নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্যরা হলে বিশিষ্ট আলেম আলী হাসান উসামা, মুফতি হারুন ইজহার, ইসলামি বক্তা মাহমুদুল হাসান গুনবী, মো. আব্দুল্লাহ ও আনোয়ার হোসেন। তবে আসামি আল সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে তারঁ বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।
আজ মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিনে থাকা আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জন আসামি আদালতে হাজিরা প্রদান করেন। কারাগারে আটক আসামি আল সাকিবকে আদালতে হাজির করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা মামলা থেকে প্রত্যেককে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি প্রদান করেন। অব্যাহতির আদেশে বলা হয়েছে, ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের কোনো উপাদান নেই বিধায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। অন্যদিকে আসামি সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় সংসদ ভবনে তলোয়ার নিয়ে হামলা পরিকল্পনার মামলায় ২০২১ সালের ৫ মে শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে আবু সাকিব নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে সিটিটিসি ইউনিট। পরে হামলার পরিকল্পনায় প্ররোচনার অভিযোগে আলী হাসান ওসামা নামে এক বক্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করা হয়। এ মামলায় আবু সাকিব আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির ইন্সপেক্টর কাজী মিজানুর রহমান আদালতে সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্যরা হলে বিশিষ্ট আলেম আলী হাসান উসামা, মুফতি হারুন ইজহার, ইসলামি বক্তা মাহমুদুল হাসান গুনবী, মো. আব্দুল্লাহ ও আনোয়ার হোসেন। তবে আসামি আল সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে তারঁ বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।
আজ মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিনে থাকা আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জন আসামি আদালতে হাজিরা প্রদান করেন। কারাগারে আটক আসামি আল সাকিবকে আদালতে হাজির করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা মামলা থেকে প্রত্যেককে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি প্রদান করেন। অব্যাহতির আদেশে বলা হয়েছে, ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের কোনো উপাদান নেই বিধায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। অন্যদিকে আসামি সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় সংসদ ভবনে তলোয়ার নিয়ে হামলা পরিকল্পনার মামলায় ২০২১ সালের ৫ মে শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে আবু সাকিব নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে সিটিটিসি ইউনিট। পরে হামলার পরিকল্পনায় প্ররোচনার অভিযোগে আলী হাসান ওসামা নামে এক বক্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করা হয়। এ মামলায় আবু সাকিব আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির ইন্সপেক্টর কাজী মিজানুর রহমান আদালতে সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্যরা হলে বিশিষ্ট আলেম আলী হাসান উসামা, মুফতি হারুন ইজহার, ইসলামি বক্তা মাহমুদুল হাসান গুনবী, মো. আব্দুল্লাহ ও আনোয়ার হোসেন। তবে আসামি আল সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে তারঁ বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।
আজ মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিনে থাকা আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জন আসামি আদালতে হাজিরা প্রদান করেন। কারাগারে আটক আসামি আল সাকিবকে আদালতে হাজির করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা মামলা থেকে প্রত্যেককে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি প্রদান করেন। অব্যাহতির আদেশে বলা হয়েছে, ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের কোনো উপাদান নেই বিধায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। অন্যদিকে আসামি সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় সংসদ ভবনে তলোয়ার নিয়ে হামলা পরিকল্পনার মামলায় ২০২১ সালের ৫ মে শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে আবু সাকিব নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে সিটিটিসি ইউনিট। পরে হামলার পরিকল্পনায় প্ররোচনার অভিযোগে আলী হাসান ওসামা নামে এক বক্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করা হয়। এ মামলায় আবু সাকিব আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির ইন্সপেক্টর কাজী মিজানুর রহমান আদালতে সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্যরা হলে বিশিষ্ট আলেম আলী হাসান উসামা, মুফতি হারুন ইজহার, ইসলামি বক্তা মাহমুদুল হাসান গুনবী, মো. আব্দুল্লাহ ও আনোয়ার হোসেন। তবে আসামি আল সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে তারঁ বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।
আজ মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিনে থাকা আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জন আসামি আদালতে হাজিরা প্রদান করেন। কারাগারে আটক আসামি আল সাকিবকে আদালতে হাজির করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা মামলা থেকে প্রত্যেককে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি প্রদান করেন। অব্যাহতির আদেশে বলা হয়েছে, ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের কোনো উপাদান নেই বিধায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। অন্যদিকে আসামি সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় সংসদ ভবনে তলোয়ার নিয়ে হামলা পরিকল্পনার মামলায় ২০২১ সালের ৫ মে শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে আবু সাকিব নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে সিটিটিসি ইউনিট। পরে হামলার পরিকল্পনায় প্ররোচনার অভিযোগে আলী হাসান ওসামা নামে এক বক্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করা হয়। এ মামলায় আবু সাকিব আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির ইন্সপেক্টর কাজী মিজানুর রহমান আদালতে সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
বৈঠকে অংশ নিতে প্রতিটি দলের দুজন প্রতিনিধির নাম বিকেল ৪টার মধ্যে কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে পাওয়া প্রতিনিধিরাই শুধু বৈঠকে অংশ নেবেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গে ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে বসবে। সন্ধ্যা ৬টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এমব কথা বলা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, বৈঠকে অংশ নিতে প্রতিটি দলের দুজন প্রতিনিধির নাম বিকেল ৪টার মধ্যে কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে পাওয়া প্রতিনিধিরাই শুধু বৈঠকে অংশ নেবেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর সঙ্গে ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে বসবে। সন্ধ্যা ৬টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এমব কথা বলা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, বৈঠকে অংশ নিতে প্রতিটি দলের দুজন প্রতিনিধির নাম বিকেল ৪টার মধ্যে কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে পাওয়া প্রতিনিধিরাই শুধু বৈঠকে অংশ নেবেন।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইতালির রোমে দুই দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার সকাল ৮টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টাকে বহনকারী বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস। ফিউমিসিনো বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান ইতালিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এ টি এম রোকেবুল হক।
সফরের প্রধান আকর্ষণ ছিল ১৩ অক্টোবরের ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, যেখানে ড. ইউনূস প্রধান বক্তা হিসেবে ভাষণ দেন। তিনি বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা ও দারিদ্র্য দূরীকরণে ছয় দফা প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন, যা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রশংসিত হয়।
এই সফরে প্রধান উপদেষ্টা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট, জিবুতির প্রধানমন্ত্রী এবং রোমের মেয়রের সঙ্গে পৃথক বৈঠকে মিলিত হন। এসব বৈঠকে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগিতা, কৃষিপ্রযুক্তি বিনিময় ও সামাজিক ব্যবসা সম্প্রসারণসহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
ইতালির রোমে দুই দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার সকাল ৮টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টাকে বহনকারী বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস। ফিউমিসিনো বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান ইতালিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এ টি এম রোকেবুল হক।
সফরের প্রধান আকর্ষণ ছিল ১৩ অক্টোবরের ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, যেখানে ড. ইউনূস প্রধান বক্তা হিসেবে ভাষণ দেন। তিনি বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা ও দারিদ্র্য দূরীকরণে ছয় দফা প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন, যা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রশংসিত হয়।
এই সফরে প্রধান উপদেষ্টা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট, জিবুতির প্রধানমন্ত্রী এবং রোমের মেয়রের সঙ্গে পৃথক বৈঠকে মিলিত হন। এসব বৈঠকে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগিতা, কৃষিপ্রযুক্তি বিনিময় ও সামাজিক ব্যবসা সম্প্রসারণসহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪বৈঠকে অংশ নিতে প্রতিটি দলের দুজন প্রতিনিধির নাম বিকেল ৪টার মধ্যে কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে পাওয়া প্রতিনিধিরাই শুধু বৈঠকে অংশ নেবেন।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার রাতে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সব দলের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ পাঠানো হয়েছে। আগামী শুক্রবার ঐতিহাসিক মুহূর্তে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। আমরা আশা করছি, সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে পরবর্তী ধাপে উপনীত হতে পারব।’
গত ১১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া পাঠানো হয়। সেই খসড়ার ওপর পাওয়া মতামত যুক্ত করে জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য তৈরি করা হয়েছে। পটভূমিতে কিছু ভাষাগত পরিবর্তনের পাশাপাশি ‘ঐকমত্যের ঘোষণা’ শিরোনামে জুলাই সনদে নতুন অনুচ্ছেদ যুক্ত করা হয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যের পটভূমিতে ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণ; পাকিস্তানি শাসনামলের শোষণ ও বঞ্চনার পাশাপাশি আন্দোলন-সংগ্রাম, স্বাধীনতাযুদ্ধ; পঁচাত্তরে বাকশাল গঠন, পটপরিবর্তনসহ বাংলাদেশের ইতিহাসের নানান বিষয় উল্লেখ রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অংশে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
চূড়ান্ত খসড়ার পটভূমিতে ‘১৯৭৬ সালে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়’ লেখা ছিল। চূড়ান্ত ভাষ্যে এর স্থলে ‘১৯৭৮ সালে বহুদলীয় রাজনীতির পুনঃপ্রবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণের ফলে ১৯৭৯ সালে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়’ লেখা হয়েছে।
খসড়া সনদের পটভূমির আরেক অংশে লেখা হয়েছিল, ‘২০০৬ সালে কয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ও তৎপ্রেক্ষিতে ২০০৭ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারি ও একটি অস্বাভাবিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং নির্বাচন স্থগিত হয়ে যায়।’ চূড়ান্ত ভাষ্যে লেখা হয়, ‘২০০৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে লগি-বইঠা তাণ্ডবে দেশে কয়েকটি নৃশংস রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। ২০০৭ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারি ও একটি অস্বাভাবিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়, যা ১/১১ সরকার নামে পরিচিত। ফলে নির্বাচন স্থগিত হয়।’
সন্নিবেশিত নতুন বাক্যে বলা হয়, ‘রাষ্ট্রকাঠামোতে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের অবারিত সুযোগ নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বিগত ১৬ বছরে দলীয় প্রভাবকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে অকার্যকর, জবাবদিহিবিহীন ও বিচারহীনতার সহায়ক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল।’
খসড়ায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিষয়ে বলা হয়, শাসকগোষ্ঠীর প্রতিহিংসার শিকার হয়ে শিশু-নারীসহ প্রায় এক হাজার নাগরিক নিহত হয়। চূড়ান্ত ভাষ্যে এক হাজারের জায়গায় ‘সহস্রাধিক’ বলা আছে। এ ছাড়া ‘জনগণের সম্মিলিত শক্তি ও প্রতিরোধের মুখে স্বৈরাচারী শাসক ও তার দোসরেরা পরাজিত হয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়’—এই বাক্যের ‘স্বৈরাচারী শাসকের’ স্থলে ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা’ ও ‘পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়’ শব্দগুচ্ছের আগে ‘অনেকেই’ শব্দটি যোগ করা হয়েছে।
খসড়ায় সংস্কার কমিশন গঠন অংশে বলা হয়, বিদ্যমান সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রেরিত প্রশ্নে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের মতামতের ভিত্তিতে ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। চূড়ান্ত ভাষ্যে বলা হয়, গণ-অভ্যুত্থানের পর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত সরকার প্রথমে ৩ অক্টোবর পৃথক প্রজ্ঞাপনে পাঁচটি কমিশন গঠন করে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে পুলিশি সেবাকে জনবান্ধব করতে স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো খসড়ায় কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া উল্লেখ ছিল না। জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত বলা হয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার রাতে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সব দলের কাছে জুলাই জাতীয় সনদ পাঠানো হয়েছে। আগামী শুক্রবার ঐতিহাসিক মুহূর্তে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। আমরা আশা করছি, সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে পরবর্তী ধাপে উপনীত হতে পারব।’
গত ১১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া পাঠানো হয়। সেই খসড়ার ওপর পাওয়া মতামত যুক্ত করে জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য তৈরি করা হয়েছে। পটভূমিতে কিছু ভাষাগত পরিবর্তনের পাশাপাশি ‘ঐকমত্যের ঘোষণা’ শিরোনামে জুলাই সনদে নতুন অনুচ্ছেদ যুক্ত করা হয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যের পটভূমিতে ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণ; পাকিস্তানি শাসনামলের শোষণ ও বঞ্চনার পাশাপাশি আন্দোলন-সংগ্রাম, স্বাধীনতাযুদ্ধ; পঁচাত্তরে বাকশাল গঠন, পটপরিবর্তনসহ বাংলাদেশের ইতিহাসের নানান বিষয় উল্লেখ রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অংশে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
চূড়ান্ত খসড়ার পটভূমিতে ‘১৯৭৬ সালে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়’ লেখা ছিল। চূড়ান্ত ভাষ্যে এর স্থলে ‘১৯৭৮ সালে বহুদলীয় রাজনীতির পুনঃপ্রবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণের ফলে ১৯৭৯ সালে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়’ লেখা হয়েছে।
খসড়া সনদের পটভূমির আরেক অংশে লেখা হয়েছিল, ‘২০০৬ সালে কয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ও তৎপ্রেক্ষিতে ২০০৭ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারি ও একটি অস্বাভাবিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং নির্বাচন স্থগিত হয়ে যায়।’ চূড়ান্ত ভাষ্যে লেখা হয়, ‘২০০৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে লগি-বইঠা তাণ্ডবে দেশে কয়েকটি নৃশংস রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। ২০০৭ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারি ও একটি অস্বাভাবিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়, যা ১/১১ সরকার নামে পরিচিত। ফলে নির্বাচন স্থগিত হয়।’
সন্নিবেশিত নতুন বাক্যে বলা হয়, ‘রাষ্ট্রকাঠামোতে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের অবারিত সুযোগ নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বিগত ১৬ বছরে দলীয় প্রভাবকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে অকার্যকর, জবাবদিহিবিহীন ও বিচারহীনতার সহায়ক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল।’
খসড়ায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিষয়ে বলা হয়, শাসকগোষ্ঠীর প্রতিহিংসার শিকার হয়ে শিশু-নারীসহ প্রায় এক হাজার নাগরিক নিহত হয়। চূড়ান্ত ভাষ্যে এক হাজারের জায়গায় ‘সহস্রাধিক’ বলা আছে। এ ছাড়া ‘জনগণের সম্মিলিত শক্তি ও প্রতিরোধের মুখে স্বৈরাচারী শাসক ও তার দোসরেরা পরাজিত হয়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়’—এই বাক্যের ‘স্বৈরাচারী শাসকের’ স্থলে ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা’ ও ‘পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়’ শব্দগুচ্ছের আগে ‘অনেকেই’ শব্দটি যোগ করা হয়েছে।
খসড়ায় সংস্কার কমিশন গঠন অংশে বলা হয়, বিদ্যমান সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রেরিত প্রশ্নে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের মতামতের ভিত্তিতে ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগ নেয়। চূড়ান্ত ভাষ্যে বলা হয়, গণ-অভ্যুত্থানের পর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত সরকার প্রথমে ৩ অক্টোবর পৃথক প্রজ্ঞাপনে পাঁচটি কমিশন গঠন করে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে পুলিশি সেবাকে জনবান্ধব করতে স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো খসড়ায় কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া উল্লেখ ছিল না। জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত বলা হয়েছে।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪বৈঠকে অংশ নিতে প্রতিটি দলের দুজন প্রতিনিধির নাম বিকেল ৪টার মধ্যে কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে পাওয়া প্রতিনিধিরাই শুধু বৈঠকে অংশ নেবেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৬ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধ, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের সেনা হেফাজতে রাখার সিদ্ধান্তে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলেছে, এই সিদ্ধান্ত সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’র নীতির পরিপন্থী এবং ন্যায়বিচারের মৌলিক মানদণ্ডে প্রশ্নবিদ্ধ। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এসব কথা জানান।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ঠিক কোন বিবেচনায় ও যুক্তিতে অন্যান্য অভিযুক্তদের থেকে পৃথক ব্যবস্থাপনায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এ বিষয়ে সরকারের ব্যাখ্যা জানা জরুরি। একই অভিযোগের ক্ষেত্রে পরিচয় বা অবস্থানের কারণে বৈষম্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারপ্রক্রিয়ায় ব্যক্তির পেশাগত পরিচয় বা পদমর্যাদা বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ নেই।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’ এবং আন্তর্জাতিক আইনের মৌলনীতি অনুযায়ী মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কেউই বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত হওয়ার যোগ্য নয়। বাংলাদেশ রোম স্ট্যাটিউট অব দ্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের স্বাক্ষরকারী দেশ, যার ২৭ ধারা অনুযায়ী ব্যক্তির রাজনৈতিক বা সামরিক অবস্থান বিচারপ্রক্রিয়ায় কোনো সুবিধা দিতে পারে না। একইভাবে নুরেমবার্গ প্রিন্সিপল অনুযায়ীও দাপ্তরিক পদ বা দায়িত্ব অপরাধ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার ভিত্তি হতে পারে না।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ‘ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন ফর দ্য প্রোটেকশন অব অল পারসন্স ফ্রম এনফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স’ এর স্বাক্ষরকারী দেশ। এই কনভেনশনে সরকার ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিতের অঙ্গীকার করেছে। সে অনুযায়ী অভিযুক্তদের পেশাগত বা প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়, পদমর্যাদা কিংবা সামাজিক অবস্থান বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ নেই বলেও তুলে ধরেছে টিআইবি।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেনাবাহিনী নিজেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে, যা ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। অথচ অন্য অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের সেনা হেফাজতে রাখার প্রয়োজন কেন হলো, তার ব্যাখ্যা সেনা কর্তৃপক্ষ তথা সরকারের দেওয়া জরুরি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও আন্তর্জাতিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অভিযুক্তদের জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। কোনো বিশেষ শ্রেণিকে সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বৈষম্যমূলক না করার আহ্বান করা হয় টিআইবির পক্ষ থেকে।
মানবতাবিরোধী অপরাধ, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের সেনা হেফাজতে রাখার সিদ্ধান্তে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলেছে, এই সিদ্ধান্ত সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’র নীতির পরিপন্থী এবং ন্যায়বিচারের মৌলিক মানদণ্ডে প্রশ্নবিদ্ধ। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এসব কথা জানান।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ঠিক কোন বিবেচনায় ও যুক্তিতে অন্যান্য অভিযুক্তদের থেকে পৃথক ব্যবস্থাপনায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এ বিষয়ে সরকারের ব্যাখ্যা জানা জরুরি। একই অভিযোগের ক্ষেত্রে পরিচয় বা অবস্থানের কারণে বৈষম্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারপ্রক্রিয়ায় ব্যক্তির পেশাগত পরিচয় বা পদমর্যাদা বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ নেই।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’ এবং আন্তর্জাতিক আইনের মৌলনীতি অনুযায়ী মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কেউই বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত হওয়ার যোগ্য নয়। বাংলাদেশ রোম স্ট্যাটিউট অব দ্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের স্বাক্ষরকারী দেশ, যার ২৭ ধারা অনুযায়ী ব্যক্তির রাজনৈতিক বা সামরিক অবস্থান বিচারপ্রক্রিয়ায় কোনো সুবিধা দিতে পারে না। একইভাবে নুরেমবার্গ প্রিন্সিপল অনুযায়ীও দাপ্তরিক পদ বা দায়িত্ব অপরাধ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার ভিত্তি হতে পারে না।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ‘ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন ফর দ্য প্রোটেকশন অব অল পারসন্স ফ্রম এনফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স’ এর স্বাক্ষরকারী দেশ। এই কনভেনশনে সরকার ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিতের অঙ্গীকার করেছে। সে অনুযায়ী অভিযুক্তদের পেশাগত বা প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়, পদমর্যাদা কিংবা সামাজিক অবস্থান বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ নেই বলেও তুলে ধরেছে টিআইবি।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেনাবাহিনী নিজেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে, যা ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। অথচ অন্য অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের সেনা হেফাজতে রাখার প্রয়োজন কেন হলো, তার ব্যাখ্যা সেনা কর্তৃপক্ষ তথা সরকারের দেওয়া জরুরি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও আন্তর্জাতিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অভিযুক্তদের জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। কোনো বিশেষ শ্রেণিকে সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বৈষম্যমূলক না করার আহ্বান করা হয় টিআইবির পক্ষ থেকে।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪বৈঠকে অংশ নিতে প্রতিটি দলের দুজন প্রতিনিধির নাম বিকেল ৪টার মধ্যে কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে পাওয়া প্রতিনিধিরাই শুধু বৈঠকে অংশ নেবেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে