ডেস্ক রিপোর্ট
আপনার কি নির্জনতা ভালো লাগে? তাহলে জেনে নিন যুক্তরাজ্যে আপনার ভবিষ্যৎ গন্তব্যগুলো।
যুক্তরাজ্যের কথা ভাবলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ঝকঝকে সড়ক, ঝাঁ চকচকে বহুতল ভবন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশ আর পরিপাটি মানুষ। এ দেশে নাকি যন্ত্র মানুষকে আটকে রাখে মন্ত্রে। এখানে প্রকৃতি বলতে বোঝায় রাস্তার পাশে সারিবদ্ধ আর পরিকল্পিতভাবে গোছানো গাছ। এখানে জীবন অনেক পরিকল্পিত আর পরিপাটি হলেও প্রকৃতি থেকে যেন একটু আলাদা। সেই জায়গাগুলো পরিকল্পনা মাফিক গড়ে তুলেছে যুক্তরাজ্য। দেশটির ৮৪ শতাংশেরও বেশি মানুষ বর্তমানে শহরাঞ্চলে বাস করে। কিন্তু এই দ্বীপ দেশটিতে এখনো প্রচুর সুন্দর, বন্য খোলা জায়গা রয়েছে। যেখানে গেলে আধুনিক জীবনের চাপ থেকে সরে যাওয়া যায় খুব সহজেই।
যতটা সুবিধারই হোক না কেন, শহরের ব্যস্ত জীবন থেকে এই জায়গাগুলো মানুষকে মানসিক ও আত্মিক প্রশান্তি দিতে পারে।
প্রকৃতির একটা দিক আছে যাকে ইংরেজিতে ‘ওয়াইল্ড’ বলে আর বাংলায় তার অর্থ হলো বন্য। ম্যানচেস্টারভিত্তিক ভ্রমণ ফটোগ্রাফার অন্নপূর্ণা মেলো। বিবিসিকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ওয়াইল্ড বলতে তিনি বুঝিয়েছেন, ওয়াইল্ডের অর্থ এমন একটি জায়গা, যেখানে একজন মানুষ আধুনিক বিশ্ব থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে পারেন। আধুনিক জীবন থেকে বেরিয়ে এসে প্রকৃতির কাছাকাছি থাকাকে তিনি বলছেন ওয়াইল্ড লাইফ। তাঁর নতুন বই ‘ওয়াইল্ড এস্কেপ’সে যুক্তরাজ্যের এমন কিছু জায়গার ছবি আছে যা মানুষকে নিয়ে যাবে বন্য এক জীবনে। যেখানে উঠে এসেছে যুক্তরাজ্যের এমন কিছু বন্য ও প্রত্যন্ত জায়গার ছবি, যেখানে ভাসমান কেবিন থেকে ক্ষুদ্র দুর্গ, গাছের শুঁটি থেকে গুহাঘর।
কলম্বিয়ার বার্ড হাউ একটি প্রত্যন্ত উপত্যকা। যেখানে একজন মানুষ চাইলেই একা একটি কুটিরে থাকতে পারবেন। কুটিরের দরজা খুললেই চারপাশে দেখা যাবে পাহাড়ের সৌন্দর্য।
উত্তর ইয়র্কশায়ারের দা ল্যাজি টি বনের মধ্যে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল কেবিন। এটিকে রিসোর্ট বললেই ভালো হয়। এই জায়গাটি বেশ পরিচিত। নির্জনতাপ্রিয়দের আয়েশি জীবনের জন্য এটি অনেকেরই প্রিয়।
দা রক হাউস রিসোর্ট ওরচেস্টারশায়ারে অবস্থিত। এটি প্রায় ৭০০ বছর পুরোনো গুহায় তৈরি করা হয়েছে। এখানে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের মানুষ বসবাস করেছে। এমনকি ২০ শতকের শুরুতে এখানে কৃষ্ণাঙ্গরাও বসবাস করত।
তীরে ভেড়ানো ছোট জাহাজের ওপরে ছোট একটা কটেজ। সেখান থেকে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে এক কাপ কফি কিংবা চা আপনি উপভোগ করতেই পারেন। এমনই একটি জায়গা গুইনেডের অ্যাবারডিফিতে অবস্থিত দা বয় জন বোট। এটি মধ্য ওয়েলসের একটি পুরোনো শিপইয়ার্ডে এক ধরনের ভেঙে যাওয়া নৌকা। এই বোট হাউসগুলোতে বসে পর্যটকেরা চারপাশের সৌন্দর্যের পাশাপাশি প্রচুর পাখি দেখতে পাবেন।
এসেক্সের চিগবরোর দা রাফট। এটি হ্রদের ওপরে ভাসমান কেবিন। এখানে বিভিন্ন ধরনের পাখির পাশাপাশি রাতে খুব জোরে প্যাঁচার ডাকের আওয়াজ শুনতে পাওয়া যায়। হ্রদে ঘুরে বেড়ানোর জন্য এখানে নৌকাও রাখা থাকে।
আপনার কি নির্জনতা ভালো লাগে? তাহলে জেনে নিন যুক্তরাজ্যে আপনার ভবিষ্যৎ গন্তব্যগুলো।
যুক্তরাজ্যের কথা ভাবলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে ঝকঝকে সড়ক, ঝাঁ চকচকে বহুতল ভবন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশ আর পরিপাটি মানুষ। এ দেশে নাকি যন্ত্র মানুষকে আটকে রাখে মন্ত্রে। এখানে প্রকৃতি বলতে বোঝায় রাস্তার পাশে সারিবদ্ধ আর পরিকল্পিতভাবে গোছানো গাছ। এখানে জীবন অনেক পরিকল্পিত আর পরিপাটি হলেও প্রকৃতি থেকে যেন একটু আলাদা। সেই জায়গাগুলো পরিকল্পনা মাফিক গড়ে তুলেছে যুক্তরাজ্য। দেশটির ৮৪ শতাংশেরও বেশি মানুষ বর্তমানে শহরাঞ্চলে বাস করে। কিন্তু এই দ্বীপ দেশটিতে এখনো প্রচুর সুন্দর, বন্য খোলা জায়গা রয়েছে। যেখানে গেলে আধুনিক জীবনের চাপ থেকে সরে যাওয়া যায় খুব সহজেই।
যতটা সুবিধারই হোক না কেন, শহরের ব্যস্ত জীবন থেকে এই জায়গাগুলো মানুষকে মানসিক ও আত্মিক প্রশান্তি দিতে পারে।
প্রকৃতির একটা দিক আছে যাকে ইংরেজিতে ‘ওয়াইল্ড’ বলে আর বাংলায় তার অর্থ হলো বন্য। ম্যানচেস্টারভিত্তিক ভ্রমণ ফটোগ্রাফার অন্নপূর্ণা মেলো। বিবিসিকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ওয়াইল্ড বলতে তিনি বুঝিয়েছেন, ওয়াইল্ডের অর্থ এমন একটি জায়গা, যেখানে একজন মানুষ আধুনিক বিশ্ব থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে পারেন। আধুনিক জীবন থেকে বেরিয়ে এসে প্রকৃতির কাছাকাছি থাকাকে তিনি বলছেন ওয়াইল্ড লাইফ। তাঁর নতুন বই ‘ওয়াইল্ড এস্কেপ’সে যুক্তরাজ্যের এমন কিছু জায়গার ছবি আছে যা মানুষকে নিয়ে যাবে বন্য এক জীবনে। যেখানে উঠে এসেছে যুক্তরাজ্যের এমন কিছু বন্য ও প্রত্যন্ত জায়গার ছবি, যেখানে ভাসমান কেবিন থেকে ক্ষুদ্র দুর্গ, গাছের শুঁটি থেকে গুহাঘর।
কলম্বিয়ার বার্ড হাউ একটি প্রত্যন্ত উপত্যকা। যেখানে একজন মানুষ চাইলেই একা একটি কুটিরে থাকতে পারবেন। কুটিরের দরজা খুললেই চারপাশে দেখা যাবে পাহাড়ের সৌন্দর্য।
উত্তর ইয়র্কশায়ারের দা ল্যাজি টি বনের মধ্যে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল কেবিন। এটিকে রিসোর্ট বললেই ভালো হয়। এই জায়গাটি বেশ পরিচিত। নির্জনতাপ্রিয়দের আয়েশি জীবনের জন্য এটি অনেকেরই প্রিয়।
দা রক হাউস রিসোর্ট ওরচেস্টারশায়ারে অবস্থিত। এটি প্রায় ৭০০ বছর পুরোনো গুহায় তৈরি করা হয়েছে। এখানে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের মানুষ বসবাস করেছে। এমনকি ২০ শতকের শুরুতে এখানে কৃষ্ণাঙ্গরাও বসবাস করত।
তীরে ভেড়ানো ছোট জাহাজের ওপরে ছোট একটা কটেজ। সেখান থেকে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে এক কাপ কফি কিংবা চা আপনি উপভোগ করতেই পারেন। এমনই একটি জায়গা গুইনেডের অ্যাবারডিফিতে অবস্থিত দা বয় জন বোট। এটি মধ্য ওয়েলসের একটি পুরোনো শিপইয়ার্ডে এক ধরনের ভেঙে যাওয়া নৌকা। এই বোট হাউসগুলোতে বসে পর্যটকেরা চারপাশের সৌন্দর্যের পাশাপাশি প্রচুর পাখি দেখতে পাবেন।
এসেক্সের চিগবরোর দা রাফট। এটি হ্রদের ওপরে ভাসমান কেবিন। এখানে বিভিন্ন ধরনের পাখির পাশাপাশি রাতে খুব জোরে প্যাঁচার ডাকের আওয়াজ শুনতে পাওয়া যায়। হ্রদে ঘুরে বেড়ানোর জন্য এখানে নৌকাও রাখা থাকে।
‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
৮ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১৮ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১৯ ঘণ্টা আগে