ফিচার ডেস্ক
বিশ্বে ভ্রমণের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি দেশের পাসপোর্টের শক্তি তার নাগরিকদের জন্য কতটা সুবিধাজনক, তা নির্ধারণ করে। শক্তিশালী পাসপোর্ট কেবল একটি দেশের ভ্রমণের সুবিধা নয়, এটি আন্তর্জাতিকভাবে সে দেশের মর্যাদা প্রকাশ করে। প্রতিবছর বিভিন্ন সূচকের মাধ্যমে বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকা নির্ধারণ করা হয়। হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স সম্প্রতি প্রকাশ করেছে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য।
প্রথম স্থান
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় থাকা দেশের নাম সিঙ্গাপুর। এ দেশের নাগরিকেরা তাঁদের পাসপোর্ট নিয়ে ১৯৫টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারেন। বেশ কয়েক বছর প্রথম স্থান ধরে রেখেছে এশিয়ার এই দেশ। সিঙ্গাপুরের উচ্চমানের নিরাপত্তা, সামরিক শক্তি ও আন্তর্জাতিক ব্যবসার কেন্দ্র হওয়ায় এর পাসপোর্ট প্রথম স্থানে রয়েছে।
দ্বিতীয় স্থান
দ্বিতীয় স্থানটিও রয়েছে এশিয়ায়। দেশটির নাম জাপান। এ দেশের অধিবাসীরা ১৯৩টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারেন। এ ছাড়া অন অ্যারাইভাল ভিসা বা ই-ভিসার সুবিধাও রয়েছে। জাপান শক্তিশালী অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কারণে এই উচ্চ র্যাঙ্কিং অর্জন করেছে।
তৃতীয় স্থান
তালিকার তৃতীয় স্থানে যৌথভাবে রয়েছে ইউরোপের পাঁচটি ও এশিয়ার একটি দেশ। ইউরোপ থেকে রয়েছে ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও স্পেন। অর্থনৈতিক শক্তি, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সারা বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্কের কারণে এ দেশের পাসপোর্ট তৃতীয় স্থানে রয়েছে। তা ছাড়া এই সারিতে রয়েছে এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। দেশগুলোর পাসপোর্টধারীরা ১৯২টি দেশে ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
চতুর্থ স্থান
ইউরোপের সাতটি দেশ রয়েছে চতুর্থ স্থানে। দেশগুলো হলো অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে ও সুইডেন। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৯১টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারবেন। আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সম্পর্ক এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের অংশ হওয়ায় দেশগুলোর পাসপোর্ট সব সময় গুরুত্ব পায়।
পঞ্চম স্থান
বেলজিয়াম, নিউজিল্যান্ড, পর্তুগাল, সুইজারল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য রয়েছে হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স তালিকার পঞ্চম স্থানে। এই পাঁচ দেশের পাসপোর্ট দিয়ে ১৯০টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করার
সুবিধা রয়েছে।
ষষ্ঠ স্থান
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে দুটি দেশ—অস্ট্রেলিয়া ও গ্রিস। দেশ দুটির পাসপোর্টধারীরা ১৮৯টি দেশে ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
সপ্তম স্থান
কানাডা, মাল্টা, পোল্যান্ড—এই তিন দেশ রয়েছে তালিকার সপ্তম স্থানে। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৮টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে সক্ষম।
অষ্টম স্থান
তালিকার অষ্টম স্থানে রয়েছে ইউরোপের প্রতিবেশী দুটি দেশ চেক প্রজাতন্ত্র ও হাঙ্গেরি। দেশ দুটির নাগরিকদের বিশ্বের ১৮৭টি দেশ ভিসা ছাড়া প্রবেশের সুবিধা দেয়।
নবম স্থান
এ পর্যায়ে স্থান পেয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র। তার সঙ্গে রয়েছে ইউরোপের ছোট দেশ এস্তোনিয়া। তাদের পাসপোর্ট দিয়ে ১৮৬টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করা যাবে।
দশম স্থান
শীর্ষ দশের শেষে রয়েছে লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, স্লোভেনিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই চার দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৫টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বিশ্বে ভ্রমণের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি দেশের পাসপোর্টের শক্তি তার নাগরিকদের জন্য কতটা সুবিধাজনক, তা নির্ধারণ করে। শক্তিশালী পাসপোর্ট কেবল একটি দেশের ভ্রমণের সুবিধা নয়, এটি আন্তর্জাতিকভাবে সে দেশের মর্যাদা প্রকাশ করে। প্রতিবছর বিভিন্ন সূচকের মাধ্যমে বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকা নির্ধারণ করা হয়। হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স সম্প্রতি প্রকাশ করেছে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য।
প্রথম স্থান
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় থাকা দেশের নাম সিঙ্গাপুর। এ দেশের নাগরিকেরা তাঁদের পাসপোর্ট নিয়ে ১৯৫টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারেন। বেশ কয়েক বছর প্রথম স্থান ধরে রেখেছে এশিয়ার এই দেশ। সিঙ্গাপুরের উচ্চমানের নিরাপত্তা, সামরিক শক্তি ও আন্তর্জাতিক ব্যবসার কেন্দ্র হওয়ায় এর পাসপোর্ট প্রথম স্থানে রয়েছে।
দ্বিতীয় স্থান
দ্বিতীয় স্থানটিও রয়েছে এশিয়ায়। দেশটির নাম জাপান। এ দেশের অধিবাসীরা ১৯৩টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারেন। এ ছাড়া অন অ্যারাইভাল ভিসা বা ই-ভিসার সুবিধাও রয়েছে। জাপান শক্তিশালী অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কারণে এই উচ্চ র্যাঙ্কিং অর্জন করেছে।
তৃতীয় স্থান
তালিকার তৃতীয় স্থানে যৌথভাবে রয়েছে ইউরোপের পাঁচটি ও এশিয়ার একটি দেশ। ইউরোপ থেকে রয়েছে ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও স্পেন। অর্থনৈতিক শক্তি, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সারা বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্কের কারণে এ দেশের পাসপোর্ট তৃতীয় স্থানে রয়েছে। তা ছাড়া এই সারিতে রয়েছে এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। দেশগুলোর পাসপোর্টধারীরা ১৯২টি দেশে ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
চতুর্থ স্থান
ইউরোপের সাতটি দেশ রয়েছে চতুর্থ স্থানে। দেশগুলো হলো অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে ও সুইডেন। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৯১টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারবেন। আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সম্পর্ক এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের অংশ হওয়ায় দেশগুলোর পাসপোর্ট সব সময় গুরুত্ব পায়।
পঞ্চম স্থান
বেলজিয়াম, নিউজিল্যান্ড, পর্তুগাল, সুইজারল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য রয়েছে হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স তালিকার পঞ্চম স্থানে। এই পাঁচ দেশের পাসপোর্ট দিয়ে ১৯০টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করার
সুবিধা রয়েছে।
ষষ্ঠ স্থান
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে দুটি দেশ—অস্ট্রেলিয়া ও গ্রিস। দেশ দুটির পাসপোর্টধারীরা ১৮৯টি দেশে ভিসা ছাড়া যেতে পারেন।
সপ্তম স্থান
কানাডা, মাল্টা, পোল্যান্ড—এই তিন দেশ রয়েছে তালিকার সপ্তম স্থানে। এসব দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৮টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে সক্ষম।
অষ্টম স্থান
তালিকার অষ্টম স্থানে রয়েছে ইউরোপের প্রতিবেশী দুটি দেশ চেক প্রজাতন্ত্র ও হাঙ্গেরি। দেশ দুটির নাগরিকদের বিশ্বের ১৮৭টি দেশ ভিসা ছাড়া প্রবেশের সুবিধা দেয়।
নবম স্থান
এ পর্যায়ে স্থান পেয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র। তার সঙ্গে রয়েছে ইউরোপের ছোট দেশ এস্তোনিয়া। তাদের পাসপোর্ট দিয়ে ১৮৬টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করা যাবে।
দশম স্থান
শীর্ষ দশের শেষে রয়েছে লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, স্লোভেনিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই চার দেশের পাসপোর্টধারীরা ১৮৫টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৫ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১৯ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
২০ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে