নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের গুলশান-১ নম্বরের ছয়তলা বাড়ি ‘গ্রিন ভিলা’র আবহে এসেছে পরিবর্তন। গতকাল রোববার সকাল থেকে বাড়িটির দুই গেটে নিযুক্ত আছেন ডজনের বেশি সশস্ত্র পুলিশ সদস্য। সদা সজাগ তাঁদের দৃষ্টি। বাড়ির বাইরে আনাগোনা বেড়েছে সাদাপোশাকের গোয়েন্দাদেরও। বাড়ির সাহায্যকারী কর্মীরা বেশ ব্যস্ত। ভেতর ও বাইরে বেশ গম্ভীর ও পরিপাটি অবস্থা। আজ সোমবার দুপুরে সরেজমিন এমন চিত্র দেখা গেছে।
গুলশান-১ নম্বরের ১২৩ নম্বর সড়কের গ্রিন ভিলার পাঁচতলায় দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করছেন মো. সাহাবুদ্দিন। বাড়িটির সব সাহায্যকারীর সঙ্গে রয়েছে তাঁর সুসম্পর্ক। প্রতিদিনই বাসা থেকে যাওয়া-আসার সময় তাঁদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন। আজ বাসার নিচে কথা হয় এক সাহায্যকারীর সঙ্গে।
ওই সাহায্যকারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার বছর ধরেই এই বাসায় আছি। প্রায় প্রতিদিনই স্যারের (মো. সাহাবুদ্দিন) সঙ্গে দেখা হয়। তিনি আমাদের খোঁজখবর নেন নিয়মিত। রোববার থেকে আমাদের ভবনের চিত্র পাল্টে গেছে। পুলিশ, আর্মিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা ওনার নিরাপত্তার জন্য বাসায় আসেন। পাঁচতলার ওনাদের দুটো পাশাপাশি ফ্ল্যাটের একটিতে ম্যাডামসহ স্যার থাকেন। আরেকটি ওনার ছেলে পরিবারসহ থাকেন।’
গতকাল রোববার বাসার লিফটের সামনে আর্চওয়ে বসানো হয়েছে বলে জানায় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এক পুলিশ কর্মকর্তা। ছয়তলা এই ভবনের পাঁচতলায় গমনেচ্ছুদের জন্যই শুধু এটি ব্যবহারে বাধ্যবাধকতা আছে। সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় ২০ জন পুলিশ সদস্য ছাড়াও সাদাপোশাকের পুলিশ নিয়োজিত আছেন।
গতকাল রাষ্ট্রপতি পদে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে মো. সাহাবুদ্দিনের পক্ষে দুটো মনোনয়ন ফরম দাখিল করা হয়। আজ যাচাই-বাছাই শেষে তাঁর একটি মনোনয়নপত্রকে বৈধ ঘোষণা করে মো. সাহাবুদ্দিনকে দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২৩ এপ্রিল। ওই দিনই মো. সাহাবুদ্দিন শপথ গ্রহণ করে বঙ্গভবনে যাবেন। সেদিন থেকেই রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ না নিলেও এরই মধ্যে মো. সাহাবুদ্দিনের নিরাপত্তা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ। যাতায়াতে নিরাপত্তায় প্রটোকলে থাকছে পুলিশের তিনটি গাড়ি। ভিভিআইপি নিরাপত্তায় এর মধ্য পুলিশের দুটো গাড়ি এবং গুলশান থানার একটি গাড়ি সার্বক্ষণিক থাকছে।
সূত্রে জানা গেছে, সাহাবুদ্দিনের নিরাপত্তায় গ্রিন ভিলার আশপাশের বাসিন্দা এবং ভবনের কর্মচারীদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহে করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ওই ভবনে চাকরিরত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও মোবাইল নম্বর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে জমা দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
এদিকে আজ দুপুরে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের কার্যালয়ের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘ভোট দিয়ে নিজের মতো করে সরকার গঠন করতে হবে জনগণকে। জনগণ যাকে চাইবে, তারাই সরকার গঠন করবে।’ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সরকার অথবা নির্বাচন কমিশনকে পরামর্শ দিতে সব বিরোধী দলকে আহ্বান জানান তিনি।
দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের গুলশান-১ নম্বরের ছয়তলা বাড়ি ‘গ্রিন ভিলা’র আবহে এসেছে পরিবর্তন। গতকাল রোববার সকাল থেকে বাড়িটির দুই গেটে নিযুক্ত আছেন ডজনের বেশি সশস্ত্র পুলিশ সদস্য। সদা সজাগ তাঁদের দৃষ্টি। বাড়ির বাইরে আনাগোনা বেড়েছে সাদাপোশাকের গোয়েন্দাদেরও। বাড়ির সাহায্যকারী কর্মীরা বেশ ব্যস্ত। ভেতর ও বাইরে বেশ গম্ভীর ও পরিপাটি অবস্থা। আজ সোমবার দুপুরে সরেজমিন এমন চিত্র দেখা গেছে।
গুলশান-১ নম্বরের ১২৩ নম্বর সড়কের গ্রিন ভিলার পাঁচতলায় দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করছেন মো. সাহাবুদ্দিন। বাড়িটির সব সাহায্যকারীর সঙ্গে রয়েছে তাঁর সুসম্পর্ক। প্রতিদিনই বাসা থেকে যাওয়া-আসার সময় তাঁদের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন। আজ বাসার নিচে কথা হয় এক সাহায্যকারীর সঙ্গে।
ওই সাহায্যকারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার বছর ধরেই এই বাসায় আছি। প্রায় প্রতিদিনই স্যারের (মো. সাহাবুদ্দিন) সঙ্গে দেখা হয়। তিনি আমাদের খোঁজখবর নেন নিয়মিত। রোববার থেকে আমাদের ভবনের চিত্র পাল্টে গেছে। পুলিশ, আর্মিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা ওনার নিরাপত্তার জন্য বাসায় আসেন। পাঁচতলার ওনাদের দুটো পাশাপাশি ফ্ল্যাটের একটিতে ম্যাডামসহ স্যার থাকেন। আরেকটি ওনার ছেলে পরিবারসহ থাকেন।’
গতকাল রোববার বাসার লিফটের সামনে আর্চওয়ে বসানো হয়েছে বলে জানায় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এক পুলিশ কর্মকর্তা। ছয়তলা এই ভবনের পাঁচতলায় গমনেচ্ছুদের জন্যই শুধু এটি ব্যবহারে বাধ্যবাধকতা আছে। সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় ২০ জন পুলিশ সদস্য ছাড়াও সাদাপোশাকের পুলিশ নিয়োজিত আছেন।
গতকাল রাষ্ট্রপতি পদে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে মো. সাহাবুদ্দিনের পক্ষে দুটো মনোনয়ন ফরম দাখিল করা হয়। আজ যাচাই-বাছাই শেষে তাঁর একটি মনোনয়নপত্রকে বৈধ ঘোষণা করে মো. সাহাবুদ্দিনকে দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২৩ এপ্রিল। ওই দিনই মো. সাহাবুদ্দিন শপথ গ্রহণ করে বঙ্গভবনে যাবেন। সেদিন থেকেই রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ না নিলেও এরই মধ্যে মো. সাহাবুদ্দিনের নিরাপত্তা সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ। যাতায়াতে নিরাপত্তায় প্রটোকলে থাকছে পুলিশের তিনটি গাড়ি। ভিভিআইপি নিরাপত্তায় এর মধ্য পুলিশের দুটো গাড়ি এবং গুলশান থানার একটি গাড়ি সার্বক্ষণিক থাকছে।
সূত্রে জানা গেছে, সাহাবুদ্দিনের নিরাপত্তায় গ্রিন ভিলার আশপাশের বাসিন্দা এবং ভবনের কর্মচারীদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও মোবাইল নম্বর সংগ্রহে করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ওই ভবনে চাকরিরত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও মোবাইল নম্বর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে জমা দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
এদিকে আজ দুপুরে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের কার্যালয়ের সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘ভোট দিয়ে নিজের মতো করে সরকার গঠন করতে হবে জনগণকে। জনগণ যাকে চাইবে, তারাই সরকার গঠন করবে।’ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সরকার অথবা নির্বাচন কমিশনকে পরামর্শ দিতে সব বিরোধী দলকে আহ্বান জানান তিনি।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন ছয়টি ব্রিটিশ রিয়েল এস্টেট কোম্পানিকে দুর্নীতির অভিযোগে প্রশাসকের অধীনে নেওয়া হয়েছে। এই কেলেঙ্কারির সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও সাবেক ব্রিটিশ ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের নামও জড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে