নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প অনুমোদন না পেলে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, মধ্য জানুয়ারির মধ্যে সাপ্লাই অর্ডার দিতে হবে। জানুয়ারির মধ্যে যদি নাই পাই তাহলে সেগুলো দেশে আনা, কোয়ালিটি কন্ট্রোল করা, প্রশিক্ষণ দিতে ফিল্ডে পাঠানো আর সম্ভব হয়ে উঠবে না।’ আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে এসব জানান।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানিয়েছেন, তবে বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ ইভিএম মজুত আছে তা দিয়ে ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ভোট সম্ভব। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সেগুলো দ্বাদশ ভোটে ব্যবহার করা হবে।’
এর আগে, গত ১৯ অক্টোবর ‘নির্বাচনী ব্যবস্থায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের ব্যবহার বৃদ্ধি এবং টেকসই ব্যবস্থাপনা’—শীর্ষক প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে পাঠায় ইসি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করার লক্ষ্যে প্রায় দুই লাখ ইভিএম কেনা ও রক্ষণাবেক্ষণসহ আনুষঙ্গিক ব্যয়ের লক্ষ্যে এ প্রকল্পটি নেওয়া হয়।
এদিকে ৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকার প্রস্তাবিত ইভিএম প্রকল্পটিতে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশন কী ধরনের অবজারভেশন দিয়েছে সেটা বলতে পারবে এটার প্রকল্প পরিচালক। অবজারভেশনগুলো দেখার পর আমরা বসব। কমিশন বসে সিদ্ধান্ত নিবে। যদি ভালো পরামর্শ আসে তাহলে অবশ্যই আমরা বিবেচনায় নিব।’
বাজেট কমানোর বিষয়ে ইসি কাজ করবে কি না জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন থেকে যে ইচ্ছা ছিল সেটা হলো—সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করা। বর্তমানে যে ইভিএম আছে সেটা দিয়ে ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ভোট করা সম্ভব।’
সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএম ব্যবহার করার জন্য প্রজেক্ট পাঠানো হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রজেক্ট আসলে অর্থনৈতিক সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। পরিকল্পনা কমিশন বা অর্থ মন্ত্রণালয় কতটুকু টাকা দিতে তার ওপরে নির্ভর করে।’ সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকট আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ তো তার বাইরে না। ইভিএমের যে ব্যয় তার অধিকাংশই ফরেন কারেন্সিতে করতে হবে। বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। রিজার্ভের একটা সমস্যা থাকতে পারে। অর্থনৈতিক সমস্যা থাকতে পারে। সে হিসেবে প্ল্যানিং কমিশন যদি বলে তারা কতটুকু পারবে কি পারবে না। তা দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারব আমাদের কি করা উচিত।’
প্রকল্পটি শুধু ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন কেনা নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ওখানে কম্পোনেন্ট আরও ছিল। আগের যে দেড় লাখ ইভিএম ছিল সেগুলোর গোডাউন করা হয় নাই। ইভিএমগুলো স্বল্প সময়ে বিভিন্ন জায়গায় রাখা হয়েছে। আসলে তো সেগুলো ভালো থাকবে না। সেগুলো সংরক্ষণের জন্য গোডাউন তৈরি করা, গাড়ি কেনা এ ধরনের নানা কম্পোনেন্ট ছিল। ইভিএমের প্রশিক্ষণের জন্য খরচ আছে। যাই করা হোক না কেন সেটা যাতে অর্থের অপচয় না হয়, সম্পদের অপচয় না হয় সেগুলো বিবেচনায় নিয়েই সিদ্ধান্ত নিব।’
ইভিএমের বিষয়ে যখন আলোচনা করা হয়েছে তখন দেশের পরিস্থিতি এমন ছিল না দাবি করে কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ‘ইউক্রেনের যুদ্ধ হওয়ার কারণে শেষের দিকে দেশের যে আর্থিক সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছি এগুলো সাম্প্রতিককালের; একেবারে দুই-এক মাসের ব্যাপার। আমরা এটা পাঠানোর পরই বুঝতে পেরেছি যে কিছুটা অর্থনৈতিক সংকট আছে দেশে। অর্থনৈতিক সক্ষমতা কতটুকু আছে সেটা বলতে পারেন অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। সেটা আমরা বলতে পারব না। আমরা আমদের চাহিদার কথা বলেছি। তাঁরা কতটুকু দিতে পারবে সেটা তাঁদের ব্যাপার।’
বাজেট কমাতে হলে কি করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামঞ্জস্য করতে হবে। দেড় লাখ ইভিএম আছে সেটাকে রাখার ব্যবস্থাকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। সেটাকে ভালোভাবে রাখতে পারি। এরপরে যদি দেখা যায় আরও কিছু ইভিএম কেনা সম্ভব সেটা কিনব। যদি না হয় তাহলে কেনা হবে না।’ পূর্বের ইভিএমগুলো জাতীয় নির্বাচনে ব্যবহার করা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এগুলো রোডম্যাপে আগেই বলে দিয়েছি, এটা ব্যবহার করা হবে।’
ইনভেস্টমেন্ট প্রকল্পে ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে হয় উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘এটা ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম না। ইভিএমের ক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্টাডির তেমন কিছু নেই, ন্যাচারটাই ভিন্ন। দেড় লাখ ইভিএম যে কেনা হয়েছে সেগুলো আমরা এখন পুরোদমে ব্যবহার করছি বিভিন্ন নির্বাচনে। এখানে সেটিই বলা হয়েছে, এ ক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্টাডির প্রয়োজন নাই। যুক্তি দিয়ে দেখানো হয়েছে সেটা। বাজেট কমে গেলে ১৫০ আসনে হবে না, কমে যাবে।’
সিঙ্গেল সোর্স হলে ইভিএমের বাজারদর যাচাই করার সুযোগ নাই উল্লেখ করে মো. আলমগীর বলেন, ‘যে জিনিসের একটাই মাত্র সোর্স সে জিনিসের বাজারদর যাচাই করার সুযোগ নাই। ইভিএমের সোর্স বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ)। ডলারের রেট ফ্লাকচুয়েট হওয়ায় দাম বেড়েছে।’

২০২৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প অনুমোদন না পেলে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, মধ্য জানুয়ারির মধ্যে সাপ্লাই অর্ডার দিতে হবে। জানুয়ারির মধ্যে যদি নাই পাই তাহলে সেগুলো দেশে আনা, কোয়ালিটি কন্ট্রোল করা, প্রশিক্ষণ দিতে ফিল্ডে পাঠানো আর সম্ভব হয়ে উঠবে না।’ আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে এসব জানান।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানিয়েছেন, তবে বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ ইভিএম মজুত আছে তা দিয়ে ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ভোট সম্ভব। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সেগুলো দ্বাদশ ভোটে ব্যবহার করা হবে।’
এর আগে, গত ১৯ অক্টোবর ‘নির্বাচনী ব্যবস্থায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের ব্যবহার বৃদ্ধি এবং টেকসই ব্যবস্থাপনা’—শীর্ষক প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে পাঠায় ইসি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করার লক্ষ্যে প্রায় দুই লাখ ইভিএম কেনা ও রক্ষণাবেক্ষণসহ আনুষঙ্গিক ব্যয়ের লক্ষ্যে এ প্রকল্পটি নেওয়া হয়।
এদিকে ৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকার প্রস্তাবিত ইভিএম প্রকল্পটিতে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশন কী ধরনের অবজারভেশন দিয়েছে সেটা বলতে পারবে এটার প্রকল্প পরিচালক। অবজারভেশনগুলো দেখার পর আমরা বসব। কমিশন বসে সিদ্ধান্ত নিবে। যদি ভালো পরামর্শ আসে তাহলে অবশ্যই আমরা বিবেচনায় নিব।’
বাজেট কমানোর বিষয়ে ইসি কাজ করবে কি না জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন থেকে যে ইচ্ছা ছিল সেটা হলো—সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করা। বর্তমানে যে ইভিএম আছে সেটা দিয়ে ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ভোট করা সম্ভব।’
সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএম ব্যবহার করার জন্য প্রজেক্ট পাঠানো হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রজেক্ট আসলে অর্থনৈতিক সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। পরিকল্পনা কমিশন বা অর্থ মন্ত্রণালয় কতটুকু টাকা দিতে তার ওপরে নির্ভর করে।’ সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকট আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ তো তার বাইরে না। ইভিএমের যে ব্যয় তার অধিকাংশই ফরেন কারেন্সিতে করতে হবে। বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। রিজার্ভের একটা সমস্যা থাকতে পারে। অর্থনৈতিক সমস্যা থাকতে পারে। সে হিসেবে প্ল্যানিং কমিশন যদি বলে তারা কতটুকু পারবে কি পারবে না। তা দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারব আমাদের কি করা উচিত।’
প্রকল্পটি শুধু ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন কেনা নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ওখানে কম্পোনেন্ট আরও ছিল। আগের যে দেড় লাখ ইভিএম ছিল সেগুলোর গোডাউন করা হয় নাই। ইভিএমগুলো স্বল্প সময়ে বিভিন্ন জায়গায় রাখা হয়েছে। আসলে তো সেগুলো ভালো থাকবে না। সেগুলো সংরক্ষণের জন্য গোডাউন তৈরি করা, গাড়ি কেনা এ ধরনের নানা কম্পোনেন্ট ছিল। ইভিএমের প্রশিক্ষণের জন্য খরচ আছে। যাই করা হোক না কেন সেটা যাতে অর্থের অপচয় না হয়, সম্পদের অপচয় না হয় সেগুলো বিবেচনায় নিয়েই সিদ্ধান্ত নিব।’
ইভিএমের বিষয়ে যখন আলোচনা করা হয়েছে তখন দেশের পরিস্থিতি এমন ছিল না দাবি করে কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ‘ইউক্রেনের যুদ্ধ হওয়ার কারণে শেষের দিকে দেশের যে আর্থিক সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছি এগুলো সাম্প্রতিককালের; একেবারে দুই-এক মাসের ব্যাপার। আমরা এটা পাঠানোর পরই বুঝতে পেরেছি যে কিছুটা অর্থনৈতিক সংকট আছে দেশে। অর্থনৈতিক সক্ষমতা কতটুকু আছে সেটা বলতে পারেন অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। সেটা আমরা বলতে পারব না। আমরা আমদের চাহিদার কথা বলেছি। তাঁরা কতটুকু দিতে পারবে সেটা তাঁদের ব্যাপার।’
বাজেট কমাতে হলে কি করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামঞ্জস্য করতে হবে। দেড় লাখ ইভিএম আছে সেটাকে রাখার ব্যবস্থাকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। সেটাকে ভালোভাবে রাখতে পারি। এরপরে যদি দেখা যায় আরও কিছু ইভিএম কেনা সম্ভব সেটা কিনব। যদি না হয় তাহলে কেনা হবে না।’ পূর্বের ইভিএমগুলো জাতীয় নির্বাচনে ব্যবহার করা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এগুলো রোডম্যাপে আগেই বলে দিয়েছি, এটা ব্যবহার করা হবে।’
ইনভেস্টমেন্ট প্রকল্পে ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে হয় উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘এটা ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম না। ইভিএমের ক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্টাডির তেমন কিছু নেই, ন্যাচারটাই ভিন্ন। দেড় লাখ ইভিএম যে কেনা হয়েছে সেগুলো আমরা এখন পুরোদমে ব্যবহার করছি বিভিন্ন নির্বাচনে। এখানে সেটিই বলা হয়েছে, এ ক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্টাডির প্রয়োজন নাই। যুক্তি দিয়ে দেখানো হয়েছে সেটা। বাজেট কমে গেলে ১৫০ আসনে হবে না, কমে যাবে।’
সিঙ্গেল সোর্স হলে ইভিএমের বাজারদর যাচাই করার সুযোগ নাই উল্লেখ করে মো. আলমগীর বলেন, ‘যে জিনিসের একটাই মাত্র সোর্স সে জিনিসের বাজারদর যাচাই করার সুযোগ নাই। ইভিএমের সোর্স বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ)। ডলারের রেট ফ্লাকচুয়েট হওয়ায় দাম বেড়েছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প অনুমোদন না পেলে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, মধ্য জানুয়ারির মধ্যে সাপ্লাই অর্ডার দিতে হবে। জানুয়ারির মধ্যে যদি নাই পাই তাহলে সেগুলো দেশে আনা, কোয়ালিটি কন্ট্রোল করা, প্রশিক্ষণ দিতে ফিল্ডে পাঠানো আর সম্ভব হয়ে উঠবে না।’ আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে এসব জানান।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানিয়েছেন, তবে বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ ইভিএম মজুত আছে তা দিয়ে ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ভোট সম্ভব। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সেগুলো দ্বাদশ ভোটে ব্যবহার করা হবে।’
এর আগে, গত ১৯ অক্টোবর ‘নির্বাচনী ব্যবস্থায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের ব্যবহার বৃদ্ধি এবং টেকসই ব্যবস্থাপনা’—শীর্ষক প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে পাঠায় ইসি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করার লক্ষ্যে প্রায় দুই লাখ ইভিএম কেনা ও রক্ষণাবেক্ষণসহ আনুষঙ্গিক ব্যয়ের লক্ষ্যে এ প্রকল্পটি নেওয়া হয়।
এদিকে ৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকার প্রস্তাবিত ইভিএম প্রকল্পটিতে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশন কী ধরনের অবজারভেশন দিয়েছে সেটা বলতে পারবে এটার প্রকল্প পরিচালক। অবজারভেশনগুলো দেখার পর আমরা বসব। কমিশন বসে সিদ্ধান্ত নিবে। যদি ভালো পরামর্শ আসে তাহলে অবশ্যই আমরা বিবেচনায় নিব।’
বাজেট কমানোর বিষয়ে ইসি কাজ করবে কি না জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন থেকে যে ইচ্ছা ছিল সেটা হলো—সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করা। বর্তমানে যে ইভিএম আছে সেটা দিয়ে ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ভোট করা সম্ভব।’
সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএম ব্যবহার করার জন্য প্রজেক্ট পাঠানো হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রজেক্ট আসলে অর্থনৈতিক সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। পরিকল্পনা কমিশন বা অর্থ মন্ত্রণালয় কতটুকু টাকা দিতে তার ওপরে নির্ভর করে।’ সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকট আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ তো তার বাইরে না। ইভিএমের যে ব্যয় তার অধিকাংশই ফরেন কারেন্সিতে করতে হবে। বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। রিজার্ভের একটা সমস্যা থাকতে পারে। অর্থনৈতিক সমস্যা থাকতে পারে। সে হিসেবে প্ল্যানিং কমিশন যদি বলে তারা কতটুকু পারবে কি পারবে না। তা দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারব আমাদের কি করা উচিত।’
প্রকল্পটি শুধু ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন কেনা নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ওখানে কম্পোনেন্ট আরও ছিল। আগের যে দেড় লাখ ইভিএম ছিল সেগুলোর গোডাউন করা হয় নাই। ইভিএমগুলো স্বল্প সময়ে বিভিন্ন জায়গায় রাখা হয়েছে। আসলে তো সেগুলো ভালো থাকবে না। সেগুলো সংরক্ষণের জন্য গোডাউন তৈরি করা, গাড়ি কেনা এ ধরনের নানা কম্পোনেন্ট ছিল। ইভিএমের প্রশিক্ষণের জন্য খরচ আছে। যাই করা হোক না কেন সেটা যাতে অর্থের অপচয় না হয়, সম্পদের অপচয় না হয় সেগুলো বিবেচনায় নিয়েই সিদ্ধান্ত নিব।’
ইভিএমের বিষয়ে যখন আলোচনা করা হয়েছে তখন দেশের পরিস্থিতি এমন ছিল না দাবি করে কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ‘ইউক্রেনের যুদ্ধ হওয়ার কারণে শেষের দিকে দেশের যে আর্থিক সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছি এগুলো সাম্প্রতিককালের; একেবারে দুই-এক মাসের ব্যাপার। আমরা এটা পাঠানোর পরই বুঝতে পেরেছি যে কিছুটা অর্থনৈতিক সংকট আছে দেশে। অর্থনৈতিক সক্ষমতা কতটুকু আছে সেটা বলতে পারেন অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। সেটা আমরা বলতে পারব না। আমরা আমদের চাহিদার কথা বলেছি। তাঁরা কতটুকু দিতে পারবে সেটা তাঁদের ব্যাপার।’
বাজেট কমাতে হলে কি করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামঞ্জস্য করতে হবে। দেড় লাখ ইভিএম আছে সেটাকে রাখার ব্যবস্থাকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। সেটাকে ভালোভাবে রাখতে পারি। এরপরে যদি দেখা যায় আরও কিছু ইভিএম কেনা সম্ভব সেটা কিনব। যদি না হয় তাহলে কেনা হবে না।’ পূর্বের ইভিএমগুলো জাতীয় নির্বাচনে ব্যবহার করা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এগুলো রোডম্যাপে আগেই বলে দিয়েছি, এটা ব্যবহার করা হবে।’
ইনভেস্টমেন্ট প্রকল্পে ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে হয় উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘এটা ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম না। ইভিএমের ক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্টাডির তেমন কিছু নেই, ন্যাচারটাই ভিন্ন। দেড় লাখ ইভিএম যে কেনা হয়েছে সেগুলো আমরা এখন পুরোদমে ব্যবহার করছি বিভিন্ন নির্বাচনে। এখানে সেটিই বলা হয়েছে, এ ক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্টাডির প্রয়োজন নাই। যুক্তি দিয়ে দেখানো হয়েছে সেটা। বাজেট কমে গেলে ১৫০ আসনে হবে না, কমে যাবে।’
সিঙ্গেল সোর্স হলে ইভিএমের বাজারদর যাচাই করার সুযোগ নাই উল্লেখ করে মো. আলমগীর বলেন, ‘যে জিনিসের একটাই মাত্র সোর্স সে জিনিসের বাজারদর যাচাই করার সুযোগ নাই। ইভিএমের সোর্স বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ)। ডলারের রেট ফ্লাকচুয়েট হওয়ায় দাম বেড়েছে।’

২০২৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প অনুমোদন না পেলে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, মধ্য জানুয়ারির মধ্যে সাপ্লাই অর্ডার দিতে হবে। জানুয়ারির মধ্যে যদি নাই পাই তাহলে সেগুলো দেশে আনা, কোয়ালিটি কন্ট্রোল করা, প্রশিক্ষণ দিতে ফিল্ডে পাঠানো আর সম্ভব হয়ে উঠবে না।’ আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে এসব জানান।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর জানিয়েছেন, তবে বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ ইভিএম মজুত আছে তা দিয়ে ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ভোট সম্ভব। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সেগুলো দ্বাদশ ভোটে ব্যবহার করা হবে।’
এর আগে, গত ১৯ অক্টোবর ‘নির্বাচনী ব্যবস্থায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের ব্যবহার বৃদ্ধি এবং টেকসই ব্যবস্থাপনা’—শীর্ষক প্রকল্প প্রস্তাব পরিকল্পনা কমিশনে পাঠায় ইসি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করার লক্ষ্যে প্রায় দুই লাখ ইভিএম কেনা ও রক্ষণাবেক্ষণসহ আনুষঙ্গিক ব্যয়ের লক্ষ্যে এ প্রকল্পটি নেওয়া হয়।
এদিকে ৭ হাজার ৮০০ কোটি টাকার প্রস্তাবিত ইভিএম প্রকল্পটিতে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পরিকল্পনা কমিশন কী ধরনের অবজারভেশন দিয়েছে সেটা বলতে পারবে এটার প্রকল্প পরিচালক। অবজারভেশনগুলো দেখার পর আমরা বসব। কমিশন বসে সিদ্ধান্ত নিবে। যদি ভালো পরামর্শ আসে তাহলে অবশ্যই আমরা বিবেচনায় নিব।’
বাজেট কমানোর বিষয়ে ইসি কাজ করবে কি না জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন থেকে যে ইচ্ছা ছিল সেটা হলো—সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করা। বর্তমানে যে ইভিএম আছে সেটা দিয়ে ৭০ থেকে ৭৫টি আসনে ভোট করা সম্ভব।’
সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএম ব্যবহার করার জন্য প্রজেক্ট পাঠানো হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রজেক্ট আসলে অর্থনৈতিক সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। পরিকল্পনা কমিশন বা অর্থ মন্ত্রণালয় কতটুকু টাকা দিতে তার ওপরে নির্ভর করে।’ সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকট আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ তো তার বাইরে না। ইভিএমের যে ব্যয় তার অধিকাংশই ফরেন কারেন্সিতে করতে হবে। বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। রিজার্ভের একটা সমস্যা থাকতে পারে। অর্থনৈতিক সমস্যা থাকতে পারে। সে হিসেবে প্ল্যানিং কমিশন যদি বলে তারা কতটুকু পারবে কি পারবে না। তা দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারব আমাদের কি করা উচিত।’
প্রকল্পটি শুধু ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন কেনা নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ওখানে কম্পোনেন্ট আরও ছিল। আগের যে দেড় লাখ ইভিএম ছিল সেগুলোর গোডাউন করা হয় নাই। ইভিএমগুলো স্বল্প সময়ে বিভিন্ন জায়গায় রাখা হয়েছে। আসলে তো সেগুলো ভালো থাকবে না। সেগুলো সংরক্ষণের জন্য গোডাউন তৈরি করা, গাড়ি কেনা এ ধরনের নানা কম্পোনেন্ট ছিল। ইভিএমের প্রশিক্ষণের জন্য খরচ আছে। যাই করা হোক না কেন সেটা যাতে অর্থের অপচয় না হয়, সম্পদের অপচয় না হয় সেগুলো বিবেচনায় নিয়েই সিদ্ধান্ত নিব।’
ইভিএমের বিষয়ে যখন আলোচনা করা হয়েছে তখন দেশের পরিস্থিতি এমন ছিল না দাবি করে কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ‘ইউক্রেনের যুদ্ধ হওয়ার কারণে শেষের দিকে দেশের যে আর্থিক সমস্যাগুলো দেখতে পাচ্ছি এগুলো সাম্প্রতিককালের; একেবারে দুই-এক মাসের ব্যাপার। আমরা এটা পাঠানোর পরই বুঝতে পেরেছি যে কিছুটা অর্থনৈতিক সংকট আছে দেশে। অর্থনৈতিক সক্ষমতা কতটুকু আছে সেটা বলতে পারেন অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। সেটা আমরা বলতে পারব না। আমরা আমদের চাহিদার কথা বলেছি। তাঁরা কতটুকু দিতে পারবে সেটা তাঁদের ব্যাপার।’
বাজেট কমাতে হলে কি করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘সামঞ্জস্য করতে হবে। দেড় লাখ ইভিএম আছে সেটাকে রাখার ব্যবস্থাকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। সেটাকে ভালোভাবে রাখতে পারি। এরপরে যদি দেখা যায় আরও কিছু ইভিএম কেনা সম্ভব সেটা কিনব। যদি না হয় তাহলে কেনা হবে না।’ পূর্বের ইভিএমগুলো জাতীয় নির্বাচনে ব্যবহার করা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এগুলো রোডম্যাপে আগেই বলে দিয়েছি, এটা ব্যবহার করা হবে।’
ইনভেস্টমেন্ট প্রকল্পে ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে হয় উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘এটা ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম না। ইভিএমের ক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্টাডির তেমন কিছু নেই, ন্যাচারটাই ভিন্ন। দেড় লাখ ইভিএম যে কেনা হয়েছে সেগুলো আমরা এখন পুরোদমে ব্যবহার করছি বিভিন্ন নির্বাচনে। এখানে সেটিই বলা হয়েছে, এ ক্ষেত্রে ফিজিবিলিটি স্টাডির প্রয়োজন নাই। যুক্তি দিয়ে দেখানো হয়েছে সেটা। বাজেট কমে গেলে ১৫০ আসনে হবে না, কমে যাবে।’
সিঙ্গেল সোর্স হলে ইভিএমের বাজারদর যাচাই করার সুযোগ নাই উল্লেখ করে মো. আলমগীর বলেন, ‘যে জিনিসের একটাই মাত্র সোর্স সে জিনিসের বাজারদর যাচাই করার সুযোগ নাই। ইভিএমের সোর্স বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি (বিএমটিএফ)। ডলারের রেট ফ্লাকচুয়েট হওয়ায় দাম বেড়েছে।’

দীর্ঘ আলোচনার পর স্বাক্ষর হলেও এখন বাস্তবায়নের পদ্ধতিতে আটকে আছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫। সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেওয়া সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতা অনিরসনের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে দলগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকে সাত দিন সময় দেওয়া হলেও কোনো সমাধান আসেনি।
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হবে আজ বৃহস্পতিবার। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই তারিখ ধার্য করবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হবে আজ। তার আগেই সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে দুর্বৃত্তরা।
৪ ঘণ্টা আগে
ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ আলোচনার পর স্বাক্ষর হলেও এখন বাস্তবায়নের পদ্ধতিতে আটকে আছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫। সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেওয়া সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতা অনিরসনের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে দলগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকে সাত দিন সময় দেওয়া হলেও কোনো সমাধান আসেনি। এই অবস্থার মধ্যে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসছে উপদেষ্টা পরিষদ। এই বৈঠক থেকে সরকার কী সিদ্ধান্ত দেয়, তার অপেক্ষায় আছে দলগুলো।
সরকারসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ কিছুটা সংশোধন করে আদেশ জারির প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। ১৫ নভেম্বর আদেশ জারি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি ঠিক করা হবে। এরপর তা রাজনৈতিক দলগুলোকে জানিয়ে দেবে সরকার।
এদিকে জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে যে যার অবস্থানে এখনো অনড় রয়েছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট করার দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি ও এর সমমনা দলগুলো।
বিএনপির দলীয় সূত্র বলছে, জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে সরকার কী সিদ্ধান্ত নেয়, তার জন্য অপেক্ষা করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকেরা। গত সোমবার রাতে অনুষ্ঠিত দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। সেখানে এ বিষয়ে সরকারের ভূমিকা, জামায়াতসহ ৮ দলের আন্দোলন নিয়ে কথা বলেন নেতারা। সনদ নিয়ে সৃষ্ট সংকট নিরসনে সরকারের দিক থেকে কার্যকর পদক্ষেপ আসার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন তাঁরা।
গতকাল বুধবার রাজধানীতে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বলেন, সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তারা কি কোনো রাজনৈতিক দলের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে নাকি দেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের কাছে একটি জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠায় ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অগ্রাধিকার দেবে।
এর আগে গত মঙ্গলবার দলের স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, জুলাই সনদের বিষয়াদির বাইরে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে সনদে স্বাক্ষরকারী কোনো দলের জন্য তা মান্য করার বাধ্যবাধকতা থাকবে না। সে ক্ষেত্রে সব দায়দায়িত্ব সরকারের ওপরই বর্তাবে।’
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং ওই আদেশের ওপর নির্বাচনের আগেই গণভোট আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে আন্দোলনে আছে জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দল। দাবি আদায়ে গত মঙ্গলবার ঢাকায় সমাবেশ করার পর এবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি পালনের হুমকি দিয়েছে তারা। গতকাল এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান বলেন, ১৬ নভেম্বর আট দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে জনগণের পাঁচ দফা দাবি মেনে নেওয়া না হলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় যমুনার সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের জন্য সরকারের দিকে তাকিয়ে আছে জাতীয় নাগরিক পার্টিও (এনসিপি)। এনসিপির পলিসি ও রিসার্চ লিড খালেদ সাইফুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের সিদ্ধান্ত দেখে এনসিপি পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। তিনি বলেন, ‘আমরা তো সরকারের সিদ্ধান্ত এখনো জানি না। সরকার যখন সিদ্ধান্ত দেয়, তখন আমরা সে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
এনসিপির নেতারা বলছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা কেমন চাই, আমরা সেটা জানিয়েছি। আমরা বলেছি যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে যে গণভোট হবে, সেখানে কোনো নোট অব ডিসেন্ট থাকবে না। কারণ, গণভোটে নোট অব ডিসেন্ট থাকলে গণভোট অর্থহীন হয়ে যায়। গণভোটে যে ফলাফলই আসুক না কেন, পার্টিগুলোর তা অগ্রাহ্য করার সুযোগ তৈরি হয়।’

দীর্ঘ আলোচনার পর স্বাক্ষর হলেও এখন বাস্তবায়নের পদ্ধতিতে আটকে আছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫। সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেওয়া সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতা অনিরসনের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে দলগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকে সাত দিন সময় দেওয়া হলেও কোনো সমাধান আসেনি। এই অবস্থার মধ্যে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি কী হবে, তা নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসছে উপদেষ্টা পরিষদ। এই বৈঠক থেকে সরকার কী সিদ্ধান্ত দেয়, তার অপেক্ষায় আছে দলগুলো।
সরকারসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ কিছুটা সংশোধন করে আদেশ জারির প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। ১৫ নভেম্বর আদেশ জারি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি ঠিক করা হবে। এরপর তা রাজনৈতিক দলগুলোকে জানিয়ে দেবে সরকার।
এদিকে জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে যে যার অবস্থানে এখনো অনড় রয়েছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী। জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট করার দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি ও এর সমমনা দলগুলো।
বিএনপির দলীয় সূত্র বলছে, জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে সরকার কী সিদ্ধান্ত নেয়, তার জন্য অপেক্ষা করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকেরা। গত সোমবার রাতে অনুষ্ঠিত দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। সেখানে এ বিষয়ে সরকারের ভূমিকা, জামায়াতসহ ৮ দলের আন্দোলন নিয়ে কথা বলেন নেতারা। সনদ নিয়ে সৃষ্ট সংকট নিরসনে সরকারের দিক থেকে কার্যকর পদক্ষেপ আসার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন তাঁরা।
গতকাল বুধবার রাজধানীতে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বলেন, সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তারা কি কোনো রাজনৈতিক দলের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে নাকি দেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের কাছে একটি জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠায় ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অগ্রাধিকার দেবে।
এর আগে গত মঙ্গলবার দলের স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, জুলাই সনদের বিষয়াদির বাইরে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে সনদে স্বাক্ষরকারী কোনো দলের জন্য তা মান্য করার বাধ্যবাধকতা থাকবে না। সে ক্ষেত্রে সব দায়দায়িত্ব সরকারের ওপরই বর্তাবে।’
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং ওই আদেশের ওপর নির্বাচনের আগেই গণভোট আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে আন্দোলনে আছে জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দল। দাবি আদায়ে গত মঙ্গলবার ঢাকায় সমাবেশ করার পর এবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি পালনের হুমকি দিয়েছে তারা। গতকাল এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান বলেন, ১৬ নভেম্বর আট দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে জনগণের পাঁচ দফা দাবি মেনে নেওয়া না হলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় যমুনার সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
এদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের জন্য সরকারের দিকে তাকিয়ে আছে জাতীয় নাগরিক পার্টিও (এনসিপি)। এনসিপির পলিসি ও রিসার্চ লিড খালেদ সাইফুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের সিদ্ধান্ত দেখে এনসিপি পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। তিনি বলেন, ‘আমরা তো সরকারের সিদ্ধান্ত এখনো জানি না। সরকার যখন সিদ্ধান্ত দেয়, তখন আমরা সে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
এনসিপির নেতারা বলছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা কেমন চাই, আমরা সেটা জানিয়েছি। আমরা বলেছি যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে যে গণভোট হবে, সেখানে কোনো নোট অব ডিসেন্ট থাকবে না। কারণ, গণভোটে নোট অব ডিসেন্ট থাকলে গণভোট অর্থহীন হয়ে যায়। গণভোটে যে ফলাফলই আসুক না কেন, পার্টিগুলোর তা অগ্রাহ্য করার সুযোগ তৈরি হয়।’

২০২৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প অনুমোদন না পেলে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, মধ্য জানুয়ারির মধ্যে সাপ্লাই অর্ডার দিতে হবে। জানুয়ারির মধ্যে যদি নাই পাই তাহলে সেগুলো দেশে আনা, কোয়ালিটি
০৯ নভেম্বর ২০২২
জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হবে আজ বৃহস্পতিবার। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই তারিখ ধার্য করবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হবে আজ। তার আগেই সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে দুর্বৃত্তরা।
৪ ঘণ্টা আগে
ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হবে আজ বৃহস্পতিবার। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই তারিখ ধার্য করবেন।
এদিকে রায়ের দিন ঘোষণাকে কেন্দ্র করে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ আজ লকডাউন ঘোষণা করায় এবং কয়েক দিন ধরে বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল ও সংলগ্ন এলাকায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে গতকাল বুধবার সেনাসদরে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের একজন প্রসিকিউটর বলেছেন, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রুখে দেবে।
গত বছরের জুলাই-আগস্টে বৈষম্য- বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে করা এই মামলায় গত ২৩ অক্টোবর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। সেদিন রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণের জন্য ১৩ নভেম্বর দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল-১। এই ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন এই মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান পলাতক এবং চৌধুরী মামুন কারাগারে রয়েছেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ২৩ অক্টোবর সর্বশেষ যুক্তি উপস্থাপনকালে এই মামলায় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের সর্বোচ্চ সাজার (মৃত্যুদণ্ড) আবেদন জানান। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের খালাস চেয়ে যুক্তি উপস্থাপন করেন তাঁদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।
চলতি বছরের ১ জুন এই মামলায় তিন আসামির বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। সেদিন অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব না হলে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে ১৬ জুন নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। বিজ্ঞপ্তি জারির পরও হাজির না হলে ২৪ জুন তাঁদের দুজনের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮-এর সাবেক বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর ও আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবী আমির হোসেনকে নিয়োগ দেন ট্রাইব্যুনাল। এই মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী, প্রতক্ষ্যদর্শীসহ ৫৪ জন। অডিও, ভিডিও, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন, জব্দ করা গুলি ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করা হয়।
নিরাপত্তা জোরদার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি এবং গত কয়েক দিনের নাশকতার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনসংলগ্ন এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার স্বার্থে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়ন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গতকাল সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একটি সূত্র বলেছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং মামলাটির সংবেদনশীলতার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় যেকোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ কারণে বৃহস্পতিবার পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি রুখে দেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী: প্রসিকিউটর মিজানুল
ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম বলেন, দেশে যে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তা রুখে দেবে। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, স্বচ্ছ এবং স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বিচার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সরকারের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডার অংশ হিসেবে তারা এটা বলছে।
সহিংসতাকে ন্যায়বিচারের জন্য হুমকি মনে করেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর মিজানুল বলেন, এটাকে হুমকি মনে করেন না। তিনি মনে করেন, বিচারকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য করছে। এই ট্রাইব্যুনাল কোনোভাবেই কারও দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়। বিচারের ক্ষেত্রে বিচারকেরা স্বাধীন।

জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হবে আজ বৃহস্পতিবার। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই তারিখ ধার্য করবেন।
এদিকে রায়ের দিন ঘোষণাকে কেন্দ্র করে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ আজ লকডাউন ঘোষণা করায় এবং কয়েক দিন ধরে বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনাল ও সংলগ্ন এলাকায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে গতকাল বুধবার সেনাসদরে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
ট্রাইব্যুনালের একজন প্রসিকিউটর বলেছেন, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রুখে দেবে।
গত বছরের জুলাই-আগস্টে বৈষম্য- বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে করা এই মামলায় গত ২৩ অক্টোবর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। সেদিন রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণের জন্য ১৩ নভেম্বর দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল-১। এই ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন এই মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান পলাতক এবং চৌধুরী মামুন কারাগারে রয়েছেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ২৩ অক্টোবর সর্বশেষ যুক্তি উপস্থাপনকালে এই মামলায় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের সর্বোচ্চ সাজার (মৃত্যুদণ্ড) আবেদন জানান। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের খালাস চেয়ে যুক্তি উপস্থাপন করেন তাঁদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।
চলতি বছরের ১ জুন এই মামলায় তিন আসামির বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন। সেদিন অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব না হলে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে ১৬ জুন নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। বিজ্ঞপ্তি জারির পরও হাজির না হলে ২৪ জুন তাঁদের দুজনের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮-এর সাবেক বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর ও আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবী আমির হোসেনকে নিয়োগ দেন ট্রাইব্যুনাল। এই মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী, প্রতক্ষ্যদর্শীসহ ৫৪ জন। অডিও, ভিডিও, গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন, জব্দ করা গুলি ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করা হয়।
নিরাপত্তা জোরদার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি এবং গত কয়েক দিনের নাশকতার ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনসংলগ্ন এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার স্বার্থে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়ন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গতকাল সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একটি সূত্র বলেছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং মামলাটির সংবেদনশীলতার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় যেকোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ কারণে বৃহস্পতিবার পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি রুখে দেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী: প্রসিকিউটর মিজানুল
ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম বলেন, দেশে যে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তা রুখে দেবে। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, স্বচ্ছ এবং স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বিচার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সরকারের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডার অংশ হিসেবে তারা এটা বলছে।
সহিংসতাকে ন্যায়বিচারের জন্য হুমকি মনে করেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর মিজানুল বলেন, এটাকে হুমকি মনে করেন না। তিনি মনে করেন, বিচারকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য করছে। এই ট্রাইব্যুনাল কোনোভাবেই কারও দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়। বিচারের ক্ষেত্রে বিচারকেরা স্বাধীন।

২০২৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প অনুমোদন না পেলে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, মধ্য জানুয়ারির মধ্যে সাপ্লাই অর্ডার দিতে হবে। জানুয়ারির মধ্যে যদি নাই পাই তাহলে সেগুলো দেশে আনা, কোয়ালিটি
০৯ নভেম্বর ২০২২
দীর্ঘ আলোচনার পর স্বাক্ষর হলেও এখন বাস্তবায়নের পদ্ধতিতে আটকে আছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫। সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেওয়া সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতা অনিরসনের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে দলগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকে সাত দিন সময় দেওয়া হলেও কোনো সমাধান আসেনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হবে আজ। তার আগেই সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে দুর্বৃত্তরা।
৪ ঘণ্টা আগে
ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হবে আজ। তার আগেই সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বুধবার রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাস ও ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়েছে। স্লিপার তুলে ফেলা হয়েছে রেললাইনের। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ বেশ কয়েকটি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল রাজধানীতে চার জায়গায় বাস ও অন্যান্য যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ঢাকার পার্শ্ববর্তী আশুলিয়া ও গাজীপুরে তিনটি বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্তব্যরত এক আনসার সদস্যকে লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, মিরপুরের পল্লবী, কারওয়ানবাজারের সার্ক ফোয়ারা মোড় এবং মৌচাকে ফরচুন টাওয়ারের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। সিলেট-আখাউড়া রেলপথের ভানুগাছ-শ্রীমঙ্গল স্টেশনের মধ্যবর্তী মৌলভীবাজার কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ভেতরে রেললাইনের স্লিপার ফেলে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায় ঢাকাগামী কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনটি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, ১ থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত ১৫টি স্থানে ২৭টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। কোনো হতাহতের খবর নেই। তবে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত এবং আইনের আওতায় আনার কাজ করছে। ঢাকা ও আশপাশের জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।
গতকাল দুপুরে রাজধানীর শাহ আলী থানা এলাকায় শতাব্দী পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মিরপুর-২ নম্বর এলাকা থেকে নিউমার্কেটের দিকে যাওয়ার পথে যাত্রীবেশে থাকা তিনজন বাসটিতে আগুন দেয়। বাসের সামনের কয়েকটি আসন পুড়ে যায়, তবে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। শাহ আলী থানার ওসি গোলাম আযম বলেন, মিরপুর-২ নম্বরের দিক থেকে সনি সিনেমা পেরিয়ে নিউমার্কেটের দিকে যাওয়ার পথে যাত্রীবেশে থাকা তিনজন বাসটিতে আগুন দিয়ে পালিয়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নেভানো হয়।
গতকাল রাতে রাজধানীর দোলাইরপাড়ে মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুখে সড়কে আরেকটি বাস আগুনে পুড়েছে। এর বাইরে ঢাকার কাকরাইলে রমনা থানার সামনে পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যান এবং উত্তরায় একটি মাইক্রোবাসও আগুনে পুড়ে যায়। তবে এই দুটি ঘটনা যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ।
গতকাল রাত ৯টা ২০ মিনিটের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে জাহাঙ্গীর আলম চাকলাদার নামের এক পথচারী আহত হয়েছেন। তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয়েছে। রাত সাড়ে নয়টায় পল্লবীতে জুলাই ডকুমেন্টারি প্রদর্শনী চলার সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে এবং প্রায় একই সময়ে মৌচাকে ফরচুন টাওয়ারের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। এ ছাড়া রাত ১০টার পর কারওয়ান বাজারের সার্ক ফোয়ারার কাছে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এদিকে গতকাল রাত সাড়ে ৯টায় তেজগাঁও রেলস্টেশনের পরিত্যক্ত লাইনে থাকা ট্রেনের কোচে আগুন দেয় দুষ্কৃতকারীরা । স্থানীয় লোকজনের তৎপরতায় আগুন দ্রুত নিভিয়ে ফেলা হয়। ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দা ও রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরএনবি) সহযোগিতায় ঘটনাস্থলের পাশ থেকে সন্দেহভাজন দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডের প্রিপারেটরি স্কুলের সামনে দুটি পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করা হয়। একই রাতে ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় সড়কের পাশে পার্ক করা আলিফ পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। বাসের ভেতরে ঘুমিয়ে থাকা চালক আহত হন এবং বাসটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।
গাজীপুরে সাত ঘণ্টার মধ্যে তিনটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গত মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত গাজীপুর নগর ও শ্রীপুরে এসব ঘটনা ঘটে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এদিকে সিলেট-আখাউড়া রেলপথের ভানুগাছ-শ্রীমঙ্গল স্টেশনের মধ্যবর্তী মৌলভীবাজার কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ভেতরে রেললাইনের স্লিপার ফেলে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করা হয়। তবে ঢাকাগামী কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনটি সময়মতো থামিয়ে বড় দুর্ঘটনা এড়ানো যায়। এসব ঘটনার পর রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্যদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার রয়েছে। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মোট ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যেকোনো অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা হবে এবং সাধারণ মানুষ যেন নিরাপদে চলাচল করতে পারে, তা নিশ্চিত করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এতে প্রতিষ্ঠানটির আসবাবসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র পুড়ে গেছে। তবে টাকার ভল্টের কোনো ক্ষতি হয়নি। কে বা কারা এই অগ্নিকাণ্ড ঘটিয়েছে, সেটাও জানা যায়নি।
ব্যাংকের চান্দুরা শাখার ম্যানেজার মো. কলিম উদ্দিন জানান, মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে বাইরে থেকে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগানো হয়। নৈশপ্রহরী বিষয়টি বুঝতে পেরে তাঁদের অবহিত করেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এরই মধ্যে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন পুরোপুরি নেভান। এ বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হবে বলে উল্লেখ করেন এই কর্মকর্তা।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হবে আজ। তার আগেই সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বুধবার রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাস ও ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়েছে। স্লিপার তুলে ফেলা হয়েছে রেললাইনের। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ বেশ কয়েকটি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল রাজধানীতে চার জায়গায় বাস ও অন্যান্য যানবাহনে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ঢাকার পার্শ্ববর্তী আশুলিয়া ও গাজীপুরে তিনটি বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্তব্যরত এক আনসার সদস্যকে লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, মিরপুরের পল্লবী, কারওয়ানবাজারের সার্ক ফোয়ারা মোড় এবং মৌচাকে ফরচুন টাওয়ারের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। সিলেট-আখাউড়া রেলপথের ভানুগাছ-শ্রীমঙ্গল স্টেশনের মধ্যবর্তী মৌলভীবাজার কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ভেতরে রেললাইনের স্লিপার ফেলে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করেছে দুর্বৃত্তরা। বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায় ঢাকাগামী কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনটি।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, ১ থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত ১৫টি স্থানে ২৭টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। কোনো হতাহতের খবর নেই। তবে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত এবং আইনের আওতায় আনার কাজ করছে। ঢাকা ও আশপাশের জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।
গতকাল দুপুরে রাজধানীর শাহ আলী থানা এলাকায় শতাব্দী পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মিরপুর-২ নম্বর এলাকা থেকে নিউমার্কেটের দিকে যাওয়ার পথে যাত্রীবেশে থাকা তিনজন বাসটিতে আগুন দেয়। বাসের সামনের কয়েকটি আসন পুড়ে যায়, তবে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। শাহ আলী থানার ওসি গোলাম আযম বলেন, মিরপুর-২ নম্বরের দিক থেকে সনি সিনেমা পেরিয়ে নিউমার্কেটের দিকে যাওয়ার পথে যাত্রীবেশে থাকা তিনজন বাসটিতে আগুন দিয়ে পালিয়ে যায়। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নেভানো হয়।
গতকাল রাতে রাজধানীর দোলাইরপাড়ে মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুখে সড়কে আরেকটি বাস আগুনে পুড়েছে। এর বাইরে ঢাকার কাকরাইলে রমনা থানার সামনে পুলিশের একটি পিকআপ ভ্যান এবং উত্তরায় একটি মাইক্রোবাসও আগুনে পুড়ে যায়। তবে এই দুটি ঘটনা যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ।
গতকাল রাত ৯টা ২০ মিনিটের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সামনে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে জাহাঙ্গীর আলম চাকলাদার নামের এক পথচারী আহত হয়েছেন। তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয়েছে। রাত সাড়ে নয়টায় পল্লবীতে জুলাই ডকুমেন্টারি প্রদর্শনী চলার সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে এবং প্রায় একই সময়ে মৌচাকে ফরচুন টাওয়ারের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। এ ছাড়া রাত ১০টার পর কারওয়ান বাজারের সার্ক ফোয়ারার কাছে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এদিকে গতকাল রাত সাড়ে ৯টায় তেজগাঁও রেলস্টেশনের পরিত্যক্ত লাইনে থাকা ট্রেনের কোচে আগুন দেয় দুষ্কৃতকারীরা । স্থানীয় লোকজনের তৎপরতায় আগুন দ্রুত নিভিয়ে ফেলা হয়। ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দা ও রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরএনবি) সহযোগিতায় ঘটনাস্থলের পাশ থেকে সন্দেহভাজন দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডের প্রিপারেটরি স্কুলের সামনে দুটি পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করা হয়। একই রাতে ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় সড়কের পাশে পার্ক করা আলিফ পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়া হয়। বাসের ভেতরে ঘুমিয়ে থাকা চালক আহত হন এবং বাসটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।
গাজীপুরে সাত ঘণ্টার মধ্যে তিনটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গত মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত গাজীপুর নগর ও শ্রীপুরে এসব ঘটনা ঘটে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এদিকে সিলেট-আখাউড়া রেলপথের ভানুগাছ-শ্রীমঙ্গল স্টেশনের মধ্যবর্তী মৌলভীবাজার কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ভেতরে রেললাইনের স্লিপার ফেলে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করা হয়। তবে ঢাকাগামী কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনটি সময়মতো থামিয়ে বড় দুর্ঘটনা এড়ানো যায়। এসব ঘটনার পর রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি সদস্যদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার রয়েছে। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মোট ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যেকোনো অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা হবে এবং সাধারণ মানুষ যেন নিরাপদে চলাচল করতে পারে, তা নিশ্চিত করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এতে প্রতিষ্ঠানটির আসবাবসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র পুড়ে গেছে। তবে টাকার ভল্টের কোনো ক্ষতি হয়নি। কে বা কারা এই অগ্নিকাণ্ড ঘটিয়েছে, সেটাও জানা যায়নি।
ব্যাংকের চান্দুরা শাখার ম্যানেজার মো. কলিম উদ্দিন জানান, মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে বাইরে থেকে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগানো হয়। নৈশপ্রহরী বিষয়টি বুঝতে পেরে তাঁদের অবহিত করেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এরই মধ্যে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন পুরোপুরি নেভান। এ বিষয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হবে বলে উল্লেখ করেন এই কর্মকর্তা।

২০২৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প অনুমোদন না পেলে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, মধ্য জানুয়ারির মধ্যে সাপ্লাই অর্ডার দিতে হবে। জানুয়ারির মধ্যে যদি নাই পাই তাহলে সেগুলো দেশে আনা, কোয়ালিটি
০৯ নভেম্বর ২০২২
দীর্ঘ আলোচনার পর স্বাক্ষর হলেও এখন বাস্তবায়নের পদ্ধতিতে আটকে আছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫। সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেওয়া সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতা অনিরসনের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে দলগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকে সাত দিন সময় দেওয়া হলেও কোনো সমাধান আসেনি।
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হবে আজ বৃহস্পতিবার। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই তারিখ ধার্য করবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করার জন্য আমরা জানিয়েছি, কারণ, প্যাকেজগুলোর দর অনেক বেশি। আমরা শুধু কন্ট্যাক্ট প্যাকেজগুলোর রিভিউ করছি। প্রকল্প বাতিল করছি না।’
আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে মেট্রোরেলের উত্তরা ডিপোতে রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোডের (আরআরআর) সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ।
ফারুক আহমেদ বলেন, ‘এমআরটি লাইন ৫-এর একটি প্যাকেজে এখন পর্যন্ত ঠিকাদারের কাছ থেকে যে দর প্রস্তাব পাওয়া গেছে, তা ডিপিপির প্রাক্কলিত ব্যয় থেকে প্রায় আড়াই শ গুণ বেশি। লাইন ১-এর সবগুলো প্যাকেজেরই ডিপিপি থেকে ৩০ থেকে ৪০ গুণ বেশি দর ধরা হয়েছে। এখন এত বেশি মূল্যে মেট্রো করা উচিত কি না, সে প্রশ্ন আমার-আপনাদের কাছে।’
ফারুক আহমেদ আরও বলেন, ‘লাইন ৫ ও ২—দুটি প্রকল্পেরই সবগুলো প্যাকেজ রিভিউ করা হচ্ছে, ব্যয় কমানোর জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে। তবে লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করার জন্য আমরা জানিয়েছি, কারণ, প্যাকেজগুলোর দর অনেক বেশি। আমরা শুধু কন্ট্যাক্ট প্যাকেজগুলোর রিভিউ করছি। প্রকল্প বাতিল করছি না।’
মেট্রোতে মনিটরিং টিম করা হচ্ছে জানিয়ে ডিএমটিসিএল এমডি বলেন, ‘লাইন ১ ও ৫-এর ব্যয় মূল্যায়ন করা হচ্ছে। এর জন্য একটা শক্তিশালী মনিটরিং টিম তৈরি করা হচ্ছে। তারা শুধু কাজের পারফরম্যান্স, অগ্রগতি ও ব্যয় মনিটরিং করবে। আশা করছি, আগামী বছর থেকে এটা করতে পারব।’
মেট্রোর এমডি নিয়োগের বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমি বাংলাদেশি নাগরিক, আমার যদি এখানে কাজ করার অধিকার না থাকে, অন্য অনেক সংস্থার এমডি-সিও আছে, যারা বিদেশি। আধার কার্ড হলো আইডেন্টি কার্ড। ভারতে যেকোনো বিদেশি থাকতে হলে এ কার্ড নিতে হয়। এটার সঙ্গে নাগরিকত্বের কোনো সম্পর্ক নাই। আমি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেছি। বাংলাদেশে আমার নিয়োগ সবচেয়ে স্বচ্ছ হয়েছে।’
মেট্রো বেয়ারিং প্যাড পড়ার তদন্ত কমিটির বিষয়ে এমডি বলেন, ‘তদন্ত কমিটির মেয়াদ আর দুই সপ্তাহের মতো বাড়ানো হয়েছে এবং তদন্ত কমিটিতে তিনজন সদস্য নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দিলে বোঝা যাবে কীভাবে এ ঘটনা ঘটেছিল। তা ছাড়া আমাদের হাতে কোনো অতিরিক্ত বেয়ারিং প্যাড নেই। নতুন বেয়ারিং প্যাড আনার অর্ডার দেওয়া হয়েছে। আগামী জানুয়ারির মধ্যে চলে আসবে।’
মেট্রোর সাম্প্রতিক সময়ের নিরাপত্তার বিষয়ে এমডি বলেন, ‘মেট্রোর সবার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সবাইকে স্টেশনে পাঠানো হচ্ছে নজরদারি করার জন্য। মেট্রো স্টেশনে বডি চেক করে ঢোকানো হচ্ছে যাত্রীদের। পুলিশ-আর্মির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। স্টেশনের নিচে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
মেট্রোর কমলাপুর ট্রেন চালুর বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল ২০২৭ সালের জানুয়ারি মাসে বাণিজ্যিকভাবে চালু হতে পারে। ২০২৬ সালে ট্রায়াল রানসহ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে।
লাইন ৬-এর অপারেশনের বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘মেট্রো অপারেশনের ক্ষেত্রে আগে পিক টাইম ছয় মিনিট ছিল, সেটাকে নামিয়ে পাঁচ মিনিট করা হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শেষে এটাকে ৪.১৫ মিনিটের মধ্যে আনার চেষ্টা করছি। এর জন্য ট্রায়াল চলছে। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ এক দিনে ৪ লাখ ৮০ হাজার যাত্রী পরিবহন করা হয়েছে। এটা আগামী দিনে ৫ লাখে যাবে। এ ছাড়া এমআরটি পাস আরও কেনার জন্য টেন্ডার প্রক্রিয়া চলছে।’
আলোচনা সভায় ডিএমটিএমএলের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও আরআরআর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ওকে/কবির
ফাইল ছবি
জাতীয়
৫

ঠিকাদারদের প্রস্তাবিত দর বেশি হওয়ায় মেট্রোরেলের লাইন ৫-এর একটি ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, ‘লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করার জন্য আমরা জানিয়েছি, কারণ, প্যাকেজগুলোর দর অনেক বেশি। আমরা শুধু কন্ট্যাক্ট প্যাকেজগুলোর রিভিউ করছি। প্রকল্প বাতিল করছি না।’
আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে মেট্রোরেলের উত্তরা ডিপোতে রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোডের (আরআরআর) সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ।
ফারুক আহমেদ বলেন, ‘এমআরটি লাইন ৫-এর একটি প্যাকেজে এখন পর্যন্ত ঠিকাদারের কাছ থেকে যে দর প্রস্তাব পাওয়া গেছে, তা ডিপিপির প্রাক্কলিত ব্যয় থেকে প্রায় আড়াই শ গুণ বেশি। লাইন ১-এর সবগুলো প্যাকেজেরই ডিপিপি থেকে ৩০ থেকে ৪০ গুণ বেশি দর ধরা হয়েছে। এখন এত বেশি মূল্যে মেট্রো করা উচিত কি না, সে প্রশ্ন আমার-আপনাদের কাছে।’
ফারুক আহমেদ আরও বলেন, ‘লাইন ৫ ও ২—দুটি প্রকল্পেরই সবগুলো প্যাকেজ রিভিউ করা হচ্ছে, ব্যয় কমানোর জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে। তবে লাইন ৫-এর একটা ও লাইন ১-এর দুটি প্যাকেজের চুক্তি বাতিল করার জন্য আমরা জানিয়েছি, কারণ, প্যাকেজগুলোর দর অনেক বেশি। আমরা শুধু কন্ট্যাক্ট প্যাকেজগুলোর রিভিউ করছি। প্রকল্প বাতিল করছি না।’
মেট্রোতে মনিটরিং টিম করা হচ্ছে জানিয়ে ডিএমটিসিএল এমডি বলেন, ‘লাইন ১ ও ৫-এর ব্যয় মূল্যায়ন করা হচ্ছে। এর জন্য একটা শক্তিশালী মনিটরিং টিম তৈরি করা হচ্ছে। তারা শুধু কাজের পারফরম্যান্স, অগ্রগতি ও ব্যয় মনিটরিং করবে। আশা করছি, আগামী বছর থেকে এটা করতে পারব।’
মেট্রোর এমডি নিয়োগের বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘আমি বাংলাদেশি নাগরিক, আমার যদি এখানে কাজ করার অধিকার না থাকে, অন্য অনেক সংস্থার এমডি-সিও আছে, যারা বিদেশি। আধার কার্ড হলো আইডেন্টি কার্ড। ভারতে যেকোনো বিদেশি থাকতে হলে এ কার্ড নিতে হয়। এটার সঙ্গে নাগরিকত্বের কোনো সম্পর্ক নাই। আমি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেছি। বাংলাদেশে আমার নিয়োগ সবচেয়ে স্বচ্ছ হয়েছে।’
মেট্রো বেয়ারিং প্যাড পড়ার তদন্ত কমিটির বিষয়ে এমডি বলেন, ‘তদন্ত কমিটির মেয়াদ আর দুই সপ্তাহের মতো বাড়ানো হয়েছে এবং তদন্ত কমিটিতে তিনজন সদস্য নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দিলে বোঝা যাবে কীভাবে এ ঘটনা ঘটেছিল। তা ছাড়া আমাদের হাতে কোনো অতিরিক্ত বেয়ারিং প্যাড নেই। নতুন বেয়ারিং প্যাড আনার অর্ডার দেওয়া হয়েছে। আগামী জানুয়ারির মধ্যে চলে আসবে।’
মেট্রোর সাম্প্রতিক সময়ের নিরাপত্তার বিষয়ে এমডি বলেন, ‘মেট্রোর সবার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সবাইকে স্টেশনে পাঠানো হচ্ছে নজরদারি করার জন্য। মেট্রো স্টেশনে বডি চেক করে ঢোকানো হচ্ছে যাত্রীদের। পুলিশ-আর্মির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। স্টেশনের নিচে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
মেট্রোর কমলাপুর ট্রেন চালুর বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল ২০২৭ সালের জানুয়ারি মাসে বাণিজ্যিকভাবে চালু হতে পারে। ২০২৬ সালে ট্রায়াল রানসহ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে।
লাইন ৬-এর অপারেশনের বিষয়ে ফারুক আহমেদ বলেন, ‘মেট্রো অপারেশনের ক্ষেত্রে আগে পিক টাইম ছয় মিনিট ছিল, সেটাকে নামিয়ে পাঁচ মিনিট করা হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের শেষে এটাকে ৪.১৫ মিনিটের মধ্যে আনার চেষ্টা করছি। এর জন্য ট্রায়াল চলছে। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ এক দিনে ৪ লাখ ৮০ হাজার যাত্রী পরিবহন করা হয়েছে। এটা আগামী দিনে ৫ লাখে যাবে। এ ছাড়া এমআরটি পাস আরও কেনার জন্য টেন্ডার প্রক্রিয়া চলছে।’
আলোচনা সভায় ডিএমটিএমএলের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও আরআরআর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ওকে/কবির
ফাইল ছবি
জাতীয়
৫

২০২৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প অনুমোদন না পেলে দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণ সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। তিনি বলেছেন, মধ্য জানুয়ারির মধ্যে সাপ্লাই অর্ডার দিতে হবে। জানুয়ারির মধ্যে যদি নাই পাই তাহলে সেগুলো দেশে আনা, কোয়ালিটি
০৯ নভেম্বর ২০২২
দীর্ঘ আলোচনার পর স্বাক্ষর হলেও এখন বাস্তবায়নের পদ্ধতিতে আটকে আছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫। সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দেওয়া সুপারিশ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতা অনিরসনের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতায় আসতে দলগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকে সাত দিন সময় দেওয়া হলেও কোনো সমাধান আসেনি।
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হবে আজ বৃহস্পতিবার। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই তারিখ ধার্য করবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলার রায়ের তারিখ নির্ধারণ করা হবে আজ। তার আগেই সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে দুর্বৃত্তরা।
৪ ঘণ্টা আগে