ফিচার ডেস্ক
যতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
সৌদি আরবের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় তাবুক প্রদেশে গড়ে উঠছে নিওম। লোহিতসাগরের ধারে ১২টি ছোট ছোট শহর নিয়ে তৈরি এই নগরীর পার্বত্য ও উপত্যকা এলাকাতেও থাকবে একাধিক শহর। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের এই প্রকল্প বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল এবং প্রযুক্তিনির্ভর নগরী হতে চলেছে।
যুবরাজ সালমানের আশা, নিওম একদিন সৌদি আরবে বিলিয়ন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ আনতে পারবে এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বিশ্বের বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্রগুলোর তালিকায় যুক্ত হয়েছে নিওমের বিলাসবহুল দ্বীপ সিনদালা। এই দ্বীপ অতিথিদের প্রায় সব ধরনের সুবিধা দেবে। মনোরম আবহাওয়া, নীল জলরাশি আর আধুনিক স্থাপত্যের মেলবন্ধনে সিনদালা হয়ে উঠবে পর্যটকদের অন্যতম ভ্রমণ গন্তব্য।
বিলাসবহুল বিশ্রামের ঠিকানা
প্রায় ৮ লাখ ৪০ হাজার বর্গমিটার আয়তনের দ্বীপ সিনদালা। এখানে রয়েছে অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে দৃষ্টিনন্দন ৪৪০টি রুম, ৮৮টি ভিলা এবং ২১৮টি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট। ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এই দ্বীপ বিলাসিতা ও স্বাচ্ছন্দ্যের মেলবন্ধন। মিশেলিন শেফদের তৈরি অনন্য স্বাদের খাবার এবং লুকা দিনির নকশায় নির্মিত স্থাপত্যশৈলী সিনদালাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।
বিশ্বের ইয়টপ্রেমীদের নতুন কেন্দ্র
বিলাসবহুল ইয়টে চড়ে সমুদ্রে ঘুরে বেড়ানোর নেশা অনেক পর্যটকের। তাঁদের জন্য স্বপ্নের গন্তব্য হতে চলেছে সিনদালা। দ্বীপটির ৮৬ বার্থের মেরিনা এবং সুপার ইয়টের জন্য সংরক্ষিত ৭৫টি অতিরিক্ত অফশোর বয়া রয়েছে। এর পুরো ব্যবস্থা এই দ্বীপকে বিশ্বের অন্যতম সেরা ইয়টিং কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারবে।
সংস্কৃতি ও বিনোদনের মিলনমেলা
সিনদালা শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নয়, এটি হবে সংস্কৃতি ও বিনোদনের মিলনমেলা। দ্বীপটিতে অনুষ্ঠিত হবে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উৎসব, রোমাঞ্চকর ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং সামাজিক অনুষ্ঠান। দর্শনার্থীরা উপভোগ করতে পারবেন বিশ্বমানের রেস্তোরাঁ, বিশেষ শপিং অভিজ্ঞতা এবং পানির নিচের বৈচিত্র্যময় জগৎ।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধুনিক স্থাপত্যের মেলবন্ধন
নিওমের প্রথম বাস্তব রূপকল্প হিসেবে সিনদালা আধুনিক স্থাপত্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব সমন্বয়। লুকা দিনি ডিজাইন অ্যান্ড আর্কিটেকচারের পরিকল্পনায় নির্মিত এই দ্বীপে রয়েছে বিশ্বমানের রেস্তোরাঁ, হোটেল এবং অবিস্মরণীয় সব ভেন্যু। আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব সংমিশ্রণে সিনদালা হয়ে উঠেছে সত্যিকারের এক স্বপ্নের দ্বীপ।
যাঁরা সমুদ্র, বিলাসিতা এবং আধুনিক স্থাপত্যের মিশ্রণে এক স্বপ্নময় ভ্রমণ খুঁজছেন, তাঁদের জন্য নিঃসন্দেহে সিনদালা হবে সেরা গন্তব্য। এই দ্বীপ বিশ্ব পর্যটনে এক নতুন মাত্রা যোগ করবে এবং ভবিষ্যতের ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণের এক অনন্য কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে।
সূত্র: অফিশিয়াল ওয়েবসাইট নিওম
যতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
সৌদি আরবের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় তাবুক প্রদেশে গড়ে উঠছে নিওম। লোহিতসাগরের ধারে ১২টি ছোট ছোট শহর নিয়ে তৈরি এই নগরীর পার্বত্য ও উপত্যকা এলাকাতেও থাকবে একাধিক শহর। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের এই প্রকল্প বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল এবং প্রযুক্তিনির্ভর নগরী হতে চলেছে।
যুবরাজ সালমানের আশা, নিওম একদিন সৌদি আরবে বিলিয়ন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ আনতে পারবে এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বিশ্বের বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্রগুলোর তালিকায় যুক্ত হয়েছে নিওমের বিলাসবহুল দ্বীপ সিনদালা। এই দ্বীপ অতিথিদের প্রায় সব ধরনের সুবিধা দেবে। মনোরম আবহাওয়া, নীল জলরাশি আর আধুনিক স্থাপত্যের মেলবন্ধনে সিনদালা হয়ে উঠবে পর্যটকদের অন্যতম ভ্রমণ গন্তব্য।
বিলাসবহুল বিশ্রামের ঠিকানা
প্রায় ৮ লাখ ৪০ হাজার বর্গমিটার আয়তনের দ্বীপ সিনদালা। এখানে রয়েছে অত্যাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে দৃষ্টিনন্দন ৪৪০টি রুম, ৮৮টি ভিলা এবং ২১৮টি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট। ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এই দ্বীপ বিলাসিতা ও স্বাচ্ছন্দ্যের মেলবন্ধন। মিশেলিন শেফদের তৈরি অনন্য স্বাদের খাবার এবং লুকা দিনির নকশায় নির্মিত স্থাপত্যশৈলী সিনদালাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলবে।
বিশ্বের ইয়টপ্রেমীদের নতুন কেন্দ্র
বিলাসবহুল ইয়টে চড়ে সমুদ্রে ঘুরে বেড়ানোর নেশা অনেক পর্যটকের। তাঁদের জন্য স্বপ্নের গন্তব্য হতে চলেছে সিনদালা। দ্বীপটির ৮৬ বার্থের মেরিনা এবং সুপার ইয়টের জন্য সংরক্ষিত ৭৫টি অতিরিক্ত অফশোর বয়া রয়েছে। এর পুরো ব্যবস্থা এই দ্বীপকে বিশ্বের অন্যতম সেরা ইয়টিং কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারবে।
সংস্কৃতি ও বিনোদনের মিলনমেলা
সিনদালা শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নয়, এটি হবে সংস্কৃতি ও বিনোদনের মিলনমেলা। দ্বীপটিতে অনুষ্ঠিত হবে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উৎসব, রোমাঞ্চকর ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং সামাজিক অনুষ্ঠান। দর্শনার্থীরা উপভোগ করতে পারবেন বিশ্বমানের রেস্তোরাঁ, বিশেষ শপিং অভিজ্ঞতা এবং পানির নিচের বৈচিত্র্যময় জগৎ।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধুনিক স্থাপত্যের মেলবন্ধন
নিওমের প্রথম বাস্তব রূপকল্প হিসেবে সিনদালা আধুনিক স্থাপত্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব সমন্বয়। লুকা দিনি ডিজাইন অ্যান্ড আর্কিটেকচারের পরিকল্পনায় নির্মিত এই দ্বীপে রয়েছে বিশ্বমানের রেস্তোরাঁ, হোটেল এবং অবিস্মরণীয় সব ভেন্যু। আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রাকৃতিক পরিবেশের অপূর্ব সংমিশ্রণে সিনদালা হয়ে উঠেছে সত্যিকারের এক স্বপ্নের দ্বীপ।
যাঁরা সমুদ্র, বিলাসিতা এবং আধুনিক স্থাপত্যের মিশ্রণে এক স্বপ্নময় ভ্রমণ খুঁজছেন, তাঁদের জন্য নিঃসন্দেহে সিনদালা হবে সেরা গন্তব্য। এই দ্বীপ বিশ্ব পর্যটনে এক নতুন মাত্রা যোগ করবে এবং ভবিষ্যতের ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণের এক অনন্য কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে।
সূত্র: অফিশিয়াল ওয়েবসাইট নিওম
কোথাও নেই কোনো ইট-পাথরের রাস্তা। চারপাশে শুধু থইথই পানি। সেই পানির বুকেই গড়ে উঠেছে বসতি—পুরো একটি গ্রাম। ঘরবাড়ি, দোকানপাট, স্কুল, উপাসনালয়—সবই আছে সেই গ্রামে। কিন্তু পানির ওপর! মোটরগাড়ি নেই, নেই বাহারি মোটরবাইক। ফলে শব্দদূষণ নেই। আর নেই দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়ার বুকে অ
১১ ঘণ্টা আগে‘শক্ত মনের মানুষ’ বলে একটি কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। কিন্তু সেই মানুষের বৈশিষ্ট্য কী? আর করেই বা কী? খেয়াল করলে দেখবেন, সেই মানুষ সাফল্যে খুব বেশি উচ্ছ্বাস দেখায় না, ব্যর্থতায় কারও কাছে সহানুভূতি চায় না, শোকে কাতর হয় না, প্রায় সব দায়িত্ব নীরবে পালন করে, কোনো কাজে অজুহাত দেখায় না ইত্যাদি।
১২ ঘণ্টা আগেরোজ লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে ঠোঁটের রং স্বাভাবিক গোলাপি থাকে না। লিপস্টিক ভালোভাবে না তুললে বা এটির মান ভালো না হলেও ঠোঁটের রং কালচে হয়ে যেতে পারে। ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে একে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতে কিছু ঘরোয়া টিপস মেনে চলতে পারেন। এতে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে। সেই সঙ্গে ঠোঁটে ফিরবে গোলাপি আভা।
১৩ ঘণ্টা আগেবাজারে এখন যেসব সবজি পাওয়া যাচ্ছে, তার মধ্য়ে পটোল আর ঢ্যাঁড়স বলতে গেলে দু-এক দিন পরপরই কিনছেন প্রায় সবাই। কিন্তু সব সময় কি এগুলোর ভাজা আর তরকারি খেতে ভালো লাগে? মাঝেমধ্যে একটু ভিন্ন কায়দায় রান্না করলে এসব সবজিও একঘেয়ে অবস্থা কাটিয়ে হয়ে উঠতে পারে মুখরোচক।
১৭ ঘণ্টা আগে