মীর মহিবুল্লাহ
কুয়াকাটা সৈকত ছেড়ে যেতে হবে ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে। বাহন স্পিডবোট, ট্রলার ও ট্যুরিস্ট বোট। সাগর বলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সে এখন তরঙ্গহীন। ঠিক যেমন নখ-দন্তহীন খাঁচায় পোষা সিংহ। তবে একটু বুঝেশুনে যাওয়া ভালো। অর্থাৎ যাওয়ার আগে দেখে নিতে হবে আবহাওয়ার বার্তা। যদিও শীতকালে সাগর অনেক নিরাপদ।
নাম রাখা হয়েছিল ভিক্টরি আইল্যান্ড। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে সন্ধান পাওয়ায় এই নাম রাখা হয়েছিল দ্বীপটির। কিন্তু আইল্যান্ড বা দ্বীপ শব্দটি যেহেতু আমাদের স্মৃতিতে তেমন অনুরণন তোলে না, তাই সেগুলোকে মানুষ চর হিসেবেই ডাকে। তাই তো সাগরের বুক চিরে জেগে ওঠা এ নবীন দ্বীপের নাম স্থানীয় মানুষের ভাষায় চর বিজয়। এ যেন নতুন আশীর্বাদ। বর্ষায় ডুবে থাকলেও শীতে প্রকৃতি দুহাত উজাড় করে ওখানে সৌন্দর্য বিলায়। এ সময়ে পর্যটকদের আনাগোনায় আন্দোলিত হয় চর বিজয়ের মাটি। এটি কুয়াকাটায় ঘুরতে আসা পর্যটকদের জন্য বাড়তি আকর্ষণ।
কুয়াকাটা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বকোণে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে উঠেছিল চর বিজয়। স্থানীয় জেলেদের কাছে হাইরের চর নামে পরিচিত এটি। দ্বীপটি বর্ষার ছয় মাস পানিতে ডুবে থাকে। পানি নেমে গেলে, বিশেষ করে শীত মৌসুমে দ্বীপের পুরো দখল নেয় লাল কাঁকড়া। তারা এখানকার স্থায়ী বাসিন্দা। এ ছাড়া সৈকতজুড়ে দেখা যায় নানা প্রজাতির অসংখ্য পরিযায়ী পাখির ওড়াউড়ি। লাল কাঁকড়া দেখবেন নাকি পাখি, সেটা ভাবতেই চলে যাবে অনেকটা সময়। যেদিকে তাকাবেন, দেখতে পাবেন অদ্ভুত সব মাছ।
যেহেতু ছয় মাস ডুবে থাকে, তাই বড় কোনো গাছ নেই এ দ্বীপে। শীতে জেগে ওঠা মাটিতে দেখা দেয় লতাগুল্ম। তাতে ফুটে থাকে বাহারি ফুল। ক্ষণস্থায়ী জীবনে যতটুকু পারে সৌন্দর্য বিলিয়ে যায়। সে সৌন্দর্য দেখার আদর্শ সময় শীতকাল।
সাধু মার্টিনের দ্বীপ ছাড়া আমাদের দেশে পর্যটকেরা সাধারণত দ্বীপ ভ্রমণে যান না। অথচ পটুয়াখালীর ১০টি দ্বীপ শীতকালে ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত। এই ১০ দ্বীপের একটি হলো চর বিজয়।
শীতের উজ্জ্বল রোদেলা দিনে চর বিজয় সব সৌন্দর্য নিয়ে অপেক্ষা করছে আপনার জন্য।
যেভাবে যাবেন
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ট্যুরিস্ট বোট, স্পিডবোট বা ট্রলার ভাড়া করে যেতে হবে ভিক্টরি আইল্যান্ড বা চর বিজয়ে। প্রতিদিন সকাল ও দুপুরে কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে এসব যানবাহন ছেড়ে যায় দ্বীপের উদ্দেশে। কুয়াকাটা ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে এসব বোট সহজে ভাড়া করা যায়।
কোথায় থাকবেন
দ্বীপটি বর্ষায় তলিয়ে যায় বলে এখানে থাকার স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেই। তবে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে তাঁবুতে থাকা যাবে। তাঁবুর ব্যবস্থা করবে ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশন। খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করে নিতে হবে তাদের মাধ্যমে।
ভ্রমণের তথ্য
কুয়াকাটা সৈকত ছেড়ে যেতে হবে ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে। বাহন স্পিডবোট, ট্রলার ও ট্যুরিস্ট বোট। সাগর বলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সে এখন তরঙ্গহীন। ঠিক যেমন নখ-দন্তহীন খাঁচায় পোষা সিংহ। তবে একটু বুঝেশুনে যাওয়া ভালো। অর্থাৎ যাওয়ার আগে দেখে নিতে হবে আবহাওয়ার বার্তা। যদিও শীতকালে সাগর অনেক নিরাপদ।
নাম রাখা হয়েছিল ভিক্টরি আইল্যান্ড। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে সন্ধান পাওয়ায় এই নাম রাখা হয়েছিল দ্বীপটির। কিন্তু আইল্যান্ড বা দ্বীপ শব্দটি যেহেতু আমাদের স্মৃতিতে তেমন অনুরণন তোলে না, তাই সেগুলোকে মানুষ চর হিসেবেই ডাকে। তাই তো সাগরের বুক চিরে জেগে ওঠা এ নবীন দ্বীপের নাম স্থানীয় মানুষের ভাষায় চর বিজয়। এ যেন নতুন আশীর্বাদ। বর্ষায় ডুবে থাকলেও শীতে প্রকৃতি দুহাত উজাড় করে ওখানে সৌন্দর্য বিলায়। এ সময়ে পর্যটকদের আনাগোনায় আন্দোলিত হয় চর বিজয়ের মাটি। এটি কুয়াকাটায় ঘুরতে আসা পর্যটকদের জন্য বাড়তি আকর্ষণ।
কুয়াকাটা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বকোণে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে উঠেছিল চর বিজয়। স্থানীয় জেলেদের কাছে হাইরের চর নামে পরিচিত এটি। দ্বীপটি বর্ষার ছয় মাস পানিতে ডুবে থাকে। পানি নেমে গেলে, বিশেষ করে শীত মৌসুমে দ্বীপের পুরো দখল নেয় লাল কাঁকড়া। তারা এখানকার স্থায়ী বাসিন্দা। এ ছাড়া সৈকতজুড়ে দেখা যায় নানা প্রজাতির অসংখ্য পরিযায়ী পাখির ওড়াউড়ি। লাল কাঁকড়া দেখবেন নাকি পাখি, সেটা ভাবতেই চলে যাবে অনেকটা সময়। যেদিকে তাকাবেন, দেখতে পাবেন অদ্ভুত সব মাছ।
যেহেতু ছয় মাস ডুবে থাকে, তাই বড় কোনো গাছ নেই এ দ্বীপে। শীতে জেগে ওঠা মাটিতে দেখা দেয় লতাগুল্ম। তাতে ফুটে থাকে বাহারি ফুল। ক্ষণস্থায়ী জীবনে যতটুকু পারে সৌন্দর্য বিলিয়ে যায়। সে সৌন্দর্য দেখার আদর্শ সময় শীতকাল।
সাধু মার্টিনের দ্বীপ ছাড়া আমাদের দেশে পর্যটকেরা সাধারণত দ্বীপ ভ্রমণে যান না। অথচ পটুয়াখালীর ১০টি দ্বীপ শীতকালে ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত। এই ১০ দ্বীপের একটি হলো চর বিজয়।
শীতের উজ্জ্বল রোদেলা দিনে চর বিজয় সব সৌন্দর্য নিয়ে অপেক্ষা করছে আপনার জন্য।
যেভাবে যাবেন
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ট্যুরিস্ট বোট, স্পিডবোট বা ট্রলার ভাড়া করে যেতে হবে ভিক্টরি আইল্যান্ড বা চর বিজয়ে। প্রতিদিন সকাল ও দুপুরে কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে এসব যানবাহন ছেড়ে যায় দ্বীপের উদ্দেশে। কুয়াকাটা ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে এসব বোট সহজে ভাড়া করা যায়।
কোথায় থাকবেন
দ্বীপটি বর্ষায় তলিয়ে যায় বলে এখানে থাকার স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা নেই। তবে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে তাঁবুতে থাকা যাবে। তাঁবুর ব্যবস্থা করবে ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশন। খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করে নিতে হবে তাদের মাধ্যমে।
ভ্রমণের তথ্য
‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
৮ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১৮ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১৯ ঘণ্টা আগে