছে না। আওয়ামী লীগের অনেকে এখনো ডিনাইয়ের মধ্যে আছে। কী পরিমাণ ক্রাইম (অপরাধ) তারা করেছে। কিন্তু আমি নিশ্চিত, বাংলাদেশের সোসাইটি ও তরুণ প্রজন্ম একটা রিকন্সিলিয়েশনের জায়গায় যাবে। আওয়ামী লীগ বলছে, হাজার হাজার পুলিশ মারা গেছে। আমরা ৪৪ জনের নাম দিয়ে দিয়েছি। এর বেশি কেউ পেলে আমাদের দেখান। আওয়ামী লীগ তো তার ন্যারেটিভ দিচ্ছে। তারা মনে করছে, এই সরকার অজনপ্রিয় হয়ে গেলে তার ন্যারেটিভ ইম্পোজ করবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘এবারের যে আন্দোলন, বাংলাদেশের সোসাইটির যে ম্যাচিউরিটি, এটা অবিশ্বাস্য। ৫ আগস্টের পরে সাত-আট দিন পুলিশ ছিল না। এই সোসাইটির তো প্রতিটি ঘরে হানাহানি হওয়ার কথা ছিল। ১৫ থেকে ২০ হাজার লোককে যদি মেরে ফেলা হতো, তাহলে আমাদের সোসাইটি, জাতি ড্যামেজ হয়ে যেত। গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের অনেক ম্যাচিউরিটি এসেছে। আমাদের সংবাদপত্র উন্নত হয়েছে। আমাদের সত্য অন্বেষণের জন্য জায়গাটা উন্নত হয়েছে।’
নেত্র নিউজের প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিল বলেন, আয়নাঘরের মূল তত্ত্বাবধায়কদের বিরুদ্ধে আদালত থেকে পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। বেশির ভাগ ক্যান্টনমেন্টে বসে আছে। কেন? র্যাবের ডিজি বলেছে, র্যাবে আয়নাঘর ছিল। ডিজিএফআই কেন বলে না?
তাসনিম খলিল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচিত। এই ট্রাইব্যুনালের ইতিহাস আছে, এখানে কীভাবে মানুষকে একটার পর একটা ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। সুখরঞ্জন বালি নামের একজন সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালের সামনে থেকে অপহরণ করে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যে আদালতে এসব তামাশা হলো এতগুলো বছর ধরে, এই কোর্টেই আপনারা আরেকটি বিচার করবেন? সরকারের পক্ষ থেকে জবাব দিতে হবে আমাদের।’
তাসনিম খলিল বলেন, এই ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশের মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করার একটি হাতিয়ার ছিল না? বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একজন প্রসিকিউটর আছেন, তাঁর বিরুদ্ধে শক্ত অভিযোগ রয়েছে। এতগুলো বছর র্যাব, ডিজিএফআই, সিটিটিসিকে সাহায্য করেছেন মানুষকে গুম করতে, তুলে নিয়ে আসতে, অপহরণ করতে, খুন করতে। তিনি কীভাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর?
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, গত ১০-১৫ বছরে যত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছিল এবং আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা ছিল।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা কমবেশি নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। দেখেছি কীভাবে স্থানীয়রা রাজনৈতিক শক্তিটাকে প্রয়োগ করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কীভাবে তাদের তাঁবেদার হিসেবে রাজনৈতিক শক্তির মতো ব্যবহৃত হয়েছে। কীভাবে মানুষজনকে হয়রানি করেছে, নিপীড়ন ও হত্যা করেছে। কখনো কখনো ধর্ষণের ঘটনাও ঘটেছে। এগুলোর কোনোটারই কিন্তু বিচার হয়নি।’
ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স ফর ডেমোক্রেসি ও বাংলাদেশ রিসার্চ অ্যানালাইসিস অ্যান্ড ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক ‘সত্য, ন্যায় ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, রামুর ঘটনায় ১৯টি মামলা হয়েছিল। একটির বাদী পরবর্তী সময়ে মামলা উত্তোলন করে নিয়েছিলেন। ১৮টি মামলা এখনো চলমান। ২০১২ সালের ওই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর আদালত বলেছেন, কিছু হয়নি। অধিকতর তদন্ত লাগবে। পরে বিচারিক তদন্তে ১৯৮ জনের নাম এসেছিল; যাঁদের প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ, না হয় যুবলীগ, না হয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত। বিচারিক তদন্ত প্রতিবেদন কোর্টে দাখিল হলেও প্রকাশ হয়নি। রিট এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। রামুর ঘটনার এখনো বিচার হয়নি। গত ১৫ বছরে এ রকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি হয়েছিল।
জুলাই-আগস্টের বিচার নিয়ে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ফৌজদারি মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়া বিচার করা যায় না। অথচ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এখনো জুলাই-আগস্টের ঘটনার সাক্ষ্যপ্রমাণ সংরক্ষণে উদ্যোগ নেয়নি।
ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, ‘আগস্ট মাসের গণহত্যা নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু গত ১৫ বছরে গুম-খুনের পাশাপাশি আরও মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। গণগ্রেপ্তার, গণ-আটক, থানায় এমনকি কারাগারে নির্যাতন হয়েছে। হয়রানি একটা দৈনন্দিন এবং স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ট্যাক্স ফাইল নিয়ে টানাটানি করা, সম্পত্তি নিয়ে সমস্যায় ফেলা, চাকরি নিয়ে ঝামেলায় ফেলা এমনকি সামাজিক হয়রানিও হয়েছে।’
সারা হোসেন বলেন, ‘বাক্স্বাধীনতা নিয়ে আমরা গত পাঁচ মাসে অনেক কথা বলেছি। এখন বলতে পারছি। কিন্তু কীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হলো? সব তো ডিজিএফআই বা এনএসআই দিয়ে করানো হয়নি। অন্যরাও করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী দেশের ভেতরে-বাইরে বিশেষ করে অনলাইনে সারাক্ষণ একটা অস্বীকারের মধ্যে আছে যে কোনো কিছু ঘটেনি। সবাই নিজেদের খুন করেছে। আশা করছি, তারা যদি একটু চুপ করে অন্তত স্বীকার করে।’

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখনো স্বীকার করছে না। আওয়ামী লীগের অনেকে এখনো ডিনাইয়ের মধ্যে আছে। কী পরিমাণ ক্রাইম (অপরাধ) তারা করেছে। কিন্তু আমি নিশ্চিত, বাংলাদেশের সোসাইটি ও তরুণ প্রজন্ম একটা রিকন্সিলিয়েশনের জায়গায় যাবে। আওয়ামী লীগ বলছে, হাজার হাজার পুলিশ মারা গেছে। আমরা ৪৪ জনের নাম দিয়ে দিয়েছি। এর বেশি কেউ পেলে আমাদের দেখান। আওয়ামী লীগ তো তার ন্যারেটিভ দিচ্ছে। তারা মনে করছে, এই সরকার অজনপ্রিয় হয়ে গেলে তার ন্যারেটিভ ইম্পোজ করবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘এবারের যে আন্দোলন, বাংলাদেশের সোসাইটির যে ম্যাচিউরিটি, এটা অবিশ্বাস্য। ৫ আগস্টের পরে সাত-আট দিন পুলিশ ছিল না। এই সোসাইটির তো প্রতিটি ঘরে হানাহানি হওয়ার কথা ছিল। ১৫ থেকে ২০ হাজার লোককে যদি মেরে ফেলা হতো, তাহলে আমাদের সোসাইটি, জাতি ড্যামেজ হয়ে যেত। গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের অনেক ম্যাচিউরিটি এসেছে। আমাদের সংবাদপত্র উন্নত হয়েছে। আমাদের সত্য অন্বেষণের জন্য জায়গাটা উন্নত হয়েছে।’
নেত্র নিউজের প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিল বলেন, আয়নাঘরের মূল তত্ত্বাবধায়কদের বিরুদ্ধে আদালত থেকে পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। বেশির ভাগ ক্যান্টনমেন্টে বসে আছে। কেন? র্যাবের ডিজি বলেছে, র্যাবে আয়নাঘর ছিল। ডিজিএফআই কেন বলে না?
তাসনিম খলিল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচিত। এই ট্রাইব্যুনালের ইতিহাস আছে, এখানে কীভাবে মানুষকে একটার পর একটা ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। সুখরঞ্জন বালি নামের একজন সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালের সামনে থেকে অপহরণ করে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যে আদালতে এসব তামাশা হলো এতগুলো বছর ধরে, এই কোর্টেই আপনারা আরেকটি বিচার করবেন? সরকারের পক্ষ থেকে জবাব দিতে হবে আমাদের।’
তাসনিম খলিল বলেন, এই ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশের মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করার একটি হাতিয়ার ছিল না? বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একজন প্রসিকিউটর আছেন, তাঁর বিরুদ্ধে শক্ত অভিযোগ রয়েছে। এতগুলো বছর র্যাব, ডিজিএফআই, সিটিটিসিকে সাহায্য করেছেন মানুষকে গুম করতে, তুলে নিয়ে আসতে, অপহরণ করতে, খুন করতে। তিনি কীভাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর?

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, গত ১০-১৫ বছরে যত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছিল এবং আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা ছিল।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা কমবেশি নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। দেখেছি কীভাবে স্থানীয়রা রাজনৈতিক শক্তিটাকে প্রয়োগ করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কীভাবে তাদের তাঁবেদার হিসেবে রাজনৈতিক শক্তির মতো ব্যবহৃত হয়েছে। কীভাবে মানুষজনকে হয়রানি করেছে, নিপীড়ন ও হত্যা করেছে। কখনো কখনো ধর্ষণের ঘটনাও ঘটেছে। এগুলোর কোনোটারই কিন্তু বিচার হয়নি।’
ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স ফর ডেমোক্রেসি ও বাংলাদেশ রিসার্চ অ্যানালাইসিস অ্যান্ড ইনফরমেশন নেটওয়ার্ক ‘সত্য, ন্যায় ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, রামুর ঘটনায় ১৯টি মামলা হয়েছিল। একটির বাদী পরবর্তী সময়ে মামলা উত্তোলন করে নিয়েছিলেন। ১৮টি মামলা এখনো চলমান। ২০১২ সালের ওই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার পর আদালত বলেছেন, কিছু হয়নি। অধিকতর তদন্ত লাগবে। পরে বিচারিক তদন্তে ১৯৮ জনের নাম এসেছিল; যাঁদের প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ, না হয় যুবলীগ, না হয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত। বিচারিক তদন্ত প্রতিবেদন কোর্টে দাখিল হলেও প্রকাশ হয়নি। রিট এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। রামুর ঘটনার এখনো বিচার হয়নি। গত ১৫ বছরে এ রকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি হয়েছিল।
জুলাই-আগস্টের বিচার নিয়ে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ফৌজদারি মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়া বিচার করা যায় না। অথচ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এখনো জুলাই-আগস্টের ঘটনার সাক্ষ্যপ্রমাণ সংরক্ষণে উদ্যোগ নেয়নি।
ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, ‘আগস্ট মাসের গণহত্যা নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু গত ১৫ বছরে গুম-খুনের পাশাপাশি আরও মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। গণগ্রেপ্তার, গণ-আটক, থানায় এমনকি কারাগারে নির্যাতন হয়েছে। হয়রানি একটা দৈনন্দিন এবং স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ট্যাক্স ফাইল নিয়ে টানাটানি করা, সম্পত্তি নিয়ে সমস্যায় ফেলা, চাকরি নিয়ে ঝামেলায় ফেলা এমনকি সামাজিক হয়রানিও হয়েছে।’
সারা হোসেন বলেন, ‘বাক্স্বাধীনতা নিয়ে আমরা গত পাঁচ মাসে অনেক কথা বলেছি। এখন বলতে পারছি। কিন্তু কীভাবে বন্ধ করে দেওয়া হলো? সব তো ডিজিএফআই বা এনএসআই দিয়ে করানো হয়নি। অন্যরাও করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী দেশের ভেতরে-বাইরে বিশেষ করে অনলাইনে সারাক্ষণ একটা অস্বীকারের মধ্যে আছে যে কোনো কিছু ঘটেনি। সবাই নিজেদের খুন করেছে। আশা করছি, তারা যদি একটু চুপ করে অন্তত স্বীকার করে।’

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখনো স্বীকার করছে না। আওয়ামী লীগের অনেকে এখনো ডিনাইয়ের মধ্যে আছে। কী পরিমাণ ক্রাইম (অপরাধ) তারা করেছে। কিন্তু আমি নিশ্চিত, বাংলাদেশের সোসাইটি ও তরুণ প্রজন্ম একটা রিকন্সিলিয়েশনের জায়গায় যাবে। আওয়ামী লীগ বলছে, হাজার হাজার পুলিশ মারা গেছে। আমরা ৪৪ জনের নাম দিয়ে দিয়েছি। এর বেশি কেউ পেলে আমাদের দেখান। আওয়ামী লীগ তো তার ন্যারেটিভ দিচ্ছে। তারা মনে করছে, এই সরকার অজনপ্রিয় হয়ে গেলে তার ন্যারেটিভ ইম্পোজ করবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘এবারের যে আন্দোলন, বাংলাদেশের সোসাইটির যে ম্যাচিউরিটি, এটা অবিশ্বাস্য। ৫ আগস্টের পরে সাত-আট দিন পুলিশ ছিল না। এই সোসাইটির তো প্রতিটি ঘরে হানাহানি হওয়ার কথা ছিল। ১৫ থেকে ২০ হাজার লোককে যদি মেরে ফেলা হতো, তাহলে আমাদের সোসাইটি, জাতি ড্যামেজ হয়ে যেত। গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের অনেক ম্যাচিউরিটি এসেছে। আমাদের সংবাদপত্র উন্নত হয়েছে। আমাদের সত্য অন্বেষণের জন্য জায়গাটা উন্নত হয়েছে।’
নেত্র নিউজের প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিল বলেন, আয়নাঘরের মূল তত্ত্বাবধায়কদের বিরুদ্ধে আদালত থেকে পরোয়ানা জারি হলেও কেউ গ্রেপ্তার হননি। বেশির ভাগ ক্যান্টনমেন্টে বসে আছে। কেন? র্যাবের ডিজি বলেছে, র্যাবে আয়নাঘর ছিল। ডিজিএফআই কেন বলে না?
তাসনিম খলিল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচিত। এই ট্রাইব্যুনালের ইতিহাস আছে, এখানে কীভাবে মানুষকে একটার পর একটা ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। সুখরঞ্জন বালি নামের একজন সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালের সামনে থেকে অপহরণ করে ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যে আদালতে এসব তামাশা হলো এতগুলো বছর ধরে, এই কোর্টেই আপনারা আরেকটি বিচার করবেন? সরকারের পক্ষ থেকে জবাব দিতে হবে আমাদের।’
তাসনিম খলিল বলেন, এই ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশের মানুষের অধিকার ক্ষুণ্ন করার একটি হাতিয়ার ছিল না? বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে একজন প্রসিকিউটর আছেন, তাঁর বিরুদ্ধে শক্ত অভিযোগ রয়েছে। এতগুলো বছর র্যাব, ডিজিএফআই, সিটিটিসিকে সাহায্য করেছেন মানুষকে গুম করতে, তুলে নিয়ে আসতে, অপহরণ করতে, খুন করতে। তিনি কীভাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর?

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে...
৪ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৫ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে এমনটি জানানো হয়েছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে।
সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ২ হাজার ৫০০ ক্লাস্টারে সমসংখ্যক শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সচিব কমিটির সুপারিশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে।
সচিব কমিটি মনে করে, প্রকল্পটির পরিকল্পনায় ত্রুটি ছিল। এত অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না এবং এতে বৈষম্যের সৃষ্টি হবে। সারা দেশে ৬৫ হাজার ৫৬৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ের অধিকাংশেই প্রস্তাবিত নিয়োগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। ক্লাস্টারভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলে একই শিক্ষককে ২০টির বেশি বিদ্যালয়ে যুগপৎভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এর ফলে তাঁর পক্ষে কর্মঘণ্টা ম্যানেজ করা সম্ভব হবে না বলে সচিব কমিটি মনে করে।
পরে অর্থের সংস্থান সাপেক্ষে সব স্কুলে এ রকম নতুন বিষয়ের শিক্ষকের পদ সৃজন ও সেসব পদে নিয়োগদানের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে বলে কমিটি অভিমত ব্যক্ত করেছে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে এমনটি জানানো হয়েছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে।
সারা দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ২ হাজার ৫০০ ক্লাস্টারে সমসংখ্যক শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি সচিব কমিটির সুপারিশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে।
সচিব কমিটি মনে করে, প্রকল্পটির পরিকল্পনায় ত্রুটি ছিল। এত অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না এবং এতে বৈষম্যের সৃষ্টি হবে। সারা দেশে ৬৫ হাজার ৫৬৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ের অধিকাংশেই প্রস্তাবিত নিয়োগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। ক্লাস্টারভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলে একই শিক্ষককে ২০টির বেশি বিদ্যালয়ে যুগপৎভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এর ফলে তাঁর পক্ষে কর্মঘণ্টা ম্যানেজ করা সম্ভব হবে না বলে সচিব কমিটি মনে করে।
পরে অর্থের সংস্থান সাপেক্ষে সব স্কুলে এ রকম নতুন বিষয়ের শিক্ষকের পদ সৃজন ও সেসব পদে নিয়োগদানের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে বলে কমিটি অভিমত ব্যক্ত করেছে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, গত ১০-১৫ বছরে যত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছিল এবং আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা ছিল।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে...
৪ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৫ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে ফুল কোর্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সে সভায় তাঁদের পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদোন্নতির জন্য প্যানেলে ছিলেন– অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ থেকে জেলা ও দায়রা জজ পদের জন্য ৩৪৫ জন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে ২০৭ এবং সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫৫১ জন। সব মিলিয়ে পদোন্নতির প্যানেলে ১ হাজার ১০৩ জন বিচারিক কর্মকর্তার নাম থাকলেও নানা কারণে বেশ কয়েকজনের নাম অনুমোদন হয়নি।
২০২৬ সালের সুপ্রিম কোর্টের ক্যালেন্ডারও ফুল কোর্ট সভায় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছিল। তবে সরকারি ক্যালেন্ডার এখনো প্রকাশিত না হওয়ায় তা অনুমোদিত হয়নি।
সম্প্রতি ১ হাজার ১০৩ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করতে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব পাঠানো হয়। পদোন্নতির প্যানেলে ছিল কয়েকজন বিতর্কিত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার নাম, যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধান চলমান।
বিচারকদের পদোন্নতি যেভাবে হয়
সব মন্ত্রণালয়ে পদোন্নতির জন্য ডিপিসি (বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি) থাকে। ওই কমিটি পদোন্নতির প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে এক দিনেই প্যানেলের সবার পদোন্নতির জিও জারি করা হয়।
তবে বিচারকদের ক্ষেত্রে প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়। বাছাই কমিটির মাধ্যমে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় ওঠে। সভায় অনুমোদন পাওয়ার পর তা আবার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় থেকে তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে ওই প্যানেল আইন মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষিত থাকে এবং পদ খালি হওয়ার পর সময়ে সময়ে জিও জারি করা হয়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিধিমালা ২০০৭ অনুযায়ী, সিনিয়র সহকারী জজ পদে পদোন্নতির জন্য সহকারী জজদের এই পদে চার বছর দায়িত্ব পালনের শর্ত পূরণ করতে হয়। সিনিয়র সহকারী জজদের যুগ্ম জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর এবং অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছরের শর্ত পূরণ করতে হয়। তবে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা হয় না। অনেকেই বছরের পর বছর প্যানেলভুক্ত হয়ে থাকেন।

সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে ফুল কোর্ট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সে সভায় তাঁদের পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত করা হয়।
সুপ্রিম কোর্টে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদোন্নতির জন্য প্যানেলে ছিলেন– অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ থেকে জেলা ও দায়রা জজ পদের জন্য ৩৪৫ জন, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে ২০৭ এবং সিনিয়র সহকারী জজ থেকে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫৫১ জন। সব মিলিয়ে পদোন্নতির প্যানেলে ১ হাজার ১০৩ জন বিচারিক কর্মকর্তার নাম থাকলেও নানা কারণে বেশ কয়েকজনের নাম অনুমোদন হয়নি।
২০২৬ সালের সুপ্রিম কোর্টের ক্যালেন্ডারও ফুল কোর্ট সভায় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছিল। তবে সরকারি ক্যালেন্ডার এখনো প্রকাশিত না হওয়ায় তা অনুমোদিত হয়নি।
সম্প্রতি ১ হাজার ১০৩ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদোন্নতির প্যানেলভুক্ত করতে আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব পাঠানো হয়। পদোন্নতির প্যানেলে ছিল কয়েকজন বিতর্কিত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার নাম, যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধান চলমান।
বিচারকদের পদোন্নতি যেভাবে হয়
সব মন্ত্রণালয়ে পদোন্নতির জন্য ডিপিসি (বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি) থাকে। ওই কমিটি পদোন্নতির প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে এক দিনেই প্যানেলের সবার পদোন্নতির জিও জারি করা হয়।
তবে বিচারকদের ক্ষেত্রে প্যানেল চূড়ান্ত করার পর তা সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়। বাছাই কমিটির মাধ্যমে বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় ওঠে। সভায় অনুমোদন পাওয়ার পর তা আবার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। মন্ত্রণালয় থেকে তা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হয়ে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে যায়। রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলে ওই প্যানেল আইন মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষিত থাকে এবং পদ খালি হওয়ার পর সময়ে সময়ে জিও জারি করা হয়।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিধিমালা ২০০৭ অনুযায়ী, সিনিয়র সহকারী জজ পদে পদোন্নতির জন্য সহকারী জজদের এই পদে চার বছর দায়িত্ব পালনের শর্ত পূরণ করতে হয়। সিনিয়র সহকারী জজদের যুগ্ম জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর, যুগ্ম জেলা জজ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছর এবং অতিরিক্ত জেলা জজ থেকে জেলা জজ পদে পদোন্নতির জন্য দুই বছরের শর্ত পূরণ করতে হয়। তবে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা হয় না। অনেকেই বছরের পর বছর প্যানেলভুক্ত হয়ে থাকেন।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, গত ১০-১৫ বছরে যত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছিল এবং আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা ছিল।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৫ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা নিজাম উদ্দিন হাজারীর স্ত্রী নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে ৪৫ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ ও ৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক মহাপরিচালক বলেন, অভিযুক্ত নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সন্দেহজনক লেনদেনের পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে। কমিশন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
এ ছাড়া ২০১৯ সালের মে থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত নুরজাহান বেগমের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের একটি হিসাবে ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করেছে দুদক।
এ তথ্য আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যাচাই করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এর আগেও অবৈধ সম্পদ অর্জন, ফেনী ও ঢাকায় নামে-বেনামে জমি ও ভবন ক্রয় এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে একাধিক তদন্ত চলছে।
সূত্রটি আরও জানায়, দুদকে পাঠানো সম্পদ বিবরণীতে ঘোষিত তথ্য ও বাস্তব সম্পদের মধ্যে বিশাল অমিল পাওয়া যায়। এর ধারাবাহিকতায় নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ফেনী-২ আসন থেকে টানা তিনবার আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নিজাম উদ্দিন হাজারী। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দখলদারত্বের অভিযোগ রয়েছে।

ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা নিজাম উদ্দিন হাজারীর স্ত্রী নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে ৪৫ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ ও ৪৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার দুদকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
দুদক মহাপরিচালক বলেন, অভিযুক্ত নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সন্দেহজনক লেনদেনের পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে। কমিশন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
এ ছাড়া ২০১৯ সালের মে থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত নুরজাহান বেগমের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের একটি হিসাবে ৪৩ কোটি ৩১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০৩ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন শনাক্ত করেছে দুদক।
এ তথ্য আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যাচাই করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধানসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, নিজাম উদ্দিন হাজারী ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এর আগেও অবৈধ সম্পদ অর্জন, ফেনী ও ঢাকায় নামে-বেনামে জমি ও ভবন ক্রয় এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে একাধিক তদন্ত চলছে।
সূত্রটি আরও জানায়, দুদকে পাঠানো সম্পদ বিবরণীতে ঘোষিত তথ্য ও বাস্তব সম্পদের মধ্যে বিশাল অমিল পাওয়া যায়। এর ধারাবাহিকতায় নুরজাহান বেগমের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ফেনী-২ আসন থেকে টানা তিনবার আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নিজাম উদ্দিন হাজারী। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দখলদারত্বের অভিযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, গত ১০-১৫ বছরে যত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছিল এবং আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা ছিল।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে...
৪ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১০১ জন। সব মিলিয়ে এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৯২৩ জনে। তাদের মধ্যে ২৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে মশাবাহিত এ রোগে।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন মারা গেছে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোতে সর্বোচ্চ ২৪১ জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৭৫ জন, রাজধানীর বাইরে ঢাকা বিভাগে ২০৮, বরিশালে ১৫১, খুলনায় ৫৯, চট্টগ্রামে ১২৫, রাজশাহীতে ৪৫, ময়মনসিংহে ৭৫, রংপুরে ১৯ ও সিলেটে তিনজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
গত অক্টোবর মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২২ হাজার ৫২০ জন, যা এই বছরের এক মাসে সর্বোচ্চ। একই সময়ে ৮০ জন মারা গেছে, যা এ বছরে একক মাসের সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন ভর্তি হয়েছিল এবং ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন, এপ্রিলে সাত, মে মাসে তিন, জুনে ১৯, জুলাইয়ে ৪১ ও আগস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ মাসে কোনো মৃত্যু হয়নি।
চলতি মাসের চার দিনে ৪ হাজার ৬১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে আর মারা গেছে ১৪ জন চিকিৎসাধীন রোগী।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। আর মারা গেছে ১ হাজার ৭০৫ জন।
২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন, ২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২, ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯, ২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ১০১ জন। সব মিলিয়ে এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৯২৩ জনে। তাদের মধ্যে ২৯২ জনের মৃত্যু হয়েছে মশাবাহিত এ রোগে।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে তিনজন।
এ ছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় একজন মারা গেছে। নতুন আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোতে সর্বোচ্চ ২৪১ জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৭৫ জন, রাজধানীর বাইরে ঢাকা বিভাগে ২০৮, বরিশালে ১৫১, খুলনায় ৫৯, চট্টগ্রামে ১২৫, রাজশাহীতে ৪৫, ময়মনসিংহে ৭৫, রংপুরে ১৯ ও সিলেটে তিনজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
গত অক্টোবর মাসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২২ হাজার ৫২০ জন, যা এই বছরের এক মাসে সর্বোচ্চ। একই সময়ে ৮০ জন মারা গেছে, যা এ বছরে একক মাসের সর্বোচ্চ মৃত্যু।
এর আগে গত সেপ্টেম্বরে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন ভর্তি হয়েছিল এবং ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিন, এপ্রিলে সাত, মে মাসে তিন, জুনে ১৯, জুলাইয়ে ৪১ ও আগস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মার্চ মাসে কোনো মৃত্যু হয়নি।
চলতি মাসের চার দিনে ৪ হাজার ৬১ জন রোগী ভর্তি হয়েছে আর মারা গেছে ১৪ জন চিকিৎসাধীন রোগী।
দেশে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। আর মারা গেছে ১ হাজার ৭০৫ জন।
২০২৪ সালে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন, ২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২, ২০২১ সালে ২৮ হাজার ৪২৯, ২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ এবং ২০১৯ সালে ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেছেন, গত ১০-১৫ বছরে যত সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, তার প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছিল এবং আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততা ছিল।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। অল্পসংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে কার্যকর কোনো সুফল বয়ে আনবে না বিধায় এটি বাতিল করা হয়েছে মর্মে জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের অধস্তন আদালতের হাজারের বেশি বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য প্যানেলভুক্ত হয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতির অংশগ্রহণে...
৪ ঘণ্টা আগে
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, নুরজাহান বেগম দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার সম্পদের ঘোষণা দেন। তবে যাচাই-বাছাইয়ে দেখা যায়, তাঁর আয় ও পারিবারিক ব্যয়ের তুলনায় ৪৫ কোটি ৩৪ লাখ ১৩ হাজার ৮৫১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ মেলে।
৫ ঘণ্টা আগে