ফিচার ডেস্ক
থাইল্যান্ডের ফু ফ্রাবত হিস্টোরিক্যাল পার্ক ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা পেয়েছে। সম্প্রতি ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির ৪৬তম অধিবেশনে থাইল্যান্ডের এ পার্ককে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেওয়া হয়। এটি দেশটির বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় অষ্টম সংযোজন। তবে এটি সাংস্কৃতিক বিভাগে পঞ্চম।
ইউনেসকো ফু ফ্রাবতকে ‘দ্বারাবতী যুগের সিমা পাথরের ঐতিহ্যের সাক্ষ্য’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। ইউনেসকো স্বীকৃত থাইল্যান্ডের অন্য পাঁচটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র সুখোথাই এর ঐতিহাসিক শহর, আয়ুথায়ার ঐতিহাসিক শহর, বান চিয়াং প্রত্নতাত্ত্বিক সাইট, সি থেপের প্রাচীন শহর এবং এর সঙ্গে যুক্ত দ্বারাবতী স্মৃতিস্তম্ভ।
সূত্র: টিএটিনিউজ
থাইল্যান্ডের ফু ফ্রাবত হিস্টোরিক্যাল পার্ক ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা পেয়েছে। সম্প্রতি ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির ৪৬তম অধিবেশনে থাইল্যান্ডের এ পার্ককে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেওয়া হয়। এটি দেশটির বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় অষ্টম সংযোজন। তবে এটি সাংস্কৃতিক বিভাগে পঞ্চম।
ইউনেসকো ফু ফ্রাবতকে ‘দ্বারাবতী যুগের সিমা পাথরের ঐতিহ্যের সাক্ষ্য’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। ইউনেসকো স্বীকৃত থাইল্যান্ডের অন্য পাঁচটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র সুখোথাই এর ঐতিহাসিক শহর, আয়ুথায়ার ঐতিহাসিক শহর, বান চিয়াং প্রত্নতাত্ত্বিক সাইট, সি থেপের প্রাচীন শহর এবং এর সঙ্গে যুক্ত দ্বারাবতী স্মৃতিস্তম্ভ।
সূত্র: টিএটিনিউজ
পাহাড়, সবুজ গাছপালা আর ছায়াঘেরা পথজুড়ে সাজেক যেন এক মেঘকপ্রেমিক ভূখণ্ড। এখানে ভোরের আলো ফোটার আগেই চারপাশ ঢেকে যায় নরম তুলার মতো মেঘে। পাহাড় আর মেঘের এই মিতালি দেখে যেকেউ বিমোহিত হবেন। আর পাহাড়ের সৌন্দর্য আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায় বর্ষায়। মূলত পাহাড়ে যাওয়ার আদর্শ সময় এ ঋতু।
২৮ মিনিট আগেফ্রিজে যত দিন কোরবানির মাংস আছে, তত দিন বাড়িতে অতিথি এলে পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
২ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগে