বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
নির্দেশনা না মেনে যেসব সরকারি কর্মচারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকারকে বিব্রত করে এমন স্ট্যাটাস দিয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আন্তক্যাডার দ্বন্দ্ব নিয়ে ক্যাডার কর্মকর্তাদের দুই পক্ষের বিবাদের মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গতকাল বুধবার সব সচিব, বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকদের পাঠানো চিঠিতে এই নির্দেশনা দেয়।
উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে প্রশাসন ক্যাডার এবং ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা পাল্টাপাল্টি অবস্থান নিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচি পালনের বিষয়ে সরকার এসব কর্মকর্তাকে কঠোর বার্তা দিলেও ফেসবুকে লেখালেখি করছেন তাঁরা। ফেসবুকে লেখার কারণে এর মধ্যে বিভিন্ন ক্যাডারের ৯ জন কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ইদানীং লক্ষ করা যাচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কিছুসংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা, ২০১৯ অনুযায়ী পরিহারযোগ্য বিভিন্ন বিষয়ে পোস্ট দিচ্ছেন বা বিভিন্ন ডকুমেন্টস শেয়ার করছেন এবং ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সরকারকে বিব্রত করে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন; যা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সার্ভিস রুলস পরিপন্থী ও অগ্রহণযোগ্য আচরণ।
‘দায়িত্বশীল সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ড আচরণবিধি লঙ্ঘনের শামিল। অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হানিকর এবং সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা, ২০১৮ অনুযায়ী অসদাচরণের পর্যায়ভুক্ত অপরাধ।’
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রেগুলেটরি মন্ত্রণালয় হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ইতিমধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকার সুষ্ঠু ব্যবহারের বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়ে এ ধরনের প্রতিটি ব্যত্যয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯, সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা, ২০১৯ এবং সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা, ২০১৮ অনুসারে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনা না মেনে যেসব সরকারি কর্মচারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকারকে বিব্রত করে এমন স্ট্যাটাস দিয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আন্তক্যাডার দ্বন্দ্ব নিয়ে ক্যাডার কর্মকর্তাদের দুই পক্ষের বিবাদের মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গতকাল বুধবার সব সচিব, বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকদের পাঠানো চিঠিতে এই নির্দেশনা দেয়।
উপসচিব পুলের কোটা নিয়ে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের বক্তব্যকে কেন্দ্র করে প্রশাসন ক্যাডার এবং ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা পাল্টাপাল্টি অবস্থান নিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচি পালনের বিষয়ে সরকার এসব কর্মকর্তাকে কঠোর বার্তা দিলেও ফেসবুকে লেখালেখি করছেন তাঁরা। ফেসবুকে লেখার কারণে এর মধ্যে বিভিন্ন ক্যাডারের ৯ জন কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ইদানীং লক্ষ করা যাচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কিছুসংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা, ২০১৯ অনুযায়ী পরিহারযোগ্য বিভিন্ন বিষয়ে পোস্ট দিচ্ছেন বা বিভিন্ন ডকুমেন্টস শেয়ার করছেন এবং ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সরকারকে বিব্রত করে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন; যা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সার্ভিস রুলস পরিপন্থী ও অগ্রহণযোগ্য আচরণ।
‘দায়িত্বশীল সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তাদের এ ধরনের কর্মকাণ্ড আচরণবিধি লঙ্ঘনের শামিল। অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হানিকর এবং সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা, ২০১৮ অনুযায়ী অসদাচরণের পর্যায়ভুক্ত অপরাধ।’
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রেগুলেটরি মন্ত্রণালয় হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ইতিমধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকার সুষ্ঠু ব্যবহারের বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়ে এ ধরনের প্রতিটি ব্যত্যয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯, সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা, ২০১৯ এবং সরকারি কর্মচারী শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা, ২০১৮ অনুসারে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
২১ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৮ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে