ফিচার ডেস্ক
ঘোষণা দিয়েও সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটেছে মালদ্বীপ। ২ জুন দেশটির প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর এক মুখপাত্র বিবৃতিতে ইসরায়েলি পাসপোর্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ইঙ্গিত দেন। তবে তখনই এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি দেশটির পক্ষ থেকে।
১০ জুন মালদ্বীপের সংসদে অভিবাসন আইন সংশোধনের জন্য একটি বিল উত্থাপন করা হয়। সে সময় ইসরায়েলি পাসপোর্টধারী ও দেশটির দ্বৈত নাগরিকদের মালদ্বীপ ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। বিলটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয় এবং পর্যালোচনার জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটিতে পাঠানো হয়। তবে ১৩ জুন মালদ্বীপের অ্যাটর্নি জেনারেল আহমেদ উশাম ইঙ্গিত দেন, ইসরায়েলি পর্যটকদের ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত সব ইসরায়েলি নাগরিকের ওপর বহাল হবে না।
মালদ্বীপে ইসরায়েলিদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞাবিষয়ক বিলটি পেশ করে মালদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টি (এমডিপি)। বিলটি উত্থাপনের পর দেশটিতে ইসরায়েলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে আইন সংশোধনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রিসভা। তবে আহমেদ উশাম ধারণা করছেন, এ বিল পাস হলে মালদ্বীপের জন্য সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই বিলটিতে সংশোধনী আনার কথা বলেছেন তিনি।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন, ‘অনেক ফিলিস্তিনি নাগরিকের ইসরায়েলি পাসপোর্ট রয়েছে। তাঁরা সংখ্যায় লক্ষাধিক। আমরা যদি এমন একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করি, তাঁদের কী হবে? এই বিষয়গুলো আমাদের একটু ভেবে দেখতে হবে।’ তিনি আরও জানান, এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে কারণ ছিল আরব মুসলিম ও ইসরায়েলে অবস্থানরত ফিলিস্তিনি নাগরিকদের প্রতি সমবেদনা জানানো। ২ জুন প্রেসিডেন্টের এই বিষয়ে বক্তব্যের আগে মালদ্বীপের ডেমোক্রেটিক পার্টির (এমডিপি) সংসদ সদস্য মিকাইল নাসিম নিষেধাজ্ঞাবিষয়ক একটি প্রস্তাব পেশ করেছিলেন।
মালদ্বীপের ক্ষমতাসীন পিএনসি দলের ডেপুটি স্পিকার আহমেদ নাজিম অর্থনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়গুলোকে সাবধানতার সঙ্গে মূল্যায়ন করে বিলটি পর্যালোচনার পরামর্শ দিয়েছেন। অভিবাসন বিল নিয়ে সংসদে বিতর্ক চলাকালীন তিনি এই পরামর্শ দেন নবগঠিত কমিটিকে।
ঘোষণা দিয়েও সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটেছে মালদ্বীপ। ২ জুন দেশটির প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর এক মুখপাত্র বিবৃতিতে ইসরায়েলি পাসপোর্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ইঙ্গিত দেন। তবে তখনই এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি দেশটির পক্ষ থেকে।
১০ জুন মালদ্বীপের সংসদে অভিবাসন আইন সংশোধনের জন্য একটি বিল উত্থাপন করা হয়। সে সময় ইসরায়েলি পাসপোর্টধারী ও দেশটির দ্বৈত নাগরিকদের মালদ্বীপ ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। বিলটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয় এবং পর্যালোচনার জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটিতে পাঠানো হয়। তবে ১৩ জুন মালদ্বীপের অ্যাটর্নি জেনারেল আহমেদ উশাম ইঙ্গিত দেন, ইসরায়েলি পর্যটকদের ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত সব ইসরায়েলি নাগরিকের ওপর বহাল হবে না।
মালদ্বীপে ইসরায়েলিদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞাবিষয়ক বিলটি পেশ করে মালদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টি (এমডিপি)। বিলটি উত্থাপনের পর দেশটিতে ইসরায়েলিদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে আইন সংশোধনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রিসভা। তবে আহমেদ উশাম ধারণা করছেন, এ বিল পাস হলে মালদ্বীপের জন্য সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই বিলটিতে সংশোধনী আনার কথা বলেছেন তিনি।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন, ‘অনেক ফিলিস্তিনি নাগরিকের ইসরায়েলি পাসপোর্ট রয়েছে। তাঁরা সংখ্যায় লক্ষাধিক। আমরা যদি এমন একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করি, তাঁদের কী হবে? এই বিষয়গুলো আমাদের একটু ভেবে দেখতে হবে।’ তিনি আরও জানান, এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে কারণ ছিল আরব মুসলিম ও ইসরায়েলে অবস্থানরত ফিলিস্তিনি নাগরিকদের প্রতি সমবেদনা জানানো। ২ জুন প্রেসিডেন্টের এই বিষয়ে বক্তব্যের আগে মালদ্বীপের ডেমোক্রেটিক পার্টির (এমডিপি) সংসদ সদস্য মিকাইল নাসিম নিষেধাজ্ঞাবিষয়ক একটি প্রস্তাব পেশ করেছিলেন।
মালদ্বীপের ক্ষমতাসীন পিএনসি দলের ডেপুটি স্পিকার আহমেদ নাজিম অর্থনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়গুলোকে সাবধানতার সঙ্গে মূল্যায়ন করে বিলটি পর্যালোচনার পরামর্শ দিয়েছেন। অভিবাসন বিল নিয়ে সংসদে বিতর্ক চলাকালীন তিনি এই পরামর্শ দেন নবগঠিত কমিটিকে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে স্বীকৃত সিঙ্গাপুর। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি ঘুরে দেখেছে প্রায় ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক। নামবেও ডট কম প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছে সিঙ্গাপুর।
৭ ঘণ্টা আগেপাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
১০ ঘণ্টা আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১১ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১ দিন আগে