নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে নাগরিকের তথ্য ফাঁসের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে আগামী সোমবার একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ২৯টি প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি দায়ী প্রতিষ্ঠানকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হবে।
আজ শনিবার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কন্টাক্ট সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্কো) এবং বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলের (বিপিসি) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘বিপিও সামিট-২০২৩’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। উল্লেখ্য গত বৃহস্পতিবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে এই সংক্রান্ত কমিটি।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিবেদন পড়ে, বুঝে, বিচার বিশ্লেষণ করে আমাদের সুপারিশ, অভিমত বা সিদ্ধান্তগুলো জানাবো। সে কারণে আগামী সোমবার বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। সবগুলো ক্রিটিক্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং আমাদের যে দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলো আছে, তাদেরকে নিয়ে বৈঠক করে তারপরে সিদ্ধান্ত জানাতে পারব।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেই প্রতিষ্ঠান থেকে ডাটাগুলো লিক হয়েছে তাদেরকেও আমরা ডাকব। তাদেরও আত্মপক্ষ সমর্থনে ব্যাখ্যা দেওয়ার সুযোগ করে দেব।
দুইটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল উল্লেখ করে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, একটি তদন্ত প্রতিবেদন এবং আরেকটা ছিল ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে একটি কমিটি। তদন্ত কমিটি তদন্ত করে দেখবে কেনো এই ধরনের ঘটনা ঘটল, এর জন্য দায়ী কারা, প্রযুক্তিগত কি ত্রুটি ছিল, ব্যক্তিগত পর্যায়ে কারো কোনো অবহেলা ছিল কি না, আগামীতে যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে তার জন্য আমরা কী কী করতে পারতাম বা পারি। আরেকটি কমিটি যেটি এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নয়। এই ঘটনাটা থেকে আমরা যেই শিক্ষাটা গ্রহণ করছি, এই ধরনের ভুল বা অবহেলা যাতে আগামী দিনে আর না হয়। তার জন্য আমাদের যে ২৯টি ক্রিটিক্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা সংস্থা, বিজিডি সার্ট এবং ডিসিএ’র সমন্বয়ে একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। যাতে করে তারা সার্বক্ষণিক এই ২৯টি প্রতিষ্ঠানের প্রতি সজাগ থাকতে পারে এবং যেকোনো প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন শেয়ার করতে পারে।
পলক আরও বলেন, জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধন ডেটাবেইসের যে তথ্য লিক হয়ে যাওয়া, এটার মধ্য দিয়ে আমরা উপলব্ধি করতে পেরেছি। ফলে আমার অনুরোধ থাকবে সরকারের ঘোষিত ২৯টি ক্রিটিক্যাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার রয়েছে। তাদের জন্য আমাদের অবশ্যই পালনীয় যে দিকনির্দেশনাগুলো আছে। সেগুলো তারা পালন করবেন। পাশাপাশি আমাদের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যারা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করেন। তারা আরও বেশি সতর্ক হবেন। সাইবার নিরাপত্তা একক কারো বিষয় নয়। এটি সার্বিকভাবে সকলের সমন্বয়ে করতে হবে।
অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সিনিয়র সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, আইসিটি বিভাগের সচিব মো. শামসুল আরেফিন, আইসিটি বিভাগের মহাপরিচালক মো. মোস্তফা কামাল, বাক্কোর প্রেসিডেন্ট ওয়াহেদ শরীফ, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে নাগরিকের তথ্য ফাঁসের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে আগামী সোমবার একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ২৯টি প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি দায়ী প্রতিষ্ঠানকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হবে।
আজ শনিবার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কন্টাক্ট সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্কো) এবং বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলের (বিপিসি) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘বিপিও সামিট-২০২৩’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব তথ্য জানান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। উল্লেখ্য গত বৃহস্পতিবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে এই সংক্রান্ত কমিটি।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিবেদন পড়ে, বুঝে, বিচার বিশ্লেষণ করে আমাদের সুপারিশ, অভিমত বা সিদ্ধান্তগুলো জানাবো। সে কারণে আগামী সোমবার বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। সবগুলো ক্রিটিক্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং আমাদের যে দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলো আছে, তাদেরকে নিয়ে বৈঠক করে তারপরে সিদ্ধান্ত জানাতে পারব।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেই প্রতিষ্ঠান থেকে ডাটাগুলো লিক হয়েছে তাদেরকেও আমরা ডাকব। তাদেরও আত্মপক্ষ সমর্থনে ব্যাখ্যা দেওয়ার সুযোগ করে দেব।
দুইটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল উল্লেখ করে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, একটি তদন্ত প্রতিবেদন এবং আরেকটা ছিল ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে একটি কমিটি। তদন্ত কমিটি তদন্ত করে দেখবে কেনো এই ধরনের ঘটনা ঘটল, এর জন্য দায়ী কারা, প্রযুক্তিগত কি ত্রুটি ছিল, ব্যক্তিগত পর্যায়ে কারো কোনো অবহেলা ছিল কি না, আগামীতে যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে তার জন্য আমরা কী কী করতে পারতাম বা পারি। আরেকটি কমিটি যেটি এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নয়। এই ঘটনাটা থেকে আমরা যেই শিক্ষাটা গ্রহণ করছি, এই ধরনের ভুল বা অবহেলা যাতে আগামী দিনে আর না হয়। তার জন্য আমাদের যে ২৯টি ক্রিটিক্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, গোয়েন্দা সংস্থা, বিজিডি সার্ট এবং ডিসিএ’র সমন্বয়ে একটি সমন্বয় কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। যাতে করে তারা সার্বক্ষণিক এই ২৯টি প্রতিষ্ঠানের প্রতি সজাগ থাকতে পারে এবং যেকোনো প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন শেয়ার করতে পারে।
পলক আরও বলেন, জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধন ডেটাবেইসের যে তথ্য লিক হয়ে যাওয়া, এটার মধ্য দিয়ে আমরা উপলব্ধি করতে পেরেছি। ফলে আমার অনুরোধ থাকবে সরকারের ঘোষিত ২৯টি ক্রিটিক্যাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার রয়েছে। তাদের জন্য আমাদের অবশ্যই পালনীয় যে দিকনির্দেশনাগুলো আছে। সেগুলো তারা পালন করবেন। পাশাপাশি আমাদের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যারা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করেন। তারা আরও বেশি সতর্ক হবেন। সাইবার নিরাপত্তা একক কারো বিষয় নয়। এটি সার্বিকভাবে সকলের সমন্বয়ে করতে হবে।
অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সিনিয়র সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, আইসিটি বিভাগের সচিব মো. শামসুল আরেফিন, আইসিটি বিভাগের মহাপরিচালক মো. মোস্তফা কামাল, বাক্কোর প্রেসিডেন্ট ওয়াহেদ শরীফ, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশে ধর্ম, জাতি, বর্ণ ও গোত্রের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ থাকবে না। এই দেশের ওপর সব নাগরিকের অধিকার আছে। রাজধানীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে অংশ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিন্তে এ দেশে বসবাস করবেন। আমরা সব সময় আপনাদের পাশে থাকব।’
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা প্রকাশ করেছে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন। আজ শনিবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানোর পর এটি প্রকাশ করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে জুলাই সনদের খসড়া। আজ শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে তা পাঠানো হয় বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। চূড়ান্ত খসড়ায় সনদের পটভূমি, রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি বিষয় এবং বাস্তবায়নের আটটি অঙ্গীকারনামা রয়েছে বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে কোনো চাঁদাবাজকে থাকতে দেওয়া হবে না। যত বড় প্রভাবশালীই হোক, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি...
৭ ঘণ্টা আগে