গোলাম আশরাফ খান উজ্জ্বল
ঢাকা শহর ছাড়িয়ে দক্ষিণে কয়েক কিলোমিটার গেলেই মুন্সিগঞ্জ জেলার চৌহদ্দি। ঢাকা-মাওয়া এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক মুন্সিগঞ্জ জেলার পশ্চিম ও পূর্ব পাশ দিয়ে গেছে। মুন্সিগঞ্জের প্রাচীন নাম বিক্রমপুর। ঐতিহাসিকভাবে এ জেলা বেশ সমৃদ্ধ। এক দিনে ঘুরে দেখা যাবে প্রায় পুরো জেলা। যেকোনো ছুটির দিন বেছে নিতে পারেন এ জেলা ভ্রমণের জন্য।
বার আউলিয়ার মাজার: বার আউলিয়াদের মাজার সদর উপজেলার কেওয়ার গ্রামে অবস্থিত। এখানে একটি একতলা ভবনের ভেতর সারিবদ্ধভাবে ১২টি মাজার আছে। ভবনের পূর্ব প্রান্তে গম্বুজসমৃদ্ধ একটি আট কোণাকৃতি কক্ষ আছে। এখানে একটি মসজিদ ও দিঘি আছে।
শেখ দ্বার হোসাইনীর মাজার: হাফেজ শেখ দ্বার হোসাইনীর মাজারও ইতিহাসসমৃদ্ধ কেওয়ার গ্রামে। স্থানীয়ভাবে এটি ২২ হাত লম্বা মাজার হিসেবে পরিচিত।
বাবা আদম মসজিদ: মসজিদটি মুন্সিগঞ্জ শহর থেকে ৪ কিলোমিটার পশ্চিমে মিরকাদিম পৌরসভার দরগাহবাড়িতে অবস্থিত। মসজিদটি পোড়ামাটির ইটের তৈরি। ১৪৮৩ সালে এটি নির্মিত হয়। মালিক কাফুর শাহ মসজিদের নির্মাতা। মসজিদের ছাদে পেয়ালা ডিজাইনের ছয়টি গম্বুজ রয়েছে।
ইদ্রাকপুর কেল্লা: মুন্সিগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র কোর্টগাঁওয়ে আছে এই মোগল দুর্গ। ১৬৬০ সালে মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সেনানায়ক মীর জুমলা এটি নির্মাণ করেন।
অতীশ দীপঙ্করের ভিটা: মুন্সিগঞ্জ জেলা সদরের বজ্রযোগিনীতে রয়েছে শ্রীজ্ঞান অতীশ দীপঙ্করের জন্মভিটা। দীপঙ্করের বাড়িতে একটি স্মৃতিমন্দির রয়েছে। এখানে আছে দীপঙ্করের দেহভস্ম।
লৌহজং সতীদাহ মঠ: জেলার লৌহজং উপজেলায় এই সতীদাহ মঠ। এটি ১৮২৫ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যে নির্মিত হয় বলে জানা যায়।
সোনারং জোড়া মঠ: জেলার টঙ্গিবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামে পাশাপাশি দুটি স্মৃতি মঠ আছে। সোনারং গ্রামের রূপচন্দ্র তাঁর বাবা ও মায়ের স্মৃতি রক্ষায় স্থানীয় শ্মশানে যথাক্রমে ১৮৪৩ ও ১৮৮৩ সালে এটি নির্মাণ করেন।
শ্যামসিদ্ধি মঠ: শ্রীনগর উপজেলার শ্যামসিদ্ধি গ্রামে রয়েছে শ্যামসিদ্ধি মঠ। এ মঠটি ২৪১ ফুট উঁচু। এর ভেতরের সুড়ঙ্গ ৮০ ফুট। ১৭৫৮ খ্রিষ্টাব্দে মঠটি নির্মাণ করেছিলেন সম্ভুনাথ মজুমদার। এটি একটি শিবমন্দির।
যেভাবে যাবেন
ঢাকার গুলিস্তান, নয়াবাজার, ফুলবাড়িয়া, পোস্তগোলা থেকে বাসে মুন্সিগঞ্জের যেকোনো উপজেলায় যাওয়া যায়। লঞ্চে ঢাকার সদরঘাট থেকে মুন্সিগঞ্জ ও কাঠপট্টিতে নেমে অটোরিকশা কিংবা মিশুকে চড়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে আসা যায় এক দিনেই।
ঢাকা শহর ছাড়িয়ে দক্ষিণে কয়েক কিলোমিটার গেলেই মুন্সিগঞ্জ জেলার চৌহদ্দি। ঢাকা-মাওয়া এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক মুন্সিগঞ্জ জেলার পশ্চিম ও পূর্ব পাশ দিয়ে গেছে। মুন্সিগঞ্জের প্রাচীন নাম বিক্রমপুর। ঐতিহাসিকভাবে এ জেলা বেশ সমৃদ্ধ। এক দিনে ঘুরে দেখা যাবে প্রায় পুরো জেলা। যেকোনো ছুটির দিন বেছে নিতে পারেন এ জেলা ভ্রমণের জন্য।
বার আউলিয়ার মাজার: বার আউলিয়াদের মাজার সদর উপজেলার কেওয়ার গ্রামে অবস্থিত। এখানে একটি একতলা ভবনের ভেতর সারিবদ্ধভাবে ১২টি মাজার আছে। ভবনের পূর্ব প্রান্তে গম্বুজসমৃদ্ধ একটি আট কোণাকৃতি কক্ষ আছে। এখানে একটি মসজিদ ও দিঘি আছে।
শেখ দ্বার হোসাইনীর মাজার: হাফেজ শেখ দ্বার হোসাইনীর মাজারও ইতিহাসসমৃদ্ধ কেওয়ার গ্রামে। স্থানীয়ভাবে এটি ২২ হাত লম্বা মাজার হিসেবে পরিচিত।
বাবা আদম মসজিদ: মসজিদটি মুন্সিগঞ্জ শহর থেকে ৪ কিলোমিটার পশ্চিমে মিরকাদিম পৌরসভার দরগাহবাড়িতে অবস্থিত। মসজিদটি পোড়ামাটির ইটের তৈরি। ১৪৮৩ সালে এটি নির্মিত হয়। মালিক কাফুর শাহ মসজিদের নির্মাতা। মসজিদের ছাদে পেয়ালা ডিজাইনের ছয়টি গম্বুজ রয়েছে।
ইদ্রাকপুর কেল্লা: মুন্সিগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র কোর্টগাঁওয়ে আছে এই মোগল দুর্গ। ১৬৬০ সালে মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সেনানায়ক মীর জুমলা এটি নির্মাণ করেন।
অতীশ দীপঙ্করের ভিটা: মুন্সিগঞ্জ জেলা সদরের বজ্রযোগিনীতে রয়েছে শ্রীজ্ঞান অতীশ দীপঙ্করের জন্মভিটা। দীপঙ্করের বাড়িতে একটি স্মৃতিমন্দির রয়েছে। এখানে আছে দীপঙ্করের দেহভস্ম।
লৌহজং সতীদাহ মঠ: জেলার লৌহজং উপজেলায় এই সতীদাহ মঠ। এটি ১৮২৫ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যে নির্মিত হয় বলে জানা যায়।
সোনারং জোড়া মঠ: জেলার টঙ্গিবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামে পাশাপাশি দুটি স্মৃতি মঠ আছে। সোনারং গ্রামের রূপচন্দ্র তাঁর বাবা ও মায়ের স্মৃতি রক্ষায় স্থানীয় শ্মশানে যথাক্রমে ১৮৪৩ ও ১৮৮৩ সালে এটি নির্মাণ করেন।
শ্যামসিদ্ধি মঠ: শ্রীনগর উপজেলার শ্যামসিদ্ধি গ্রামে রয়েছে শ্যামসিদ্ধি মঠ। এ মঠটি ২৪১ ফুট উঁচু। এর ভেতরের সুড়ঙ্গ ৮০ ফুট। ১৭৫৮ খ্রিষ্টাব্দে মঠটি নির্মাণ করেছিলেন সম্ভুনাথ মজুমদার। এটি একটি শিবমন্দির।
যেভাবে যাবেন
ঢাকার গুলিস্তান, নয়াবাজার, ফুলবাড়িয়া, পোস্তগোলা থেকে বাসে মুন্সিগঞ্জের যেকোনো উপজেলায় যাওয়া যায়। লঞ্চে ঢাকার সদরঘাট থেকে মুন্সিগঞ্জ ও কাঠপট্টিতে নেমে অটোরিকশা কিংবা মিশুকে চড়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে আসা যায় এক দিনেই।
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
৪ ঘণ্টা আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
৪ ঘণ্টা আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
৪ ঘণ্টা আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
৪ ঘণ্টা আগে