স্লিক হাই পনিটেইল
খুবই স্মার্ট এই হেয়ারস্টাইলটি মানিয়ে যাবে অফিস কিংবা ক্লাসের জন্য। এভাবে চুল বেঁধে বের হলে বন্ধুবান্ধব, কলিগ কিংবা কে জানে হয়তো পথেঘাটের অপরিচিত জনেরাও আপনার তারিফ করে বসবেন। স্লিক হাই পনিটেইল করতে হলে প্রথমে ঝুঁটি বাঁধায় দিকে চুল ব্লো ড্রাই করে নিতে হবে। এরপর একটা স্ক্রাঞ্জি বা চুলের ব্যান্ড দিয়ে খুব টাইট করে উঁচু একটা ঝুঁটি করে নিতে হবে। চাইলে ঝুঁটি থেকে একগোছা চুল নিয়ে গোল করে মুড়ে দিয়ে ঢেকে ফেলতে পারেন চুলের ব্যান্ডখানা। এরপর হেয়ার স্প্রে দিয়ে কপালের দিকের আলগা চুল সব আটকে নিতে হবে। ব্যস, আপনার স্লিক হাই পনিটেইল রেডি।
টপ নট বান
গরমের দিনে অনেকেরই অস্বস্তির কারণ হতে পারে বড় চুল। ঝটপট ও খুব কম পরিশ্রমে তাদের জন্য সমাধান হতে পারে টপ নট বান হেয়ারস্টাইল। সুন্দর এ হেয়ারস্টাইলটি গ্রীষ্মের দাবদাহে আপনার প্রিয় হেয়ারস্টাইলও হয়ে উঠতে পারে। একটা ইলাস্টিক ব্যান্ড, কয়েকটি ববি পিনে নিমেষেই তৈরি হয়ে যাবে চমৎকার এ হেয়ারস্টাইল। টপ নট বান করতে প্রথমে সব চুল জড়ো করে উঁচু করে ঝুঁটি বেঁধে নিতে হবে। তারপর চুল দুই ভাগ করে প্রতিটি ভাগই মুড়ে নিতে হবে গোড়ার সঙ্গে। মোড়ানোর পরে ববি পিন দিয়ে সুন্দর করে আটকে নিতে হবে চুলের শেষভাগ। এতেই হেয়ারস্টাইল রেডি।
হাফ আপ, হাফ ডাউন
কোঁকড়া ও ঢেউখেলানো চুল নিয়ে যতই কাব্য করা হোক না কেন, এ ধরনের চুলে ইচ্ছেমতো লুক তৈরি করা কষ্টকর। গরমের দিনে এ ধরনের চুল নিয়ে সত্যি খানিক সমস্যাই হয়। যাঁদের কোঁকড়া ও ঢেউখেলানো চুল, তাঁদের জন্য এই হাফ আপ, হাফ ডাউন বা আধা উঁচু আধা নিচু হেয়ারস্টাইলটি একটি আদর্শ লুক। এটি যেকোনো ধরনের পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যাবে অনায়াসে। প্রথমে চুলগুলো ওপর-নিচ দুই ভাগে ভাগ করুন। তারপর ওপরের ভাগ দিয়ে উঁচু করে পনিটেইল বেঁধে নিন বা টপ নট বান করে নিন। আবার ওপরের দুই পাশের চুল বেঁধেও নিতে পারেন। নিচের চুল ছেড়ে রাখুন।
রোপ ব্রেইড পনিটেইল
যাঁরা ঝুঁটি বাঁধতে পছন্দ করেন না, তাঁদের জন্য সুন্দর এই বিনুনি হতে পারে একটি ভালো বিকল্প। প্রথমে আপনার চুলগুলো জড়ো করে উঁচু করে একটা পনিটেইল বেঁধে নিন। আপনার পনিটেইল দুটি সমান ভাগে ভাগ করুন এবং উভয় ভাগ বাঁ দিকে মোচড় দিন। এবার ডান দিকের ভাগটি ক্রমেই বাঁয়ের অংশটির ওপর মুড়তে থাকুন, যাতে করে দড়ির মোচড়ের মতো দেখায় কিছুটা। অংশটি মোড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে হাত অদলবদল করুন, যাতে আপনি বিনুনিতে টান রাখতে পারেন। পনিটেইলের শেষ প্রান্তে না পৌঁছানো পর্যন্ত ভাগগুলোকে বাঁ দিকে মুচড়ে ডান দিকের ওপর মুড়তে থাকুন। শেষমেশ একটি ইলাস্টিক ব্যান্ড দিয়ে আটকে নিন। হয়ে গেল রোপ ব্রেইড পনিটেইল।
বাবল পনিটেইল
চুল বাঁধায় স্টাইলে নতুনত্ব আনতে চাইলে এই ক্রিয়েটিভ হেয়ারস্টাইলটি করে দেখতে পারেন। সাধারণ কিন্তু সুন্দর এই চুল বাঁধার ধরন আপনার চেহারায় এনে দেবে নতুনত্ব। আপনার লুকটাই বদলে যাবে কিছুটা হলেও। এ জন্য প্রথমে উঁচু একটি পনিটেইল বেঁধে নিয়ে তারপরে চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী নির্দিষ্ট বিরতিতে কয়েকটি ইলাস্টিক লাগিয়ে দিতে হবে। এবার ইলাস্টিকের মাঝের ভাগগুলো হালকা টেনে দিয়ে গোলাকার বাবলের মতো আকার আনার চেষ্টা করতে হবে। আকার পেলেই তৈরি হয়ে যাবে বাবল পনিটেইল।
স্লিক হাই পনিটেইল
খুবই স্মার্ট এই হেয়ারস্টাইলটি মানিয়ে যাবে অফিস কিংবা ক্লাসের জন্য। এভাবে চুল বেঁধে বের হলে বন্ধুবান্ধব, কলিগ কিংবা কে জানে হয়তো পথেঘাটের অপরিচিত জনেরাও আপনার তারিফ করে বসবেন। স্লিক হাই পনিটেইল করতে হলে প্রথমে ঝুঁটি বাঁধায় দিকে চুল ব্লো ড্রাই করে নিতে হবে। এরপর একটা স্ক্রাঞ্জি বা চুলের ব্যান্ড দিয়ে খুব টাইট করে উঁচু একটা ঝুঁটি করে নিতে হবে। চাইলে ঝুঁটি থেকে একগোছা চুল নিয়ে গোল করে মুড়ে দিয়ে ঢেকে ফেলতে পারেন চুলের ব্যান্ডখানা। এরপর হেয়ার স্প্রে দিয়ে কপালের দিকের আলগা চুল সব আটকে নিতে হবে। ব্যস, আপনার স্লিক হাই পনিটেইল রেডি।
টপ নট বান
গরমের দিনে অনেকেরই অস্বস্তির কারণ হতে পারে বড় চুল। ঝটপট ও খুব কম পরিশ্রমে তাদের জন্য সমাধান হতে পারে টপ নট বান হেয়ারস্টাইল। সুন্দর এ হেয়ারস্টাইলটি গ্রীষ্মের দাবদাহে আপনার প্রিয় হেয়ারস্টাইলও হয়ে উঠতে পারে। একটা ইলাস্টিক ব্যান্ড, কয়েকটি ববি পিনে নিমেষেই তৈরি হয়ে যাবে চমৎকার এ হেয়ারস্টাইল। টপ নট বান করতে প্রথমে সব চুল জড়ো করে উঁচু করে ঝুঁটি বেঁধে নিতে হবে। তারপর চুল দুই ভাগ করে প্রতিটি ভাগই মুড়ে নিতে হবে গোড়ার সঙ্গে। মোড়ানোর পরে ববি পিন দিয়ে সুন্দর করে আটকে নিতে হবে চুলের শেষভাগ। এতেই হেয়ারস্টাইল রেডি।
হাফ আপ, হাফ ডাউন
কোঁকড়া ও ঢেউখেলানো চুল নিয়ে যতই কাব্য করা হোক না কেন, এ ধরনের চুলে ইচ্ছেমতো লুক তৈরি করা কষ্টকর। গরমের দিনে এ ধরনের চুল নিয়ে সত্যি খানিক সমস্যাই হয়। যাঁদের কোঁকড়া ও ঢেউখেলানো চুল, তাঁদের জন্য এই হাফ আপ, হাফ ডাউন বা আধা উঁচু আধা নিচু হেয়ারস্টাইলটি একটি আদর্শ লুক। এটি যেকোনো ধরনের পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যাবে অনায়াসে। প্রথমে চুলগুলো ওপর-নিচ দুই ভাগে ভাগ করুন। তারপর ওপরের ভাগ দিয়ে উঁচু করে পনিটেইল বেঁধে নিন বা টপ নট বান করে নিন। আবার ওপরের দুই পাশের চুল বেঁধেও নিতে পারেন। নিচের চুল ছেড়ে রাখুন।
রোপ ব্রেইড পনিটেইল
যাঁরা ঝুঁটি বাঁধতে পছন্দ করেন না, তাঁদের জন্য সুন্দর এই বিনুনি হতে পারে একটি ভালো বিকল্প। প্রথমে আপনার চুলগুলো জড়ো করে উঁচু করে একটা পনিটেইল বেঁধে নিন। আপনার পনিটেইল দুটি সমান ভাগে ভাগ করুন এবং উভয় ভাগ বাঁ দিকে মোচড় দিন। এবার ডান দিকের ভাগটি ক্রমেই বাঁয়ের অংশটির ওপর মুড়তে থাকুন, যাতে করে দড়ির মোচড়ের মতো দেখায় কিছুটা। অংশটি মোড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে হাত অদলবদল করুন, যাতে আপনি বিনুনিতে টান রাখতে পারেন। পনিটেইলের শেষ প্রান্তে না পৌঁছানো পর্যন্ত ভাগগুলোকে বাঁ দিকে মুচড়ে ডান দিকের ওপর মুড়তে থাকুন। শেষমেশ একটি ইলাস্টিক ব্যান্ড দিয়ে আটকে নিন। হয়ে গেল রোপ ব্রেইড পনিটেইল।
বাবল পনিটেইল
চুল বাঁধায় স্টাইলে নতুনত্ব আনতে চাইলে এই ক্রিয়েটিভ হেয়ারস্টাইলটি করে দেখতে পারেন। সাধারণ কিন্তু সুন্দর এই চুল বাঁধার ধরন আপনার চেহারায় এনে দেবে নতুনত্ব। আপনার লুকটাই বদলে যাবে কিছুটা হলেও। এ জন্য প্রথমে উঁচু একটি পনিটেইল বেঁধে নিয়ে তারপরে চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী নির্দিষ্ট বিরতিতে কয়েকটি ইলাস্টিক লাগিয়ে দিতে হবে। এবার ইলাস্টিকের মাঝের ভাগগুলো হালকা টেনে দিয়ে গোলাকার বাবলের মতো আকার আনার চেষ্টা করতে হবে। আকার পেলেই তৈরি হয়ে যাবে বাবল পনিটেইল।
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
১০ মিনিট আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
১৭ মিনিট আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
২৫ মিনিট আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
৩০ মিনিট আগে