নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি সংশোধিত গণপ্রতিনিধি আদেশ (আরপিও) নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে এর অস্পষ্টতা দূর করতে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের নিয়ে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ২০ জুলাই মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়ার জন্য ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম স্বাক্ষরিত আমন্ত্রণপত্র ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
জানা যায়, মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়ার জন্য ২০ থেকে ২৫ জনকে ইতিমধ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রণপত্রে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রম চলমান আছে। সম্প্রতি আরপিওর সংশোধনী বিল ২০২৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়ে আইন হয়েছে। আরপিও নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ অন্য অংশীজনদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এসব আলোচনা-সমালোচনা পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে, প্রকৃতপক্ষে আরপিও নিয়ে অনেকের মধ্যে অস্পষ্টতা রয়েছে; যা দূরীভূত করা প্রয়োজন। এ জন্য সুশীল সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার মতামত, পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রয়োজন।
আমন্ত্রণপত্রে আরও জানানো হয়, নির্বাচন কমিশন বিশ্বাস করে যে, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সুশীল সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এরই অংশ হিসেবে সুশীল সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ গ্রহণের লক্ষ্যে ২০ জুলাই বেলা ১১টায় নির্বাচন ভবনে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
৪ জুলাই গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল, ২০২৩ সংসদে পাস হয়।
সম্প্রতি সংশোধিত গণপ্রতিনিধি আদেশ (আরপিও) নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে এর অস্পষ্টতা দূর করতে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের নিয়ে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ২০ জুলাই মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়ার জন্য ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম স্বাক্ষরিত আমন্ত্রণপত্র ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
জানা যায়, মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়ার জন্য ২০ থেকে ২৫ জনকে ইতিমধ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রণপত্রে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রম চলমান আছে। সম্প্রতি আরপিওর সংশোধনী বিল ২০২৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়ে আইন হয়েছে। আরপিও নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ অন্য অংশীজনদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এসব আলোচনা-সমালোচনা পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে, প্রকৃতপক্ষে আরপিও নিয়ে অনেকের মধ্যে অস্পষ্টতা রয়েছে; যা দূরীভূত করা প্রয়োজন। এ জন্য সুশীল সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার মতামত, পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রয়োজন।
আমন্ত্রণপত্রে আরও জানানো হয়, নির্বাচন কমিশন বিশ্বাস করে যে, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সুশীল সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এরই অংশ হিসেবে সুশীল সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ গ্রহণের লক্ষ্যে ২০ জুলাই বেলা ১১টায় নির্বাচন ভবনে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
৪ জুলাই গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল, ২০২৩ সংসদে পাস হয়।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে