জীবনধারা

২৪৪১১৩৯–এ ফোন করে বেলা বোসকে চাকরি পাওয়ার খবর দিতে চেয়েছিলেন অঞ্জন দত্ত। গানের বিষয়টা ছিল, সোনার হরিণের মতো চাকরি পেলেই হয়তো প্রেমিকার সঙ্গে সারাটা জীবন কাটানোর মতো রসদ মিলবে।

কারও কারও তো এক কাপ চায়ে চুমুক দেওয়া ছাড়া সকালই হয় না। ছুটির দিনে ঘুম ভেঙেছে ধোঁয়া ওঠা এক কাপ চায়ের সুঘ্রাণে। সকালের নাশতা সেরে আরও এক কাপ চা। বিকেল গড়াতেই মোড়ের চায়ের দোকানে না বসলে ঠিক যেন আড্ডাটা জমে না। তর্ক জমে ওঠে চায়ের কাপের টুং টাং আওয়াজে।

খসে পড়া পাখির পালক কুড়িয়েছেন কখনো? নীল-সবুজের স্বপ্নিল ময়ূরের পালক বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখার দিনগুলোর কথা মনে আছে? দুদিন পর পরই পাতা উল্টে পরখ করা—একখানা ময়ূরের পালক থেকে নতুন পালক গজাল কি না। সত্য়-মিথ্য়ে যাচাই না করে নতুন পালকের আশায় বুক

পালংশাক ১ আঁটি, মসুর ডাল আধা কাপ, আস্ত জিরা ও হলুদগুঁড়ো আধা চা-চামচ করে, পেঁয়াজকুচি সামান্য, থেঁতলানো রসুন ৩ কোয়া, কাঁচা মরিচ ৪টি, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো। এই রান্নায় পালংশাকের বদলে পুঁইশাকও ব্যবহার করা যায়। 

‘খদ্দর পরে ভদ্দর লোক’ পুরোনো মানুষদের মুখে মুখে এ রকম বহু কথা শোনা যায় খাদি নিয়ে। হাতে কাটা মোটা সুতায় এক বিশেষ বুননে তৈরি খাদি বা খদ্দরের পাঞ্জাবি আর চাদর ছিল একসময়কার আভিজাত্যের অন্য নাম। সময় বদলেছে। এখন খাদি দিয়ে...

সকালের সূর্য যখন রক্তিম আভা নিয়ে পুব আকাশে উঁকিঝুঁকি দেয়, ঠিক তখনই রাজবাড়ির প্রতিচ্ছবি জ্বলজ্বল করে পরিখার টলটলে পানিতে। সবুজ ঐশ্বর্যে মোড়ানো এই প্রকৃতি মুখরিত হয় হাজারো পাখির কলকাকলিতে। মন্দির থেকে ভেসে আসে শঙ্খের

বোহেমিয়ান বা বোহো স্টাইল সারা বিশ্বের শিল্প-সংস্কৃতি আর শৈলী থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তৈরি হওয়া একটি লাইফস্টাইল। জিপসি কিংবা যাযাবর শ্রেণির জনগোষ্ঠীর স্বতঃস্ফূর্ত যে জীবনযাপন-প্রক্রিয়া, বোহো স্টাইল মূলত সেটাই।

সকালে বের হওয়ার জন্য তৈরি হওয়ার সময় দেখলেন আকাশ ঘন কালো, বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে। আবার হুট করে রোদও উঠে গেল। বাইরে যাওয়ার সময় গয়না না থাকলে ঠিক মানায় না।

‘তেলা মাথায় তেল দেওয়া’ কিংবা ‘তেল তেলে চেহারা’র মতো প্রবাদ আছে আমাদের সমাজে। এসব প্রবাদ থেকেই বোঝা যায়, আমাদের পাত ভরা থাকে তেল কইয়ে কিংবা ছাঁকা তেলে ভাজা পাকা রুই বা ইলিশের পেটিতে। কিন্তু প্রসঙ্গ যখন ‘দুর্মূল্যের বাজার’, তখন কপালে চিন্তার ভাঁজ না পড়ে যায় না।

আকাশের মন খারাপ হচ্ছে ইদানীং, হোক। আকাশ মন খারাপ করলেই আমাদের মন ভালো হয়ে যায়। যখন তার মুখ ঘন কালো, বুকের ভেতর কোনো এক অব্যক্ত কষ্টগাঁথা গর্জে গর্জে ওঠে, নীলচে সবুজ মর্ত্যবাসী আমরা তখন খুশিতে বাকবাকুম করে উঠি।

বান্দরবানের আলীকদমে অবস্থিত মিরিঞ্জা রেঞ্জের একটি পাহাড় মারাইথং। পথে খাঁড়া ঢালে দেখা মিলবে পাহাড়ি পল্লি আর পর্যটকদের জন্য বানিয়ে রাখা টং দোকান। চূড়ায় উঠলেই নয়নজুড়ানো সৌন্দর্য। এখানে সূর্য ওঠে অপরূপ সৌন্দর্যে।

বাংলার বেহুলা আর ট্রয়ের হেলেনের গল্প আমাদের কাছে এসেছে কেন? গুণের জন্য তো বটেই। বড় কারণ রূপ। দুজনই ছিলেন রূপবতী। তাঁদের চুল, ত্বক, দাঁত, চোখের বর্ণনা যা দেওয়া হয়েছে, তা অসাধারণ।

বৈশাখের শেষের দিকে চলে এসেছি আমরা। মাঝে মাঝে ঝড়-বৃষ্টি হলেও, ঝাঁজালো গরম থেকেই যাচ্ছে। এই গরমে ঝামেলা হয় যন্ত্রপাতিতেও। গরমে আমরা যেমন নিজেদের সুস্থ ও হাইড্রেটেড রাখার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলি, তেমনি গরমকালে গাড়ির যত্নেও বিশষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।

মায়ের জন্য ভালোবাসা প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তের। প্রতিদিন ছোট ছোট কিছু কাজের মধ্য দিয়ে প্রকাশ করুন মায়ের প্রতি আপনার ভালোবাসা। সংসারের একটু দায়িত্ব বুঝে নেওয়া, প্রতিদিনের কাজে মাকে একটু সাহায্য করা, মায়ের স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখা কিংবা মায়ের ওষুধের বাক্সটা গুছিয়ে রাখার মতো ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে ‘ভ

খুবই স্মার্ট এই হেয়ারস্টাইলটি মানিয়ে যাবে অফিস কিংবা ক্লাসের জন্য। এভাবে চুল বেঁধে বের হলে বন্ধুবান্ধব, কলিগ কিংবা কে জানে হয়তো পথেঘাটের অপরিচিত জনেরাও আপনার তারিফ করে বসবেন।

চলছে বৈশাখ মাস। সময় এখন কাঁচা আমের। সুস্বাদু খাবার তৈরিতে এর জুড়ি নেই। চারজন রন্ধনশিল্পীর রেসিপি  নিয়ে আজকের বিশেষ আয়োজন। 

ঈদের কেনাকাটা প্রায় শেষ। এই শেষ মুহূর্তে ঘরের ভেতরটা কীভাবে সাজাবেন ভেবেছেন কি? বসার কিংবা শোওয়ার ঘরে রাখতে পারেন তাজা ফুলের তোড়া। এটি ঈদের দিন আপনার ঘর রাখবে সতেজ ও সুরভিত। বসার ঘরের কোনায়, টি-টেবিলের মাঝ বরাবর, খাবার টেবিলের এক কোনায়...