নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্যরা হলে বিশিষ্ট আলেম আলী হাসান উসামা, মুফতি হারুন ইজহার, ইসলামি বক্তা মাহমুদুল হাসান গুনবী, মো. আব্দুল্লাহ ও আনোয়ার হোসেন। তবে আসামি আল সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে তারঁ বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।
আজ মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিনে থাকা আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জন আসামি আদালতে হাজিরা প্রদান করেন। কারাগারে আটক আসামি আল সাকিবকে আদালতে হাজির করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা মামলা থেকে প্রত্যেককে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি প্রদান করেন। অব্যাহতির আদেশে বলা হয়েছে, ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের কোনো উপাদান নেই বিধায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। অন্যদিকে আসামি সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় সংসদ ভবনে তলোয়ার নিয়ে হামলা পরিকল্পনার মামলায় ২০২১ সালের ৫ মে শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে আবু সাকিব নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে সিটিটিসি ইউনিট। পরে হামলার পরিকল্পনায় প্ররোচনার অভিযোগে আলী হাসান ওসামা নামে এক বক্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করা হয়। এ মামলায় আবু সাকিব আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির ইন্সপেক্টর কাজী মিজানুর রহমান আদালতে সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আলোচিত ইসলামি বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্যরা হলে বিশিষ্ট আলেম আলী হাসান উসামা, মুফতি হারুন ইজহার, ইসলামি বক্তা মাহমুদুল হাসান গুনবী, মো. আব্দুল্লাহ ও আনোয়ার হোসেন। তবে আসামি আল সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে তারঁ বিরুদ্ধে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন।
আজ মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিনে থাকা আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জন আসামি আদালতে হাজিরা প্রদান করেন। কারাগারে আটক আসামি আল সাকিবকে আদালতে হাজির করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা মামলা থেকে প্রত্যেককে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক আলোচিত বক্তা মো. আমির হামজাসহ ছয়জনকে অব্যাহতি প্রদান করেন। অব্যাহতির আদেশে বলা হয়েছে, ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের কোনো উপাদান নেই বিধায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। অন্যদিকে আসামি সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় সংসদ ভবনে তলোয়ার নিয়ে হামলা পরিকল্পনার মামলায় ২০২১ সালের ৫ মে শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে আবু সাকিব নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে সিটিটিসি ইউনিট। পরে হামলার পরিকল্পনায় প্ররোচনার অভিযোগে আলী হাসান ওসামা নামে এক বক্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করা হয়। এ মামলায় আবু সাকিব আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির ইন্সপেক্টর কাজী মিজানুর রহমান আদালতে সাতজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৪ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৬ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৬ ঘণ্টা আগে