নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) রাতের ভোট তথা কারচুপির সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি বলেন, সবদিক থেকে নিশ্চিত হয়েই ইভিএমে ভোটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। আজ রোববার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে এসব কথা বলেন মো. আলমগীর।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আপনারাই (সাংবাদিক) তো বলেন যে রাতে ভোট হয়, সকালে ভোট হয়, দুপুরে ভোট হয়, সেহরি খায়, ইফতারি খায়। আপনারা কি চান আবারও ব্যালটে ভোটের মাধ্যমে সেই সেহরি, ইফতারি খাক?’
সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে দেওয়া মতামত রোডম্যাপে সঠিকভাবে উঠে আসেনি—গণমাধ্যমের এমন প্রতিবেদন নিয়েও ব্যাখ্যা দেন মো, আলমগীর। তিনি জানান, ‘সংলাপের সময় রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্য সবাই দেখেছেন। ইসি কর্মকর্তাদের কাছেও তা রেকর্ড ছিল। সেগুলো দেখে আমাদের লিখিতভাবে দিয়েছেন। তিনবার মিলিয়ে দেখা হয়েছে। আমরা দলগুলোর লিখিত বক্তব্য এবং ভিডিও ক্লিপের ভিত্তিতে ইভিএম নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
মো. আলমগীরের ভাষ্যে, ‘অনেক রাজনৈতিক দল পেপার ট্রেইল রাখার কথা বলছিল। এ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও ইসি আলোচনা করেছে। তাদের কাছ থেকে এত দ্রুত তা (পেপার ট্রেইল) সংযোজন করা সম্ভব নয় এমনটা পরামর্শ পেয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাই এটা আমরা কিন্তু ইভিএমের বিপক্ষে সংশ্লিষ্ট দলের মতামত হিসেবে ধরে নিয়েছি।’
ইসি বলেন, ‘ভোটার তালিকার সঙ্গে ইভিএমেও ফটো দেখা যায়। কাজেই কারও আঙুলের ছাপ না মিললেও একজনের ভোট অন্যজন দেওয়ার সুযোগ নেই। কারও আঙুলের ছাপ না মিললে সেই ফটো মিলিয়ে দেখা হয়। সবদিক থেকেই ইসি নিশ্চিত হয়েছে ইভিএমে কারচুপি করা যায় না।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘যেখানে ইভিএম হয়েছে, সেখানেই কোনো মারামারি, রক্তপাত হয়নি, কোনো কারচুপি হয়নি এবং একটি নির্বাচন নিয়েও কোনো অভিযোগ আসেনি, চ্যালেঞ্জ করা হয়নি। তাই সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে আমরা ইভিএম নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) রাতের ভোট তথা কারচুপির সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি বলেন, সবদিক থেকে নিশ্চিত হয়েই ইভিএমে ভোটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। আজ রোববার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে এসব কথা বলেন মো. আলমগীর।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আপনারাই (সাংবাদিক) তো বলেন যে রাতে ভোট হয়, সকালে ভোট হয়, দুপুরে ভোট হয়, সেহরি খায়, ইফতারি খায়। আপনারা কি চান আবারও ব্যালটে ভোটের মাধ্যমে সেই সেহরি, ইফতারি খাক?’
সংলাপে রাজনৈতিক দলগুলোর ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে দেওয়া মতামত রোডম্যাপে সঠিকভাবে উঠে আসেনি—গণমাধ্যমের এমন প্রতিবেদন নিয়েও ব্যাখ্যা দেন মো, আলমগীর। তিনি জানান, ‘সংলাপের সময় রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্য সবাই দেখেছেন। ইসি কর্মকর্তাদের কাছেও তা রেকর্ড ছিল। সেগুলো দেখে আমাদের লিখিতভাবে দিয়েছেন। তিনবার মিলিয়ে দেখা হয়েছে। আমরা দলগুলোর লিখিত বক্তব্য এবং ভিডিও ক্লিপের ভিত্তিতে ইভিএম নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
মো. আলমগীরের ভাষ্যে, ‘অনেক রাজনৈতিক দল পেপার ট্রেইল রাখার কথা বলছিল। এ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও ইসি আলোচনা করেছে। তাদের কাছ থেকে এত দ্রুত তা (পেপার ট্রেইল) সংযোজন করা সম্ভব নয় এমনটা পরামর্শ পেয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাই এটা আমরা কিন্তু ইভিএমের বিপক্ষে সংশ্লিষ্ট দলের মতামত হিসেবে ধরে নিয়েছি।’
ইসি বলেন, ‘ভোটার তালিকার সঙ্গে ইভিএমেও ফটো দেখা যায়। কাজেই কারও আঙুলের ছাপ না মিললেও একজনের ভোট অন্যজন দেওয়ার সুযোগ নেই। কারও আঙুলের ছাপ না মিললে সেই ফটো মিলিয়ে দেখা হয়। সবদিক থেকেই ইসি নিশ্চিত হয়েছে ইভিএমে কারচুপি করা যায় না।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘যেখানে ইভিএম হয়েছে, সেখানেই কোনো মারামারি, রক্তপাত হয়নি, কোনো কারচুপি হয়নি এবং একটি নির্বাচন নিয়েও কোনো অভিযোগ আসেনি, চ্যালেঞ্জ করা হয়নি। তাই সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে আমরা ইভিএম নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
বোরো ধান উৎপাদনে খরচের ওপর তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘বাংলাদেশ কৃষক মজুর সংহতি’। আজ ৮ মে (বৃহস্পতিবার) সংগঠনটির হাতিরপুলে নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
৩৬ মিনিট আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁরা টার্মিনালে গিয়ে প্রকল্পটির অগ্রগতি
৪১ মিনিট আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ১৪ মে সকাল ১০টায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে