নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ‘পাশ কাটিয়ে’ ভারতের আদানি গ্রুপের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তির সময় শুল্ক ও কর অব্যাহতির মাধ্যমে আদানিকে এই ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ দেওয়ায় সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব ড. আহমেদ কায়কাউসসহ সংশ্লিষ্টদের দুর্নীতি খতিয়ে দেখছে দুদক।
আজ বুধবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ আমদানিতে ৪০ কোটি মার্কিন ডলার শুল্ক ফাঁকির অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। এই দুর্নীতিতে যাঁদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে, সবার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি ভারতের আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে বিভিন্ন তথ্যউপাত্ত চেয়ে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দিয়েছে দুদক। দুদকের উপপরিচালক রেজাউল করিমের সই করা একটি চিঠি পাঠানো হয়।
দুদকের পাঠানো চিঠিতে অভিযোগর বিষয়ে বলা হয়, সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এনবিআরকে পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে।
দুদকের পাঠানো ওই চিঠিতে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে চার ধরনের তথ্যউপাত্ত পাঠাতে বলা হয়। চিঠিতে বলা হয়, অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে নিম্নবর্ণিত রেকর্ডপত্র তথ্যাদি সরবরাহ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
দুদকের চাওয়া রেকর্ডপত্রের মধ্যে রয়েছে আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয়ের চুক্তির শুরু হতে শেষ অবধি যাবতীয় রেকর্ডপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, সরকারি নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছে কি না, এ–সংক্রান্ত রেকর্ড, বিদ্যুৎ ক্রয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা–কর্মচারীদের নাম–পদবি, বর্তমান ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর এবং এসব বিষয়ে বিভাগীয় তদন্ত হয়ে থাকলে তদন্ত প্রতিবেদনসহ বিস্তারিত তথ্যাদি দিতে বলা হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ‘পাশ কাটিয়ে’ ভারতের আদানি গ্রুপের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তির সময় শুল্ক ও কর অব্যাহতির মাধ্যমে আদানিকে এই ফাঁকি দেওয়ার সুযোগ দেওয়ায় সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব ড. আহমেদ কায়কাউসসহ সংশ্লিষ্টদের দুর্নীতি খতিয়ে দেখছে দুদক।
আজ বুধবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ আমদানিতে ৪০ কোটি মার্কিন ডলার শুল্ক ফাঁকির অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। এই দুর্নীতিতে যাঁদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে, সবার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি ভারতের আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে বিভিন্ন তথ্যউপাত্ত চেয়ে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দিয়েছে দুদক। দুদকের উপপরিচালক রেজাউল করিমের সই করা একটি চিঠি পাঠানো হয়।
দুদকের পাঠানো চিঠিতে অভিযোগর বিষয়ে বলা হয়, সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এনবিআরকে পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে।
দুদকের পাঠানো ওই চিঠিতে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে চার ধরনের তথ্যউপাত্ত পাঠাতে বলা হয়। চিঠিতে বলা হয়, অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে নিম্নবর্ণিত রেকর্ডপত্র তথ্যাদি সরবরাহ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।
দুদকের চাওয়া রেকর্ডপত্রের মধ্যে রয়েছে আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয়ের চুক্তির শুরু হতে শেষ অবধি যাবতীয় রেকর্ডপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, সরকারি নিয়ম অনুসরণ করা হয়েছে কি না, এ–সংক্রান্ত রেকর্ড, বিদ্যুৎ ক্রয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা–কর্মচারীদের নাম–পদবি, বর্তমান ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর এবং এসব বিষয়ে বিভাগীয় তদন্ত হয়ে থাকলে তদন্ত প্রতিবেদনসহ বিস্তারিত তথ্যাদি দিতে বলা হয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৪০ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে