শেখ হাসিনাসহ ৩২ জনের বিরুদ্ধে টাইব্যুনালে অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় আদালত প্রাঙ্গণ থেকে গুম করে ভারতের দমদম কারাগারে পাঁচ বছর বন্দী করে রাখার অভিযোগ করেছেন সুখরঞ্জন বালি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করা এই অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (এস কে সিনহা) ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩২ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কাছে তিনি এই অভিযোগ করেন।
সুখরঞ্জন বালির ভাই বিশা বালীকে হত্যার দায়ে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের আমলে বিচার করা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। পরে আপিল করলে তাঁকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ সুখরঞ্জন বালির অভিযোগে শেখ হাসিনা ও এস কে সিনহা ছাড়া যাঁদের অভিযুক্ত করা হয়েছে তাঁরা হলেন—বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম, সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবির, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন, পিরোজপুরের সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম আউয়াল, সাবেক চিফ প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী, সাবেক প্রসিকিউটর রানা দাসগুপ্ত, তদন্ত সংস্থার সাবেক প্রধান মো. সানাউল হক ও পিরোজপুরের সাবেক পিপি আলাউদ্দিনসহ জেলার আওয়ামী লীগ নেতারা।
অভিযোগে সুখরঞ্জন বালি বলেন, ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলায় মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় এবং সাঈদী সাহেবের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে আসার কারণে আমাকে গুম, অপহরণ, নির্যাতন এবং প্রায় পাঁচ বছর ভারতে অবৈধভাবে কারাবন্দী করে রাখা হয়েছিল। আমার ভাই বিশা বালীকে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি সেনারা হত্যা করে।
‘ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালের জুলাই-আগস্ট মাসের দিকে তৎকালীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন আমাকে পিরোজপুরের পাড়েরহাটের রাজলক্ষ্মী স্কুলে ডেকে ’৭১-এ আমার ভাই বিশা বালী হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জানতে চায়। আমি তাকে প্রকৃত ঘটনা খুলে বলি। কিন্তু হেলাল উদ্দিন আমাকে আমার ভাইয়ের হত্যাকারী হিসেবে প্রকৃত হত্যাকারীদের নামের সঙ্গে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর নামও বলতে বলে এবং তার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে বলে। আমি হেলাল সাহেবকে তখনই স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিই যে, সাঈদী হুজুর আমার ভাই বিশা বালী হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত ছিলেন না। সুতরাং তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়।’
অভিযোগে তিনি আরও বলেন, ‘তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল আমাকে জোরপূর্বক রাজি করাতে সেখানেই আমাকে শারীরিক নির্যাতন করতে থাকে। এরপর হেলাল উদ্দিন আমাকে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি করাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ এমপি এ কে এম আব্দুল আউয়াল, পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান মালেককে ডেকে আনে। তারা আখতারুজ্জামান ফুলু ও কানাই লাল বিশ্বাসের নেতৃত্বে সাইদুল্লাহ লিটন, রেজাউল করিম শিকদার মন্টু, মিজানুর রহমান তালুকদার, সুমন সিকদার, দিলীপ মাঝি, রাজ্জাক খান বাদশা, মতিউর রহমান মৃধা, শাহজাহান খান তালুকদার, মাসুদ আহম্মেদ রানা, শেখ ফিরোজ আহম্মেদ, গোলাম মাওলা নকিব, আমিনুল ইসলাম মিরন, ইরতিজা হাসান রাজু, খায়রুল ইসলাম মিঠু, মজনু তালুকদার, মৃধা মো. মনিরুজ্জামান, কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বিপ্লব, রাসেল পারভেজ রাজাসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগের আরও কিছু লোককে রাজলক্ষ্মী স্কুলে হাজির করায়। তারা সেখানে উপস্থিত হয়েই আমাকে নানা রকম চাপ ও হুমকি দিতে থাকে।
‘আমি সাক্ষ্য দিতে রাজি না হলে আমাকে নির্দয়ভাবে পেটায়। পরে আমি আত্মগোপনে চলে যাই। অনেক দিন পর সাঈদী হুজুরের ছেলে মাসুদ সাঈদী আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং বিশা বালী হত্যার প্রকৃত ঘটনা জানতে চান। আমি তাকে প্রকৃত ঘটনা খুলে বলি। তিনি আমার ভাইয়ের হত্যার প্রকৃত ঘটনা ট্রাইব্যুনালে এসে বলার জন্য অনুরোধ জানান। আমি তার অনুরোধ গ্রহণ করি এবং সত্য ঘটনা তুলে ধরার জন্য সাক্ষ্য দিতে রাজি হই। ২০১২ সালের ৫ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালের মূল গেটের কাছে আমাদের গাড়ি এসে পৌঁছালে পুলিশ আমাদের গাড়ি আটকে দেয়।
‘আটকে দেওয়ার পর সামনের গাড়ি থেকে নেমে মাসুদ সাঈদী পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। এর মধ্যে কিছু বুঝে ওঠার আগেই সাদা পোশাকে থাকা অনেক লোক এবং পুলিশ মিলে অ্যাডভোকেট মিজান স্যারের গাড়ি ঘিরে ফেলে। সেখানে আমাকে দেখে তারা বলে, “শুয়োরের বাচ্চা, তোকেই তো আমরা খুঁজছি। নাম, নাম।” এই কথা বলেই একজন পুলিশ আমার কানের নিচে প্রচণ্ড জোরে থাপ্পড় মারে। এরপর আমার শার্টের কলার ধরে আমাকে মারতে মারতে জোরপূর্বক গাড়ি থেকে নামিয়ে একটা সাদা রঙের পুলিশ পিকআপে তুলে নেয়।’
সুখরঞ্জন আরও বলেন, ‘গাড়িতে উঠিয়েই তারা আমার চোখ ও হাত বেঁধে ফেলে। এ অবস্থাতেই তারা আমাকে অজানা একটি স্থানে নিয়ে যায়। এটি ছিল একটি জানালাবিহীন অন্ধকার ঘর, যেখানে প্রায় দুই মাস আমাকে বন্দী রাখা হয় এবং খাবার ও আলো থেকে বঞ্চিত করে প্রচণ্ড শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানো হয়। পরে আমাকে আরেকটি কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে ক্যামেরা ও আলো ছিল। সেখানে সাঈদী হুজুরের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করতে চাওয়া হয়। আমি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিই যে, আমার ভাইয়ের হত্যার সঙ্গে সাঈদী হুজুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই এবং আমি প্রকৃত হত্যাকারীদের চিনি এবং তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে প্রস্তুত আছি।
‘কিন্তু আমি তাদের কথামতো সাঈদী হুজুরের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় তারা আমাকে দিনের পর দিন বৈদ্যুতিক শক, শারীরিক নির্যাতন করতে থাকে। তারা আমাকে কোটি টাকা ও একটি বাড়ি দেওয়ার প্রলোভনের মাধ্যমে আমার মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আমি তাতেও রাজি না হওয়ায় আমাকে প্রায় দুই মাস ওই গোপন জায়গায় আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়। তাদের চরম নির্যাতনের মুখে আমি অসুস্থ ও অজ্ঞান হয়ে পড়লে আমাকে বিভিন্ন সময়ে হাসপাতালে নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা দেওয়া হয়। একদিন আমাকে চোখ বেঁধে একটি গাড়িতে তোলা হয় এবং কয়েক ঘণ্টার দীর্ঘ যাত্রার পর যখন গাড়ি থামে, তখন আমি বাথরুমে যাওয়ার কথা বললে তারা আমার চোখ খুলে দেয়। তখন দেখতে পাই, আমাকে সীমান্ত এলাকায় আনা হয়েছে, যেখান থেকে বিজিবির সহায়তায় বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয়। আমাকে বশিরহাট সাবজেলে ২২ দিন রাখার পর সেখান থেকে দমদম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে আমাকে পাঁচ বছর আটক রাখে।’

জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় আদালত প্রাঙ্গণ থেকে গুম করে ভারতের দমদম কারাগারে পাঁচ বছর বন্দী করে রাখার অভিযোগ করেছেন সুখরঞ্জন বালি। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করা এই অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (এস কে সিনহা) ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩২ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কাছে তিনি এই অভিযোগ করেন।
সুখরঞ্জন বালির ভাই বিশা বালীকে হত্যার দায়ে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের আমলে বিচার করা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। পরে আপিল করলে তাঁকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আজ সুখরঞ্জন বালির অভিযোগে শেখ হাসিনা ও এস কে সিনহা ছাড়া যাঁদের অভিযুক্ত করা হয়েছে তাঁরা হলেন—বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম, সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবির, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন, পিরোজপুরের সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম আউয়াল, সাবেক চিফ প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী, সাবেক প্রসিকিউটর রানা দাসগুপ্ত, তদন্ত সংস্থার সাবেক প্রধান মো. সানাউল হক ও পিরোজপুরের সাবেক পিপি আলাউদ্দিনসহ জেলার আওয়ামী লীগ নেতারা।
অভিযোগে সুখরঞ্জন বালি বলেন, ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলায় মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় এবং সাঈদী সাহেবের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে আসার কারণে আমাকে গুম, অপহরণ, নির্যাতন এবং প্রায় পাঁচ বছর ভারতে অবৈধভাবে কারাবন্দী করে রাখা হয়েছিল। আমার ভাই বিশা বালীকে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি সেনারা হত্যা করে।
‘ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালের জুলাই-আগস্ট মাসের দিকে তৎকালীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন আমাকে পিরোজপুরের পাড়েরহাটের রাজলক্ষ্মী স্কুলে ডেকে ’৭১-এ আমার ভাই বিশা বালী হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জানতে চায়। আমি তাকে প্রকৃত ঘটনা খুলে বলি। কিন্তু হেলাল উদ্দিন আমাকে আমার ভাইয়ের হত্যাকারী হিসেবে প্রকৃত হত্যাকারীদের নামের সঙ্গে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর নামও বলতে বলে এবং তার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে বলে। আমি হেলাল সাহেবকে তখনই স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিই যে, সাঈদী হুজুর আমার ভাই বিশা বালী হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত ছিলেন না। সুতরাং তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়।’
অভিযোগে তিনি আরও বলেন, ‘তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল আমাকে জোরপূর্বক রাজি করাতে সেখানেই আমাকে শারীরিক নির্যাতন করতে থাকে। এরপর হেলাল উদ্দিন আমাকে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি করাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ এমপি এ কে এম আব্দুল আউয়াল, পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান মালেককে ডেকে আনে। তারা আখতারুজ্জামান ফুলু ও কানাই লাল বিশ্বাসের নেতৃত্বে সাইদুল্লাহ লিটন, রেজাউল করিম শিকদার মন্টু, মিজানুর রহমান তালুকদার, সুমন সিকদার, দিলীপ মাঝি, রাজ্জাক খান বাদশা, মতিউর রহমান মৃধা, শাহজাহান খান তালুকদার, মাসুদ আহম্মেদ রানা, শেখ ফিরোজ আহম্মেদ, গোলাম মাওলা নকিব, আমিনুল ইসলাম মিরন, ইরতিজা হাসান রাজু, খায়রুল ইসলাম মিঠু, মজনু তালুকদার, মৃধা মো. মনিরুজ্জামান, কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বিপ্লব, রাসেল পারভেজ রাজাসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগের আরও কিছু লোককে রাজলক্ষ্মী স্কুলে হাজির করায়। তারা সেখানে উপস্থিত হয়েই আমাকে নানা রকম চাপ ও হুমকি দিতে থাকে।
‘আমি সাক্ষ্য দিতে রাজি না হলে আমাকে নির্দয়ভাবে পেটায়। পরে আমি আত্মগোপনে চলে যাই। অনেক দিন পর সাঈদী হুজুরের ছেলে মাসুদ সাঈদী আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং বিশা বালী হত্যার প্রকৃত ঘটনা জানতে চান। আমি তাকে প্রকৃত ঘটনা খুলে বলি। তিনি আমার ভাইয়ের হত্যার প্রকৃত ঘটনা ট্রাইব্যুনালে এসে বলার জন্য অনুরোধ জানান। আমি তার অনুরোধ গ্রহণ করি এবং সত্য ঘটনা তুলে ধরার জন্য সাক্ষ্য দিতে রাজি হই। ২০১২ সালের ৫ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালের মূল গেটের কাছে আমাদের গাড়ি এসে পৌঁছালে পুলিশ আমাদের গাড়ি আটকে দেয়।
‘আটকে দেওয়ার পর সামনের গাড়ি থেকে নেমে মাসুদ সাঈদী পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন। এর মধ্যে কিছু বুঝে ওঠার আগেই সাদা পোশাকে থাকা অনেক লোক এবং পুলিশ মিলে অ্যাডভোকেট মিজান স্যারের গাড়ি ঘিরে ফেলে। সেখানে আমাকে দেখে তারা বলে, “শুয়োরের বাচ্চা, তোকেই তো আমরা খুঁজছি। নাম, নাম।” এই কথা বলেই একজন পুলিশ আমার কানের নিচে প্রচণ্ড জোরে থাপ্পড় মারে। এরপর আমার শার্টের কলার ধরে আমাকে মারতে মারতে জোরপূর্বক গাড়ি থেকে নামিয়ে একটা সাদা রঙের পুলিশ পিকআপে তুলে নেয়।’
সুখরঞ্জন আরও বলেন, ‘গাড়িতে উঠিয়েই তারা আমার চোখ ও হাত বেঁধে ফেলে। এ অবস্থাতেই তারা আমাকে অজানা একটি স্থানে নিয়ে যায়। এটি ছিল একটি জানালাবিহীন অন্ধকার ঘর, যেখানে প্রায় দুই মাস আমাকে বন্দী রাখা হয় এবং খাবার ও আলো থেকে বঞ্চিত করে প্রচণ্ড শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানো হয়। পরে আমাকে আরেকটি কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে ক্যামেরা ও আলো ছিল। সেখানে সাঈদী হুজুরের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করতে চাওয়া হয়। আমি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিই যে, আমার ভাইয়ের হত্যার সঙ্গে সাঈদী হুজুরের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই এবং আমি প্রকৃত হত্যাকারীদের চিনি এবং তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে প্রস্তুত আছি।
‘কিন্তু আমি তাদের কথামতো সাঈদী হুজুরের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য দিতে রাজি না হওয়ায় তারা আমাকে দিনের পর দিন বৈদ্যুতিক শক, শারীরিক নির্যাতন করতে থাকে। তারা আমাকে কোটি টাকা ও একটি বাড়ি দেওয়ার প্রলোভনের মাধ্যমে আমার মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আমি তাতেও রাজি না হওয়ায় আমাকে প্রায় দুই মাস ওই গোপন জায়গায় আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়। তাদের চরম নির্যাতনের মুখে আমি অসুস্থ ও অজ্ঞান হয়ে পড়লে আমাকে বিভিন্ন সময়ে হাসপাতালে নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা দেওয়া হয়। একদিন আমাকে চোখ বেঁধে একটি গাড়িতে তোলা হয় এবং কয়েক ঘণ্টার দীর্ঘ যাত্রার পর যখন গাড়ি থামে, তখন আমি বাথরুমে যাওয়ার কথা বললে তারা আমার চোখ খুলে দেয়। তখন দেখতে পাই, আমাকে সীমান্ত এলাকায় আনা হয়েছে, যেখান থেকে বিজিবির সহায়তায় বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয়। আমাকে বশিরহাট সাবজেলে ২২ দিন রাখার পর সেখান থেকে দমদম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে আমাকে পাঁচ বছর আটক রাখে।’

লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির...
১২ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল, স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব করতে সাংগঠনিক কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। বিনিয়োগের প্রতিটি ধাপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই নতুন কাঠামো সাজানো হয়েছে, যাতে বিনিয়োগকারীরা আরও দ্রুত এবং কার্যকর সেবা পান।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই এটিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার সঙ্গে মিলিয়ে কিছু বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তবে আজ রোববার ফেসবুকের এক পোস্টে বিষয়টি খোলাসা করেছেন উপদেষ্টা নিজেই। সেই সঙ্গে সাত ঘণ্টা আগে দেওয়া ওই পোস্টে উপদেষ্টা জানতে চেয়েছেন, এ উপহার নিয়ে তিনি কী করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উপদেষ্টা পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ বৈষম্যমূলক কমিশন গঠনে সহায়ক ধারা ও প্রতিষ্ঠানটির স্বাধীনতা ক্ষুণ্নের ঝুঁকি সৃষ্টিকারী দুর্বল বিধান অব্যাহত থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
সংস্থাটি অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধন এনে কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও কার্যকর করার আহ্বান জানিয়েছে।
আজ রোববার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এসব কথা জানান।
এই অধ্যাদেশের ফলে মানবাধিকার কমিশনের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে বলেও মনে করে টিআইবি।
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির অকার্যকরতার অন্যতম কারণ।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কমিশনের সব সদস্যের পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও দায়িত্ব-কর্তব্যে সমতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি এই বিধান সংশোধন করে কমিশনের কার্যক্রমে গতিশীলতা ও কার্যকরতা আনা জরুরি।
ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, চেয়ারপারসন ও কমিশনার বাছাইয়ে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া এবং প্রাথমিকভাবে বাছাই করা প্রার্থীদের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশের প্রস্তাব টিআইবি দিয়েছিল, কিন্তু তা গৃহীত হয়নি। তা ছাড়া কোনো সংস্থার আটকস্থল যদি কমিশনের নিকট আইনবহির্ভূত মনে হয়, তবে তা বন্ধের ক্ষমতা ও দায়ীদের জবাবদিহি নিশ্চিতের সুপারিশও উপেক্ষিত হয়েছে, যা হতাশাজনক।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মানবাধিকার সংরক্ষণের পরিপন্থী কোনো আইন সংশোধনের সুপারিশ করার ক্ষমতা কমিশনের থাকা উচিত।
টিআইবির মতে, অধ্যাদেশে ধারা ১৪-তে ‘মানবাধিকারসংক্রান্ত অন্য কোনো আইন এই আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে এই আইন প্রাধান্য পাবে’–এই অংশ যুক্ত করা হলে ভবিষ্যতে মানবাধিকার বিষয়ে আইনগত সংঘাত এড়ানো সহজ হতো।
এ ছাড়া সব অভিযোগে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক অনুসন্ধানের বিধান বাতিল করে আমলযোগ্য অভিযোগে সরাসরি তদন্তের সুযোগ রাখার প্রস্তাবও গৃহীত হয়নি।
টিআইবির আশঙ্কা, এতে অপ্রয়োজনীয় দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হবে এবং ভুক্তভোগীর হয়রানি ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে।
ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মকর্তা বা সরকারি কর্মচারীকে কমিশনে প্রেষণে নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ সীমা নির্ধারণ এবং প্রেষণপ্রক্রিয়াকে যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পরিচালনার প্রস্তাবও অগ্রাহ্য করা হয়েছে। এমনকি কমিশনের দ্বিমতের ভিত্তিতে কোনো প্রেষণ প্রত্যাখ্যানের সুযোগের বিধান রাখার সুপারিশও বিবেচিত হয়নি।
টিআইবি মনে করে, কমিশনের আয়-ব্যয়ের বার্ষিক নিরীক্ষা সম্পন্নের পর তা ওয়েবসাইটে প্রকাশের বিধান যুক্ত করা উচিত। এসব সংস্কারই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে সত্যিকার অর্থে স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে।

উপদেষ্টা পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ বৈষম্যমূলক কমিশন গঠনে সহায়ক ধারা ও প্রতিষ্ঠানটির স্বাধীনতা ক্ষুণ্নের ঝুঁকি সৃষ্টিকারী দুর্বল বিধান অব্যাহত থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
সংস্থাটি অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধন এনে কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও কার্যকর করার আহ্বান জানিয়েছে।
আজ রোববার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এসব কথা জানান।
এই অধ্যাদেশের ফলে মানবাধিকার কমিশনের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে বলেও মনে করে টিআইবি।
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির অকার্যকরতার অন্যতম কারণ।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কমিশনের সব সদস্যের পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও দায়িত্ব-কর্তব্যে সমতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি এই বিধান সংশোধন করে কমিশনের কার্যক্রমে গতিশীলতা ও কার্যকরতা আনা জরুরি।
ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, চেয়ারপারসন ও কমিশনার বাছাইয়ে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া এবং প্রাথমিকভাবে বাছাই করা প্রার্থীদের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশের প্রস্তাব টিআইবি দিয়েছিল, কিন্তু তা গৃহীত হয়নি। তা ছাড়া কোনো সংস্থার আটকস্থল যদি কমিশনের নিকট আইনবহির্ভূত মনে হয়, তবে তা বন্ধের ক্ষমতা ও দায়ীদের জবাবদিহি নিশ্চিতের সুপারিশও উপেক্ষিত হয়েছে, যা হতাশাজনক।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মানবাধিকার সংরক্ষণের পরিপন্থী কোনো আইন সংশোধনের সুপারিশ করার ক্ষমতা কমিশনের থাকা উচিত।
টিআইবির মতে, অধ্যাদেশে ধারা ১৪-তে ‘মানবাধিকারসংক্রান্ত অন্য কোনো আইন এই আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে এই আইন প্রাধান্য পাবে’–এই অংশ যুক্ত করা হলে ভবিষ্যতে মানবাধিকার বিষয়ে আইনগত সংঘাত এড়ানো সহজ হতো।
এ ছাড়া সব অভিযোগে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক অনুসন্ধানের বিধান বাতিল করে আমলযোগ্য অভিযোগে সরাসরি তদন্তের সুযোগ রাখার প্রস্তাবও গৃহীত হয়নি।
টিআইবির আশঙ্কা, এতে অপ্রয়োজনীয় দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হবে এবং ভুক্তভোগীর হয়রানি ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে।
ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মকর্তা বা সরকারি কর্মচারীকে কমিশনে প্রেষণে নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ সীমা নির্ধারণ এবং প্রেষণপ্রক্রিয়াকে যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পরিচালনার প্রস্তাবও অগ্রাহ্য করা হয়েছে। এমনকি কমিশনের দ্বিমতের ভিত্তিতে কোনো প্রেষণ প্রত্যাখ্যানের সুযোগের বিধান রাখার সুপারিশও বিবেচিত হয়নি।
টিআইবি মনে করে, কমিশনের আয়-ব্যয়ের বার্ষিক নিরীক্ষা সম্পন্নের পর তা ওয়েবসাইটে প্রকাশের বিধান যুক্ত করা উচিত। এসব সংস্কারই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে সত্যিকার অর্থে স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে।

আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কাছে তিনি এই অভিযোগ করেন।
২১ আগস্ট ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল, স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব করতে সাংগঠনিক কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। বিনিয়োগের প্রতিটি ধাপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই নতুন কাঠামো সাজানো হয়েছে, যাতে বিনিয়োগকারীরা আরও দ্রুত এবং কার্যকর সেবা পান।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই এটিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার সঙ্গে মিলিয়ে কিছু বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তবে আজ রোববার ফেসবুকের এক পোস্টে বিষয়টি খোলাসা করেছেন উপদেষ্টা নিজেই। সেই সঙ্গে সাত ঘণ্টা আগে দেওয়া ওই পোস্টে উপদেষ্টা জানতে চেয়েছেন, এ উপহার নিয়ে তিনি কী করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
আজ রোববার পৃথক আদেশে বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এই নির্দেশ দেন।
অভিযোগ গঠনের আগে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ পড়ে শোনান ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনাল ইনুর কাছে জানতে চান, তিনি অভিযোগগুলো শুনতে পেয়েছেন কি না।
জবাবে ইনু জানান, তিনি কিছু শুনতে পেয়েছেন, কিছু শুনতে পাননি।
ট্রাইব্যুনাল বলেন, ‘আপনি দোষ স্বীকার করবেন কি না বলুন?’
ইনু বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা দুবার বলেছেন, দেশে গায়েবি মামলা হচ্ছে। আইন উপদেষ্টাও গায়েবি মামলা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আমি রাজনৈতিক আক্রোশের শিকার, গায়েবি মামলার ঝড়ে আক্রান্ত। আমি মনে করি, আল্লাহর পর বিচার নিষ্পত্তির প্রতিনিধি আপনি। আপনি ন্যায়বিচার করবেন। আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ।’
পরে অভিযোগ গঠন করে ৩০ নভেম্বর এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
এদিকে মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক মামলায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী ও কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল। তাঁরা সবাই পলাতক।
ট্রাইব্যুনাল বলেন, যেহেতু আসামিরা উপস্থিত নেই, তাই তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো পঠিত বলে গণ্য হবে। পরে এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য ২৫ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়।
গত ২৮ অক্টোবর অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানি শেষে দুই মামলায় আদেশের জন্য আজ দিন ধার্য করা হয়েছিল।
সে অনুযায়ী আজ অভিযোগ গঠন করে আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইনুর আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী। আর পলাতক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।
এ ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামসহ অন্য প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন।
চানখাঁরপুলের ঘটনায় সাক্ষ্য গ্রহণ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ রোকনুজ্জামান। তিনি পুলিশ পরিদর্শক হিসেবে সিআইডির ফরেনসিক বিভাগে কর্মরত রয়েছেন।
এ ছাড়া সাক্ষ্য দিয়েছেন একই সংস্থার ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাবের উপপরিদর্শক শাহেদ জোবায়ের লরেন্স। তাঁরা এ মামলায় উদ্ধার করা আলামত যাচাই-বাছাইয়ের বর্ণনা দেন।
পরে তাঁদের জেরা করেন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা। এ নিয়ে এ মামলায় মোট ২২ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ তাঁদের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
আজ রোববার পৃথক আদেশে বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এই নির্দেশ দেন।
অভিযোগ গঠনের আগে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ পড়ে শোনান ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনাল ইনুর কাছে জানতে চান, তিনি অভিযোগগুলো শুনতে পেয়েছেন কি না।
জবাবে ইনু জানান, তিনি কিছু শুনতে পেয়েছেন, কিছু শুনতে পাননি।
ট্রাইব্যুনাল বলেন, ‘আপনি দোষ স্বীকার করবেন কি না বলুন?’
ইনু বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা দুবার বলেছেন, দেশে গায়েবি মামলা হচ্ছে। আইন উপদেষ্টাও গায়েবি মামলা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। আমি রাজনৈতিক আক্রোশের শিকার, গায়েবি মামলার ঝড়ে আক্রান্ত। আমি মনে করি, আল্লাহর পর বিচার নিষ্পত্তির প্রতিনিধি আপনি। আপনি ন্যায়বিচার করবেন। আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ।’
পরে অভিযোগ গঠন করে ৩০ নভেম্বর এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
এদিকে মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক মামলায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান, কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী ও কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল। তাঁরা সবাই পলাতক।
ট্রাইব্যুনাল বলেন, যেহেতু আসামিরা উপস্থিত নেই, তাই তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো পঠিত বলে গণ্য হবে। পরে এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের সূচনা বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য ২৫ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়।
গত ২৮ অক্টোবর অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানি শেষে দুই মামলায় আদেশের জন্য আজ দিন ধার্য করা হয়েছিল।
সে অনুযায়ী আজ অভিযোগ গঠন করে আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইনুর আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী। আর পলাতক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন।
এ ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামসহ অন্য প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন।
চানখাঁরপুলের ঘটনায় সাক্ষ্য গ্রহণ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ রোকনুজ্জামান। তিনি পুলিশ পরিদর্শক হিসেবে সিআইডির ফরেনসিক বিভাগে কর্মরত রয়েছেন।
এ ছাড়া সাক্ষ্য দিয়েছেন একই সংস্থার ডিজিটাল ফরেনসিক ল্যাবের উপপরিদর্শক শাহেদ জোবায়ের লরেন্স। তাঁরা এ মামলায় উদ্ধার করা আলামত যাচাই-বাছাইয়ের বর্ণনা দেন।
পরে তাঁদের জেরা করেন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা। এ নিয়ে এ মামলায় মোট ২২ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ তাঁদের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।

আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কাছে তিনি এই অভিযোগ করেন।
২১ আগস্ট ২০২৫
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির...
১২ মিনিট আগে
বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল, স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব করতে সাংগঠনিক কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। বিনিয়োগের প্রতিটি ধাপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই নতুন কাঠামো সাজানো হয়েছে, যাতে বিনিয়োগকারীরা আরও দ্রুত এবং কার্যকর সেবা পান।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই এটিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার সঙ্গে মিলিয়ে কিছু বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তবে আজ রোববার ফেসবুকের এক পোস্টে বিষয়টি খোলাসা করেছেন উপদেষ্টা নিজেই। সেই সঙ্গে সাত ঘণ্টা আগে দেওয়া ওই পোস্টে উপদেষ্টা জানতে চেয়েছেন, এ উপহার নিয়ে তিনি কী করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল, স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব করতে সাংগঠনিক কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। বিনিয়োগের প্রতিটি ধাপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই নতুন কাঠামো সাজানো হয়েছে, যাতে বিনিয়োগকারীরা আরও দ্রুত এবং কার্যকর সেবা পান।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিডা জানায়, নতুন কাঠামোর ফলে দায়িত্ব ও কর্তব্যে আসবে স্পষ্টতা, কাজের গতি বাড়বে এবং সেবার মান উন্নত হবে। পাশাপাশি সেবার মান মূল্যায়নের জন্য সূচকভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি ‘কি পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটরস’ (কেপিআই)—চালু করা হয়েছে।
নতুন কাঠামোয় বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে নির্বাহী সদস্যপদে সরকারি কর্মকর্তার পাশাপাশি বেসরকারি খাতের পেশাজীবীদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি এবং ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন ইউনিটকে পৃথকভাবে গঠন, প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ ডেস্ক চালু এবং খাতভিত্তিক বিশেষজ্ঞ ও রিলেশনশিপ ম্যানেজার নিয়োগের উদ্যোগ।
বিডার এই পুনর্গঠন সরকারের ঘোষিত ৩২ দফা বিনিয়োগ পরিবেশ সংস্কার কর্মপরিকল্পনার অংশ। এর লক্ষ্য, বাংলাদেশকে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা।
নতুন কাঠামো অনুযায়ী বিডার কার্যক্রম পরিচালিত হবে পাঁচটি মূল অনুবিভাগ বা উইংয়ের মাধ্যমে—ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি, অপারেশনস, ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট এবং অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। প্রতিটি ইউনিট বিনিয়োগের জীবনচক্রের নির্দিষ্ট পর্যায়ে কাজ করবে।
গত শনিবার রাজধানীর বিডা মাল্টিপারপাস হলে নতুন কাঠামো নিয়ে আয়োজিত অবহিতকরণ সভায় সংস্থার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, বিডা কোনো সাধারণ সরকারি দপ্তর নয়; এটি বিনিয়োগকারীকেন্দ্রিক একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ পরিবেশ দ্রুত বদলাচ্ছে—আমাদেরও সেই পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এই কাঠামোগত সংস্কার দেশি ও বিদেশি অংশীজনদের দীর্ঘদিনের পরামর্শের ফল। এখন আমরা সেটিকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছি।
এদিকে সরকারের একটি উচ্চপর্যায়ের জাতীয় কমিটি ইতিমধ্যে দেশের সব বিনিয়োগ সংস্থা (আইপিএ) একীভূত করার রোডম্যাপ প্রণয়ন করছে। এতে বিনিয়োগকারীরা বিচ্ছিন্ন সেবার পরিবর্তে একক প্ল্যাটফর্ম থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবেন।
বিডা জানিয়েছে, নতুন কাঠামোর বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু হয়েছে এবং শিগগিরই এর বিস্তারিত তথ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল, স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব করতে সাংগঠনিক কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। বিনিয়োগের প্রতিটি ধাপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই নতুন কাঠামো সাজানো হয়েছে, যাতে বিনিয়োগকারীরা আরও দ্রুত এবং কার্যকর সেবা পান।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে বিডা জানায়, নতুন কাঠামোর ফলে দায়িত্ব ও কর্তব্যে আসবে স্পষ্টতা, কাজের গতি বাড়বে এবং সেবার মান উন্নত হবে। পাশাপাশি সেবার মান মূল্যায়নের জন্য সূচকভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি ‘কি পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটরস’ (কেপিআই)—চালু করা হয়েছে।
নতুন কাঠামোয় বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে নির্বাহী সদস্যপদে সরকারি কর্মকর্তার পাশাপাশি বেসরকারি খাতের পেশাজীবীদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি এবং ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন ইউনিটকে পৃথকভাবে গঠন, প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ ডেস্ক চালু এবং খাতভিত্তিক বিশেষজ্ঞ ও রিলেশনশিপ ম্যানেজার নিয়োগের উদ্যোগ।
বিডার এই পুনর্গঠন সরকারের ঘোষিত ৩২ দফা বিনিয়োগ পরিবেশ সংস্কার কর্মপরিকল্পনার অংশ। এর লক্ষ্য, বাংলাদেশকে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা।
নতুন কাঠামো অনুযায়ী বিডার কার্যক্রম পরিচালিত হবে পাঁচটি মূল অনুবিভাগ বা উইংয়ের মাধ্যমে—ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন, রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি, অপারেশনস, ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট এবং অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। প্রতিটি ইউনিট বিনিয়োগের জীবনচক্রের নির্দিষ্ট পর্যায়ে কাজ করবে।
গত শনিবার রাজধানীর বিডা মাল্টিপারপাস হলে নতুন কাঠামো নিয়ে আয়োজিত অবহিতকরণ সভায় সংস্থার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, বিডা কোনো সাধারণ সরকারি দপ্তর নয়; এটি বিনিয়োগকারীকেন্দ্রিক একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ পরিবেশ দ্রুত বদলাচ্ছে—আমাদেরও সেই পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এই কাঠামোগত সংস্কার দেশি ও বিদেশি অংশীজনদের দীর্ঘদিনের পরামর্শের ফল। এখন আমরা সেটিকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছি।
এদিকে সরকারের একটি উচ্চপর্যায়ের জাতীয় কমিটি ইতিমধ্যে দেশের সব বিনিয়োগ সংস্থা (আইপিএ) একীভূত করার রোডম্যাপ প্রণয়ন করছে। এতে বিনিয়োগকারীরা বিচ্ছিন্ন সেবার পরিবর্তে একক প্ল্যাটফর্ম থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবেন।
বিডা জানিয়েছে, নতুন কাঠামোর বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু হয়েছে এবং শিগগিরই এর বিস্তারিত তথ্য সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কাছে তিনি এই অভিযোগ করেন।
২১ আগস্ট ২০২৫
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির...
১২ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই এটিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার সঙ্গে মিলিয়ে কিছু বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তবে আজ রোববার ফেসবুকের এক পোস্টে বিষয়টি খোলাসা করেছেন উপদেষ্টা নিজেই। সেই সঙ্গে সাত ঘণ্টা আগে দেওয়া ওই পোস্টে উপদেষ্টা জানতে চেয়েছেন, এ উপহার নিয়ে তিনি কী করবেন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেল ওহাব সালদানি একটি নৌকা উপহার দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে। গতকাল শনিবার (১ অক্টোবর) আলজেরিয়া বিপ্লবের ৭১তম বার্ষিকী উদ্যাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ উপহার দেন। তবে এই উপহার নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই এটিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার সঙ্গে মিলিয়ে কিছু বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তবে আজ রোববার ফেসবুকের এক পোস্টে বিষয়টি খোলাসা করেছেন উপদেষ্টা নিজেই। সেই সঙ্গে সাত ঘণ্টা আগে দেওয়া ওই পোস্টে উপদেষ্টা জানতে চেয়েছেন, এ উপহার নিয়ে তিনি কী করবেন।
উপদেষ্টা ফাওজুল কবির লিখেছেন, ‘গত সন্ধ্যায় আলজেরিয়ার জাতীয় দিবসে, আমি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মনোনয়নক্রমে, প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেই। অনুষ্ঠানে আমাকে পালতোলা দাঁড় পরিচালনাকারী মাঝিসহ নৌকার প্রতিকৃতি উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। কূটনৈতিক সৌজন্যবশত আমি তা গ্রহণ করি। উপহারটিতে দূতাবাসের নাম লিখিত আছে। লক্ষ করুন, এটার সঙ্গে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীকের কোনো মিল নেই।’
পরামর্শ চেয়ে তিনি লেখেন, ‘এখন আমি এটি আলজেরীয় দূতাবাসে ফেরত পাঠাতে পারি। এটা অসৌজন্যমূলক ও হীনমন্যতার শামিল হবে; সরকারি তোশাখানায় জমা দিতে পারি। যদিও এটা খুব মূল্যবান কিছু নয়; শৈলান প্রবীণ নিবাসে রাখতে পারি; অথবা নিজে রেখে দিতে পারি।’
শেষে তিনি লেখেন, ‘পাঠকের পরামর্শ পেলে উপকৃত হব।’
উপদেষ্টার ওই পোস্টে প্রায় ৬৩২টি মন্তব্য দেখা গেছে। এখানে বিভিন্নজন বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন। লোকমান হাকিম নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘সবদিক বিবেচনায় সরাসরি তোশাখানায় জমা দিতে পারেন স্যার।’ ওয়াহিদ চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন, ‘আপনার মতো বিচক্ষণ ব্যক্তি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারদর্শী তাই অন্যের পরামর্শ প্রয়োজন নাই।’
মোহাম্মদ আলী ভূঁইয়া নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘তোষাখানায় জমা দেয়াই উত্তম। আর সঙ্গে অবশ্যই আলজেরিয়ার দুতাবাস কে ভবিষ্যত এর পরিবর্তে অন্য কোনো কিছু যেমন জাতীয় স্মৃতিসৌধ ইত্যাদি দেয়ার পরামর্শ দেয়া যেতে পারে।’
মাহবুব আলম নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘স্যার, শৈলান প্রবীণ নিবাসে রেখে দেন, আমাদের শ্রদ্ধাভাজন সিনিয়র সিটিজেন রা তাদের শৈশবের নৌকা আর খাল-বিল এর স্মৃতি চারন করতে পারবে।’
সর্বশেষ এক ঘণ্টা আগে দেওয়া এক পোস্টে উপদেষ্টা জানিয়েছেন, তিনি আলজেরীয় দূতাবাস থেকে প্রাপ্ত উপহারটি সরকারি তোষাখানায় সংরক্ষণের জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে পাঠিয়েছেন। সেই সঙ্গে ফেসবুকে মতামতের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
উপদেষ্টা তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘গত রাতে আলজেরীয় দূতাবাস থেকে প্রাপ্ত উপহারটি সরকারি তোষাখানায় সংরক্ষণের জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে প্রেরণ করা হয়। মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দপ্তর থেকে এ জন্য প্রাপ্তি স্বীকার পত্র দেয়া হয়েছে। আপনাদের মতামতের জন্য ধন্যবাদ।’
প্রসঙ্গত, গতকাল রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ঢাকার আলজেরিয়া দূতাবাস ১৯৫৪ সালের গৌরবময় বিপ্লবের ৭১তম বার্ষিকী উদ্যাপন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে নৌকা উপহার দেন ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেল ওহাব সালদানি। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তারা অংশ নেন।

ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেল ওহাব সালদানি একটি নৌকা উপহার দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে। গতকাল শনিবার (১ অক্টোবর) আলজেরিয়া বিপ্লবের ৭১তম বার্ষিকী উদ্যাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ উপহার দেন। তবে এই উপহার নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই এটিকে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার সঙ্গে মিলিয়ে কিছু বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তবে আজ রোববার ফেসবুকের এক পোস্টে বিষয়টি খোলাসা করেছেন উপদেষ্টা নিজেই। সেই সঙ্গে সাত ঘণ্টা আগে দেওয়া ওই পোস্টে উপদেষ্টা জানতে চেয়েছেন, এ উপহার নিয়ে তিনি কী করবেন।
উপদেষ্টা ফাওজুল কবির লিখেছেন, ‘গত সন্ধ্যায় আলজেরিয়ার জাতীয় দিবসে, আমি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মনোনয়নক্রমে, প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেই। অনুষ্ঠানে আমাকে পালতোলা দাঁড় পরিচালনাকারী মাঝিসহ নৌকার প্রতিকৃতি উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। কূটনৈতিক সৌজন্যবশত আমি তা গ্রহণ করি। উপহারটিতে দূতাবাসের নাম লিখিত আছে। লক্ষ করুন, এটার সঙ্গে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীকের কোনো মিল নেই।’
পরামর্শ চেয়ে তিনি লেখেন, ‘এখন আমি এটি আলজেরীয় দূতাবাসে ফেরত পাঠাতে পারি। এটা অসৌজন্যমূলক ও হীনমন্যতার শামিল হবে; সরকারি তোশাখানায় জমা দিতে পারি। যদিও এটা খুব মূল্যবান কিছু নয়; শৈলান প্রবীণ নিবাসে রাখতে পারি; অথবা নিজে রেখে দিতে পারি।’
শেষে তিনি লেখেন, ‘পাঠকের পরামর্শ পেলে উপকৃত হব।’
উপদেষ্টার ওই পোস্টে প্রায় ৬৩২টি মন্তব্য দেখা গেছে। এখানে বিভিন্নজন বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন। লোকমান হাকিম নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘সবদিক বিবেচনায় সরাসরি তোশাখানায় জমা দিতে পারেন স্যার।’ ওয়াহিদ চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন, ‘আপনার মতো বিচক্ষণ ব্যক্তি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারদর্শী তাই অন্যের পরামর্শ প্রয়োজন নাই।’
মোহাম্মদ আলী ভূঁইয়া নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘তোষাখানায় জমা দেয়াই উত্তম। আর সঙ্গে অবশ্যই আলজেরিয়ার দুতাবাস কে ভবিষ্যত এর পরিবর্তে অন্য কোনো কিছু যেমন জাতীয় স্মৃতিসৌধ ইত্যাদি দেয়ার পরামর্শ দেয়া যেতে পারে।’
মাহবুব আলম নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘স্যার, শৈলান প্রবীণ নিবাসে রেখে দেন, আমাদের শ্রদ্ধাভাজন সিনিয়র সিটিজেন রা তাদের শৈশবের নৌকা আর খাল-বিল এর স্মৃতি চারন করতে পারবে।’
সর্বশেষ এক ঘণ্টা আগে দেওয়া এক পোস্টে উপদেষ্টা জানিয়েছেন, তিনি আলজেরীয় দূতাবাস থেকে প্রাপ্ত উপহারটি সরকারি তোষাখানায় সংরক্ষণের জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে পাঠিয়েছেন। সেই সঙ্গে ফেসবুকে মতামতের জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
উপদেষ্টা তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘গত রাতে আলজেরীয় দূতাবাস থেকে প্রাপ্ত উপহারটি সরকারি তোষাখানায় সংরক্ষণের জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে প্রেরণ করা হয়। মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দপ্তর থেকে এ জন্য প্রাপ্তি স্বীকার পত্র দেয়া হয়েছে। আপনাদের মতামতের জন্য ধন্যবাদ।’
প্রসঙ্গত, গতকাল রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ঢাকার আলজেরিয়া দূতাবাস ১৯৫৪ সালের গৌরবময় বিপ্লবের ৭১তম বার্ষিকী উদ্যাপন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে নৌকা উপহার দেন ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেল ওহাব সালদানি। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তারা অংশ নেন।

আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কাছে তিনি এই অভিযোগ করেন।
২১ আগস্ট ২০২৫
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির...
১২ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় কুষ্টিয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে অপর মামলায় মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
২৩ মিনিট আগে
বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল, স্বচ্ছ ও বিনিয়োগবান্ধব করতে সাংগঠনিক কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। বিনিয়োগের প্রতিটি ধাপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এই নতুন কাঠামো সাজানো হয়েছে, যাতে বিনিয়োগকারীরা আরও দ্রুত এবং কার্যকর সেবা পান।
১ ঘণ্টা আগে