মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাদের ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ স্থগিত করেছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. এমদাদুল হক আজাদের একক বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এর আগে সাজার বিরুদ্ধে আদিলুর ও এলান আপিল করেন। পরে আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য করা হয়।
আদালতে জামিনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন ভুঁইয়া।
এর আগে ২০১৩ সালে মতিঝিলে হেফাজত ইসলামের সমাবেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান নিয়ে তথ্য বিকৃতির দায়ে মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান শুভ্র এবং সংগঠনটির পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি উভয়কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁদের আরও এক মাস কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়।
রায়ের পর তাঁদের বিরুদ্ধে দুই বছরের কারাদণ্ডের রায় বাতিল চেয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্টে উত্থাপিত প্রস্তাব পাস হয়েছে। অধিকারের দুই নেতা আদিলুর রহমান খান ও এ এস এম নাসিরুদ্দিন এলানের কারাদণ্ডের নিন্দা জানিয়ে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় আদালতের রায় বাতিল করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ইইউ এমপিরা।
প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশস্থল থেকে রাত্রিযাপনের ঘোষণা দেওয়া হলে তাদের সরিয়ে দিতে যৌথ অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তখন হেফাজতে ইসলামের ৬১ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছিলেন বলে দাবি ও প্রচার করে অধিকার।
এ ঘটনায় ওই বছরের ১০ আগস্ট গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন ডিবির তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আশরাফুল ইসলাম। ওই ডায়েরি পরে মামলা হিসেবে রূপান্তরিত হয়। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার আদালতে আদিলুর ও এলানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। এতে ৩২ জনকে সাক্ষী করা হয়।
মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাদের ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ স্থগিত করেছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. এমদাদুল হক আজাদের একক বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এর আগে সাজার বিরুদ্ধে আদিলুর ও এলান আপিল করেন। পরে আজ শুনানির জন্য দিন ধার্য করা হয়।
আদালতে জামিনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন ভুঁইয়া।
এর আগে ২০১৩ সালে মতিঝিলে হেফাজত ইসলামের সমাবেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান নিয়ে তথ্য বিকৃতির দায়ে মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান শুভ্র এবং সংগঠনটির পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিন এলানকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি উভয়কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁদের আরও এক মাস কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়।
রায়ের পর তাঁদের বিরুদ্ধে দুই বছরের কারাদণ্ডের রায় বাতিল চেয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্টে উত্থাপিত প্রস্তাব পাস হয়েছে। অধিকারের দুই নেতা আদিলুর রহমান খান ও এ এস এম নাসিরুদ্দিন এলানের কারাদণ্ডের নিন্দা জানিয়ে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় আদালতের রায় বাতিল করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ইইউ এমপিরা।
প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশস্থল থেকে রাত্রিযাপনের ঘোষণা দেওয়া হলে তাদের সরিয়ে দিতে যৌথ অভিযান চালায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তখন হেফাজতে ইসলামের ৬১ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছিলেন বলে দাবি ও প্রচার করে অধিকার।
এ ঘটনায় ওই বছরের ১০ আগস্ট গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন ডিবির তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আশরাফুল ইসলাম। ওই ডায়েরি পরে মামলা হিসেবে রূপান্তরিত হয়। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার আদালতে আদিলুর ও এলানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। এতে ৩২ জনকে সাক্ষী করা হয়।
শেরেবাংলা নগর থানায় দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালনাকারী কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের বিরুদ্ধে মামলা করে বিএনপি। দলটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ মামলাটি করেছেন। মামলায় সাবেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ৩ প্রধান নির্বাচন কমিশনার
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলার নির্বাচন অফিসে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
১ ঘণ্টা আগেআন্তরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করতেন। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান নিয়ে জারি করা রুল শুনানির জন্য আগামী ৭ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। ওইদিন বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানি হবে বলে সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান রিটকারীর আইনজীবী ওমর ফারুক।
৪ ঘণ্টা আগে