আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
আজ বুধবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টার দিকে রিয়াজ হামিদুল্লাহকে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। তাঁকে তলব করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (বিএম) বি শ্যাম।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে হাইকমিশনারকে তলব করা হয়েছে। এ সময় ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিশেষভাবে হাইকমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছে, ঢাকায় কিছু ‘চরমপন্থী উপাদান’ প্রকাশ্যে ঢাকায় ভারতীয় মিশনের আশেপাশে একটি নিরাপত্তা সংকট তৈরি করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। ভারতের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, এই ধরনের হুমকি কূটনৈতিক সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিক—এমনটাই প্রত্যাশিত।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, বাংলাদেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা নিয়ে ‘চরমপন্থী উপাদানগুলো’র মাধ্যমে যে ‘মিথ্যা বয়ান’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে, ভারত তা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করে। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে অভিহিত করেছে। তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার এই উদ্বেগজনক ঘটনাগুলোর কোনো পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করেনি বা ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো অর্থবহ প্রমাণ দেয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ঐতিহাসিকভাবে মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে গড়ে ওঠা ঘনিষ্ঠ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়, যা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক এবং মানুষে-মানুষে উদ্যোগের মাধ্যমে আরও জোরদার হয়েছে। এই সম্পর্কের ভিত্তিতেই নয়াদিল্লি বারবার বাংলাদেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে মত দিয়েছে। ভারত সরকার ধারাবাহিক আহ্বান জানিয়েছে, একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশে যেন অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, বাংলাদেশ সরকার তাদের কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা বজায় রেখে সেদেশে অবস্থিত ভারতীয় মিশন এবং অন্যান্য বিদেশি পোস্টগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে, এই তলবের মূল কারণ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক নেতার ‘উসকানিমূলক’ মন্তব্য বলে উল্লেখ করা হলেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে সে প্রসঙ্গ আনা হয়নি।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
আজ বুধবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টার দিকে রিয়াজ হামিদুল্লাহকে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। তাঁকে তলব করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (বিএম) বি শ্যাম।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বাংলাদেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে হাইকমিশনারকে তলব করা হয়েছে। এ সময় ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিশেষভাবে হাইকমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছে, ঢাকায় কিছু ‘চরমপন্থী উপাদান’ প্রকাশ্যে ঢাকায় ভারতীয় মিশনের আশেপাশে একটি নিরাপত্তা সংকট তৈরি করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। ভারতের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানানো হয়েছে, এই ধরনের হুমকি কূটনৈতিক সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিক—এমনটাই প্রত্যাশিত।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, বাংলাদেশে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা নিয়ে ‘চরমপন্থী উপাদানগুলো’র মাধ্যমে যে ‘মিথ্যা বয়ান’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে, ভারত তা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করে। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে অভিহিত করেছে। তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার এই উদ্বেগজনক ঘটনাগুলোর কোনো পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করেনি বা ভারত সরকারের সঙ্গে কোনো অর্থবহ প্রমাণ দেয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ঐতিহাসিকভাবে মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে গড়ে ওঠা ঘনিষ্ঠ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়, যা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক এবং মানুষে-মানুষে উদ্যোগের মাধ্যমে আরও জোরদার হয়েছে। এই সম্পর্কের ভিত্তিতেই নয়াদিল্লি বারবার বাংলাদেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতার পক্ষে মত দিয়েছে। ভারত সরকার ধারাবাহিক আহ্বান জানিয়েছে, একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশে যেন অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, বাংলাদেশ সরকার তাদের কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতা বজায় রেখে সেদেশে অবস্থিত ভারতীয় মিশন এবং অন্যান্য বিদেশি পোস্টগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে, এই তলবের মূল কারণ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক নেতার ‘উসকানিমূলক’ মন্তব্য বলে উল্লেখ করা হলেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে সে প্রসঙ্গ আনা হয়নি।

বাংলা একাডেমির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শহীদ মুনীর চৌধুরী মিলনায়তনে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬-এর তারিখ নির্ধারণ সংক্রান্ত এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বইমেলা উদ্বোধনের সময় আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় নির্ধারণ করা হয়, চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
১৬ মিনিট আগে
‘বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে’ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ভারতের ‘নসিহত’ সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
২২ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেজে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর পরিচালিত বর্বরোচিত সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় দায়িত্ব পালনরত ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শাহাদাতবরণ করেন। একই ঘটনায় প্রথমে আটজন শান্তিরক্ষী আহত হন।
৪৪ মিনিট আগে
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও রমজানের কারণে প্রথমে এগিয়ে আনা এবং পরে স্থগিত করা অমর একুশে বইমেলার নতুন দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী, আসছে বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে এই মেলা, চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
বাংলা একাডেমির শহীদ মুনীর চৌধুরী মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বইমেলার তারিখ চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বাংলা একাডেমির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শহীদ মুনীর চৌধুরী মিলনায়তনে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬-এর তারিখ নির্ধারণ সংক্রান্ত এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বইমেলা উদ্বোধনের সময় আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় নির্ধারণ করা হয়, চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিদুর রহমান, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম, একাডেমির পরিচালক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, প্রকাশক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা।
জাতীয় নির্বাচন ও রমজান বিবেচনায় নিয়ে বইমেলার সময় এগিয়ে এনে ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলা একাডেমি। পরে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে স্থগিত করা হয়।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও রমজানের কারণে প্রথমে এগিয়ে আনা এবং পরে স্থগিত করা অমর একুশে বইমেলার নতুন দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষণা অনুযায়ী, আসছে বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে এই মেলা, চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
বাংলা একাডেমির শহীদ মুনীর চৌধুরী মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বইমেলার তারিখ চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বাংলা একাডেমির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শহীদ মুনীর চৌধুরী মিলনায়তনে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬-এর তারিখ নির্ধারণ সংক্রান্ত এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বইমেলা উদ্বোধনের সময় আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় নির্ধারণ করা হয়, চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিদুর রহমান, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম, একাডেমির পরিচালক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ, প্রকাশক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিরা।
জাতীয় নির্বাচন ও রমজান বিবেচনায় নিয়ে বইমেলার সময় এগিয়ে এনে ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলা একাডেমি। পরে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে স্থগিত করা হয়।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
৫ ঘণ্টা আগে
‘বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে’ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ভারতের ‘নসিহত’ সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
২২ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেজে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর পরিচালিত বর্বরোচিত সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় দায়িত্ব পালনরত ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শাহাদাতবরণ করেন। একই ঘটনায় প্রথমে আটজন শান্তিরক্ষী আহত হন।
৪৪ মিনিট আগে
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে’ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ভারতের ‘নসিহত’ সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
আজ বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন। তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ জানে, কীভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হয়। ভারতের উপদেশের দরকার নেই।
গত রোববার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা আশা করি, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনসহ অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।’
এ প্রসঙ্গ টেনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘সর্বশেষ যে বক্তব্য তাদের এসেছে, তাতে কিছু নসিহত করা হয়েছে আমাদের। আমি মনে করি না যে, এটার কোনো প্রয়োজন আছে। বাংলাদেশে নির্বাচন কেমন হবে, এটা নিয়ে আমরা আমাদের প্রতিবেশীদের উপদেশ চাই না। আমরা, এই সরকার, ডে ওয়ান থেকে স্পষ্টভাবে বলে আসছে যে, আমরা একটা অত্যন্ত উচ্চমানের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই—মানুষ যেন গিয়ে ভোট দিতে পারে সেই পরিবেশ, যা গত ১৫ বছর ছিল না। এখন ভারত আমাদের এটা নিয়ে উপদেশ দিচ্ছে—এটা আমি সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য মনে করি।’
এর কারণ ব্যাখ্যা করে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এই কারণে যে, তারা জানে যে এর আগে ১৫ বছর ধরে যে সরকার ছিল, যে সরকারের সঙ্গে তাদের অত্যন্ত মধুর সম্পর্ক ছিল, তখন কিন্তু এই যে নির্বাচনগুলো প্রহসনমূলক হয়েছে, তখন তারা একটু শব্দ উচ্চারণ করেনি। এখন সামনে একটা ভালো নির্বাচনের দিকে আমরা যাচ্ছি। এই মুহূর্তে আমাদের নসিহত করার তো কোনো প্রয়োজন নেই। আমরা জানি, আমরা কী করব। আমরা একটা ভালো নির্বাচন করব, যেটাতে মানুষ ভোট দিতে পারবে এবং তারা যাদের ভোট দেবে, তারাই নির্বাচিত হবে। যেটা এর আগে গত ১৫ বছরে ঘটেনি। তো এই জিনিসটা আমাদের কাছে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।’
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘হ্যাঁ, এই ইস্যু নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে। আমরা তাদের হাইকমিশনারকে ডেকেছি, এ ব্যাপারে আমরা যা কিছু বলেছি, তারা গ্রহণ করেনি। তাদের কিছু দ্বিমত আছে এই বিষয়ে। একইভাবে আমাদের হাইকমিশনারকেও তারা ডেকেছে। এটা খুব অপ্রত্যাশিত না, এটা ঘটে। একজনকে ডাকা, আরেকজনকে ডাকা হয়।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, এই বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই ভালো যে, আসলে এই সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত (সম্পর্কে) টানাপোড়েন তো আছেই ভারতের সঙ্গে। তবে সম্পর্কের এই টানাপোড়েন মেনে নিয়েই বর্তমান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছে বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমরা চাইলেই যে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দুই পক্ষ থেকেই সম্পর্ককে এগোনোর চেষ্টা করতে হবে।’
আরও পড়ুন:

‘বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে’ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ভারতের ‘নসিহত’ সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
আজ বুধবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন। তৌহিদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ জানে, কীভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হয়। ভারতের উপদেশের দরকার নেই।
গত রোববার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমরা আশা করি, শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনসহ অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।’
এ প্রসঙ্গ টেনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘সর্বশেষ যে বক্তব্য তাদের এসেছে, তাতে কিছু নসিহত করা হয়েছে আমাদের। আমি মনে করি না যে, এটার কোনো প্রয়োজন আছে। বাংলাদেশে নির্বাচন কেমন হবে, এটা নিয়ে আমরা আমাদের প্রতিবেশীদের উপদেশ চাই না। আমরা, এই সরকার, ডে ওয়ান থেকে স্পষ্টভাবে বলে আসছে যে, আমরা একটা অত্যন্ত উচ্চমানের পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই—মানুষ যেন গিয়ে ভোট দিতে পারে সেই পরিবেশ, যা গত ১৫ বছর ছিল না। এখন ভারত আমাদের এটা নিয়ে উপদেশ দিচ্ছে—এটা আমি সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য মনে করি।’
এর কারণ ব্যাখ্যা করে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এই কারণে যে, তারা জানে যে এর আগে ১৫ বছর ধরে যে সরকার ছিল, যে সরকারের সঙ্গে তাদের অত্যন্ত মধুর সম্পর্ক ছিল, তখন কিন্তু এই যে নির্বাচনগুলো প্রহসনমূলক হয়েছে, তখন তারা একটু শব্দ উচ্চারণ করেনি। এখন সামনে একটা ভালো নির্বাচনের দিকে আমরা যাচ্ছি। এই মুহূর্তে আমাদের নসিহত করার তো কোনো প্রয়োজন নেই। আমরা জানি, আমরা কী করব। আমরা একটা ভালো নির্বাচন করব, যেটাতে মানুষ ভোট দিতে পারবে এবং তারা যাদের ভোট দেবে, তারাই নির্বাচিত হবে। যেটা এর আগে গত ১৫ বছরে ঘটেনি। তো এই জিনিসটা আমাদের কাছে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।’
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘হ্যাঁ, এই ইস্যু নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে। আমরা তাদের হাইকমিশনারকে ডেকেছি, এ ব্যাপারে আমরা যা কিছু বলেছি, তারা গ্রহণ করেনি। তাদের কিছু দ্বিমত আছে এই বিষয়ে। একইভাবে আমাদের হাইকমিশনারকেও তারা ডেকেছে। এটা খুব অপ্রত্যাশিত না, এটা ঘটে। একজনকে ডাকা, আরেকজনকে ডাকা হয়।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, এই বাস্তবতাকে মেনে নেওয়াই ভালো যে, আসলে এই সরকারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত (সম্পর্কে) টানাপোড়েন তো আছেই ভারতের সঙ্গে। তবে সম্পর্কের এই টানাপোড়েন মেনে নিয়েই বর্তমান সরকার ভারতের সঙ্গে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছে বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘তবে আমরা চাইলেই যে হবে, এমন কোনো কথা নেই। দুই পক্ষ থেকেই সম্পর্ককে এগোনোর চেষ্টা করতে হবে।’
আরও পড়ুন:

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলা একাডেমির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শহীদ মুনীর চৌধুরী মিলনায়তনে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬-এর তারিখ নির্ধারণ সংক্রান্ত এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বইমেলা উদ্বোধনের সময় আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় নির্ধারণ করা হয়, চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
১৬ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেজে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর পরিচালিত বর্বরোচিত সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় দায়িত্ব পালনরত ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শাহাদাতবরণ করেন। একই ঘটনায় প্রথমে আটজন শান্তিরক্ষী আহত হন।
৪৪ মিনিট আগে
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুদানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ আগামী শনিবার দেশে আনা হবে। দেশে পৌঁছানোর পর যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেজে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর পরিচালিত বর্বরোচিত সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় দায়িত্ব পালনরত ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শাহাদাতবরণ করেন। এ ঘটনায় প্রথমে আটজন শান্তিরক্ষী আহত হন। পরে আরও একজনের আহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত হওয়ায় আহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৯ জনে।
আহত সব শান্তিরক্ষীকে দ্রুততম সময়ে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। বর্তমানে তাঁরা কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে আগা খান ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন এরই মধ্যে চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল ত্যাগ করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বর্তমানে সবাই শঙ্কামুক্ত রয়েছেন।
সুদানে নিহত শান্তিরক্ষীদের পরিচয় এরই মধ্যে প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তাঁরা হলেন করপোরাল মো. মাসুদ রানা, এএসসি (নাটোর); সৈনিক মো. মমিনুল ইসলাম, বীর (কুড়িগ্রাম); সৈনিক শামীম রেজা, বীর (রাজবাড়ী); সৈনিক শান্ত মণ্ডল, বীর (কুড়িগ্রাম); মেস ওয়েটার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম (কিশোরগঞ্জ) ও লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়া (গাইবান্ধা)।

সুদানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ আগামী শনিবার দেশে আনা হবে। দেশে পৌঁছানোর পর যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেজে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর পরিচালিত বর্বরোচিত সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় দায়িত্ব পালনরত ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শাহাদাতবরণ করেন। এ ঘটনায় প্রথমে আটজন শান্তিরক্ষী আহত হন। পরে আরও একজনের আহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত হওয়ায় আহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৯ জনে।
আহত সব শান্তিরক্ষীকে দ্রুততম সময়ে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। বর্তমানে তাঁরা কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে আগা খান ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন এরই মধ্যে চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল ত্যাগ করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বর্তমানে সবাই শঙ্কামুক্ত রয়েছেন।
সুদানে নিহত শান্তিরক্ষীদের পরিচয় এরই মধ্যে প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তাঁরা হলেন করপোরাল মো. মাসুদ রানা, এএসসি (নাটোর); সৈনিক মো. মমিনুল ইসলাম, বীর (কুড়িগ্রাম); সৈনিক শামীম রেজা, বীর (রাজবাড়ী); সৈনিক শান্ত মণ্ডল, বীর (কুড়িগ্রাম); মেস ওয়েটার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম (কিশোরগঞ্জ) ও লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়া (গাইবান্ধা)।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলা একাডেমির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শহীদ মুনীর চৌধুরী মিলনায়তনে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬-এর তারিখ নির্ধারণ সংক্রান্ত এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বইমেলা উদ্বোধনের সময় আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় নির্ধারণ করা হয়, চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
১৬ মিনিট আগে
‘বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে’ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ভারতের ‘নসিহত’ সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
২২ মিনিট আগে
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, হাসনাত সরকারের অংশ নন, সুতরাং তাঁর বক্তব্য সরকারের বক্তব্য নয়। বাংলাদেশ কোনো ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে’ কখনো আশ্রয় দেবে না।
গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় এক সমাবেশে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সম্ভাবনা, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন। ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে বাংলাদেশে, আমরা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যে সেভেন সিস্টার্স রয়েছে, সেটাকে ভারত থেকে আলাদ করে দেব।’
হাসনাতের এ বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা চলছে। ভারতও বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে।
আজ বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রথমেই প্রশ্ন হচ্ছে যে, হাসনাত কি সরকারের অংশ? সে তো সরকারের অংশ না। সরকারের বক্তব্য যদি হতো, সেটা হয় আমি বলতাম, নয়তো সরকারের যে সর্বোচ্চ অফিস, সেখান থেকে বলত। কাজেই, এটা অনেকটাই অবান্তর।’
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ‘আশ্রয়–প্রশ্রয়’ দেওয়ার বিষয়ে হাসনাতের বক্তব্যের প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ কোনো সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করে না—এটা আপনারা জানেন, আমাদের একটা নীতি আছে। আমরা কোনো বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে আমাদের ভূমিতে আশ্রয় দেব— অবশ্যই এটা সরকার করবে না এবং আমি অনুমান করি, বাংলাদেশের কোনো সরকারই তা করবে না। এটা একজন ‘‘অ্যাকটিভিস্ট’’ রাজনীতি করেন, উনি বলতে পারেন; কিন্তু সেটা অবশ্যই সরকারের অবস্থান নয়।’

বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয়–প্রশ্রয় দিয়ে ‘সেভেন সিস্টার্স’ নামে পরিচিত ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর বক্তব্য নিয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, হাসনাত সরকারের অংশ নন, সুতরাং তাঁর বক্তব্য সরকারের বক্তব্য নয়। বাংলাদেশ কোনো ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে’ কখনো আশ্রয় দেবে না।
গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় এক সমাবেশে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত বলেন, ‘ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সম্ভাবনা, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারকে বিশ্বাস করে না, তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন। ভারতের যারা সেপারেটিস্ট আছে বাংলাদেশে, আমরা তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যে সেভেন সিস্টার্স রয়েছে, সেটাকে ভারত থেকে আলাদ করে দেব।’
হাসনাতের এ বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা চলছে। ভারতও বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে।
আজ বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রথমেই প্রশ্ন হচ্ছে যে, হাসনাত কি সরকারের অংশ? সে তো সরকারের অংশ না। সরকারের বক্তব্য যদি হতো, সেটা হয় আমি বলতাম, নয়তো সরকারের যে সর্বোচ্চ অফিস, সেখান থেকে বলত। কাজেই, এটা অনেকটাই অবান্তর।’
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ‘আশ্রয়–প্রশ্রয়’ দেওয়ার বিষয়ে হাসনাতের বক্তব্যের প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ কোনো সন্ত্রাসবাদে বিশ্বাস করে না—এটা আপনারা জানেন, আমাদের একটা নীতি আছে। আমরা কোনো বিচ্ছিন্নতাবাদী ব্যক্তিকে আমাদের ভূমিতে আশ্রয় দেব— অবশ্যই এটা সরকার করবে না এবং আমি অনুমান করি, বাংলাদেশের কোনো সরকারই তা করবে না। এটা একজন ‘‘অ্যাকটিভিস্ট’’ রাজনীতি করেন, উনি বলতে পারেন; কিন্তু সেটা অবশ্যই সরকারের অবস্থান নয়।’

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। আজ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ রিয়াজ হামিদউল্লাহকে তলব করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ উদ্বেগের কথা জানায়।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলা একাডেমির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শহীদ মুনীর চৌধুরী মিলনায়তনে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬-এর তারিখ নির্ধারণ সংক্রান্ত এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে বইমেলা উদ্বোধনের সময় আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় নির্ধারণ করা হয়, চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত।
১৬ মিনিট আগে
‘বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে’ অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ভারতের ‘নসিহত’ সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
২২ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিকস বেজে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীর পরিচালিত বর্বরোচিত সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় দায়িত্ব পালনরত ছয়জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শাহাদাতবরণ করেন। একই ঘটনায় প্রথমে আটজন শান্তিরক্ষী আহত হন।
৪৪ মিনিট আগে