Ajker Patrika

শান্তর হেঁটে বিশ্বভ্রমণের ৬০০ দিন

মোস্তাফিজ মিঠু, ঢাকা
ঢাকা থেকে ২০২৪ সালের ২২ মার্চ হেঁটে বিশ্বভ্রমণ শুরু করেছিলেন সাইফুল ইসলাম শান্ত। ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা থেকে ২০২৪ সালের ২২ মার্চ হেঁটে বিশ্বভ্রমণ শুরু করেছিলেন সাইফুল ইসলাম শান্ত। ছবি: সংগৃহীত

এ ঘটনাটি প্রায় গল্পের মতোই শোনায় যে, বাংলাদেশের এক তরুণ হেঁটে বিশ্বভ্রমণ করছেন! গল্প নয়, এটি সত্যি ঘটনা। ঢাকা থেকে ২০২৪ সালের ২২ মার্চ হেঁটে বিশ্বভ্রমণ শুরু করেন সাইফুল ইসলাম শান্ত। গতকাল ১১ নভেম্বর তাঁর এই যাত্রা পৌঁছাল ৬০০তম দিনে। বিভিন্ন দেশ ঘুরে তিনি এখন রয়েছেন ইন্দোনেশিয়ায়। বাংলাদেশের বাইরে তিনি ইতিমধ্যে হেঁটে ভ্রমণ করেছেন ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুর।

এ বিশেষ দিনটিতে আমরা যোগাযোগ করেছিলাম শান্তর সঙ্গে। প্রথমেই তিনি বললেন, ‘কীভাবে এত দ্রুত সময় কেটে গেল, বুঝতেই পারিনি। অচেনা দেশ, অচেনা মানুষ এবং অজানা পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে চলতে গিয়ে অনেক চ্যালেঞ্জ এসেছে। তবে প্রতিটি চ্যালেঞ্জ আমাকে নতুন অভিজ্ঞতা দিয়েছে। আমি আরও পরিণত হয়েছি।’

হেঁটে বিশ্বভ্রমণে বেরিয়ে যেসব দেশে স্থলসীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি, সেসব দেশে তিনি প্রবেশ করেছিলেন ফেরি বা ফ্লাইটে। এরপর নির্দিষ্ট দেশটির ভেতরে হেঁটে ভ্রমণ করেছেন। শান্তর এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা ভিসা পাওয়া। এ ঘটনা তাঁর ভ্রমণের গতিকে অনেক সময় ধীর করে দিয়েছে।

প্রস্তুতিকে সহজ করেছে ম্যারাথন

শান্ত একজন প্রতিভাবান অ্যাথলেট। তিনি টাটা স্টিল ২৫ হাজার কিলোমিটার ম্যারাথন, দার্জিলিং হিল ম্যারাথন, ঢাকা হাফ ম্যারাথন, বিগ বাংলা হাফ ম্যারাথন, জিনিয়াস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস ভার্চুয়াল রানসহ অসংখ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ম্যারাথনে অংশগ্রহণ নিয়েছিলেন। ডেয়ার টু স্টেয়ার চ্যালঞ্জের মতো কঠিন সিঁড়ি দৌড়েও অংশ নিয়েছেন তিনি। তাঁর ধৈর্য, প্রস্তুতি ও মনোবল এসব প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আরও দৃঢ় হয়েছে। তবে এখানেই শেষ নয়। সমুদ্র ও নদীতে সাঁতার কাটার পাশাপাশি তিতাস নদীতে একটানা ৫ কিলোমিটার সাঁতারও কেটেছেন শান্ত।

ইন্দোনেশিয়ার কাবুপাতেন প্রোবোলিংগোতে শান্ত। ছবি: সংগৃহীত
ইন্দোনেশিয়ার কাবুপাতেন প্রোবোলিংগোতে শান্ত। ছবি: সংগৃহীত

ভ্রমণের মুহূর্ত রেকর্ড

শান্ত তাঁর হাঁটার মুহূর্ত স্ট্রাভা ও পোলার স্টেপ অ্যাপের মাধ্যমে রেকর্ড করছেন। এই অ্যাপগুলো তিনি দৈনিক কত কিলোমিটার হেঁটেছেন, কোন পথে হেঁটেছে—এসব ডেটা লাইভ রেকর্ড করে। যে কেউ চাইলে এই অ্যাপের মাধ্যমে তাঁর ভ্রমণের ইতিহাস দেখে নিতে পারেন। এটি শুধু হিসাব রাখার জন্য নয়, এর মাধ্যমে শান্ত নিজের ভ্রমণের ছাপ রেখে যেতে চান।

বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে অভিজ্ঞতা

বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে ভ্রমণে চ্যালেঞ্জের কথা প্রায় সব পর্যটকের কাছ থেকেই শোনা যায়। দিন দিন বিষয়টি আরও অবনতির দিকে যাচ্ছে। এ নিয়ে বেশ ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে শান্তকে। ভিসা প্রসেসিং থেকে শুরু করে, সীমান্ত পার হওয়া পর্যন্ত নানা ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁকে। ট্যুরিস্ট ভিসায় গিয়ে ওভারস্টে বা নির্দিষ্ট সময়ের বেশি থাকার কারণে দিন দিন বিদেশভ্রমণ আরও কঠিন হয়ে উঠছে। শান্ত বলেন, ‘বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে ভ্রমণ করা খুবই কঠিন। পাসপোর্টের এমন দুর্নাম কিন্তু নিজে নিজে হয়নি, আমরাই করেছি। ট্যুরিস্ট ভিসায় গিয়ে অনেকে থেকে যান, সে কারণে এই অবস্থা।’

সবার প্রতি কৃতজ্ঞ

শান্তর এই যাত্রা একার পক্ষে সম্ভব হয়নি। অসংখ্য মানুষের সহায়তা, অতিথিপরায়ণতা এবং বন্ধুদের সহযোগিতা ছাড়া এটি সম্ভব হতো না বলে জানান তিনি। শান্ত বলেন, ‘আমার এ যাত্রার প্রতিটি মুহূর্তে অসংখ্য মানুষের অবদান রয়েছে। বিভিন্ন সময় এমন মানুষের সহযোগিতা আমি পেয়েছি, যেটি আরও সাহস জুগিয়েছে। সবার কাছে আমি কৃতজ্ঞ।’

দেশে প্রস্তুতি

বাংলাদেশ থেকে ভারত পর্যন্ত ১ হাজার ৫০০ কিলোমিটার হেঁটেছেন শান্ত। দেশের সব জেলা মিলিয়ে হেঁটেছেন ৩ হাজার কিলোমিটার। কুমিল্লা থেকে বাংলাবান্ধা পর্যন্ত হেঁটেছেন ১ হাজার কিলোমিটার। ১০০ কিলোমিটার ও ৭১ কিলোমিটার পথ হেঁটেছেন ২৪ ঘণ্টার চ্যালেঞ্জে। বান্দরবান থেকে আলীকদম পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ পাড়ি দিয়েছেন তিনি। এসব চ্যালেঞ্জ তাঁকে বিশ্বভ্রমণের জন্য ধীরে ধীরে প্রস্তুত করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

পুরান ঢাকায় ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ মামুন হত্যার ঘটনায় ২ শুটার শনাক্ত, গ্রেপ্তার যেকোনো সময়

শটগান–চায়না রাইফেল বাদ, ব্রাশফায়ার মুডে থাকবে এসএমজি— সন্ত্রাসীদের উদ্দেশে সিএমপি কমিশনার

৪৯তম বিশেষ বিসিএস: ৬৬৮ জনকে নিয়োগের সুপারিশ

দিল্লি বিস্ফোরণে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদ উড়িয়ে দিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

কে পাবেন মেক্সিকো প্রেসিডেন্টের বিশ্বকাপ টিকিট

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আজকের রাশিফল: শুভ ফল পেতে স্ত্রীকে সময় দিন, গোপন আনন্দযোগ

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২৫, ০৯: ৪২
আজকের রাশিফল: শুভ ফল পেতে স্ত্রীকে সময় দিন, গোপন আনন্দযোগ

মেষ

আজ আপনার আত্মবিশ্বাস এতটাই তুঙ্গে থাকবে যে আয়নাও আপনাকে ‘বস’ ডাকবে। কিন্তু এই অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস নিয়ে সাবধান! আজ রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় ফুটপাতের গর্তকে তুচ্ছজ্ঞান করবেন না। হাঁটার সময় গতি দেখে মনে হবে যেন আপনি কোনো হলিউড সিনেমার স্লো মোশন দৃশ্যে আছেন। বসের দেওয়া জটিল কাজটা এমন ভাব দেখিয়ে শেষ করবেন, যেন ওটা ছোটবেলার অঙ্কনের হোমওয়ার্ক ছিল। সঙ্গী আজ আপনার কোনো অতি সাধারণ কথা শুনেও এমনভাবে মুগ্ধ হবেন, যেন আপনি রবীন্দ্রনাথের লেখা চুরি করে শুনিয়েছেন।

বৃষ

অপ্রয়োজনীয় তর্কে সময় নষ্ট করবেন না। বিশেষ করে যদি স্ত্রী জিজ্ঞেস করেন, ‘এই জামাটা কি নতুন?’ এ ক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উত্তর হওয়া উচিত, ‘হ্যাঁ, এটা সব সময়ই নতুন!’ আর্থিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকবে। কারণ, মানিব্যাগটা খুঁজেই পাবেন না। আজ ভুল করেও স্বাস্থ্যকর কিছু খেতে যাবেন না। গ্রহরা বলছে, মন আজ ফ্রেঞ্চ ফ্রাই আর চকলেটের জন্য কাঁদছে।

মিথুন

বাইরের কার্যকলাপ আজ ক্লান্তিকর হবে, বিশেষ করে ফোন স্ক্রল করা। মনে রাখবেন, আপনার ব্রেন আজ একটা ভেড়ার পালের মতো, সবাই ঘুমিয়ে আছে। কারও কাছ থেকে ধার নেওয়া চিন্তা আজ আপনার কাজে লাগতে পারে। তাই গুগল বা উইকিপিডিয়াকে ধন্যবাদ দিন। আজ কাউকে মেসেজ পাঠানোর আগে ১০ বার চেক করুন। কারণ, ভুল ইমোজি পাঠিয়ে পুরোনো বন্ধুকেও শত্রু বানাতে পারেন। আজ সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় মনে হবে যেন একটা যুদ্ধের পর বেঁচে ফিরেছেন।

কর্কট

সামান্য কারণে আজ মন খারাপ হতে পারে; যেমন প্রিয় বিস্কুটটা চায়ে ডুবে গেল বা রিমোটটা খুঁজে পাচ্ছেন না। মানসিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য গভীর ধ্যান করুন, কিন্তু তার আগে ফোনের নোটিফিকেশনগুলো অবশ্যই দেখে নিন। বাড়ির পুরোনো জিনিসপত্র হঠাৎ করে আপনার দিকে চেয়ে হাসতে পারে। কারণ, সেগুলোর দিকে তাকানোর সময় পাচ্ছেন না। মন খারাপ হলে এক কাপ চা এবং একটি নতুন নেটফ্লিক্স সিরিজ চালু করুন। গ্রহের অশুভ প্রভাব কমে যাবে।

সিংহ

আজ এমন এনার্জি নিয়ে ঘুরবেন যে ইলেকট্রিক বিলও বেড়ে যেতে পারে। প্রিয়জন আজ আপনার প্রতি এমন মনোযোগ দেবেন, যেন আপনি সদ্য লটারি জিতেছেন। কাজের জায়গায় প্রশংসা জুটবে—সম্ভবত ঠিক সময়ে কফি বানিয়ে দেওয়ার জন্য, বড় কোনো সাফল্যের জন্য নয়। আপনার হাঁটাচলায় আজ একটি রাজকীয় ভাব থাকবে। সাবধানে, দরজার ফ্রেমটা যেন মাথায় না লাগে!

কন্যা

আপনার সূক্ষ্ম বিচারশক্তির বাড়াবাড়ি হবে। আজ টুথব্রাশের রং নিয়েও জীবনের গভীর অর্থ খুঁজে পাবেন। রাতের বেলা হাঁসের ডাকে মনোযোগ দেবেন না; ওটা আপনার বস হতে পারে, যিনি ছদ্মবেশে আপনাকে অনুসরণ করছেন। যদি কেউ আপনাকে বলে যে তার কাছে একটি দারুণ বিনিয়োগ পরিকল্পনা আছে, সঙ্গে সঙ্গেই তার কাছ থেকে দৌড়ে পালিয়ে যান। আজ ডায়েরি লেখার দিন। শুধু নিশ্চিত করুন যে আপনার লেখাগুলো পড়ে যেন পুরোনো বন্ধুরাও না হাসে।

তুলা

আজ হালকা মেজাজে থাকবেন। কারণ, গত রাতের সমস্ত সমস্যার কথা ভুলে গেছেন। অপ্রত্যাশিত আর্থিক প্রাপ্তি? হ্যাঁ, সেটা আসলে গত মাসের ভুল করে কাটা অতিরিক্ত টাকাটা ফেরত এসেছে। আনন্দে আত্মহারা হয়ে অতিরিক্ত খরচ করবেন না। আজ একটি স্যাড মিম দেখেও কেঁদে ফেলতে পারেন। নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন না। কারণ, এতে হাসির উপকরণ তৈরি হবে। সঙ্গী আজ আপনার প্রতি খুবই সংবেদনশীল হবেন, সম্ভবত আপনার অদ্ভুত হাসি দেখে।

বৃশ্চিক

আজ একটি গোপন আনন্দ পেতে পারেন (হয়তো প্যান্টের পকেটে পুরোনো ৫০০ টাকার নোট খুঁজে পেয়েছেন)। পুরোনো ঝগড়া মিটতে পারে, তবে মিটলেই যেন আবার শুরু না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন। অনুসন্ধিৎসু মন আজ সারা দিন ইন্টারনেটে অপ্রয়োজনীয় জিনিস খুঁজতে ব্যস্ত থাকবে। আজ এমন একটি কাজ সম্পন্ন করবেন যা গত এক বছর ধরে ফেলে রেখেছিলেন। অভিনন্দন! তবে আজ আপনার জীবনের মন্ত্র হবে: ‘থাক, পরে করব।’

ধনু

যদি সম্ভব হয়, দীর্ঘ ভ্রমণ এড়িয়ে চলুন। পাশের ঘর পর্যন্ত যেতেও আজ উইকেন্ডের ক্লান্তি অনুভূত হবে। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে—সম্ভবত নিজ হাতে রান্না করতে হতে পারে। আজকের দিনটি অ্যাডভেঞ্চার নয়, বরং সোফায় শুয়ে থাকার জন্য সেরা। আজ সবচেয়ে বড় সৌভাগ্য হবে, যদি আপনি বিনা বাধায় ইন্টারনেটে বাফারিং ছাড়াই ভিডিও দেখতে পারেন। কোনো গুরুজনের উপদেশ শুনুন। এরপর ভুলে গিয়ে নিজের মতো কাজ করুন।

মকর

আজ আপনার ডিসিপ্লিনের বাঁধন আলগা হবে। সকালে অ্যালার্ম বাজলে মনে হবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে। প্রিয়জনের সঙ্গে পরিষ্কার কথা বলুন, কিন্তু ‘তুমি এত মোটা হয়ে গেছ কেন?’—এই কথাটি বাদ দিয়ে। অফিসে কাজ করার সময় মনে হবে, একটা মরুভূমিতে দাঁড়িয়ে আছেন এবং আপনার ছুটি হলো এক গ্লাস ঠান্ডা পানি। অতিরিক্ত চিন্তা মাথায় চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তাই সব চিন্তা বাদ দিয়ে বরং আলুর চিপস খাওয়া শুরু করুন।

কুম্ভ

মানসিক চাপ বাড়বে, বিশেষ করে যখন দেখবেন বন্ধু বিদেশ ভ্রমণের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করছে। সৃজনশীলতা আজ ফুটবে, বিশেষত কীভাবে অজুহাত তৈরি করে অফিসের কাজ বা বাড়ির কাজ এড়ানো যায়। আপনার অদ্ভুত যুক্তি আজ বন্ধুদের কাছে আপনাকে আরও জনপ্রিয় করে তুলবে। কারণ, তারা ভাববে আপনি কী অদ্ভুত মানুষ! আজ আপনি এমন একটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করবেন, যা পরের দিন সকালেই ভুলে যাবেন।

মীন

আত্ম-অন্বেষণ? মানে আজ আপনি সারা দিন ছাদের দিকে তাকিয়ে ভাববেন, ‘জীবনটা কেন এমন হলো?’ সাবধানে থাকবেন, লুকিয়ে থাকা শত্রুরা আজ মশা সেজে কামড়াতে পারে। আজ কল্পনাশক্তি এতটা প্রবল হবে যে আপনি নিজেকে একটা সুপারহিরো মনে করতে পারেন। ধৈর্য আজ আপনাকে অফিসে সবার কাছে প্রশংসিত করবে। কারণ, আপনি কারও প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়েও ঘুমিয়ে পড়েননি। শুভ ফল পেতে আজ স্ত্রীকে বেশি সময় দিন। এতে আপনারই ভালো। অন্যথায় গ্রহের কোপ আর স্ত্রীর কোপ—দুটোই সহ্য করতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

পুরান ঢাকায় ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ মামুন হত্যার ঘটনায় ২ শুটার শনাক্ত, গ্রেপ্তার যেকোনো সময়

শটগান–চায়না রাইফেল বাদ, ব্রাশফায়ার মুডে থাকবে এসএমজি— সন্ত্রাসীদের উদ্দেশে সিএমপি কমিশনার

৪৯তম বিশেষ বিসিএস: ৬৬৮ জনকে নিয়োগের সুপারিশ

দিল্লি বিস্ফোরণে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদ উড়িয়ে দিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

কে পাবেন মেক্সিকো প্রেসিডেন্টের বিশ্বকাপ টিকিট

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মানসিক চাপ কমাতে নতুন ট্রেন্ড ‘অন্ধকারে গোসল’

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
অন্ধকারে গোসল করলে প্রশান্তি মেলে। ছবি: পেক্সেলস
অন্ধকারে গোসল করলে প্রশান্তি মেলে। ছবি: পেক্সেলস

ব্যস্ততা-বিশৃঙ্খলায় ভরপুর এ জীবনে শান্তির খোঁজে হাসফাঁস করছি সবাই। কীভাবে মেলে শান্তি! কিন্তু শান্তির খোঁজ করতে যে সময় দেব সেই সময়টাও কই! এজন্য দৈনন্দিন কাজের মাঝেই শান্তি কীভাবে খুঁজে পাওয়া যায় সেটার উপায় খুঁজছেন বিশেষজ্ঞরা।

মানসিক চাপ ও ক্লান্তি দূর করতে অনেকে জীবনযাত্রায় আনছেন নতুন নতুন পরিবর্তন। সম্প্রতি অনলাইনে এমনই এক ট্রেন্ড বেশ চোখে পড়ছে। তা হলো—‘ডার্ক শাওয়ারিং’।

‘ডার্ক শাওয়ারিং’-এর মানে হলো সম্পূর্ণ অন্ধকারে গোসল করা। আপনি যখন গোসল করবেন তখন সেখানে কোনো আলো থাকবে না। অন্ধকারে শরীরের ইন্দ্রিয়গুলো গভীরভাবে কাজ করে। যার ফলে গোসলের অভিজ্ঞতা হয় আরও গভীর, মনোযোগী ও প্রশান্তিদায়ক।

অন্ধকারে গোসল করা শুধু নতুনত্ব নয়, এর রয়েছে বেশ কিছু শারীরিক ও মানসিক উপকারও। এই পদ্ধতিকে অনেকেই মানসিক স্বস্তি এবং স্ট্রেস কমানোর একটি সহজ উপায় হিসেবে দেখছেন।

ডার্ক শাওয়ারিং-এর উপকারিতা

১. সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি

চোখের দৃষ্টি বন্ধ হয়ে গেলে শরীরের অন্য ইন্দ্রিয়গুলো, বিশেষ করে হাতের স্পর্শে কিছু বোঝার অনুভূতি তীব্রভাবে সক্রিয় হয়। পানির স্পর্শ, উষ্ণতা বা ঠান্ডার অনুভূতি আরও গভীরভাবে টের পাওয়া যায়। এতে গোসলের অভিজ্ঞতা হয় অনেক বেশি তৃপ্তিদায়ক।

২. মানসিক প্রশান্তি ও ধ্যানের অনুভূতি

অন্ধকারে গোসল ধ্যানের মতো শান্ত ও মনোযোগী হওয়ার মতো অভিজ্ঞতা দেয়। মন শান্ত হয়, উদ্বেগ ও মানসিক চাপ কমে। ধীরে ধীরে শরীর ও মন দুটোই আরাম পায়।

৩. রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে

পানির তাপমাত্রার আকস্মিক পরিবর্তন এবং ত্বকে পানির প্রবাহ শরীরে রক্তসঞ্চালন বাড়াতে সহায়তা করে। এর ফলে শরীর সতেজ থাকে এবং পেশির টান কমে।

৪. মস্তিষ্কের অতিরিক্ত চাপ কমায়

ক্যালিফোর্নিয়ার এমেন ক্লিনিকের প্রতিষ্ঠাতা মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ড. ড্যানিয়েল এমেন বলেন, হালকা আলো বা অন্ধকার পরিবেশ মস্তিষ্কের ‘হুমকি শনাক্ত করার রাডার’ বা ‘থ্রেট রাডার’-কে বিশ্রামের সুযোগ দেয়।

তিনি আরও ব্যাখ্যা করেন, আলো মস্তিষ্ককে শক্তিশালীভাবে প্রভাবিত করে। তাই আলো কমলে মস্তিষ্কে উত্তেজনা কমে এবং যুক্তিসংগত চিন্তা ফিরে আসে। অনেকের ক্ষেত্রে এটি শান্ত, স্পষ্ট ও স্থিতিশীল অনুভূতি দেয়।

ড. এমেনের মতে, দৃষ্টিগত তথ্য কমে গেলে মস্তিষ্কে সেন্সরি চাপও কমে যায়। ফলে ভয় ও স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণকারী অংশের প্রতিক্রিয়া কমে। যার প্রভাবে মন শান্ত ও ফুরফুরে হয়ে ওঠে।

‘ডার্ক শাওয়ারিং’ করবেন যেভাবে

অন্ধকারে গোসলে উপকার পেতে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে হবে—

১. অন্ধকার পরিবেশ তৈরি

স্নানঘরের আলো নিভিয়ে দিতে হবে অথবা ভারী পর্দা বা গাঢ় রঙের পর্দা ব্যবহার করতে হবে যাতে ভেতরে যতটা সম্ভব অন্ধকার তৈরি করা যায়।

২. মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এমন সবকিছু থেকে দূরে

মোবাইল, মিউজিক বা অন্য কোনো ডিভাইস রাখবেন না যার শব্দে বা আলোতে মনোযোগ ব্যাহত হতে পারে। পুরোপুরি নিজের শরীর ও অনুভূতির সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে মন দিন।

৩. ইন্দ্রিয়গুলোর প্রতি মনোযোগ দিন

ত্বকে পানির স্পর্শ এবং পানির শব্দ আর সাবান বা শ্যাম্পুর গন্ধের দিকে মনোযোগ দিন। চাইলে ল্যাভেন্ডার বা ক্যামোমাইলের মতো সুগন্ধি রাখতে পারেন, যা প্রশান্তি দেয়।

৪. মস্তিষ্কের বিশ্রাম মেলে এমন পরিবেশ তৈরি করুন

ড. ড্যানিয়েল এমেনের ভাষায়, ‘মস্তিষ্ক পূর্বানুমান অনুযায়ী চলে। আপনি মস্তিষ্ককে শান্ত করতে কিছু করছেন না বরং এমন এক পরিবেশ তৈরি করছেন যেখানে মস্তিষ্ক নিজে থেকেই ধীরে বিশ্রামে চলে যায়।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

পুরান ঢাকায় ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ মামুন হত্যার ঘটনায় ২ শুটার শনাক্ত, গ্রেপ্তার যেকোনো সময়

শটগান–চায়না রাইফেল বাদ, ব্রাশফায়ার মুডে থাকবে এসএমজি— সন্ত্রাসীদের উদ্দেশে সিএমপি কমিশনার

৪৯তম বিশেষ বিসিএস: ৬৬৮ জনকে নিয়োগের সুপারিশ

দিল্লি বিস্ফোরণে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদ উড়িয়ে দিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

কে পাবেন মেক্সিকো প্রেসিডেন্টের বিশ্বকাপ টিকিট

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বারান্দায় ফোটা ফুল দিয়েই হোক চুলের যত্ন

ফিচার ডেস্ক
ছবি: পেক্সেলস
ছবি: পেক্সেলস

শখের বাগানির বারান্দায় দু-চারটা ফুলগাছ থাকবে না তা কি হয়? রোজই দুয়েকটা ফুল তো ফোটেই। তাজা ফুল ছিঁড়তে না চাইলে গাছে শুকিয়ে যাওয়া ফুলগুলো দিয়েও কিন্তু চুলচর্চা করতে পারেন। হয়তো আপনি জানেনও না, আপনার বারান্দাতেই এমন কিছু ফুল রয়েছে, যেগুলো বেটে ব্যবহার করলে চুল হাসবে নতুন ছন্দে। জেনে নিন বারান্দার কোন ফুলটি দিয়ে কোন ধরনের প্যাক তৈরি করে চুলে ব্যবহার করবেন।

অকালে চুল পাকা রোধে সহায়ক অপরাজিতা

অপরাজিতা ফুলের নির্যাস অকালে চুল পেকে যাওয়া রোধ করতে কুব ভালো কাজ করে। পাশাপাশি এটি চুল পড়াও কমায়। ৮-১০টি অপরাজিতা ফুল বাটা, ২ চামচ পেঁয়াজের রস ও ১ চামচ ক্যাস্টর অয়েল দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এ মিশ্রণটি মাথার ত্বক ও চুলে মেখে ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। অপরাজিতা ফুলের নির্যাস ব্যবহারে স্ক্যাল্পে রক্ত চলাচল বাড়ে। ফলে নতুন চুল গজায়। চুলে প্যাক হিসেবে ব্যবহার না করেও পানিতে অপরাজিতা ফুলের পাপড়ি ফুটিয়ে রং বের করে নিন। এরপর তা ঠান্ডা হলে বোতলে করে ফ্রিজে রেখে দিন। শ্যাম্পুর পর চুলের শেষ ধোয়ায় এই পানি ব্যবহার করুন। কন্ডিশনারের কাজ হবে।

ছবি: পেক্সেলস
ছবি: পেক্সেলস

ঝলমলে চুল পেতে জবা ফুল

জবা ফুল দিয়ে চুলের যত্ন নেওয়ার চল বেশ পুরোনো। জবা ফুলে রয়েছে অ্যামাইনো অ্যাসিড। এটি চুলে কেরাটিন প্রোটিনের উৎপাদন বাডায়। এই ফুলে আরও রয়েছে ভিটামিন ‘ই’, ভিটামিন ‘সি’, যা চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে, চুলের গোড়া মজবুত হয়।

৫-৬টি জবা ফুল, ৮-১০টি জবা ফুলের পাতা, ২-৩ টেবিল চামচ নারকেল তেল দিয়ে প্যাক তৈরি করে চুলে ব্যবহার করতে পারেন। প্যাক তৈরির জন্য জবা ফুল ও পাতাগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এবার একসঙ্গে বেটে মিহি মিশ্রণ তৈরি করুন। বাটার সময় সামান্য পানি যোগ করতে পারেন। সবশেষে নারকেল তেল মিশিয়ে দিন। এ প্যাকটি চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে রেখে দিন ৩০-৪০ মিনিট। এরপর হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এ ছাড়াও চুলের মসৃণ ভাব ও জেল্লা ফিরে পেতে তিনটি জবা ফুল পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন ফুলগুলো বেটে তাতে ৩ টেবিল চামচ দুধ ও ২ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এ মিশ্রণ চুলে ভালোভাবে মেখে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর স্বাভাবিক নিয়মে শ্যাম্পু করে নিন। ভালো ফলাফলের জন্য এ প্যাকটি মাসে দুবার ব্যবহার করুন।

ছবি: পেক্সেলস
ছবি: পেক্সেলস

শীতে চুলের খুশি দূর করবে গাঁদা ফুল

গাঁদা ফুলে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য, যা খুশকি, মাথার ত্বকের শুষ্কতা এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। হেয়ার প্যাক বানাতে ৪-৫টি গাঁদা ফুল ভালো করে ধুয়ে পাপড়ি বের করে নিন। এরপর এর সঙ্গে আধা কাপ টকদই ও ১ চামচ মধু মেশান। খুব ভালো করে বেটে বা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। এ প্যাকটি চুলে লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করলেই খুশকি দূর হবে। সঙ্গে অতিরিক্ত চুল পড়ার সমস্যাও কমবে।

চুলের আগা ফাটা কমাবে গোলাপ

গোলাপ চুলকে আর্দ্র ও মসৃণ রাখে। পাশাপাশি মাথার ত্বকে যেকোনো রকম ফাঙ্গাল ইনফেকশনের চিকিৎসায় গোলাপের পাপড়ি দিয়ে তৈরি গোলাপজল খুব কার্যকর। চুল ধোয়ার আগে বা পরে দু-ভাবেই এই গোলাপজল ব্যবহার করা যায়। চুলের আগা ফাটা দূর করতে, চুল নরম ও উজ্জ্বল করতে গোলাপের পাপড়ি দিয়ে তৈরি হেয়ার প্যাক ব্যবহার করুন। একমুঠ তাজা বা শুকনো গোলাপের পাপড়ি এক কাপ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর পাপড়িগুলো তুলে এর সঙ্গে ১ টেবিল চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ বাদাম তেল মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। মাথার তালুতে, পুরো চুলে ও আগায় বেশি পরিমাণে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন।

সূত্র: বি বিউটিফুল ও অন্যান্য

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

পুরান ঢাকায় ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ মামুন হত্যার ঘটনায় ২ শুটার শনাক্ত, গ্রেপ্তার যেকোনো সময়

শটগান–চায়না রাইফেল বাদ, ব্রাশফায়ার মুডে থাকবে এসএমজি— সন্ত্রাসীদের উদ্দেশে সিএমপি কমিশনার

৪৯তম বিশেষ বিসিএস: ৬৬৮ জনকে নিয়োগের সুপারিশ

দিল্লি বিস্ফোরণে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদ উড়িয়ে দিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

কে পাবেন মেক্সিকো প্রেসিডেন্টের বিশ্বকাপ টিকিট

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জলপাইয়ের টক-মিষ্টি আচার

ফিচার ডেস্ক
ছবি পাঠিয়েন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা
ছবি পাঠিয়েন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা

জলপাইয়ের মৌসুমে অনেক পদের আচারের মধ্য়ে এক পদের টক-মিষ্টি আচার না হলে হয়? টক-মিষ্টি আচার বাড়ির সব বয়সীরা খেতে ভালোবাসে। আপনাদের জন্য জলপাইয়ের টক-মিষ্টি আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা

উপকরণ

জলপাই সেদ্ধ এক কেজি, চিনি এক কাপ, লবণ ও বিট লবণ স্বাদমতো, ভাজা শুকনা মরিচের গুঁড়া এক টেবিল চামচ, সরিষাবাটা ২ টেবিল চামচ, পাঁচফোড়ন ২ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ১ কাপ, জর্দা রং সামান্য বা ইচ্ছে অনুযায়ী।

প্রণালি

জলপাই সেদ্ধ করে চটকে নিন। অন্য একটি বাটিতে চিনি, লবণ, বিট লবণ, শুকনা মরিচ ভাজা গুঁড়া, সরিষা বাটা, পাঁচফোড়ন, সিরকা দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট। এবার কড়াইতে সরিষার তেল গরম হলে রসুনের কোয়ার ফোড়ন দিন। পরে মাখিয়ে রাখা জলপাই দিয়ে নেড়েচেড়ে রান্না করুন। জলপাই থেকে তেল ছেড়ে এলে চুলার তাপ কমিয়ে সামান্য জর্দা রং দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল জলপাইয়ের টক-মিষ্টি আচার।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

পুরান ঢাকায় ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ মামুন হত্যার ঘটনায় ২ শুটার শনাক্ত, গ্রেপ্তার যেকোনো সময়

শটগান–চায়না রাইফেল বাদ, ব্রাশফায়ার মুডে থাকবে এসএমজি— সন্ত্রাসীদের উদ্দেশে সিএমপি কমিশনার

৪৯তম বিশেষ বিসিএস: ৬৬৮ জনকে নিয়োগের সুপারিশ

দিল্লি বিস্ফোরণে বাংলাদেশকে জড়িয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদ উড়িয়ে দিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

কে পাবেন মেক্সিকো প্রেসিডেন্টের বিশ্বকাপ টিকিট

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত