অনলাইন ডেস্ক
দালালদের খপ্পরে পড়ে লিবিয়ায় গিয়ে ৯ মাস ধরে অমানবিক নির্যাতনের শিকার তিন বাংলাদেশি তরুণ দেশে ফিরেছেন। তাঁরা হলেন ঝিনাইদহের মতিউর রহমান সাগর, কুষ্টিয়ার তানজির শেখ ও নোয়াখালীর আলমগীর হোসেন।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুরাক এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তাঁরা দেশে ফেরেন বলে ব্র্যাকের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ২০২৩ সালে দালালদের প্রলোভনে পড়ে সাগর ও তানজির প্রত্যেকে ৪ লাখ টাকা খরচ করে লিবিয়া যান। আলমগীর বিদেশ গিয়েছিলেন ৩ লাখ টাকা খরচ করে আড়াই বছর আগে। দালালেরা তাঁদের ইতালিতে চাকরি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে লিবিয়া পাঠিয়েছিলেন। সেখানে পৌঁছানোর পরে পাচারকারীরা তাঁদের এক মাফিয়া চক্রের কাছে বিক্রি করে দেন। ত্রিপোলিতে আরও ৮০ জন বাংলাদেশির সঙ্গে আটকে রেখে তাঁদের ওপর চালানো হয় মাসের পর মাস নির্মম নির্যাতন।
একই সঙ্গে ওই তিন তরুণের পরিবারের কাছ থেকে নেওয়া হয় মুক্তিপণ। একপর্যায়ে তাঁরা মারা গেছেন ভেবে পাচারকারীরা তাঁদের লিবিয়ার মরুভূমিতে ফেলে রেখে চলে যান। সেখান থেকে তাঁদের মৃতপ্রায় অবস্থায় কয়েকজন বাংলাদেশি শ্রমিক খুঁজে পান এবং আশ্রয় ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সকালে সাগর, তানজির ও আলমগীরের সঙ্গে লিবিয়া দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহায়তায় দেশে ফেরেন লিবিয়ায় আটকে পড়া আরও ১৪১ জন বাংলাদেশি।
এ ঘটনায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে ঢাকায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে, যার মধ্যে একটির তদন্ত পরিচালনা করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এরই মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন দুই মানব পাচারকারী।
মানব পাচারের শিকার তানজির শেখ বলেন, ‘লিবিয়ায় আমাদের দিনের পর দিন বেঁধে রাখত, লোহার রড দিয়ে পেটাত। নির্যাতনের ভিডিও আমাদের পরিবারকে পাঠিয়ে মুক্তিপণ নিয়েছে। মারা গেছি ভেবে তারা আমাদের মরুভূমিতে ফেলে রেখে গিয়েছিল। বেঁচে কোনো দিন দেশে ফিরতে পারব, তা ভাবিনি।’
ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সহযোগিতা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাগর, তানজির ও আলমগীর যখন লিবিয়ায় ছিলেন, সে সময় তাঁদের পরিবার তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনতে যোগাযোগ করেছিল ব্র্যাকের সঙ্গে।
পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে ব্র্যাক, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ট্রাফিকিং ইন পারসনস (টিআইপি) দপ্তর, আইওএমের ওয়াশিংটনের দপ্তর ও ইন্টারন্যাশনাল জাস্টিস মিশনের (আইজেএম) সমন্বিত প্রচেষ্টায় এই তিন তরুণকে লিবিয়ায় সেফ হোমে স্থানান্তর করা হয়।
আইনি জটিলতা কাটিয়ে ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তাঁদের প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হয়। এই প্রক্রিয়ায় প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড, আইওএমের লিবিয়া মিশন এবং লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্র্যাকের সহযোগী পরিচালক (মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম অ্যান্ড ইয়ুথ প্ল্যাটফর্ম) শরিফুল হাসান বলেন, ইউরোপে পাঠানোর লোভ দেখিয়ে যাঁদের লিবিয়া নেওয়া হয়, তাঁদের সবাইকে ইতালিতে ভালো চাকরির কথা বললেও তাঁরা কিন্তু চাকরি পান না। উল্টো অধিকাংশকেই লিবিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পে বন্দী রেখে শারীরিক নির্যাতন করা হয়।
এরপর তাঁদের জিম্মি করে পরিবারের কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হয়। এত কিছুর পরও ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে বাংলাদেশের মানুষের ইউরোপের স্বপ্নে লিবিয়া যাওয়ার এই প্রবণতা থামছে না।
ব্র্যাকের মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের ম্যানেজার আল আমিন নয়ন বলেন, ‘তিন বাংলাদেশি মানব পাচার সার্ভাইভারের প্রত্যাবাসনের জন্যে আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাফিকিং ইন পারসনস হিরো নেটওয়ার্কের সহায়তা নিয়েছি। গত ২৫ জুন মানব পাচারের শিকার আরও দুই বাংলাদেশিকে ব্র্যাক ও টিআইপি হিরো নেটওয়ার্কের সহায়তায় দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।’
বিদেশফেরতদের জরুরি সহায়তা দিতে গত আট বছর ধরে কাজ করছে ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টার।
সিভিল অ্যাভিয়েশন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ, প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক, এপিবিএনসহ সবার সহযোগিতায় গত আট বছরে ৩৭ হাজারের বেশি মানুষকে নানা ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে। শুধু ২০২৪ সালেই ৪০ জন প্রবাসীকে বিশ্বের নানা দেশ থেকে উদ্ধার করা হয়।
ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের ম্যানেজার ও মানব পাচারবিরোধী লড়াইয়ে ভূমিকা রেখে যুক্তরাষ্ট্রের টিআইপি হিরো-২০২৪ পুরস্কারে ভূষিত আল-আমিন নয়ন, মালয়েশিয়া থেকে ফেরত আসা রায়হান কবিরসহ একটি টিম এই কাজে যুক্ত রয়েছেন।
প্রবাসে সংকটে রয়েছেন—এমন যে কেউ বা তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
দালালদের খপ্পরে পড়ে লিবিয়ায় গিয়ে ৯ মাস ধরে অমানবিক নির্যাতনের শিকার তিন বাংলাদেশি তরুণ দেশে ফিরেছেন। তাঁরা হলেন ঝিনাইদহের মতিউর রহমান সাগর, কুষ্টিয়ার তানজির শেখ ও নোয়াখালীর আলমগীর হোসেন।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুরাক এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তাঁরা দেশে ফেরেন বলে ব্র্যাকের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ২০২৩ সালে দালালদের প্রলোভনে পড়ে সাগর ও তানজির প্রত্যেকে ৪ লাখ টাকা খরচ করে লিবিয়া যান। আলমগীর বিদেশ গিয়েছিলেন ৩ লাখ টাকা খরচ করে আড়াই বছর আগে। দালালেরা তাঁদের ইতালিতে চাকরি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে লিবিয়া পাঠিয়েছিলেন। সেখানে পৌঁছানোর পরে পাচারকারীরা তাঁদের এক মাফিয়া চক্রের কাছে বিক্রি করে দেন। ত্রিপোলিতে আরও ৮০ জন বাংলাদেশির সঙ্গে আটকে রেখে তাঁদের ওপর চালানো হয় মাসের পর মাস নির্মম নির্যাতন।
একই সঙ্গে ওই তিন তরুণের পরিবারের কাছ থেকে নেওয়া হয় মুক্তিপণ। একপর্যায়ে তাঁরা মারা গেছেন ভেবে পাচারকারীরা তাঁদের লিবিয়ার মরুভূমিতে ফেলে রেখে চলে যান। সেখান থেকে তাঁদের মৃতপ্রায় অবস্থায় কয়েকজন বাংলাদেশি শ্রমিক খুঁজে পান এবং আশ্রয় ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সকালে সাগর, তানজির ও আলমগীরের সঙ্গে লিবিয়া দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহায়তায় দেশে ফেরেন লিবিয়ায় আটকে পড়া আরও ১৪১ জন বাংলাদেশি।
এ ঘটনায় মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে ঢাকায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে, যার মধ্যে একটির তদন্ত পরিচালনা করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এরই মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন দুই মানব পাচারকারী।
মানব পাচারের শিকার তানজির শেখ বলেন, ‘লিবিয়ায় আমাদের দিনের পর দিন বেঁধে রাখত, লোহার রড দিয়ে পেটাত। নির্যাতনের ভিডিও আমাদের পরিবারকে পাঠিয়ে মুক্তিপণ নিয়েছে। মারা গেছি ভেবে তারা আমাদের মরুভূমিতে ফেলে রেখে গিয়েছিল। বেঁচে কোনো দিন দেশে ফিরতে পারব, তা ভাবিনি।’
ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সহযোগিতা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাগর, তানজির ও আলমগীর যখন লিবিয়ায় ছিলেন, সে সময় তাঁদের পরিবার তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনতে যোগাযোগ করেছিল ব্র্যাকের সঙ্গে।
পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে ব্র্যাক, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ট্রাফিকিং ইন পারসনস (টিআইপি) দপ্তর, আইওএমের ওয়াশিংটনের দপ্তর ও ইন্টারন্যাশনাল জাস্টিস মিশনের (আইজেএম) সমন্বিত প্রচেষ্টায় এই তিন তরুণকে লিবিয়ায় সেফ হোমে স্থানান্তর করা হয়।
আইনি জটিলতা কাটিয়ে ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে তাঁদের প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হয়। এই প্রক্রিয়ায় প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড, আইওএমের লিবিয়া মিশন এবং লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ব্র্যাকের সহযোগী পরিচালক (মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম অ্যান্ড ইয়ুথ প্ল্যাটফর্ম) শরিফুল হাসান বলেন, ইউরোপে পাঠানোর লোভ দেখিয়ে যাঁদের লিবিয়া নেওয়া হয়, তাঁদের সবাইকে ইতালিতে ভালো চাকরির কথা বললেও তাঁরা কিন্তু চাকরি পান না। উল্টো অধিকাংশকেই লিবিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পে বন্দী রেখে শারীরিক নির্যাতন করা হয়।
এরপর তাঁদের জিম্মি করে পরিবারের কাছ থেকে অর্থ আদায় করা হয়। এত কিছুর পরও ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে বাংলাদেশের মানুষের ইউরোপের স্বপ্নে লিবিয়া যাওয়ার এই প্রবণতা থামছে না।
ব্র্যাকের মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের ম্যানেজার আল আমিন নয়ন বলেন, ‘তিন বাংলাদেশি মানব পাচার সার্ভাইভারের প্রত্যাবাসনের জন্যে আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাফিকিং ইন পারসনস হিরো নেটওয়ার্কের সহায়তা নিয়েছি। গত ২৫ জুন মানব পাচারের শিকার আরও দুই বাংলাদেশিকে ব্র্যাক ও টিআইপি হিরো নেটওয়ার্কের সহায়তায় দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।’
বিদেশফেরতদের জরুরি সহায়তা দিতে গত আট বছর ধরে কাজ করছে ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টার।
সিভিল অ্যাভিয়েশন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ, প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক, এপিবিএনসহ সবার সহযোগিতায় গত আট বছরে ৩৭ হাজারের বেশি মানুষকে নানা ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে। শুধু ২০২৪ সালেই ৪০ জন প্রবাসীকে বিশ্বের নানা দেশ থেকে উদ্ধার করা হয়।
ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের ম্যানেজার ও মানব পাচারবিরোধী লড়াইয়ে ভূমিকা রেখে যুক্তরাষ্ট্রের টিআইপি হিরো-২০২৪ পুরস্কারে ভূষিত আল-আমিন নয়ন, মালয়েশিয়া থেকে ফেরত আসা রায়হান কবিরসহ একটি টিম এই কাজে যুক্ত রয়েছেন।
প্রবাসে সংকটে রয়েছেন—এমন যে কেউ বা তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ব্র্যাক মাইগ্রেশন ওয়েলফেয়ার সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
২৪ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে