নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষ ও পরবর্তী হরতালে দলটি এ পর্যন্ত ২৬টি গাড়ি পুরোপুরি ভস্মীভূত করেছে বলে জাতীয় সংসদে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘তারা ভাঙচুর করেছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে কর্তব্য পালন করছেন।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২৮ অক্টোবর বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে ৩০০ বিধিতে দেওয়া বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। শনিবার বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনার স্থিরচিত্র সংসদে দেখান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
২০১৪ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগে ও পরে সহিংসতার চিত্র তুলে ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আবার মনে হয় সেই ধরনের ঘটনা ঘটানোর জন্য এগুলো একের পর এক করে যাচ্ছে।’
বিএনপি অসাংবিধানিক বিষয় নিয়ে জনসমাগম করেছে উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমরা তাদের একটি মাঠে যেতে বলেছিলাম। কিন্তু তারা যায়নি। তাদের দলের কার্যালয়ের সামনে করতে চেয়েছিল। তারা নাইটিঙ্গেলের মোড় থেকে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত অবস্থান করবে বলে আমাদের জানিয়েছিল। এর মধ্যে তারা থাকবেন।’
২৮ অক্টোবর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়া নারী কর্মীদের ওপর বিএনপি হামলা করেছে বলেও দাবি করেন মন্ত্রী।
আওয়ামী লীগের নারী কর্মীদের পুলিশ উদ্ধার করেছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের সরিয়ে দেওয়ার সময়ে প্রধান বিচারপতির বাসায় তারা জোর করে ঢুকে গেল। এই ধরনের ঘটনা কোনো দিন আমরা দেখিনি। আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম। তখন বাধ্য হয়ে পুলিশ তাদের ওখান থেকে ডেসপ্যাচ করল। তারা আইডিবি ভবনে ঢুকে ওখানকার গাড়িগুলোতে অগ্নিসংযোগ করল। সেখানে ভাঙচুর করল।’
তিনি বলেন, জাজেজ কমপ্লেক্সে স্থাপিত আধুনিক সিসি ক্যামেরাগুলো ভেঙে ফেলল। তাদের উদ্দেশ্য এটাই ছিল যে তারা তাণ্ডব করবে। আর এই তাণ্ডবের যেন কোনো সাক্ষী না থাকে সে জন্য সিসি ক্যামেরাগুলো বিনষ্ট করে দিয়েছে।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা করেছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, পুলিশ বাহিনী যখন তাদের নাইটিঙ্গেল মোড়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হলো তখন দেখলাম পুলিশ সদস্যের ওপর বৃষ্টির মতি ঢিল ছুড়ল। এটা চোখে না দেখলে অনুমান করা যাবে না। মনে হয়েছিল তারা ব্যাগে করে ইট পাটকেল নিয়ে এসেছে।
সংঘর্ষের ঘটনার সময় আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ছিল না বলেও উল্লেখ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, সেই ঢিলের আঘাতে একজন পুলিশ সদস্য পড়ে গিয়েছিল। দেখলাম ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা তাকে পেটাচ্ছে। এখানেই ক্ষান্ত হয়নি, পুলিশ হাসপাতালে যেখানে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়, আহত রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছিলেন সেখানেও হামলা।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা শুধু পুলিশ নয় সংবাদ কর্মীদের ওপরও চড়াও হয়েছিল দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাদের বেধড়ক পেটানো হয়েছিল। তারাও পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়েছিল। একজন পথচারীও সেখানে সেবা নিতে গিয়েছিল। সেই সময় পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে বর্বরোচিত হামলা সেখানে করল। পুলিশের গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুর করল। সেবিকাদের মারপিট করল। সামনে যা পেল তাই ভাঙচুর করল। এ ধরনের তাণ্ডব মনে হয় কোনো সভ্য জগতে দেখা যায় না।
বিএনপির হামলাকে গাজাবাসীর ওপর ইসরায়েলি হামলার তুলনা করেন মন্ত্রী। পুলিশের কনস্টেবল নিহত ও অনেক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য আহত হয়েছেন বলেও সংসদে উল্লেখ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, অবাক কথা হচ্ছে তারা পুলিশকে মারল, সাংবাদিক মারল, আমাদের মহিলা লীগের মেয়েদের গায়ে হাত তুলল, তাদের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করল—তারাই আবার হরতাল ডাকল। বিএনপি সারা দেশে নৈরাজ্য ছড়াচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষ ও পরবর্তী হরতালে দলটি এ পর্যন্ত ২৬টি গাড়ি পুরোপুরি ভস্মীভূত করেছে বলে জাতীয় সংসদে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘তারা ভাঙচুর করেছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে কর্তব্য পালন করছেন।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২৮ অক্টোবর বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে ৩০০ বিধিতে দেওয়া বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। শনিবার বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনার স্থিরচিত্র সংসদে দেখান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
২০১৪ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগে ও পরে সহিংসতার চিত্র তুলে ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আবার মনে হয় সেই ধরনের ঘটনা ঘটানোর জন্য এগুলো একের পর এক করে যাচ্ছে।’
বিএনপি অসাংবিধানিক বিষয় নিয়ে জনসমাগম করেছে উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমরা তাদের একটি মাঠে যেতে বলেছিলাম। কিন্তু তারা যায়নি। তাদের দলের কার্যালয়ের সামনে করতে চেয়েছিল। তারা নাইটিঙ্গেলের মোড় থেকে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত অবস্থান করবে বলে আমাদের জানিয়েছিল। এর মধ্যে তারা থাকবেন।’
২৮ অক্টোবর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়া নারী কর্মীদের ওপর বিএনপি হামলা করেছে বলেও দাবি করেন মন্ত্রী।
আওয়ামী লীগের নারী কর্মীদের পুলিশ উদ্ধার করেছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের সরিয়ে দেওয়ার সময়ে প্রধান বিচারপতির বাসায় তারা জোর করে ঢুকে গেল। এই ধরনের ঘটনা কোনো দিন আমরা দেখিনি। আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম। তখন বাধ্য হয়ে পুলিশ তাদের ওখান থেকে ডেসপ্যাচ করল। তারা আইডিবি ভবনে ঢুকে ওখানকার গাড়িগুলোতে অগ্নিসংযোগ করল। সেখানে ভাঙচুর করল।’
তিনি বলেন, জাজেজ কমপ্লেক্সে স্থাপিত আধুনিক সিসি ক্যামেরাগুলো ভেঙে ফেলল। তাদের উদ্দেশ্য এটাই ছিল যে তারা তাণ্ডব করবে। আর এই তাণ্ডবের যেন কোনো সাক্ষী না থাকে সে জন্য সিসি ক্যামেরাগুলো বিনষ্ট করে দিয়েছে।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা করেছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, পুলিশ বাহিনী যখন তাদের নাইটিঙ্গেল মোড়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হলো তখন দেখলাম পুলিশ সদস্যের ওপর বৃষ্টির মতি ঢিল ছুড়ল। এটা চোখে না দেখলে অনুমান করা যাবে না। মনে হয়েছিল তারা ব্যাগে করে ইট পাটকেল নিয়ে এসেছে।
সংঘর্ষের ঘটনার সময় আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ছিল না বলেও উল্লেখ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, সেই ঢিলের আঘাতে একজন পুলিশ সদস্য পড়ে গিয়েছিল। দেখলাম ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা তাকে পেটাচ্ছে। এখানেই ক্ষান্ত হয়নি, পুলিশ হাসপাতালে যেখানে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়, আহত রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছিলেন সেখানেও হামলা।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা শুধু পুলিশ নয় সংবাদ কর্মীদের ওপরও চড়াও হয়েছিল দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাদের বেধড়ক পেটানো হয়েছিল। তারাও পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়েছিল। একজন পথচারীও সেখানে সেবা নিতে গিয়েছিল। সেই সময় পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে বর্বরোচিত হামলা সেখানে করল। পুলিশের গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুর করল। সেবিকাদের মারপিট করল। সামনে যা পেল তাই ভাঙচুর করল। এ ধরনের তাণ্ডব মনে হয় কোনো সভ্য জগতে দেখা যায় না।
বিএনপির হামলাকে গাজাবাসীর ওপর ইসরায়েলি হামলার তুলনা করেন মন্ত্রী। পুলিশের কনস্টেবল নিহত ও অনেক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য আহত হয়েছেন বলেও সংসদে উল্লেখ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, অবাক কথা হচ্ছে তারা পুলিশকে মারল, সাংবাদিক মারল, আমাদের মহিলা লীগের মেয়েদের গায়ে হাত তুলল, তাদের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করল—তারাই আবার হরতাল ডাকল। বিএনপি সারা দেশে নৈরাজ্য ছড়াচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষ ও পরবর্তী হরতালে দলটি এ পর্যন্ত ২৬টি গাড়ি পুরোপুরি ভস্মীভূত করেছে বলে জাতীয় সংসদে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘তারা ভাঙচুর করেছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে কর্তব্য পালন করছেন।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২৮ অক্টোবর বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে ৩০০ বিধিতে দেওয়া বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। শনিবার বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনার স্থিরচিত্র সংসদে দেখান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
২০১৪ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগে ও পরে সহিংসতার চিত্র তুলে ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আবার মনে হয় সেই ধরনের ঘটনা ঘটানোর জন্য এগুলো একের পর এক করে যাচ্ছে।’
বিএনপি অসাংবিধানিক বিষয় নিয়ে জনসমাগম করেছে উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমরা তাদের একটি মাঠে যেতে বলেছিলাম। কিন্তু তারা যায়নি। তাদের দলের কার্যালয়ের সামনে করতে চেয়েছিল। তারা নাইটিঙ্গেলের মোড় থেকে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত অবস্থান করবে বলে আমাদের জানিয়েছিল। এর মধ্যে তারা থাকবেন।’
২৮ অক্টোবর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়া নারী কর্মীদের ওপর বিএনপি হামলা করেছে বলেও দাবি করেন মন্ত্রী।
আওয়ামী লীগের নারী কর্মীদের পুলিশ উদ্ধার করেছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের সরিয়ে দেওয়ার সময়ে প্রধান বিচারপতির বাসায় তারা জোর করে ঢুকে গেল। এই ধরনের ঘটনা কোনো দিন আমরা দেখিনি। আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম। তখন বাধ্য হয়ে পুলিশ তাদের ওখান থেকে ডেসপ্যাচ করল। তারা আইডিবি ভবনে ঢুকে ওখানকার গাড়িগুলোতে অগ্নিসংযোগ করল। সেখানে ভাঙচুর করল।’
তিনি বলেন, জাজেজ কমপ্লেক্সে স্থাপিত আধুনিক সিসি ক্যামেরাগুলো ভেঙে ফেলল। তাদের উদ্দেশ্য এটাই ছিল যে তারা তাণ্ডব করবে। আর এই তাণ্ডবের যেন কোনো সাক্ষী না থাকে সে জন্য সিসি ক্যামেরাগুলো বিনষ্ট করে দিয়েছে।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা করেছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, পুলিশ বাহিনী যখন তাদের নাইটিঙ্গেল মোড়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হলো তখন দেখলাম পুলিশ সদস্যের ওপর বৃষ্টির মতি ঢিল ছুড়ল। এটা চোখে না দেখলে অনুমান করা যাবে না। মনে হয়েছিল তারা ব্যাগে করে ইট পাটকেল নিয়ে এসেছে।
সংঘর্ষের ঘটনার সময় আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ছিল না বলেও উল্লেখ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, সেই ঢিলের আঘাতে একজন পুলিশ সদস্য পড়ে গিয়েছিল। দেখলাম ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা তাকে পেটাচ্ছে। এখানেই ক্ষান্ত হয়নি, পুলিশ হাসপাতালে যেখানে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়, আহত রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছিলেন সেখানেও হামলা।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা শুধু পুলিশ নয় সংবাদ কর্মীদের ওপরও চড়াও হয়েছিল দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাদের বেধড়ক পেটানো হয়েছিল। তারাও পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়েছিল। একজন পথচারীও সেখানে সেবা নিতে গিয়েছিল। সেই সময় পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে বর্বরোচিত হামলা সেখানে করল। পুলিশের গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুর করল। সেবিকাদের মারপিট করল। সামনে যা পেল তাই ভাঙচুর করল। এ ধরনের তাণ্ডব মনে হয় কোনো সভ্য জগতে দেখা যায় না।
বিএনপির হামলাকে গাজাবাসীর ওপর ইসরায়েলি হামলার তুলনা করেন মন্ত্রী। পুলিশের কনস্টেবল নিহত ও অনেক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য আহত হয়েছেন বলেও সংসদে উল্লেখ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, অবাক কথা হচ্ছে তারা পুলিশকে মারল, সাংবাদিক মারল, আমাদের মহিলা লীগের মেয়েদের গায়ে হাত তুলল, তাদের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করল—তারাই আবার হরতাল ডাকল। বিএনপি সারা দেশে নৈরাজ্য ছড়াচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষ ও পরবর্তী হরতালে দলটি এ পর্যন্ত ২৬টি গাড়ি পুরোপুরি ভস্মীভূত করেছে বলে জাতীয় সংসদে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘তারা ভাঙচুর করেছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে কর্তব্য পালন করছেন।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২৮ অক্টোবর বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে ৩০০ বিধিতে দেওয়া বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি। শনিবার বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনার স্থিরচিত্র সংসদে দেখান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
২০১৪ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগে ও পরে সহিংসতার চিত্র তুলে ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আবার মনে হয় সেই ধরনের ঘটনা ঘটানোর জন্য এগুলো একের পর এক করে যাচ্ছে।’
বিএনপি অসাংবিধানিক বিষয় নিয়ে জনসমাগম করেছে উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমরা তাদের একটি মাঠে যেতে বলেছিলাম। কিন্তু তারা যায়নি। তাদের দলের কার্যালয়ের সামনে করতে চেয়েছিল। তারা নাইটিঙ্গেলের মোড় থেকে ফকিরাপুল মোড় পর্যন্ত অবস্থান করবে বলে আমাদের জানিয়েছিল। এর মধ্যে তারা থাকবেন।’
২৮ অক্টোবর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়া নারী কর্মীদের ওপর বিএনপি হামলা করেছে বলেও দাবি করেন মন্ত্রী।
আওয়ামী লীগের নারী কর্মীদের পুলিশ উদ্ধার করেছে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের সরিয়ে দেওয়ার সময়ে প্রধান বিচারপতির বাসায় তারা জোর করে ঢুকে গেল। এই ধরনের ঘটনা কোনো দিন আমরা দেখিনি। আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম। তখন বাধ্য হয়ে পুলিশ তাদের ওখান থেকে ডেসপ্যাচ করল। তারা আইডিবি ভবনে ঢুকে ওখানকার গাড়িগুলোতে অগ্নিসংযোগ করল। সেখানে ভাঙচুর করল।’
তিনি বলেন, জাজেজ কমপ্লেক্সে স্থাপিত আধুনিক সিসি ক্যামেরাগুলো ভেঙে ফেলল। তাদের উদ্দেশ্য এটাই ছিল যে তারা তাণ্ডব করবে। আর এই তাণ্ডবের যেন কোনো সাক্ষী না থাকে সে জন্য সিসি ক্যামেরাগুলো বিনষ্ট করে দিয়েছে।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা করেছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, পুলিশ বাহিনী যখন তাদের নাইটিঙ্গেল মোড়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হলো তখন দেখলাম পুলিশ সদস্যের ওপর বৃষ্টির মতি ঢিল ছুড়ল। এটা চোখে না দেখলে অনুমান করা যাবে না। মনে হয়েছিল তারা ব্যাগে করে ইট পাটকেল নিয়ে এসেছে।
সংঘর্ষের ঘটনার সময় আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ছিল না বলেও উল্লেখ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, সেই ঢিলের আঘাতে একজন পুলিশ সদস্য পড়ে গিয়েছিল। দেখলাম ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা তাকে পেটাচ্ছে। এখানেই ক্ষান্ত হয়নি, পুলিশ হাসপাতালে যেখানে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়, আহত রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছিলেন সেখানেও হামলা।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা শুধু পুলিশ নয় সংবাদ কর্মীদের ওপরও চড়াও হয়েছিল দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাদের বেধড়ক পেটানো হয়েছিল। তারাও পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়েছিল। একজন পথচারীও সেখানে সেবা নিতে গিয়েছিল। সেই সময় পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে বর্বরোচিত হামলা সেখানে করল। পুলিশের গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুর করল। সেবিকাদের মারপিট করল। সামনে যা পেল তাই ভাঙচুর করল। এ ধরনের তাণ্ডব মনে হয় কোনো সভ্য জগতে দেখা যায় না।
বিএনপির হামলাকে গাজাবাসীর ওপর ইসরায়েলি হামলার তুলনা করেন মন্ত্রী। পুলিশের কনস্টেবল নিহত ও অনেক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য আহত হয়েছেন বলেও সংসদে উল্লেখ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, অবাক কথা হচ্ছে তারা পুলিশকে মারল, সাংবাদিক মারল, আমাদের মহিলা লীগের মেয়েদের গায়ে হাত তুলল, তাদের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করল—তারাই আবার হরতাল ডাকল। বিএনপি সারা দেশে নৈরাজ্য ছড়াচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগে
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪১ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার সময় অস্ত্র চুরির অভিযোগটি তদন্তাধীন। আসলেই সেখান থেকে কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না, তা তদন্ত শেষে জানা যাবে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
অস্ত্র চুরির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যদি প্রমাণ হয় যে অস্ত্র চুরি হয়েছে, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংস্থাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এখন পর্যন্ত কতটি অস্ত্র চুরি হয়েছে বা আদৌ হয়েছে কি না—তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
গত ১৮ অক্টোবর রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে (পণ্য রাখার স্থান) ভয়াবহ আগুন লাগে। সেখানে থাকা বিভিন্ন আমদানি-রপ্তানি পণ্যের পাশাপাশি কিছু সরকারি সংস্থার মালামাল সংরক্ষিত ছিল।
পরে জানা যায়, সেখানে রক্ষিত একটি ভল্ট ভেঙে সাতটি অস্ত্র চুরি হয়েছে। বিমানবন্দর থানায় এ নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগার সময় অস্ত্র চুরির অভিযোগটি তদন্তাধীন। আসলেই সেখান থেকে কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না, তা তদন্ত শেষে জানা যাবে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে কোর কমিটির বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
অস্ত্র চুরির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যদি প্রমাণ হয় যে অস্ত্র চুরি হয়েছে, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংস্থাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এখন পর্যন্ত কতটি অস্ত্র চুরি হয়েছে বা আদৌ হয়েছে কি না—তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
গত ১৮ অক্টোবর রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে (পণ্য রাখার স্থান) ভয়াবহ আগুন লাগে। সেখানে থাকা বিভিন্ন আমদানি-রপ্তানি পণ্যের পাশাপাশি কিছু সরকারি সংস্থার মালামাল সংরক্ষিত ছিল।
পরে জানা যায়, সেখানে রক্ষিত একটি ভল্ট ভেঙে সাতটি অস্ত্র চুরি হয়েছে। বিমানবন্দর থানায় এ নিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।

বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষ ও পরবর্তী হরতালে দলটি এ পর্যন্ত ২৬টি গাড়ি পুরোপুরি ভস্মীভূত করেছে বলে জাতীয় সংসদে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘তারা ভাঙচুর করেছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে কর্তব্য পালন করছেন।’
২৯ অক্টোবর ২০২৩
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪১ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
কারা অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী এক-দুই দিনের মধ্যেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি বন্দীদের তালিকা অনুমোদন করেছে। কারা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলা কারাগারগুলোর সুপারিশের ভিত্তিতে এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল।
কারা অধিদপ্তর জানায়, কারাবিধির ৫৬৯ ধারা অনুযায়ী এই বন্দীদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করা হয়েছে। মুক্তি পেতে যাওয়া এই বন্দীরা সবাই রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন।
কারা অধিদপ্তরের সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (উন্নয়ন) মো. জান্নাত-উল ফরহাদ বলেন, ‘৩০ বছর বা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যারা রেয়াতসহ ২০ বছর অতিক্রম করেছেন, তাঁদের মামলা বিচারিকভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। বয়স, কারাজীবনে আচরণ ও অন্যান্য বিবেচনায় সরকার তাঁদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চূড়ান্ত তালিকায় ৩৭ জন বন্দীর নাম রয়েছে। কারও অবশিষ্ট সাজা ছিল ১০ বছর, কারও সাত বা ছয় বছর—সবই মওকুফ করে তাঁদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।’
কারা অধিদপ্তর আরও জানায়, যদিও প্রস্তাবে নারী-পুরুষ উভয়কেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, কিন্তু চূড়ান্ত তালিকায় কোনো নারী বন্দী নেই। মুক্তি পেতে যাওয়া অধিকাংশ বন্দী হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত এবং দেশের বিভিন্ন কারাগারে তাঁরা সাজা ভোগ করছিলেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দেশের বিভিন্ন কারাগারে আটক বন্দীদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি কারাভোগ করেছেন, তাঁদের মামলার প্রকৃতি, কারাজীবনে আচরণ, কারা অপরাধ, বয়স ইত্যাদি বিবেচনায় সদাশয় সরকার কারাবিধির ৫৬৯ ধারার আলোকে ৩৭ জন বন্দীর অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে আজ মুক্তির আদেশ দিয়েছেন। আদেশ পাওয়ার পরই তা কার্যকর করা হবে।’

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
কারা অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী এক-দুই দিনের মধ্যেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি বন্দীদের তালিকা অনুমোদন করেছে। কারা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলা কারাগারগুলোর সুপারিশের ভিত্তিতে এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল।
কারা অধিদপ্তর জানায়, কারাবিধির ৫৬৯ ধারা অনুযায়ী এই বন্দীদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করা হয়েছে। মুক্তি পেতে যাওয়া এই বন্দীরা সবাই রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন।
কারা অধিদপ্তরের সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (উন্নয়ন) মো. জান্নাত-উল ফরহাদ বলেন, ‘৩০ বছর বা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যারা রেয়াতসহ ২০ বছর অতিক্রম করেছেন, তাঁদের মামলা বিচারিকভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। বয়স, কারাজীবনে আচরণ ও অন্যান্য বিবেচনায় সরকার তাঁদের অবশিষ্ট সাজা মওকুফের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘চূড়ান্ত তালিকায় ৩৭ জন বন্দীর নাম রয়েছে। কারও অবশিষ্ট সাজা ছিল ১০ বছর, কারও সাত বা ছয় বছর—সবই মওকুফ করে তাঁদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।’
কারা অধিদপ্তর আরও জানায়, যদিও প্রস্তাবে নারী-পুরুষ উভয়কেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, কিন্তু চূড়ান্ত তালিকায় কোনো নারী বন্দী নেই। মুক্তি পেতে যাওয়া অধিকাংশ বন্দী হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত এবং দেশের বিভিন্ন কারাগারে তাঁরা সাজা ভোগ করছিলেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দেশের বিভিন্ন কারাগারে আটক বন্দীদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি কারাভোগ করেছেন, তাঁদের মামলার প্রকৃতি, কারাজীবনে আচরণ, কারা অপরাধ, বয়স ইত্যাদি বিবেচনায় সদাশয় সরকার কারাবিধির ৫৬৯ ধারার আলোকে ৩৭ জন বন্দীর অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে আজ মুক্তির আদেশ দিয়েছেন। আদেশ পাওয়ার পরই তা কার্যকর করা হবে।’

বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষ ও পরবর্তী হরতালে দলটি এ পর্যন্ত ২৬টি গাড়ি পুরোপুরি ভস্মীভূত করেছে বলে জাতীয় সংসদে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘তারা ভাঙচুর করেছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে কর্তব্য পালন করছেন।’
২৯ অক্টোবর ২০২৩
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বব্যাপী অস্থিতিশীলতা যখন নতুন বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে, ঠিক সে সময় দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর প্রতি আস্থা পুনর্গঠন, আঞ্চলিক সংযোগ জোরদার ও যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
পাকিস্তানের ইসলামাবাদে আজ মঙ্গলবার সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট পলিসি ইনস্টিটিউটের (এসডিপিআই) বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এই আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়া এরই মধ্যে ঘন ঘন বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহসহ আকস্মিক দুর্যোগের পাশাপাশি লবণাক্ততা বৃদ্ধি, মাটির উর্বরতা হ্রাস ও কৃষি উৎপাদন কমে যাওয়ার মতো ধীরগতির জলবায়ু বিপর্যয়ের মুখোমুখি। অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের একাই প্রয়োজন ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নের ঘাটতি স্পষ্ট করে। অর্থ যদি না-ও আসে, আমরা অপেক্ষা করে থাকব না। আমাদের জাতীয় ও আঞ্চলিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
সম্মেলনের বিষয়বস্তুকে ‘সময়সাপেক্ষ ও গভীরতাসম্পন্ন’ উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, শাসনব্যবস্থার নিয়মভিত্তিক আন্তর্জাতিক কাঠামো আজ সংকটে। বৈষম্য, ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বব্যবস্থাকে নতুনভাবে গড়ছে।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, শ্রীলঙ্কা থেকে নেপাল পর্যন্ত জনগণের বিক্ষোভ প্রমাণ করে—বর্তমান শাসন মডেল জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ।
তবে রিজওয়ানা হাসান নতুন প্রজন্মের প্রতি আস্থা রেখে বলেন, তাঁদের হাতেই তৈরি হচ্ছে নতুন বিশ্বব্যবস্থা।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক আহসান ইকবাল, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, জাপানের আইজিইএস প্রেসিডেন্ট কাজুহিকো তাকেওচি, পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান প্রমুখ।

বিশ্বব্যাপী অস্থিতিশীলতা যখন নতুন বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে, ঠিক সে সময় দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর প্রতি আস্থা পুনর্গঠন, আঞ্চলিক সংযোগ জোরদার ও যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
পাকিস্তানের ইসলামাবাদে আজ মঙ্গলবার সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট পলিসি ইনস্টিটিউটের (এসডিপিআই) বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এই আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়া এরই মধ্যে ঘন ঘন বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহসহ আকস্মিক দুর্যোগের পাশাপাশি লবণাক্ততা বৃদ্ধি, মাটির উর্বরতা হ্রাস ও কৃষি উৎপাদন কমে যাওয়ার মতো ধীরগতির জলবায়ু বিপর্যয়ের মুখোমুখি। অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের একাই প্রয়োজন ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নের ঘাটতি স্পষ্ট করে। অর্থ যদি না-ও আসে, আমরা অপেক্ষা করে থাকব না। আমাদের জাতীয় ও আঞ্চলিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
সম্মেলনের বিষয়বস্তুকে ‘সময়সাপেক্ষ ও গভীরতাসম্পন্ন’ উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, শাসনব্যবস্থার নিয়মভিত্তিক আন্তর্জাতিক কাঠামো আজ সংকটে। বৈষম্য, ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বব্যবস্থাকে নতুনভাবে গড়ছে।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, শ্রীলঙ্কা থেকে নেপাল পর্যন্ত জনগণের বিক্ষোভ প্রমাণ করে—বর্তমান শাসন মডেল জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ।
তবে রিজওয়ানা হাসান নতুন প্রজন্মের প্রতি আস্থা রেখে বলেন, তাঁদের হাতেই তৈরি হচ্ছে নতুন বিশ্বব্যবস্থা।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক আহসান ইকবাল, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক মোহাম্মদ ইয়াহিয়া, জাপানের আইজিইএস প্রেসিডেন্ট কাজুহিকো তাকেওচি, পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান প্রমুখ।

বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষ ও পরবর্তী হরতালে দলটি এ পর্যন্ত ২৬টি গাড়ি পুরোপুরি ভস্মীভূত করেছে বলে জাতীয় সংসদে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘তারা ভাঙচুর করেছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে কর্তব্য পালন করছেন।’
২৯ অক্টোবর ২০২৩
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগে
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪১ মিনিট আগে
আজ মঙ্গলবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৮ ডিসেম্বর নতুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরে কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ওই ঘটনায় একই বছরের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতানামা ব্যক্তিদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪-সহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০০৬-এর ৫৪ ও ৩৭৯ ধারায় একটি মামলা করেন।
মামলাটি বর্তমানে সিআইডি তদন্ত করছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৮ ডিসেম্বর নতুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি করা হয়। পরে ওই টাকা ফিলিপাইনে পাঠানো হয়। দেশের অভ্যন্তরে কোনো একটি চক্রের সহায়তায় হ্যাকার গ্রুপ রিজার্ভের অর্থ পাচার করে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ওই ঘটনায় একই বছরের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জোবায়ের বিন হুদা বাদী হয়ে অজ্ঞাতানামা ব্যক্তিদের আসামি করে মতিঝিল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ৪-সহ তথ্য ও প্রযুক্তি আইন-২০০৬-এর ৫৪ ও ৩৭৯ ধারায় একটি মামলা করেন।
মামলাটি বর্তমানে সিআইডি তদন্ত করছে।

বিএনপি-পুলিশের সংঘর্ষ ও পরবর্তী হরতালে দলটি এ পর্যন্ত ২৬টি গাড়ি পুরোপুরি ভস্মীভূত করেছে বলে জাতীয় সংসদে বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘তারা ভাঙচুর করেছে। আমাদের পুলিশ বাহিনী চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করে কর্তব্য পালন করছেন।’
২৯ অক্টোবর ২০২৩
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ঘটনাটি তদন্তে এরই মধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সিনিয়র সচিব কমিটির প্রধান। তিনি কয়েকটি দেশে চিঠি পাঠিয়েছেন। এর মধ্যে দু-একটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরাও এসে তদন্তে অংশ নিয়েছেন। তবে এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না—আসলেই কোনো অস্ত্র চুরি হয়েছে কি না। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগে
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাঁরা রেয়াতসহ ২০ বছর বা তার বেশি সময় কারাভোগ করেছেন—এমন ৩৭ বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪১ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ ও জলবায়ু বিপর্যয়ের মতো যৌথ সংকট মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়াকে এখনই সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন—এ দুটো একে অন্যের বিকল্প নয়।
২ ঘণ্টা আগে