নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত বছর, অর্থাৎ ২০২৩ সালে সারা দেশে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রায় আড়াই হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও প্রায় ২ হাজার জন। আজ শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে ‘২০২৩ সালের সড়ক দুর্ঘটনার বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ ও পর্যালোচনায়’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আই মাহাবুব উদ্দিন আহমেদ। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম ও সংস্থার নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে সারা দেশে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে ২ হাজার ৫৩২টি। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ২ হাজার ৪৮৭ জন এবং আহত ১ হাজার ৯৪৩ জন। নিহতদের মধ্যে ১ হাজার ৯০৯ জন, অর্থাৎ ৭৫ দশমিক ৩৯ শতাংশেরই বয়স ১৪ থেকে ৪৫ বছর মধ্যে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০১৯ সালে ১ হাজার ১৮৯টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিল ৯৪৫ জন। ২০২০ সালে ১ হাজার ৩৮১ দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৪৬৩ জন নিহত হয়েছিল। ২০২১ সালে ২ হাজার ৭৮টি দুর্ঘটনায় ২ হাজার ২১৪ জন এবং ২০২২ সালে ২ হাজার ৯৭৩টি দুর্ঘটনায় ৩ হাজার ৯১ জন নিহত হয়েছিল। সেই হিসাব অনুসারে, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ও মৃত্যু উভয়ই কমেছে।
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার বিশ্লেষণ
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার মধ্যে অন্যান্য যানবাহনের নিচে চাপা পড়ে সবচেয়ে বেশি মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, সারা দেশে মোটরসাইকেলে ভারী যানবাহনের চাপা ও ধাক্কা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ২৫টি, যা মোট দুর্ঘটনার ৪০ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
এ ছাড়া অন্য যানবাহনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে ৫৭২টি, যা মোট মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ২২ দশমিক ৫৯ শতাংশ। এর বাইরে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৯০৪টি, যা দুর্ঘটনার ৩৫ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং অন্যান্য কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৩১টি। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ বা ৯১৭টি দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে মোটরসাইকেলচালকই এককভাবে দায়ী ছিলেন।
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে বাসচালক দায়ী ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ; ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, পিকআপ, ট্রাক্টর, ট্রলি, লরিচালক দায়ী ৪০ দশমিক ৯১ শতাংশ ক্ষেত্রে এবং প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসের চালক দায়ী ২ দশমিক ৭২ শতাংশ।
থ্রি-হুইলার বা ইজিবাইক, সিএনজি অটোরিকশা, অটো ভ্যান, মিশুক, টেম্পো, লেগুনার চালকদের কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১০৮টি; বাইসাইকেল, প্যাডেল রিকশা, রিকশাভ্যানের চালক দায়ী দশমিক ৫১ শতাংশ ক্ষেত্রে। এ ছাড়া পথচারী দায়ী ৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ ক্ষেত্রে এবং অন্যান্য কারণে হয়েছে ১ দশমিক ২২ শতাংশ দুর্ঘটনা।
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার মধ্যে ২৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ ঘটেছে জাতীয় মহাসড়কে, ৪১ দশমিক ৫৮ শতাংশ ঘটেছে আঞ্চলিক সড়কে, ১৭ দশমিক ১৪ শতাংশ ঘটেছে গ্রামীণ সড়কে এবং ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে শহরের সড়কে।
গত বছর, অর্থাৎ ২০২৩ সালে সারা দেশে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রায় আড়াই হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও প্রায় ২ হাজার জন। আজ শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে ‘২০২৩ সালের সড়ক দুর্ঘটনার বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ ও পর্যালোচনায়’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আই মাহাবুব উদ্দিন আহমেদ। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম ও সংস্থার নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে সারা দেশে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে ২ হাজার ৫৩২টি। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ২ হাজার ৪৮৭ জন এবং আহত ১ হাজার ৯৪৩ জন। নিহতদের মধ্যে ১ হাজার ৯০৯ জন, অর্থাৎ ৭৫ দশমিক ৩৯ শতাংশেরই বয়স ১৪ থেকে ৪৫ বছর মধ্যে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০১৯ সালে ১ হাজার ১৮৯টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিল ৯৪৫ জন। ২০২০ সালে ১ হাজার ৩৮১ দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৪৬৩ জন নিহত হয়েছিল। ২০২১ সালে ২ হাজার ৭৮টি দুর্ঘটনায় ২ হাজার ২১৪ জন এবং ২০২২ সালে ২ হাজার ৯৭৩টি দুর্ঘটনায় ৩ হাজার ৯১ জন নিহত হয়েছিল। সেই হিসাব অনুসারে, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ও মৃত্যু উভয়ই কমেছে।
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার বিশ্লেষণ
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার মধ্যে অন্যান্য যানবাহনের নিচে চাপা পড়ে সবচেয়ে বেশি মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছে। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, সারা দেশে মোটরসাইকেলে ভারী যানবাহনের চাপা ও ধাক্কা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ২৫টি, যা মোট দুর্ঘটনার ৪০ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
এ ছাড়া অন্য যানবাহনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে ৫৭২টি, যা মোট মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ২২ দশমিক ৫৯ শতাংশ। এর বাইরে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৯০৪টি, যা দুর্ঘটনার ৩৫ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং অন্যান্য কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে ৩১টি। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ বা ৯১৭টি দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে মোটরসাইকেলচালকই এককভাবে দায়ী ছিলেন।
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে বাসচালক দায়ী ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ; ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, পিকআপ, ট্রাক্টর, ট্রলি, লরিচালক দায়ী ৪০ দশমিক ৯১ শতাংশ ক্ষেত্রে এবং প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসের চালক দায়ী ২ দশমিক ৭২ শতাংশ।
থ্রি-হুইলার বা ইজিবাইক, সিএনজি অটোরিকশা, অটো ভ্যান, মিশুক, টেম্পো, লেগুনার চালকদের কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১০৮টি; বাইসাইকেল, প্যাডেল রিকশা, রিকশাভ্যানের চালক দায়ী দশমিক ৫১ শতাংশ ক্ষেত্রে। এ ছাড়া পথচারী দায়ী ৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ ক্ষেত্রে এবং অন্যান্য কারণে হয়েছে ১ দশমিক ২২ শতাংশ দুর্ঘটনা।
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার মধ্যে ২৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ ঘটেছে জাতীয় মহাসড়কে, ৪১ দশমিক ৫৮ শতাংশ ঘটেছে আঞ্চলিক সড়কে, ১৭ দশমিক ১৪ শতাংশ ঘটেছে গ্রামীণ সড়কে এবং ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে শহরের সড়কে।
বিগত তিনটি বিতর্কিত সাধারণ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীরা আগামী সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বে থাকতে পারবেন কি না, সে সিদ্ধান্ত পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওপর ছেড়ে দিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। গত ১৩ জুলাই আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির এক সভার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছিল, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের...
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে নিজ নিজ অবস্থানে অনড় রয়েছে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অধিকাংশ রাজনৈতিক দল। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার আলোচনায়ও রাজনৈতিক দলগুলো পুরোনো অবস্থান জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে২০০৯ থেকে গত ৪ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীতে বৈষম্য, বঞ্চনা, অবিচার বা প্রতিহিংসার শিকার হওয়া কর্মকর্তাদের তালিকাভুক্ত করতে চায় সশস্ত্র বাহিনী। ভুক্তভোগী কর্মকর্তাদের তাঁদের আবেদনের মূল কপি (হার্ড কপি) ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কমিটির সভাপতি বরাবর পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগে