বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর বিভিন্ন গণমাধ্যমের কার্যালয়ের সামনে যে মব তৈরি হয়েছিল, সেগুলো প্রেশার গ্রুপ হিসেবে দেখছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আওয়ামী লীগ শাসনামলে যারা গণমাধ্যমের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারাই এই প্রেশার গ্রুপ তৈরি করছেন বলে মত দিয়েছেন তিনি।
সিরডাপ মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা: সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও আইনি কাঠামো বিশ্লেষণ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন প্রেস সচিব।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলসহ ১৬ জন প্যানেল আলোচকের বক্তব্যের পর বক্তব্য রাখেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। কয়েকজন আলোচক মব নিয়ে তাদের ক্ষোভ তুলে ধরেন।
এখন অনেক লেজি জার্নালিজম হচ্ছে অভিযোগ তুলে তার কারণ ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করেন প্রেস সচিব। আওয়ামী লীগ আমলে কীভাবে সাংবাদিকতাকে নিয়ন্ত্রণ করা হতো, গণমাধ্যম মালিকেরা কীভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন সেসব নিয়েও কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনার আমলে সাংবাদিকতার ওপর থেকে মানুষ বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে বলেও মত দেন তিনি।
নিজের বক্তব্যে শফিকুল আলম বলেন, ‘আপনি যেটাকে মব বলছেন সে তো তৈরি হচ্ছে। আমি ওটাকে মব বলছি না, বলছি প্রেশার গ্রুপ। সে তৈরি হচ্ছে আগের এই যে জার্নালিজমের ফেইলুরের (ব্যর্থতার) কারণে। সে তো অ্যাফেকটেড হয়েছে, সে তো সাড়ে ১৫ বছরে তারে আপনার কোনো মিনিমাম সিভিল লিবারলিজ আপনি রাখেন নাই। সে তো অ্যাফেকটড হয়েছে, এখন তার যে কনসার্ন। ২০২৪ সালের ২৮ জুলাই বাংলাদেশের টপ জার্নালিস্টরা গিয়ে শেখ হাসিনাকে গিয়ে বলেছেন, এদেরকে খুন করেন, পুলিশ কেন গুলি করছে না? বলে নাই? এটা তো টপ টপ মিডিয়া হাউসের ইয়েরা। এখন এই জিনিসটা তো আবার রিপিট করতে পারে, এই ভয় থেকে এই প্রেশার গ্রুপগুলো তৈরি হচ্ছে।’
শফিকুল আলমের বক্তব্যের শেষে সেমিনারের আলোচক ইরাবতী-এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি মো. মুক্তাদির রশীদ প্রশ্ন করেন, মাননীয় প্রেস সচিব আপনি বলেছেন যে মব হচ্ছে প্রেশার গ্রুপ, এটা কি সরকারের অবস্থান?
জবাবে শফিকুল বলেন, ‘আমি বলছি যে মব’, এরপর থেমে যান শফিকুল। পাল্টা প্রশ্নে বলেন, ‘আপনি মব বলতে কি বোঝেন, এটা আমাকে একটু বলেন।’ এরপর প্রশ্নকারী মুক্তাদির রশীদ বলেন, ‘মব বলতে আমরা যেটা বুঝি মব করে সমকালের সামনে গিয়ে ভয় দেখানো হয়। তৌহিদী জনতার নামে যে।’ এরপর মুক্তাদিরকে থামিয়ে দিয়ে প্রেস সচিব বলেন, ‘আপনি মবটা কি, তৌহিতা জনতা কি এগুলো আমাকে এক্সপ্লেইন করেন।’ তারপর মুক্তাদির বলেন, আমি প্রত্যেকটা জিনিস এক্সপ্লেইন করতে পারব আপনাকে। তখন শফিকুল বলেন, হ্যাঁ হ্যাঁ, প্লিজ বলেন।
তখন মুক্তাদির বলেন, ‘যে গোষ্ঠী ডেইলি স্টারের সামনে গিয়ে কোরবানি দেয় বা গরু জবাই করে তাদেরকে আমি মব বলছি। আপনি কি মনে করছেন তারা প্রেশার গ্রুপ? আপনার বক্তব্য সরকারের অবস্থান কি না, সেটি জানতে চাই আপনার কাছে।’
জবাবে শফিকুল বলেন, ‘আমরা দেখছি যে অনেক ক্ষেত্রেই যারা আগের রিজিমের সময় যারা অ্যাফেকটেড হয়েছেন তারাই এই প্রটেস্টগুলো বেশি করছেন, আমরা দেখছি।’ এরপর মুক্তাদির প্রশ্ন করেন, ‘আপনি এটাকে প্রেশার গ্রুপ বলছেন এবং সরকারের অবস্থান হচ্ছে প্রেশার গ্রুপ?’
জবাবে শফিকুল বলেন, ‘এটা সরকারের অবস্থান না, আমি আমার কথাটা বলছি। যারা অ্যাফেকটেড হয়েছেন তারা এখন প্রেশার গ্রুপ তৈরি হচ্ছেন, তারা ভাবছেন যে তারা আগের অবস্থাই দেখছেন, কোনো চেঞ্জ হচ্ছে না জার্নালিজমে। সে জায়গা থেকে তারা প্রেশার তৈরি করছেন।’ এরপর মুক্তাদির প্রেস সচিবকে প্রশ্ন করেন, ‘এটা কি আপনি কোনো রিসার্চের ভিত্তিতে বলেছেন নাকি হোজমিক্যালি কোনো মতামত? আপনি এটা বলছেন এটার ভিত্তিটা কি?’ তখন শফিকুল আলম বলেন, ‘স্যরি আমি এটার আর উত্তর দেব না।’
নিচের বক্তব্যে মবের সমাধান নিয়েও কথা বলেন প্রেস সচিব। তিনি বলেন, ‘আপনি সমস্ত দায়-দায়িত্ব সরকারের ওপরে চাপিয়ে দিচ্ছেন। সরকার যতটুকু পারে সেই কাজটা সরকার করছে। সরকার সে কাজগুলো করছে। কিন্তু আপনারা যারা যারা এই যে বিশ্বাস ভঙ্গ যেটুকু হলো সেই জায়গাগুলো যারা যারা কন্ট্রিবিউট করেছেন তারা কেউ কিন্তু কথাটা বলছেন না। তারা ভাবছেন এটা বিজনেস অ্যাজ ইউজুয়াল। পুরান দেশ হয়েছে এটা সরিয়ে ফেলো নতুন আমরা আবার শুরু করব। আবার নতুন পলিটিক্যাল গভর্নমেন্ট আসছে, তাকে সামনে রেখে আবার তারা তাদের গুটিগুলো সাজাচ্ছেন, কীভাবে উনারা এটা করবেন। এতে বাংলাদেশের জার্নালিজমের কোনো ধরনের কোনো উত্তরণ হবে না।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘কেউ যদি বলেন বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই সেটা একদম ফালতু কথা। বাংলাদেশের জার্নালিজম এত ফ্রিডম আছে আমি বলব যে উন্নত বিশ্বেও এত ফ্রিডম নেই। কেন নেই? ইদানীং যেটা হচ্ছে মানুষ ভিডিওর মাধ্যমে নিউজ নিচ্ছে। এই ভিডিও যারা বানাচ্ছেন সেগুলো বেশির ভাগই মিথ্যায় ভরপুর। এটা অপসাংবাদিকতাও হলেও এক ধরনের সাংবাদিকতা। মানুষ পত্রিকা পড়ছে না তো, কয়জন পত্রিকা পড়ে? এটাকে আপনি কীভাবে মনিটর করবেন?’
তিনি বলেন, ‘আমার নামে যা-তা বলতেছে, আমাদের উপদেষ্টাদের নামে যা-তা লিখতেছে। নোংরামির তো একটা সীমা আছে। কিন্তু এটা হচ্ছে। এখন আমি যদি বলি আপনি যে কাজ করেছেন সেটা অন্যায়, আপনি আমার নামে ৪০ মিনিটের একটি ভিডিও বানিয়েছেন তার মধ্যে ৩২০টি মিথ্যা আছে। আপনি বলবেন যে আমার ওপরে প্রেশার হচ্ছে, সরকার আমাকে টার্গেট করেছে, আপনি আমাকে কাঠগড়ায়, আমি আমার কথাটা বলব, আপনি আমাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দেবেন, ফলে জার্নালিস্ট প্রোটেকশন অর্ডিনেন্সের দরকার আছে। একই সময়ে অপসাংবাদিকতার দ্বারা যারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তাকে আপনি কীভাবে প্রোটেকশন দেবেন?’
গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর বিভিন্ন গণমাধ্যমের কার্যালয়ের সামনে যে মব তৈরি হয়েছিল, সেগুলো প্রেশার গ্রুপ হিসেবে দেখছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আওয়ামী লীগ শাসনামলে যারা গণমাধ্যমের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তারাই এই প্রেশার গ্রুপ তৈরি করছেন বলে মত দিয়েছেন তিনি।
সিরডাপ মিলনায়তনে আজ বৃহস্পতিবার সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত গণমাধ্যমের স্বাধীনতা: সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও আইনি কাঠামো বিশ্লেষণ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন প্রেস সচিব।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলসহ ১৬ জন প্যানেল আলোচকের বক্তব্যের পর বক্তব্য রাখেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। কয়েকজন আলোচক মব নিয়ে তাদের ক্ষোভ তুলে ধরেন।
এখন অনেক লেজি জার্নালিজম হচ্ছে অভিযোগ তুলে তার কারণ ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করেন প্রেস সচিব। আওয়ামী লীগ আমলে কীভাবে সাংবাদিকতাকে নিয়ন্ত্রণ করা হতো, গণমাধ্যম মালিকেরা কীভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন সেসব নিয়েও কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনার আমলে সাংবাদিকতার ওপর থেকে মানুষ বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে বলেও মত দেন তিনি।
নিজের বক্তব্যে শফিকুল আলম বলেন, ‘আপনি যেটাকে মব বলছেন সে তো তৈরি হচ্ছে। আমি ওটাকে মব বলছি না, বলছি প্রেশার গ্রুপ। সে তৈরি হচ্ছে আগের এই যে জার্নালিজমের ফেইলুরের (ব্যর্থতার) কারণে। সে তো অ্যাফেকটেড হয়েছে, সে তো সাড়ে ১৫ বছরে তারে আপনার কোনো মিনিমাম সিভিল লিবারলিজ আপনি রাখেন নাই। সে তো অ্যাফেকটড হয়েছে, এখন তার যে কনসার্ন। ২০২৪ সালের ২৮ জুলাই বাংলাদেশের টপ জার্নালিস্টরা গিয়ে শেখ হাসিনাকে গিয়ে বলেছেন, এদেরকে খুন করেন, পুলিশ কেন গুলি করছে না? বলে নাই? এটা তো টপ টপ মিডিয়া হাউসের ইয়েরা। এখন এই জিনিসটা তো আবার রিপিট করতে পারে, এই ভয় থেকে এই প্রেশার গ্রুপগুলো তৈরি হচ্ছে।’
শফিকুল আলমের বক্তব্যের শেষে সেমিনারের আলোচক ইরাবতী-এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি মো. মুক্তাদির রশীদ প্রশ্ন করেন, মাননীয় প্রেস সচিব আপনি বলেছেন যে মব হচ্ছে প্রেশার গ্রুপ, এটা কি সরকারের অবস্থান?
জবাবে শফিকুল বলেন, ‘আমি বলছি যে মব’, এরপর থেমে যান শফিকুল। পাল্টা প্রশ্নে বলেন, ‘আপনি মব বলতে কি বোঝেন, এটা আমাকে একটু বলেন।’ এরপর প্রশ্নকারী মুক্তাদির রশীদ বলেন, ‘মব বলতে আমরা যেটা বুঝি মব করে সমকালের সামনে গিয়ে ভয় দেখানো হয়। তৌহিদী জনতার নামে যে।’ এরপর মুক্তাদিরকে থামিয়ে দিয়ে প্রেস সচিব বলেন, ‘আপনি মবটা কি, তৌহিতা জনতা কি এগুলো আমাকে এক্সপ্লেইন করেন।’ তারপর মুক্তাদির বলেন, আমি প্রত্যেকটা জিনিস এক্সপ্লেইন করতে পারব আপনাকে। তখন শফিকুল বলেন, হ্যাঁ হ্যাঁ, প্লিজ বলেন।
তখন মুক্তাদির বলেন, ‘যে গোষ্ঠী ডেইলি স্টারের সামনে গিয়ে কোরবানি দেয় বা গরু জবাই করে তাদেরকে আমি মব বলছি। আপনি কি মনে করছেন তারা প্রেশার গ্রুপ? আপনার বক্তব্য সরকারের অবস্থান কি না, সেটি জানতে চাই আপনার কাছে।’
জবাবে শফিকুল বলেন, ‘আমরা দেখছি যে অনেক ক্ষেত্রেই যারা আগের রিজিমের সময় যারা অ্যাফেকটেড হয়েছেন তারাই এই প্রটেস্টগুলো বেশি করছেন, আমরা দেখছি।’ এরপর মুক্তাদির প্রশ্ন করেন, ‘আপনি এটাকে প্রেশার গ্রুপ বলছেন এবং সরকারের অবস্থান হচ্ছে প্রেশার গ্রুপ?’
জবাবে শফিকুল বলেন, ‘এটা সরকারের অবস্থান না, আমি আমার কথাটা বলছি। যারা অ্যাফেকটেড হয়েছেন তারা এখন প্রেশার গ্রুপ তৈরি হচ্ছেন, তারা ভাবছেন যে তারা আগের অবস্থাই দেখছেন, কোনো চেঞ্জ হচ্ছে না জার্নালিজমে। সে জায়গা থেকে তারা প্রেশার তৈরি করছেন।’ এরপর মুক্তাদির প্রেস সচিবকে প্রশ্ন করেন, ‘এটা কি আপনি কোনো রিসার্চের ভিত্তিতে বলেছেন নাকি হোজমিক্যালি কোনো মতামত? আপনি এটা বলছেন এটার ভিত্তিটা কি?’ তখন শফিকুল আলম বলেন, ‘স্যরি আমি এটার আর উত্তর দেব না।’
নিচের বক্তব্যে মবের সমাধান নিয়েও কথা বলেন প্রেস সচিব। তিনি বলেন, ‘আপনি সমস্ত দায়-দায়িত্ব সরকারের ওপরে চাপিয়ে দিচ্ছেন। সরকার যতটুকু পারে সেই কাজটা সরকার করছে। সরকার সে কাজগুলো করছে। কিন্তু আপনারা যারা যারা এই যে বিশ্বাস ভঙ্গ যেটুকু হলো সেই জায়গাগুলো যারা যারা কন্ট্রিবিউট করেছেন তারা কেউ কিন্তু কথাটা বলছেন না। তারা ভাবছেন এটা বিজনেস অ্যাজ ইউজুয়াল। পুরান দেশ হয়েছে এটা সরিয়ে ফেলো নতুন আমরা আবার শুরু করব। আবার নতুন পলিটিক্যাল গভর্নমেন্ট আসছে, তাকে সামনে রেখে আবার তারা তাদের গুটিগুলো সাজাচ্ছেন, কীভাবে উনারা এটা করবেন। এতে বাংলাদেশের জার্নালিজমের কোনো ধরনের কোনো উত্তরণ হবে না।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘কেউ যদি বলেন বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই সেটা একদম ফালতু কথা। বাংলাদেশের জার্নালিজম এত ফ্রিডম আছে আমি বলব যে উন্নত বিশ্বেও এত ফ্রিডম নেই। কেন নেই? ইদানীং যেটা হচ্ছে মানুষ ভিডিওর মাধ্যমে নিউজ নিচ্ছে। এই ভিডিও যারা বানাচ্ছেন সেগুলো বেশির ভাগই মিথ্যায় ভরপুর। এটা অপসাংবাদিকতাও হলেও এক ধরনের সাংবাদিকতা। মানুষ পত্রিকা পড়ছে না তো, কয়জন পত্রিকা পড়ে? এটাকে আপনি কীভাবে মনিটর করবেন?’
তিনি বলেন, ‘আমার নামে যা-তা বলতেছে, আমাদের উপদেষ্টাদের নামে যা-তা লিখতেছে। নোংরামির তো একটা সীমা আছে। কিন্তু এটা হচ্ছে। এখন আমি যদি বলি আপনি যে কাজ করেছেন সেটা অন্যায়, আপনি আমার নামে ৪০ মিনিটের একটি ভিডিও বানিয়েছেন তার মধ্যে ৩২০টি মিথ্যা আছে। আপনি বলবেন যে আমার ওপরে প্রেশার হচ্ছে, সরকার আমাকে টার্গেট করেছে, আপনি আমাকে কাঠগড়ায়, আমি আমার কথাটা বলব, আপনি আমাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দেবেন, ফলে জার্নালিস্ট প্রোটেকশন অর্ডিনেন্সের দরকার আছে। একই সময়ে অপসাংবাদিকতার দ্বারা যারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তাকে আপনি কীভাবে প্রোটেকশন দেবেন?’
যুক্তরাজ্যে বসবাসরত সাড়ে ছয় লাখেরও বেশি বাংলাদেশি রাজনীতি, ব্যবসা, প্রযুক্তি এবং শিক্ষায় ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়ে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। বাংলাদেশের উন্নয়নে এই ডায়াস্পোরার সঙ্গে আরও গভীর ও অর্থবহ সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে অক্সফাম আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ব্রিজ টু বাংলাদেশ’...
১৮ মিনিট আগেবাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত হওয়া তিনটি জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও প্রশাসনের ভূমিকাকে ঘিরে ওঠা অভিযোগ তদন্ত এবং ভবিষ্যতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের উদ্দেশ্যে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
৩০ মিনিট আগেসাবেক নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও দিনাজপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেন।
১ ঘণ্টা আগে