ঢাবি সংবাদদাতা

‘একুশ আমাদের চেতনা, আমাদের দায়। একুশের মাঝেই লুকিয়ে আছে আমাদের অস্তিত্বের বীজ। যত দিন পৃথিবীতে বাঙালি জাতি বেঁচে থাকবে, তত দিন একুশের এই উদযাপন অনিবার্য। একুশ হারিয়ে গেলে হারিয়ে যাবে আমাদের জাতিসত্তার পরিচয়। রাজনৈতিক-সামাজিক নানা উত্থান-পতনের মাঝে এই একুশের মাঝেই আমরা নিজেদের পরিচয় খুঁজে পাই।’ বলছিলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মেডিকেল বিভাগের চাকরিজীবী ইফতেখারুল ইসলাম। আজ শুক্রবার একুশে ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন তিনি।
একুশে ফেব্রুয়ারিতে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে একুশের এ দায় থেকে মুক্ত হতে ছুটে আসে দেশ-বিদেশের লাখো মানুষ। নানা শ্রেণি-পেশা ধর্ম-বর্ণের মানুষের কোলাহলে জীবন্ত হয়ে উঠে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। মানুষ হৃদয়ের গহিনে লুকিয়ে থাকার শ্রদ্ধার সামান্য বহিঃপ্রকাশ ঘটান পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মধ্য দিয়ে। শিশু থেকে শুরু করে বয়োবৃদ্ধ মানুষের সংমিশ্রণ ঘটে একুশের এই আয়োজনে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে একুশের চেতনাকে হস্তান্তর করতে উদ্যোগী সবাই।
সড়ক দুর্ঘটনায় দুই পা বিকল হয়ে যায় কুমিল্লার কমার্শিয়াল আর্টিস্ট আব্দুর রশিদের। শহীদদের প্রতি হৃদয়ে লুকিয়ে থাকা শ্রদ্ধার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে কারও সহায়তা ছাড়া নিজেই চলে এসেছেন শহীদ মিনারে। তিনি বলেন, ‘আমার পরিচয়, আমি বাঙালি। আমার এই পরিচয়ের সূচনা এই দিবসে। জাতিগত স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় নিজেদের বিসর্জন দিয়েছেন ভাষাশহীদেরা। বাঙালি হিসেবে আমার নৈতিক দায়িত্ব, তাঁদের ইতিহাসকে জীবন্ত রাখা। সেই দায়িত্ব পালন করতে ছুটে এসেছি শহীদ মিনারে।’
তিনি বলেন, ‘আমার কিছু আক্ষেপ আছে। আমরা এখানে শ্রদ্ধা জানালেও বাংলা ভাষার মর্যাদা নানাভাবে ভূলুণ্ঠিত করছি। ৮ ফাল্গুন না বলে একুশের পরিচয়ে দিবসটি আয়োজন করছি। ফলে আন্তর্জাতিক মহলে আমার স্বতন্ত্র সংস্কৃতি আর পঞ্জিকা পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে না। শহীদদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধাকে সঠিকভাবে তুলে ধরার জন্য এ বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের আরও ভাবা উচিত।’
রাজধানীর খিলক্ষেত থেকে দুই মেয়েকে নিয়ে এসেছেন গৃহিণী মাহমুদা আক্তার। তিনি বলেন, ‘একুশকে ঘিরে আমাদের আনন্দ একটু বেশিই। কারণ দীর্ঘ সাত বছর পর দেশে এসেছি। স্বামীর চাকরির সুবাদে মিশর এবং স্পেনে থাকতে হয়েছে এই সাত বছর। যখন দেশ ছাড়ি তখন বড় মেয়ের বয়স আট। এখন সে পঞ্চম শ্রেণিতে এবং তাঁর ছোট বোন প্রথম শ্রেণিতে শ্রেণিতে পড়ে। দেশে না থাকার কারণে তারা ভাষা আন্দোলন নিয়ে জানতে পারেনি। আমাদের মুখ থেকে শুনে কৌতূহলী হয়ে উঠত। আজ বাঙালির গৌরবগাথার সঙ্গে তাদের পরিচয় করাতে এনেছি। মেয়েরাও জানার সুযোগ পাচ্ছে।’
নারায়ণগঞ্জ পাঠ অধিদপ্তরে চাকরি করেন শেমন্তী পাল। তিনি নারায়ণগঞ্জ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে পুনরায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বড় আয়োজনের অংশ হতে এসেছেন। সঙ্গে নিয়ে এসেছেন নিজের ছেলেকে। তিনি বলেন, ‘বাচ্চাদের এমন পরিবেশ না দেখালে তাদের ভেতরে দেশ প্রেম জন্মাবে না। শহীদদের প্রতি মনের গভীর থেকে শ্রদ্ধা আসবে না। সে জন্য নারায়ণগঞ্জ থেকে ছুটে এসেছি এখানে।’
সাভার থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন কৃষক আলমগীর হোসেন। সেখান থেকে তিনি এসেছেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। তিনি বলেন, পাশেই শহীদ মিনার। হাজার হাজার মানুষ আসছে শ্রদ্ধা জানাতে। আমি এ সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি।
নরসিংদী থেকে বন্ধুদের নিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন ব্যবসায়ী কবির হোসেন মোল্লা। তিনি বলেন, বাংলা ভাষার জন্য যাঁরা জীবন দিয়েছেন, তাঁদের সারা বিশ্বে মানুষ স্যালুট জানায়। আমাদের গর্বের এই জায়গাগুলো পথ চলতে শেখায়। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম দেশপ্রেম আর সাহস ছড়িয়ে দিতে উৎসাহ জোগায়। মাতৃভাষার মর্যাদা পেলাম যাঁদের জন্য, তাঁদের প্রতি এই শ্রদ্ধা চিরকাল থাকুক।’
শহীদদের প্রতি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের হৃদয়ে থাকা শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। একুশের প্রথম প্রহর থেকে শুরু হয় শ্রদ্ধা নিবেদন। ১২টা ১ মিনিটে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তারপর ক্রমান্বয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মো. ইউনুস, প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রিফাত আহমেদ, উপদেষ্টা পরিষদের সকল সদস্য, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও হাইকমিশনাররা।
এরপর প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসিরুদ্দিন, সেনা-নৌ-বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে তিন বাহিনীর প্রধান, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল, ডিএমপি পুলিশ কমিশনার এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।
১২টা ৪০ মিনিটে শহীদ মিনার সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। একুশের শহীদদের ত্যাগের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জনতার ঢল নামে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। নানা সংগঠন, সমিতি ও রাজনৈতিক দলের ব্যানারে ক্রমান্বয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন মানুষ।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল স্বেচ্ছাসেবক দলের উপস্থিতি ছিল দিনভর। বিভিন্ন ব্যানারে দিনভর শহীদ মিনার এলাকায় শ্রদ্ধা জানান এ সংগঠনগুলোর বিভিন্ন শাখা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক কমিটি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীসহ নানা রাজনৈতিক সংগঠন ব্যস্ত থাকে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণে। এ ছাড়া দেশের পরিচিত-অপরিচিত, রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক বহু শ্রেণি-পেশার মানুষের উপস্থিতি ছিল শহীদ মিনারে।
কালো ব্যাজ, কালো পতাকা ও ব্যানার নিয়ে পলাশী হয়ে জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে সবাই ধীর লয়ে এগিয়ে যান শহীদ মিনারের দিকে। অনেকের পোশাক-সাজসজ্জায় রয়েছে শোকের কালো রং। কণ্ঠে বেদনাবিধুর গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’।
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে রাজপথে নামে বাংলার আপসহীন ছাত্র-জনতা। মিছিল নিয়ে বের হলে ১৪৪ ধারা অবমাননার অজুহাতে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করে পুলিশ। গুলিতে শহীদ হন রফিক, সালাম, বরকত ও আব্দুল জব্বারসহ আরও অনেকে। আহত হন ১৭ জন ছাত্র-যুবক। শহীদদের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়ে ওঠে। শোকাবহ এ ঘটনায় সমগ্র পূর্ব বাংলায় তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৫৩ সাল থেকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয় একুশের আত্মত্যাগী শহীদদের। ইউনেসকো ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর বাংলা ভাষা আন্দোলন, মানুষের ভাষা এবং কৃষ্টির অধিকারের প্রতি সম্মান জানিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। একুশের এই দিনটি বৈশ্বিক পর্যায়ে গভীর শ্রদ্ধা এবং মর্যাদার সঙ্গে উদযাপন করা হয়।

‘একুশ আমাদের চেতনা, আমাদের দায়। একুশের মাঝেই লুকিয়ে আছে আমাদের অস্তিত্বের বীজ। যত দিন পৃথিবীতে বাঙালি জাতি বেঁচে থাকবে, তত দিন একুশের এই উদযাপন অনিবার্য। একুশ হারিয়ে গেলে হারিয়ে যাবে আমাদের জাতিসত্তার পরিচয়। রাজনৈতিক-সামাজিক নানা উত্থান-পতনের মাঝে এই একুশের মাঝেই আমরা নিজেদের পরিচয় খুঁজে পাই।’ বলছিলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মেডিকেল বিভাগের চাকরিজীবী ইফতেখারুল ইসলাম। আজ শুক্রবার একুশে ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন তিনি।
একুশে ফেব্রুয়ারিতে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে একুশের এ দায় থেকে মুক্ত হতে ছুটে আসে দেশ-বিদেশের লাখো মানুষ। নানা শ্রেণি-পেশা ধর্ম-বর্ণের মানুষের কোলাহলে জীবন্ত হয়ে উঠে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। মানুষ হৃদয়ের গহিনে লুকিয়ে থাকার শ্রদ্ধার সামান্য বহিঃপ্রকাশ ঘটান পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মধ্য দিয়ে। শিশু থেকে শুরু করে বয়োবৃদ্ধ মানুষের সংমিশ্রণ ঘটে একুশের এই আয়োজনে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে একুশের চেতনাকে হস্তান্তর করতে উদ্যোগী সবাই।
সড়ক দুর্ঘটনায় দুই পা বিকল হয়ে যায় কুমিল্লার কমার্শিয়াল আর্টিস্ট আব্দুর রশিদের। শহীদদের প্রতি হৃদয়ে লুকিয়ে থাকা শ্রদ্ধার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে কারও সহায়তা ছাড়া নিজেই চলে এসেছেন শহীদ মিনারে। তিনি বলেন, ‘আমার পরিচয়, আমি বাঙালি। আমার এই পরিচয়ের সূচনা এই দিবসে। জাতিগত স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় নিজেদের বিসর্জন দিয়েছেন ভাষাশহীদেরা। বাঙালি হিসেবে আমার নৈতিক দায়িত্ব, তাঁদের ইতিহাসকে জীবন্ত রাখা। সেই দায়িত্ব পালন করতে ছুটে এসেছি শহীদ মিনারে।’
তিনি বলেন, ‘আমার কিছু আক্ষেপ আছে। আমরা এখানে শ্রদ্ধা জানালেও বাংলা ভাষার মর্যাদা নানাভাবে ভূলুণ্ঠিত করছি। ৮ ফাল্গুন না বলে একুশের পরিচয়ে দিবসটি আয়োজন করছি। ফলে আন্তর্জাতিক মহলে আমার স্বতন্ত্র সংস্কৃতি আর পঞ্জিকা পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে না। শহীদদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধাকে সঠিকভাবে তুলে ধরার জন্য এ বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের আরও ভাবা উচিত।’
রাজধানীর খিলক্ষেত থেকে দুই মেয়েকে নিয়ে এসেছেন গৃহিণী মাহমুদা আক্তার। তিনি বলেন, ‘একুশকে ঘিরে আমাদের আনন্দ একটু বেশিই। কারণ দীর্ঘ সাত বছর পর দেশে এসেছি। স্বামীর চাকরির সুবাদে মিশর এবং স্পেনে থাকতে হয়েছে এই সাত বছর। যখন দেশ ছাড়ি তখন বড় মেয়ের বয়স আট। এখন সে পঞ্চম শ্রেণিতে এবং তাঁর ছোট বোন প্রথম শ্রেণিতে শ্রেণিতে পড়ে। দেশে না থাকার কারণে তারা ভাষা আন্দোলন নিয়ে জানতে পারেনি। আমাদের মুখ থেকে শুনে কৌতূহলী হয়ে উঠত। আজ বাঙালির গৌরবগাথার সঙ্গে তাদের পরিচয় করাতে এনেছি। মেয়েরাও জানার সুযোগ পাচ্ছে।’
নারায়ণগঞ্জ পাঠ অধিদপ্তরে চাকরি করেন শেমন্তী পাল। তিনি নারায়ণগঞ্জ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে পুনরায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের বড় আয়োজনের অংশ হতে এসেছেন। সঙ্গে নিয়ে এসেছেন নিজের ছেলেকে। তিনি বলেন, ‘বাচ্চাদের এমন পরিবেশ না দেখালে তাদের ভেতরে দেশ প্রেম জন্মাবে না। শহীদদের প্রতি মনের গভীর থেকে শ্রদ্ধা আসবে না। সে জন্য নারায়ণগঞ্জ থেকে ছুটে এসেছি এখানে।’
সাভার থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন কৃষক আলমগীর হোসেন। সেখান থেকে তিনি এসেছেন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। তিনি বলেন, পাশেই শহীদ মিনার। হাজার হাজার মানুষ আসছে শ্রদ্ধা জানাতে। আমি এ সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি।
নরসিংদী থেকে বন্ধুদের নিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন ব্যবসায়ী কবির হোসেন মোল্লা। তিনি বলেন, বাংলা ভাষার জন্য যাঁরা জীবন দিয়েছেন, তাঁদের সারা বিশ্বে মানুষ স্যালুট জানায়। আমাদের গর্বের এই জায়গাগুলো পথ চলতে শেখায়। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম দেশপ্রেম আর সাহস ছড়িয়ে দিতে উৎসাহ জোগায়। মাতৃভাষার মর্যাদা পেলাম যাঁদের জন্য, তাঁদের প্রতি এই শ্রদ্ধা চিরকাল থাকুক।’
শহীদদের প্রতি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের হৃদয়ে থাকা শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। একুশের প্রথম প্রহর থেকে শুরু হয় শ্রদ্ধা নিবেদন। ১২টা ১ মিনিটে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তারপর ক্রমান্বয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মো. ইউনুস, প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রিফাত আহমেদ, উপদেষ্টা পরিষদের সকল সদস্য, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও হাইকমিশনাররা।
এরপর প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসিরুদ্দিন, সেনা-নৌ-বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে তিন বাহিনীর প্রধান, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল, ডিএমপি পুলিশ কমিশনার এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।
১২টা ৪০ মিনিটে শহীদ মিনার সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। একুশের শহীদদের ত্যাগের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জনতার ঢল নামে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। নানা সংগঠন, সমিতি ও রাজনৈতিক দলের ব্যানারে ক্রমান্বয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন মানুষ।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল স্বেচ্ছাসেবক দলের উপস্থিতি ছিল দিনভর। বিভিন্ন ব্যানারে দিনভর শহীদ মিনার এলাকায় শ্রদ্ধা জানান এ সংগঠনগুলোর বিভিন্ন শাখা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক কমিটি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীসহ নানা রাজনৈতিক সংগঠন ব্যস্ত থাকে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণে। এ ছাড়া দেশের পরিচিত-অপরিচিত, রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক বহু শ্রেণি-পেশার মানুষের উপস্থিতি ছিল শহীদ মিনারে।
কালো ব্যাজ, কালো পতাকা ও ব্যানার নিয়ে পলাশী হয়ে জগন্নাথ হলের সামনে দিয়ে সবাই ধীর লয়ে এগিয়ে যান শহীদ মিনারের দিকে। অনেকের পোশাক-সাজসজ্জায় রয়েছে শোকের কালো রং। কণ্ঠে বেদনাবিধুর গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’।
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে রাজপথে নামে বাংলার আপসহীন ছাত্র-জনতা। মিছিল নিয়ে বের হলে ১৪৪ ধারা অবমাননার অজুহাতে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করে পুলিশ। গুলিতে শহীদ হন রফিক, সালাম, বরকত ও আব্দুল জব্বারসহ আরও অনেকে। আহত হন ১৭ জন ছাত্র-যুবক। শহীদদের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়ে ওঠে। শোকাবহ এ ঘটনায় সমগ্র পূর্ব বাংলায় তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৫৩ সাল থেকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয় একুশের আত্মত্যাগী শহীদদের। ইউনেসকো ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর বাংলা ভাষা আন্দোলন, মানুষের ভাষা এবং কৃষ্টির অধিকারের প্রতি সম্মান জানিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। একুশের এই দিনটি বৈশ্বিক পর্যায়ে গভীর শ্রদ্ধা এবং মর্যাদার সঙ্গে উদযাপন করা হয়।

রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
২৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
৯ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
পুলিশের তথ্য ও প্রাথমিক তদন্ত থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে, ঘটনাটি মোটেই সাম্প্রদায়িক হামলা নয়। এটি চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত সহিংস পরিস্থিতির থেকে সৃষ্ট ঘটনা। নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী অমৃত মন্ডল ওরফে সম্রাট চাঁদা দাবির উদ্দেশ্যে এলাকায় উপস্থিত হন এবং বিক্ষুব্ধ স্থানীয় জনতার সঙ্গে সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রাণ হারান। তিনি ইতিপূর্বে ২০২৩ সালে রুজুকৃত হত্যা, চাঁদাবাজির মামলাসহ একাধিক গুরুতর মামলার আসামি ছিলেন। এসব মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সম্রাটের সহযোগী সেলিমকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি পাইপগানসহ আটক করে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সরকার কঠোর নিন্দা জানায়। সরকার সুস্পষ্টভাবে জানাতে চায়, যেকোনো ধরনের আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড, গণপিটুনি বা সহিংসতা সরকার কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এ ঘটনায় যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে, একটি মহল নিহত ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয়কে সামনে এনে ঘটনাটিকে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসেবে উপস্থাপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসদুদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ ধরনের অপপ্রচার সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
সরকারসংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানাচ্ছে এবং বিভ্রান্তিকর, উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক বক্তব্য প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছে।
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এ দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার যেকোনো অপচেষ্টা সরকার কঠোরহস্তে দমন করবে।

রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
পুলিশের তথ্য ও প্রাথমিক তদন্ত থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে, ঘটনাটি মোটেই সাম্প্রদায়িক হামলা নয়। এটি চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড থেকে উদ্ভূত সহিংস পরিস্থিতির থেকে সৃষ্ট ঘটনা। নিহত ব্যক্তি শীর্ষ সন্ত্রাসী অমৃত মন্ডল ওরফে সম্রাট চাঁদা দাবির উদ্দেশ্যে এলাকায় উপস্থিত হন এবং বিক্ষুব্ধ স্থানীয় জনতার সঙ্গে সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রাণ হারান। তিনি ইতিপূর্বে ২০২৩ সালে রুজুকৃত হত্যা, চাঁদাবাজির মামলাসহ একাধিক গুরুতর মামলার আসামি ছিলেন। এসব মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সম্রাটের সহযোগী সেলিমকে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি পাইপগানসহ আটক করে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সরকার কঠোর নিন্দা জানায়। সরকার সুস্পষ্টভাবে জানাতে চায়, যেকোনো ধরনের আইনবহির্ভূত কর্মকাণ্ড, গণপিটুনি বা সহিংসতা সরকার কোনোভাবেই সমর্থন করে না। এ ঘটনায় যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
একই সঙ্গে সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে, একটি মহল নিহত ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয়কে সামনে এনে ঘটনাটিকে সাম্প্রদায়িক হামলা হিসেবে উপস্থাপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও অসদুদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ ধরনের অপপ্রচার সামাজিক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।
সরকারসংশ্লিষ্ট সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানাচ্ছে এবং বিভ্রান্তিকর, উসকানিমূলক ও সাম্প্রদায়িক বক্তব্য প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছে।
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, এ দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করার যেকোনো অপচেষ্টা সরকার কঠোরহস্তে দমন করবে।

‘একুশ আমাদের চেতনা, আমাদের দায়। একুশের মাঝেই লুকিয়ে আছে আমাদের অস্তিত্বের বীজ। যত দিন পৃথিবীতে বাঙালি জাতি বেঁচে থাকবে, তত দিন একুশের এই উদযাপন অনিবার্য। একুশ হারিয়ে গেলে হারিয়ে যাবে আমাদের জাতিসত্তার পরিচয়। রাজনৈতিক-সামাজিক নানা উত্থান-পতনের মাঝে এই একুশের মাঝেই আমরা নিজেদের পরিচয় খুঁজে পাই...
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
৯ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

‘একুশ আমাদের চেতনা, আমাদের দায়। একুশের মাঝেই লুকিয়ে আছে আমাদের অস্তিত্বের বীজ। যত দিন পৃথিবীতে বাঙালি জাতি বেঁচে থাকবে, তত দিন একুশের এই উদযাপন অনিবার্য। একুশ হারিয়ে গেলে হারিয়ে যাবে আমাদের জাতিসত্তার পরিচয়। রাজনৈতিক-সামাজিক নানা উত্থান-পতনের মাঝে এই একুশের মাঝেই আমরা নিজেদের পরিচয় খুঁজে পাই...
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
২৪ মিনিট আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

‘একুশ আমাদের চেতনা, আমাদের দায়। একুশের মাঝেই লুকিয়ে আছে আমাদের অস্তিত্বের বীজ। যত দিন পৃথিবীতে বাঙালি জাতি বেঁচে থাকবে, তত দিন একুশের এই উদযাপন অনিবার্য। একুশ হারিয়ে গেলে হারিয়ে যাবে আমাদের জাতিসত্তার পরিচয়। রাজনৈতিক-সামাজিক নানা উত্থান-পতনের মাঝে এই একুশের মাঝেই আমরা নিজেদের পরিচয় খুঁজে পাই...
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
২৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এরপর তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ফোনে কুশল-বিনিয়ম করেন। নিরাপত্তা ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তার জন্য এ সময় তিনি সরকারপ্রধানের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কথোপকথনে তারেককে বলতে শোনা যায়, ‘জি জি...আমার জন্য আমার...জি জি...আপনার শরীর কেমন আছে?’
...
‘হ্যাঁ, দোয়া করবেন, দোয়া করবেন।’ ...
‘আমি আমার পক্ষ থেকে এবং আমার পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনি আপনার পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকম আয়োজন করেছেন, বিশেষ করে আমার নিরাপত্তার জন্য। অ্যান্ড উই আর থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ...থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ। সব রকম আয়োজনের জন্য।’
...
‘নিশ্চয়ই, নিশ্চয়ই। জি নিশ্চয়ই...ইনশাল্লাহ...ইনশাল্লাহ।’
ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
এরপরই তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে জামাতাকে বরণ করেন নেন। নাতনি জাইমাকেও আদর করতে দেখা যায়। তারেক রহমান এ সময় তাঁর পাশে কিছু সময় বসে থাকেন। এরপর বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তারেক রহমানে স্ত্রী ও তাঁর মেয়ে সাদা রঙের একটি জিপ গাড়িতে উঠে বসেন।
দলের অন্য নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান বেলা ১২টা মিনিটে ৩২ মিনিটে লাল সবুজ রঙে একটি বুলেটপ্রুফ বাসে উঠেন। ২ মিনিট পরে বাসটি বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যেতে শুরু করে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এরপর তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ফোনে কুশল-বিনিয়ম করেন। নিরাপত্তা ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তার জন্য এ সময় তিনি সরকারপ্রধানের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কথোপকথনে তারেককে বলতে শোনা যায়, ‘জি জি...আমার জন্য আমার...জি জি...আপনার শরীর কেমন আছে?’
...
‘হ্যাঁ, দোয়া করবেন, দোয়া করবেন।’ ...
‘আমি আমার পক্ষ থেকে এবং আমার পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনি আপনার পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকম আয়োজন করেছেন, বিশেষ করে আমার নিরাপত্তার জন্য। অ্যান্ড উই আর থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ...থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ। সব রকম আয়োজনের জন্য।’
...
‘নিশ্চয়ই, নিশ্চয়ই। জি নিশ্চয়ই...ইনশাল্লাহ...ইনশাল্লাহ।’
ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
এরপরই তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে জামাতাকে বরণ করেন নেন। নাতনি জাইমাকেও আদর করতে দেখা যায়। তারেক রহমান এ সময় তাঁর পাশে কিছু সময় বসে থাকেন। এরপর বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তারেক রহমানে স্ত্রী ও তাঁর মেয়ে সাদা রঙের একটি জিপ গাড়িতে উঠে বসেন।
দলের অন্য নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান বেলা ১২টা মিনিটে ৩২ মিনিটে লাল সবুজ রঙে একটি বুলেটপ্রুফ বাসে উঠেন। ২ মিনিট পরে বাসটি বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যেতে শুরু করে।

‘একুশ আমাদের চেতনা, আমাদের দায়। একুশের মাঝেই লুকিয়ে আছে আমাদের অস্তিত্বের বীজ। যত দিন পৃথিবীতে বাঙালি জাতি বেঁচে থাকবে, তত দিন একুশের এই উদযাপন অনিবার্য। একুশ হারিয়ে গেলে হারিয়ে যাবে আমাদের জাতিসত্তার পরিচয়। রাজনৈতিক-সামাজিক নানা উত্থান-পতনের মাঝে এই একুশের মাঝেই আমরা নিজেদের পরিচয় খুঁজে পাই...
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
রাজবাড়ীর পাংশা থানাধীন এলাকায় গত বুধবার রাতে সংঘটিত একটি দুঃখজনক হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি সরকারের নজরে এসেছে।
২৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
৯ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
১১ ঘণ্টা আগে