নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘মোংলা-ঘাষিয়াখালী নৌপথটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধুর হাতের ছোঁয়া যে জায়গায় পৌঁছেছে, সেটার অনুভূতি অন্য রকম বিষয়। বঙ্গবন্ধু যেখানে হাত দিয়েছেন, সেখানে সোনায় পরিণত হয়েছে।’
আজ রোববার ঢাকা মতিঝিলে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে বিআইডব্লিউটিএ এবং ইউএসএইড আয়োজিত ‘মোংলা-ঘাষিয়াখালী চ্যানেল আপগ্রেডিং প্রজেক্ট-কনসেপচুয়াল স্টাডি’ বিষয়ক ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মোংলা-ঘাষিয়াখালী নৌপথটিকে সংরক্ষণ করতে হবে। চ্যানেলে নাব্যতা সমস্যা রয়েছে। সেগুলো দূর করার জন্য বিআইডব্লিউটিএ কাজ করছে। আমরা এক্সপার্ট দিয়ে কাজ করতে চাই। এই চ্যানেলের ড্রেজিং কাজটি নিখুঁত হতে হবে। এটি বাংলাদেশ-ভারত নৌ প্রটোকল রুটের অংশ।’
বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিসির সদস্য (প্রকৌশল) মোহাম্মদ মনোয়ার উজ জামান এবং ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ে ও পরিচালক রুবায়েত আলম।
ইউএসএইডের টিম লিডার জিন হেনরি লেবোয়রি মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু নৌপথের নাব্যতা ধরে রাখার জন্য ১৯৭৫ সালে সাতটি ড্রেজার সংগ্রহ করেছিলেন। এরপর কোনো সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান কোনো ড্রেজার সংগ্রহ করেননি। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিআইডব্লিউটিএ ৩৮টি নতুন ড্রেজার সংযুক্ত হয়ে ৪৫টি হয়েছে। আরও ৩৫টি ড্রেজার সংগ্রহের কাজ চলমান।
তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে যদি সপরিবারের হত্যা করা না হতো, তাহলে আজকে ৫৪ বছর পর এত সমস্যা নিয়ে কথা বলতে হতো না, সবকিছু স্মুথলি চলত। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর কোনো সরকার নাব্যতা, সিলটেশন ইত্যাদি নিয়ে কথা বলেনি, কোনো কাজ করেনি, শুধু রুটিন ওয়ার্ক করেছে। ইমারজেন্সি দিয়ে দেশ চালিয়েছে। নদীর ওপর মার্শাল ল শাসন চলেছে।’
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘মোংলা-ঘাষিয়াখালী নৌপথটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধুর হাতের ছোঁয়া যে জায়গায় পৌঁছেছে, সেটার অনুভূতি অন্য রকম বিষয়। বঙ্গবন্ধু যেখানে হাত দিয়েছেন, সেখানে সোনায় পরিণত হয়েছে।’
আজ রোববার ঢাকা মতিঝিলে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে বিআইডব্লিউটিএ এবং ইউএসএইড আয়োজিত ‘মোংলা-ঘাষিয়াখালী চ্যানেল আপগ্রেডিং প্রজেক্ট-কনসেপচুয়াল স্টাডি’ বিষয়ক ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মোংলা-ঘাষিয়াখালী নৌপথটিকে সংরক্ষণ করতে হবে। চ্যানেলে নাব্যতা সমস্যা রয়েছে। সেগুলো দূর করার জন্য বিআইডব্লিউটিএ কাজ করছে। আমরা এক্সপার্ট দিয়ে কাজ করতে চাই। এই চ্যানেলের ড্রেজিং কাজটি নিখুঁত হতে হবে। এটি বাংলাদেশ-ভারত নৌ প্রটোকল রুটের অংশ।’
বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমেদ মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিসির সদস্য (প্রকৌশল) মোহাম্মদ মনোয়ার উজ জামান এবং ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ে ও পরিচালক রুবায়েত আলম।
ইউএসএইডের টিম লিডার জিন হেনরি লেবোয়রি মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু নৌপথের নাব্যতা ধরে রাখার জন্য ১৯৭৫ সালে সাতটি ড্রেজার সংগ্রহ করেছিলেন। এরপর কোনো সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান কোনো ড্রেজার সংগ্রহ করেননি। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিআইডব্লিউটিএ ৩৮টি নতুন ড্রেজার সংযুক্ত হয়ে ৪৫টি হয়েছে। আরও ৩৫টি ড্রেজার সংগ্রহের কাজ চলমান।
তিনি আরও বলেন, ‘১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে যদি সপরিবারের হত্যা করা না হতো, তাহলে আজকে ৫৪ বছর পর এত সমস্যা নিয়ে কথা বলতে হতো না, সবকিছু স্মুথলি চলত। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর কোনো সরকার নাব্যতা, সিলটেশন ইত্যাদি নিয়ে কথা বলেনি, কোনো কাজ করেনি, শুধু রুটিন ওয়ার্ক করেছে। ইমারজেন্সি দিয়ে দেশ চালিয়েছে। নদীর ওপর মার্শাল ল শাসন চলেছে।’
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
২ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৬ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১২ ঘণ্টা আগে