অনলাইন ডেস্ক
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বিচারপতি মো. আব্দুর রউফ (৯২) মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর মগবাজার ইনসাফ বারাকা কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
বিচারপতি আব্দুর রউফের একান্ত সহকারী তাওহিদ গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বিচারপতি আব্দুর রউফ দুই মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর পরিবারের সদস্যরা দাফন ও জানাজাসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পর্কে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন।
বিচারপতি মো. আব্দুর রউফ বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থার ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারের সময় প্রথমবারের মতো তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। সে সময় বিচারপতি সুলতান হোসেন খান পদত্যাগ করলে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন বিচারপতি আব্দুর রউফ এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) হিসেবে দায়িত্ব নেন।
আব্দুর রউফের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে বিএনপি ১৪০টি আসন পেয়ে সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ পায় ৮৮টি আসন।
তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে বিচারপতি রউফের নেতৃত্বাধীন কমিশন নির্বাচনী আইনে ব্যাপক সংস্কার আনে এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ জারি করে। এ উদ্যোগ সে সময় ব্যাপক প্রশংসিত হয়। তবে ১৯৯৪ সালে বিএনপির শাসনামলে মাগুরা উপনির্বাচন নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়।
বিচারপতি রউফ মেয়াদ শেষ হওয়ার আট মাস আগেই প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়ে পুনরায় আদালতে ফিরে যান।
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বিচারপতি মো. আব্দুর রউফ (৯২) মারা গেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর মগবাজার ইনসাফ বারাকা কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
বিচারপতি আব্দুর রউফের একান্ত সহকারী তাওহিদ গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বিচারপতি আব্দুর রউফ দুই মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর পরিবারের সদস্যরা দাফন ও জানাজাসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পর্কে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন।
বিচারপতি মো. আব্দুর রউফ বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থার ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারের সময় প্রথমবারের মতো তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। সে সময় বিচারপতি সুলতান হোসেন খান পদত্যাগ করলে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন বিচারপতি আব্দুর রউফ এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) হিসেবে দায়িত্ব নেন।
আব্দুর রউফের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে বিএনপি ১৪০টি আসন পেয়ে সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ পায় ৮৮টি আসন।
তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে বিচারপতি রউফের নেতৃত্বাধীন কমিশন নির্বাচনী আইনে ব্যাপক সংস্কার আনে এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ জারি করে। এ উদ্যোগ সে সময় ব্যাপক প্রশংসিত হয়। তবে ১৯৯৪ সালে বিএনপির শাসনামলে মাগুরা উপনির্বাচন নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়।
বিচারপতি রউফ মেয়াদ শেষ হওয়ার আট মাস আগেই প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়ে পুনরায় আদালতে ফিরে যান।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে