নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সংসদ সদস্যদের (এমপি) সংখ্যা নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আদালতের রায় নিয়ে কথা বলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে সতর্ক করেছেন আপিল বিভাগ।
আদালত তাঁকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘রায়ের বিষয়ে অস্পষ্টতা থাকলে রিভিউ (আবেদন) করতে পারেন। রায় নিয়ে এভাবে বলতে পারেন না।’
আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগে মামলার শুনানিতে যান ব্যারিস্টার খোকন। প্রধান বিচারপতি তাঁকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘কোনো রায়ের বিষয়ে অস্পষ্টতা থাকলে আপনি রিভিউ (আবেদন) করতে পারেন। রায় নিয়ে এভাবে বলতে পারেন না।’
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।’
১৬ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের অ্যানেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের ব্যারিস্টার খোকন বলেন, ‘এমপি না হয়ে থাকলে মন্ত্রীদের শপথ কীভাবে পড়ানো হলো? আওয়ামী লীগ আইন মানে না, সংবিধান মানে না। এখন শপথ নিয়ে নিছে; কীভাবে শপথ নিলেন আপনারা?’
ওইদিন খোকন বলেন, সংবিধানের ৭২ (৩) অনুচ্ছেদে বলা আছে, রাষ্ট্রপতি ভেঙে না দিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে ৫ বছর অতিক্রান্ত হলে সংসদ ভেঙে যাবে। সংসদ তো ভাঙেনি। ৫ বছর অতিক্রান্ত হয়নি। প্রথম বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি। রাতের ভোটে যাঁরা এমপি হয়েছিলেন তাঁদের মেয়াদ তো ৫ বছর হয়নি। এখন যে আবার ৩০০ এমপি শপথ নিলেন–এটার বৈধতা কোথায়? এখন তো ৬০০ এমপি হয়ে গেল। এমপি না হয়ে থাকলে মন্ত্রীদের শপথ কীভাবে পড়ানো হলো?
জাতীয় সংসদের স্পিকারকে উদ্দেশ্য করে খোকন বলেন, ‘স্পিকার আইনের ছাত্র। সংবিধান সম্পর্কে আপনার ভালো ধারণা থাকার কথা। আমি বিশ্বাস করি আছে। ৭২ (৩) কী করবেন আপনি? ১৯ দিন আগে এমপিদের শপথ পড়ানো হয়েছে। আগের ৩০০ এমপির কী হবে? তাঁদের কোনো সাংবিধানিক বৈধতা নেই।’
খোকন আরও বলেন, সংবিধানে পরিষ্কার বলা আছে, ৫ বছর মেয়াদ শেষ হলে সংসদ ভাঙবে। মেয়াদ তো শেষ হয়নি। না ভাঙতেই আবারও ৩০০ জনের শপথ পড়ানো হলো কীভাবে? এর আগে এই প্রশ্নটি এসেছিল। সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, ‘থিওরিক্যালি নিয়েছিল, প্র্যাকটিক্যালি নেয়নি। আমি মনে করি প্রশ্ন থেকে গেল।’
মন্ত্রিসভা নিয়ে খোকন বলেন, ‘আমি মনে করি প্র্যাকটিক্যালি নিয়েছে। ১০ জানুয়ারি এমপিরা শপথ নিয়ে ১১ তারিখ মন্ত্রিসভা হলো। মন্ত্রিসভায় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ১০ শতাংশ। অনেকেই নতুন এমপি হিসেবে শপথ নিয়ে মন্ত্রী হলেন। মন্ত্রিসভারই তো কোনো বৈধতা নেই। আমি মনে করি এটি সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক। এখন ৬০০ এমপি। এটি অবৈধ। এর উত্তর চাই। যদি সংবিধান ও আইনের শাসনের প্রতি সম্মান থাকে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্যরা ও ৩০০ এমপি দ্রুত পদত্যাগ করুন। নতুবা সংবিধান লঙ্ঘন করা হবে। এটি রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। এগুলোর জন্য বিচারের সম্মুখীন হতে হবে।’
তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ ও গঠিত মন্ত্রিসভা সংবিধান অনুযায়ীই হয়েছে বলে জানান রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এএম আমিন উদ্দিন।
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনের বক্তব্য প্রসঙ্গে ১৬ জানুয়ারি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, এর আগে ৬০০ জন এমপি হয়ে যাচ্ছে—এমন যুক্তিতে ২০১৯ সালে একটি রিট করা হয়েছিল। শুনানি শেষে হাইকোর্ট তা খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা আপিল বিভাগে গিয়েছিলেন, যা প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ খারিজ করে দেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে, তাঁরা নির্বাচিত হবেন, তবে কার্যভার গ্রহণ করবেন না। সংসদ সদস্য হিসেবে কোনো দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না আগের সংসদের মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত। সেটি বিবেচনা করে তাঁদের (তাহেরুল ইসলামের রিট) আবেদন খারিজ হয়। সর্বোচ্চ আদালত যখন ব্যাখ্যা দিয়েছেন, এরপর তো আর কোনো ব্যাখ্যা হতে পারে না।
বর্তমান মন্ত্রীরা টেকনোক্র্যাট কি না— আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন এমন প্রশ্নও তুলেছেন। এ প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভা বাতিল করে দিয়েছেন। নিয়ম হলো- একটি মন্ত্রিসভা শপথ নিলে সঙ্গে সঙ্গে অন্য মন্ত্রিসভা বাতিল হয়ে যায় বা বিলুপ্ত হয়ে যায়। এর আগে একাদশ সংসদের নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠিত হয়, পূর্ববর্তী সংসদ বাতিলের আগেই।
মাহবুব উদ্দিন খোকনকে ইঙ্গিত করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘তাঁরা (মাহবুব উদ্দিন খোকন) হয়তো সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের রায়টি হয়তো তিনি পড়েননি। রায়টি পড়লে এই ভুল হতো না। সংবিধান অনুযায়ী সঠিকভাবেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সঠিকভাবেই শপথ গ্রহণ হয়েছে, সঠিকভাবেই মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছে। সংসদ সদস্যরা যে শপথ নেন অন্য শপথের সঙ্গে এর একটি পার্থক্য আছে। তাঁরা বলেন, আমি যে দায়িত্বভার গ্রহণ করিতে যাইতেছি, (ভবিষ্যতে যাব)। শপথ নিতে হয় আইনের বাধ্যবাধকতার কারণে। এটা নিয়ে যদি কেউ প্রশ্ন তোলে সেটা ভ্রান্ত ধারণা থেকেই, যেটা সঠিক নয়।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সংসদ সদস্যদের (এমপি) সংখ্যা নিয়ে বিতর্কের মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আদালতের রায় নিয়ে কথা বলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে সতর্ক করেছেন আপিল বিভাগ।
আদালত তাঁকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘রায়ের বিষয়ে অস্পষ্টতা থাকলে রিভিউ (আবেদন) করতে পারেন। রায় নিয়ে এভাবে বলতে পারেন না।’
আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগে মামলার শুনানিতে যান ব্যারিস্টার খোকন। প্রধান বিচারপতি তাঁকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘কোনো রায়ের বিষয়ে অস্পষ্টতা থাকলে আপনি রিভিউ (আবেদন) করতে পারেন। রায় নিয়ে এভাবে বলতে পারেন না।’
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।’
১৬ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের অ্যানেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের ব্যারিস্টার খোকন বলেন, ‘এমপি না হয়ে থাকলে মন্ত্রীদের শপথ কীভাবে পড়ানো হলো? আওয়ামী লীগ আইন মানে না, সংবিধান মানে না। এখন শপথ নিয়ে নিছে; কীভাবে শপথ নিলেন আপনারা?’
ওইদিন খোকন বলেন, সংবিধানের ৭২ (৩) অনুচ্ছেদে বলা আছে, রাষ্ট্রপতি ভেঙে না দিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে ৫ বছর অতিক্রান্ত হলে সংসদ ভেঙে যাবে। সংসদ তো ভাঙেনি। ৫ বছর অতিক্রান্ত হয়নি। প্রথম বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি। রাতের ভোটে যাঁরা এমপি হয়েছিলেন তাঁদের মেয়াদ তো ৫ বছর হয়নি। এখন যে আবার ৩০০ এমপি শপথ নিলেন–এটার বৈধতা কোথায়? এখন তো ৬০০ এমপি হয়ে গেল। এমপি না হয়ে থাকলে মন্ত্রীদের শপথ কীভাবে পড়ানো হলো?
জাতীয় সংসদের স্পিকারকে উদ্দেশ্য করে খোকন বলেন, ‘স্পিকার আইনের ছাত্র। সংবিধান সম্পর্কে আপনার ভালো ধারণা থাকার কথা। আমি বিশ্বাস করি আছে। ৭২ (৩) কী করবেন আপনি? ১৯ দিন আগে এমপিদের শপথ পড়ানো হয়েছে। আগের ৩০০ এমপির কী হবে? তাঁদের কোনো সাংবিধানিক বৈধতা নেই।’
খোকন আরও বলেন, সংবিধানে পরিষ্কার বলা আছে, ৫ বছর মেয়াদ শেষ হলে সংসদ ভাঙবে। মেয়াদ তো শেষ হয়নি। না ভাঙতেই আবারও ৩০০ জনের শপথ পড়ানো হলো কীভাবে? এর আগে এই প্রশ্নটি এসেছিল। সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, ‘থিওরিক্যালি নিয়েছিল, প্র্যাকটিক্যালি নেয়নি। আমি মনে করি প্রশ্ন থেকে গেল।’
মন্ত্রিসভা নিয়ে খোকন বলেন, ‘আমি মনে করি প্র্যাকটিক্যালি নিয়েছে। ১০ জানুয়ারি এমপিরা শপথ নিয়ে ১১ তারিখ মন্ত্রিসভা হলো। মন্ত্রিসভায় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ১০ শতাংশ। অনেকেই নতুন এমপি হিসেবে শপথ নিয়ে মন্ত্রী হলেন। মন্ত্রিসভারই তো কোনো বৈধতা নেই। আমি মনে করি এটি সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক। এখন ৬০০ এমপি। এটি অবৈধ। এর উত্তর চাই। যদি সংবিধান ও আইনের শাসনের প্রতি সম্মান থাকে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্যরা ও ৩০০ এমপি দ্রুত পদত্যাগ করুন। নতুবা সংবিধান লঙ্ঘন করা হবে। এটি রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল। এগুলোর জন্য বিচারের সম্মুখীন হতে হবে।’
তবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ ও গঠিত মন্ত্রিসভা সংবিধান অনুযায়ীই হয়েছে বলে জানান রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এএম আমিন উদ্দিন।
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনের বক্তব্য প্রসঙ্গে ১৬ জানুয়ারি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, এর আগে ৬০০ জন এমপি হয়ে যাচ্ছে—এমন যুক্তিতে ২০১৯ সালে একটি রিট করা হয়েছিল। শুনানি শেষে হাইকোর্ট তা খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা আপিল বিভাগে গিয়েছিলেন, যা প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ খারিজ করে দেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে, তাঁরা নির্বাচিত হবেন, তবে কার্যভার গ্রহণ করবেন না। সংসদ সদস্য হিসেবে কোনো দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না আগের সংসদের মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত। সেটি বিবেচনা করে তাঁদের (তাহেরুল ইসলামের রিট) আবেদন খারিজ হয়। সর্বোচ্চ আদালত যখন ব্যাখ্যা দিয়েছেন, এরপর তো আর কোনো ব্যাখ্যা হতে পারে না।
বর্তমান মন্ত্রীরা টেকনোক্র্যাট কি না— আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন এমন প্রশ্নও তুলেছেন। এ প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভা বাতিল করে দিয়েছেন। নিয়ম হলো- একটি মন্ত্রিসভা শপথ নিলে সঙ্গে সঙ্গে অন্য মন্ত্রিসভা বাতিল হয়ে যায় বা বিলুপ্ত হয়ে যায়। এর আগে একাদশ সংসদের নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠিত হয়, পূর্ববর্তী সংসদ বাতিলের আগেই।
মাহবুব উদ্দিন খোকনকে ইঙ্গিত করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘তাঁরা (মাহবুব উদ্দিন খোকন) হয়তো সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের রায়টি হয়তো তিনি পড়েননি। রায়টি পড়লে এই ভুল হতো না। সংবিধান অনুযায়ী সঠিকভাবেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সঠিকভাবেই শপথ গ্রহণ হয়েছে, সঠিকভাবেই মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছে। সংসদ সদস্যরা যে শপথ নেন অন্য শপথের সঙ্গে এর একটি পার্থক্য আছে। তাঁরা বলেন, আমি যে দায়িত্বভার গ্রহণ করিতে যাইতেছি, (ভবিষ্যতে যাব)। শপথ নিতে হয় আইনের বাধ্যবাধকতার কারণে। এটা নিয়ে যদি কেউ প্রশ্ন তোলে সেটা ভ্রান্ত ধারণা থেকেই, যেটা সঠিক নয়।’
শ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
১ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১৩ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১৩ ঘণ্টা আগে