নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে সারা বিশ্বে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ঘটনা কমপক্ষে ২০ শতাংশ বেড়েছে বলে মানবাধিকারবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংস্থাটির প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায় বাংলাদেশে বেড়েছে ৬০ শতাংশ।
আজ মঙ্গলবার অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিশ্বের ১৮টি দেশ থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি করা এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব দেশে অন্তত ৫৭৯টি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এই সংখ্যা ২০২০ সালের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। দেশটিতে গত চার বছরে ৩১৪ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। সৌদি আরবে ২০২০ সাল থেকে মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে গত বছর। মিয়ানমারে ৯০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
লন্ডনভিত্তিক এই সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ, ভারত, কঙ্গো, মিশর, পাকিস্তানসহ দেশে দেশে আদালতে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার হার বেড়েছে গত বছর। করোনা মহামারির মধ্যে অনেক আদালত বন্ধ থাকলেও ৫৬ দেশে বিচারকেরা অন্তত ২ হাজার ৫২টি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন, যা ২০২০ সালের তুলনায় ৪০ ভাগ বেশি।
বাংলাদেশে ২০২০ সালে আদালতগুলোয় ১১৩ মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার তুলনায় ২০২১ সালে দেওয়া হয়েছে ১৮১টি মৃত্যুদণ্ড, যা ৬০ ভাগ বেশি। ভারতে গত বছর দেওয়া হয়েছে ১৪৪টি মৃত্যুদণ্ড। ২০২০ সালে দেওয়া হয়েছিল ৭৭টি মৃত্যুদণ্ড। আর পাকিস্তানে ২০২০ সালের ৪৯টির তুলনায় ২০২১ সালে দেওয়া হয় ১২৯টি মৃত্যুদণ্ড।
অ্যামনেস্টির প্রধান অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেছেন, ‘২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে মৃত্যুদণ্ডের হার কমানোর সুযোগ ছিল, কিন্তু তার পরিবর্তে অনেক দেশ মৃত্যুদণ্ডকেই অপরাধ সমাধানের পথ হিসেবে বেছে নিয়েছে। দেশগুলো মানুষের বেঁচে থাকার অধিকারের প্রতি অবহেলা দেখিয়েছে।’
সারা বিশ্বের মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের এ তালিকায় চীন, উত্তর কোরিয়া ও ভিয়েতনামকে যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছে অ্যামনেস্টি। অবশ্য অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেছেন, ‘চীন, উত্তর কোরিয়া ও ভিয়েতনাম গোপনীয়তার আড়ালে তাদের দেশে মৃত্যুদণ্ড অব্যাহত রেখেছে। তারপরও সামান্য যা কিছু দৃষ্টিগোচর হয়েছে, তা বড় উদ্বেগের কারণ।’
২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে সারা বিশ্বে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ঘটনা কমপক্ষে ২০ শতাংশ বেড়েছে বলে মানবাধিকারবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। সংস্থাটির প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায় বাংলাদেশে বেড়েছে ৬০ শতাংশ।
আজ মঙ্গলবার অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
বিশ্বের ১৮টি দেশ থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি করা এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব দেশে অন্তত ৫৭৯টি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এই সংখ্যা ২০২০ সালের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরান সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। দেশটিতে গত চার বছরে ৩১৪ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। সৌদি আরবে ২০২০ সাল থেকে মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে গত বছর। মিয়ানমারে ৯০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
লন্ডনভিত্তিক এই সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ, ভারত, কঙ্গো, মিশর, পাকিস্তানসহ দেশে দেশে আদালতে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার হার বেড়েছে গত বছর। করোনা মহামারির মধ্যে অনেক আদালত বন্ধ থাকলেও ৫৬ দেশে বিচারকেরা অন্তত ২ হাজার ৫২টি মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন, যা ২০২০ সালের তুলনায় ৪০ ভাগ বেশি।
বাংলাদেশে ২০২০ সালে আদালতগুলোয় ১১৩ মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার তুলনায় ২০২১ সালে দেওয়া হয়েছে ১৮১টি মৃত্যুদণ্ড, যা ৬০ ভাগ বেশি। ভারতে গত বছর দেওয়া হয়েছে ১৪৪টি মৃত্যুদণ্ড। ২০২০ সালে দেওয়া হয়েছিল ৭৭টি মৃত্যুদণ্ড। আর পাকিস্তানে ২০২০ সালের ৪৯টির তুলনায় ২০২১ সালে দেওয়া হয় ১২৯টি মৃত্যুদণ্ড।
অ্যামনেস্টির প্রধান অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেছেন, ‘২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে মৃত্যুদণ্ডের হার কমানোর সুযোগ ছিল, কিন্তু তার পরিবর্তে অনেক দেশ মৃত্যুদণ্ডকেই অপরাধ সমাধানের পথ হিসেবে বেছে নিয়েছে। দেশগুলো মানুষের বেঁচে থাকার অধিকারের প্রতি অবহেলা দেখিয়েছে।’
সারা বিশ্বের মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের এ তালিকায় চীন, উত্তর কোরিয়া ও ভিয়েতনামকে যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছে অ্যামনেস্টি। অবশ্য অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেছেন, ‘চীন, উত্তর কোরিয়া ও ভিয়েতনাম গোপনীয়তার আড়ালে তাদের দেশে মৃত্যুদণ্ড অব্যাহত রেখেছে। তারপরও সামান্য যা কিছু দৃষ্টিগোচর হয়েছে, তা বড় উদ্বেগের কারণ।’
শ্রম ও বিনিয়োগ খাতে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী বাংলাদেশ ও আজারবাইজান। গতকাল বুধবার আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে এ বিষয়ে বাংলাদেশের শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এবং আজারবাইজানের শ্রম ও সামাজিক সুরক্ষামন্ত্রী আনার আলিয়েভের মধ্যে বৈঠক হয়।
৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল বুধবার নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ এক্সিকিউটিভ বিজনেস গোলটেবিল আলোচনায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য জোট হিসেবে পরিচিত রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপে (আরসিইপি) যুক্ত হতে চায় বাংলাদেশ। তবে কেবল বাংলাদেশ নয়, এই জোটে যোগ দিতে চায় আরও ৩ দেশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার ও সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার সাতজন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত পৃথক তিনটি আদেশে এই কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে