নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা-কক্সবাজার রুটের প্রথম ট্রেন ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ টিকিট বিক্রি শুরুর তিন ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে গেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে অনলাইন ও কাউন্টারে টিকিট বিক্রি শুরু হয়। বেলা ১১টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায় ১ ডিসেম্বরের প্রথম যাত্রীবাহী আন্তনগর ট্রেনের টিকিট।
২ ও ৩ ডিসেম্বরের টিকিট আরও কিছু সময় পাওয়া গেলেও দুপুরের পর সব বিক্রি হয়ে যায়।
কমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিট বেশির ভাগ অনলাইনেই বিক্রি হয়েছে। টিকিট আলাদাভাবে কাউন্টার বা অনলাইনে ভাগ করে দেওয়া হয়নি। যার যেভাবে সুবিধা সে সেভাবেই কেটেছে।’
তিনি বলেন, ৯০ শতাংশের বেশি টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে। ২ থেকে ৪ শতাংশ মানুষ হয়তো স্টেশনে এসে কেটেছে। এখন আর কোনো টিকিট নেই।
এদিকে নতুন রুট ও আসনবিন্যাস নিয়ে জটিলতা থাকায় কক্সবাজার এক্সপ্রেসের টিকিট বিক্রি শুরু হয় আট দিন আগে। গত মঙ্গলবার থেকেই টিকিট বিক্রি শুরুর কথা জানিয়েছিল রেলওয়ে। তবে পরবর্তী সময় সেটি হয়নি। সাধারণত রেলের অগ্রিম টিকিট ১০ দিন আগে অনলাইনে পাওয়া যায়।
রেল সূত্র বলছে, কারিগরি ত্রুটির কারণে মঙ্গলবার থেকে টিকিট বিক্রি করা সম্ভব হয়নি। সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠতে দুই দিন সময় লেগেছে। এ জন্য আজ দিন ধার্য করা হয়েছে টিকিট বিক্রি শুরু করার জন্য।
এর আগে চলতি মাসের ১১ ডিসেম্বর ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে সময় ঘোষণা দেওয়া হয় ১ ডিসেম্বর থেকে এই রুটে ট্রেন চলাচল করবে। শুরুতে এক জোড়া আন্তনগর ট্রেন দিয়ে শুরু হবে যাত্রা।
রেলওয়ের তথ্যমতে, ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে বিরতিহীন ট্রেন চালু করা হবে। ট্রেনটি রাত ১০টা ৩০ মিনিটে কমলাপুর স্টেশন থেকে ছেড়ে পরদিন ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে কক্সবাজার আইকনিক স্টেশনে পৌঁছাবে। ৮ ঘণ্টা ১০ মিনিটের এই যাত্রা পথে শুধু ঢাকা বিমানবন্দর এবং চট্টগ্রাম স্টেশনে থামবে। ট্রেনটি একইভাবে বেলা ১টায় কক্সবাজার থেকে ছেড়ে রাত ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে।
তবে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি ননস্টপ হওয়ায় সাধারণ আন্তনগর ট্রেনের চেয়ে ভাড়া বেশি ধরা হয়েছে। কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে শোভন চেয়ারের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯৫ টাকা। এসি চেয়ারের ভাড়া ১ হাজার ৩২৫ টাকা, স্নিগ্ধা (এসি সিট) শ্রেণিতে ১ হাজার ৫৯০ টাকা এবং এসি বার্থের (ঘুমিয়ে যাওয়ার আসন) ভাড়া ২ হাজার ৩৮০ টাকা। অন্যদিকে যেসব যাত্রী চট্টগ্রাম রেলস্টেশন থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত যাবে, তাদের শোভন চেয়ারের ভাড়া ২০৫ টাকা, স্নিগ্ধা শ্রেণির ৩৮৬ টাকা, এসি সিটের ৪৬৬ এবং এসি বার্থের ৬৯৬ টাকা।
রেল সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আমদানি করা বিলাসবহুল এই কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনে মোট ১৫টি কোচ থাকবে। এতে মোট আসন থাকবে ৭৮০টি। এর মধ্যে একটি এসি এবং একটি নন-এসি বগি মিলে মোট ১১৫টি আসন থাকবে চট্টগ্রামের যাত্রীদের জন্য। এর মধ্যে এসি বগিতে আসন থাকবে ৫৫টি এবং নন-এসি বগিতে আসন থাকবে ৬০টি। কক্সবাজার এক্সপ্রেস টেনটি সপ্তাহে এক দিন বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ৮১৩ নম্বর ট্রেনটি ঢাকা থেকে ছেড়ে যাবে না সোমবার এবং ৮১৪ নম্বর কক্সবাজার থেকে ছেড়ে যাবে না মঙ্গলবার।
ঢাকা-কক্সবাজার রুটের প্রথম ট্রেন ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ টিকিট বিক্রি শুরুর তিন ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে গেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে অনলাইন ও কাউন্টারে টিকিট বিক্রি শুরু হয়। বেলা ১১টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায় ১ ডিসেম্বরের প্রথম যাত্রীবাহী আন্তনগর ট্রেনের টিকিট।
২ ও ৩ ডিসেম্বরের টিকিট আরও কিছু সময় পাওয়া গেলেও দুপুরের পর সব বিক্রি হয়ে যায়।
কমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিট বেশির ভাগ অনলাইনেই বিক্রি হয়েছে। টিকিট আলাদাভাবে কাউন্টার বা অনলাইনে ভাগ করে দেওয়া হয়নি। যার যেভাবে সুবিধা সে সেভাবেই কেটেছে।’
তিনি বলেন, ৯০ শতাংশের বেশি টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়েছে। ২ থেকে ৪ শতাংশ মানুষ হয়তো স্টেশনে এসে কেটেছে। এখন আর কোনো টিকিট নেই।
এদিকে নতুন রুট ও আসনবিন্যাস নিয়ে জটিলতা থাকায় কক্সবাজার এক্সপ্রেসের টিকিট বিক্রি শুরু হয় আট দিন আগে। গত মঙ্গলবার থেকেই টিকিট বিক্রি শুরুর কথা জানিয়েছিল রেলওয়ে। তবে পরবর্তী সময় সেটি হয়নি। সাধারণত রেলের অগ্রিম টিকিট ১০ দিন আগে অনলাইনে পাওয়া যায়।
রেল সূত্র বলছে, কারিগরি ত্রুটির কারণে মঙ্গলবার থেকে টিকিট বিক্রি করা সম্ভব হয়নি। সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠতে দুই দিন সময় লেগেছে। এ জন্য আজ দিন ধার্য করা হয়েছে টিকিট বিক্রি শুরু করার জন্য।
এর আগে চলতি মাসের ১১ ডিসেম্বর ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে সময় ঘোষণা দেওয়া হয় ১ ডিসেম্বর থেকে এই রুটে ট্রেন চলাচল করবে। শুরুতে এক জোড়া আন্তনগর ট্রেন দিয়ে শুরু হবে যাত্রা।
রেলওয়ের তথ্যমতে, ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে বিরতিহীন ট্রেন চালু করা হবে। ট্রেনটি রাত ১০টা ৩০ মিনিটে কমলাপুর স্টেশন থেকে ছেড়ে পরদিন ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে কক্সবাজার আইকনিক স্টেশনে পৌঁছাবে। ৮ ঘণ্টা ১০ মিনিটের এই যাত্রা পথে শুধু ঢাকা বিমানবন্দর এবং চট্টগ্রাম স্টেশনে থামবে। ট্রেনটি একইভাবে বেলা ১টায় কক্সবাজার থেকে ছেড়ে রাত ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে।
তবে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি ননস্টপ হওয়ায় সাধারণ আন্তনগর ট্রেনের চেয়ে ভাড়া বেশি ধরা হয়েছে। কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে শোভন চেয়ারের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯৫ টাকা। এসি চেয়ারের ভাড়া ১ হাজার ৩২৫ টাকা, স্নিগ্ধা (এসি সিট) শ্রেণিতে ১ হাজার ৫৯০ টাকা এবং এসি বার্থের (ঘুমিয়ে যাওয়ার আসন) ভাড়া ২ হাজার ৩৮০ টাকা। অন্যদিকে যেসব যাত্রী চট্টগ্রাম রেলস্টেশন থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত যাবে, তাদের শোভন চেয়ারের ভাড়া ২০৫ টাকা, স্নিগ্ধা শ্রেণির ৩৮৬ টাকা, এসি সিটের ৪৬৬ এবং এসি বার্থের ৬৯৬ টাকা।
রেল সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আমদানি করা বিলাসবহুল এই কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনে মোট ১৫টি কোচ থাকবে। এতে মোট আসন থাকবে ৭৮০টি। এর মধ্যে একটি এসি এবং একটি নন-এসি বগি মিলে মোট ১১৫টি আসন থাকবে চট্টগ্রামের যাত্রীদের জন্য। এর মধ্যে এসি বগিতে আসন থাকবে ৫৫টি এবং নন-এসি বগিতে আসন থাকবে ৬০টি। কক্সবাজার এক্সপ্রেস টেনটি সপ্তাহে এক দিন বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ৮১৩ নম্বর ট্রেনটি ঢাকা থেকে ছেড়ে যাবে না সোমবার এবং ৮১৪ নম্বর কক্সবাজার থেকে ছেড়ে যাবে না মঙ্গলবার।
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে গুলি করে হত্যাসহ আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের হত্যা, গুম, নির্যাতনসহ বিভিন্ন অভিযোগে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় এক হাজারের বেশি পুলিশ সদস্যকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে এ পর্যন্ত সাবেক আইজিসহ পুলিশের ৬৩ জন সদস্য গ্রেপ্তার হয়ে
২ ঘণ্টা আগেআকাশে যেন দুর্যোগের মেঘ। বিপদ হেঁটে চলেছে পাশ ঘেঁষে, আর অল্পের জন্য রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে বিমান। উড়ন্ত উড়োজাহাজে যেভাবে একের পর এক যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ছে, তাতে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে গতকাল সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার
২ ঘণ্টা আগেফৌজদারি কার্যবিধির ৩২ ধারায় বর্ণিত বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের জরিমানার ক্ষমতা ব্যাপক বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটরা আগের ১০ হাজার টাকার জায়গায় এখন ৫ লাখ টাকা জরিমানা করতে পারবেন। সংসদ অধিবেশন না থাকায় সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এরই মধ্যে ফৌজদারি কার্যবিধি
৫ ঘণ্টা আগে