নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ড. মো. হুমায়ুন কবীর। আজ সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ড. মো. হুমায়ুন কবীর রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হলো আজ। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ দ্রুত কার্যকর করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
বর্তমানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মো. সেলিম রেজা। গত বছর মো. সেলিম রেজার অবসরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সরকার তাঁকে চুক্তিতে একই পদে নিয়োগ দিয়ে আদেশ দিয়েছিল।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ড. মো. হুমায়ুন কবীর। আজ সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ড. মো. হুমায়ুন কবীর রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁকে সচিব পদে পদোন্নতি দিয়ে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করা হলো আজ। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ দ্রুত কার্যকর করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
বর্তমানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মো. সেলিম রেজা। গত বছর মো. সেলিম রেজার অবসরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সরকার তাঁকে চুক্তিতে একই পদে নিয়োগ দিয়ে আদেশ দিয়েছিল।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৬ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে