মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
দেশের নাগরিকের হাতে স্মার্ট কার্ড নামে পরিচিত উন্নতমানের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তুলে দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর এই কার্ডে তিনটি স্তরে আছে ২৫টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য। প্রথম স্তরের তথ্যগুলো খালি চোখে দেখা যায়। দ্বিতীয় স্তরের তথ্যগুলো দেখতে ম্যাগনিফাইং গ্লাস বা অতসী কাচের মতো যন্ত্র লাগে। আর তৃতীয় স্তরের তথ্য দেখতে ল্যাবরেটরিতে ফরেনসিক পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনেও নাগরিকের তথ্য যাচাই করার সুবিধা আছে এতে। তবে সবার হাতে পৌঁছে দিতে না পারায় স্মার্ট কার্ডের সুফল পুরোপুরি পাচ্ছেন না নাগরিকেরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ইসির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনেও তথ্য যাচাই করতে পারার কথা। ইসির দেওয়া সফটওয়্যারের মাধ্যমে যে কেউ ভোটারদের তথ্য যাচাই করতে পারবেন। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি ১৭৬টি প্রতিষ্ঠান ইসি থেকে নাগরিকের তথ্য যাচাইয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ। কিন্তু অফলাইনের সুবিধা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
ইসির হিসাব অনুযায়ী, ২ মে পর্যন্ত স্মার্ট কার্ড মোট পারসোনালাইজেশন বা ছাপা হয়েছে ৮ কোটি ৫৫ লাখ ৯৭ হাজার ২২৬টি; এখনো প্রিন্ট করা হয়নি বা ফাঁকা আছে ৪৪ লাখ ২ হাজার ৭৭৪টি কার্ড। আইডিইএ-২ প্রকল্পের প্রজেক্ট স্টিয়ারিং কমিটির (পিএসসি) গত বছর সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, ফরাসি কোম্পানি অবারথার টেকনোলজিস থেকে সংগ্রহ করা ৯ কোটি কার্ডের মধ্যে ১৭ লাখ ৯৪ হাজার ৭৪৯টি ফাঁকা কার্ড নষ্ট হয়ে গেছে। সেই হিসাবে ইসির হাতে বর্তমানে আছে ২৬ লাখের মতো। ইসি নতুন প্রকল্পের আওতায় ২ কোটি ৩৬ লাখ কার্ড পেলেও সব নাগরিকের হাতে পৌঁছাতে চাইলে আরও প্রায় ১ কোটি নতুন কার্ড লাগবে। দেশে এখন ভোটার ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। এ বিষয়ে ইসির এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেই বলে জানা গেছে।
বাকি নাগরিকেরা কবে স্মার্ট কার্ড পাবেন, জানতে চাইলে আইডিইএ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৯ কোটি আগের কেনা ছিল। আর ২ কোটি ৩৬ লাখ কেনার প্রক্রিয়া চলছে।
ইসি সূত্রে জানা যায়, ৯ কোটি নাগরিকের হাতে স্মার্ট কার্ড তুলে দিতে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় আইডিইএ প্রকল্পটি ২০১১ সালে নেওয়া হয়েছিল। এর মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত। অগ্রগতি না হওয়ায় ছয় দফা বাড়িয়ে মেয়াদ ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় মেটানো হচ্ছে। প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২২ সালের জুনে শেষ হলেও এখনো দেশের ৯ কোটি নাগরিক স্মার্ট কার্ড পাননি। আরও তিন কোটি নাগরিকের হাতে স্মার্ট কার্ড দিতে নেওয়া নতুন প্রকল্পের (আইডিইএ-২) সময়ও সাড়ে তিন বছর পেরিয়েছে।
দেশের নাগরিকের হাতে স্মার্ট কার্ড নামে পরিচিত উন্নতমানের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) তুলে দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর এই কার্ডে তিনটি স্তরে আছে ২৫টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য। প্রথম স্তরের তথ্যগুলো খালি চোখে দেখা যায়। দ্বিতীয় স্তরের তথ্যগুলো দেখতে ম্যাগনিফাইং গ্লাস বা অতসী কাচের মতো যন্ত্র লাগে। আর তৃতীয় স্তরের তথ্য দেখতে ল্যাবরেটরিতে ফরেনসিক পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনেও নাগরিকের তথ্য যাচাই করার সুবিধা আছে এতে। তবে সবার হাতে পৌঁছে দিতে না পারায় স্মার্ট কার্ডের সুফল পুরোপুরি পাচ্ছেন না নাগরিকেরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ইসির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনেও তথ্য যাচাই করতে পারার কথা। ইসির দেওয়া সফটওয়্যারের মাধ্যমে যে কেউ ভোটারদের তথ্য যাচাই করতে পারবেন। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি ১৭৬টি প্রতিষ্ঠান ইসি থেকে নাগরিকের তথ্য যাচাইয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ। কিন্তু অফলাইনের সুবিধা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
ইসির হিসাব অনুযায়ী, ২ মে পর্যন্ত স্মার্ট কার্ড মোট পারসোনালাইজেশন বা ছাপা হয়েছে ৮ কোটি ৫৫ লাখ ৯৭ হাজার ২২৬টি; এখনো প্রিন্ট করা হয়নি বা ফাঁকা আছে ৪৪ লাখ ২ হাজার ৭৭৪টি কার্ড। আইডিইএ-২ প্রকল্পের প্রজেক্ট স্টিয়ারিং কমিটির (পিএসসি) গত বছর সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, ফরাসি কোম্পানি অবারথার টেকনোলজিস থেকে সংগ্রহ করা ৯ কোটি কার্ডের মধ্যে ১৭ লাখ ৯৪ হাজার ৭৪৯টি ফাঁকা কার্ড নষ্ট হয়ে গেছে। সেই হিসাবে ইসির হাতে বর্তমানে আছে ২৬ লাখের মতো। ইসি নতুন প্রকল্পের আওতায় ২ কোটি ৩৬ লাখ কার্ড পেলেও সব নাগরিকের হাতে পৌঁছাতে চাইলে আরও প্রায় ১ কোটি নতুন কার্ড লাগবে। দেশে এখন ভোটার ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। এ বিষয়ে ইসির এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেই বলে জানা গেছে।
বাকি নাগরিকেরা কবে স্মার্ট কার্ড পাবেন, জানতে চাইলে আইডিইএ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৯ কোটি আগের কেনা ছিল। আর ২ কোটি ৩৬ লাখ কেনার প্রক্রিয়া চলছে।
ইসি সূত্রে জানা যায়, ৯ কোটি নাগরিকের হাতে স্মার্ট কার্ড তুলে দিতে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় আইডিইএ প্রকল্পটি ২০১১ সালে নেওয়া হয়েছিল। এর মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত। অগ্রগতি না হওয়ায় ছয় দফা বাড়িয়ে মেয়াদ ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় মেটানো হচ্ছে। প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২২ সালের জুনে শেষ হলেও এখনো দেশের ৯ কোটি নাগরিক স্মার্ট কার্ড পাননি। আরও তিন কোটি নাগরিকের হাতে স্মার্ট কার্ড দিতে নেওয়া নতুন প্রকল্পের (আইডিইএ-২) সময়ও সাড়ে তিন বছর পেরিয়েছে।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
২৩ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে