মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
আমের মৌসুমে আমের দেশে ঘুরতে যাবেন না, সেটা কি হয়? পুরো দেশেই কমবেশি আম পাওয়া যায়। কিন্তু প্রাচুর্য ও বৈচিত্র্যের কারণে রাজশাহী বিভাগকে আমের রাজধানী বলা হয়। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন সব আম আপনি রাজশাহী বিভাগের কোথাও না কোথাও পাবেন। কিন্তু রাজশাহী বিভাগে উৎপন্ন হয় এমন আম আপনি দেশের অন্য কোথাও না-ও পেতে পারেন। রাজশাহীর আমের স্বাদ ও গুণ আর কোথাও পাওয়া যায় না বলে প্রবাদ আছে। সেই আমের রাজ্যে একটি আম জাদুঘর আছে। এই মৌসুমে সেটি ঘুরে দেখে আসতে পারেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট ইউনিয়নের পারকানসাটে পরিত্যক্ত সরকারি একটি আমবাগানকে জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়েছে। এর নাম রাখা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগো মিউজিয়াম’। জাদুঘরে ঘুরতে গেলে অনেক ধরনের আম দিয়ে আপনাকে আপ্যায়ন করা হবে। এরপর বিভিন্ন জাতের আমের সঙ্গে পরিচয় করানো এবং গাছের চারা দেখানো হবে। জাদুঘরটিতে প্রায় ৫৫ প্রজাতির আম সংরক্ষিত আছে।
বছর দুই আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সুস্বাদু আম রক্ষা ও জনপ্রিয় করতে গড়ে তোলা হয়েছে এ জাদুঘরটি। এখানে রয়েছে পুকুর, আধুনিক জার্মপ্লাজমের চারা রোপণ, টপ ওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে পুরোনো গাছকে আধুনিক গাছে রূপান্তর এবং নার্সারিসহ আম বিষয়ে জানার অনেক কিছু।
প্রায় ১০০ বিঘা আয়তনের একটি পুরোনো বাগান সংস্কার করে সেখানে গড়ে তোলা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগো মিউজিয়াম’। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বাগানটির সীমানাপ্রাচীর ও অবকাঠামো উন্নয়নের বেশ কিছু নান্দনিক কাজ শেষ হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বহু প্রজাতির আম। বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই এই জাতগুলোর সঙ্গে পরিচিত নয়। তাই ভবিষ্যতে সংরক্ষণ, উন্নয়নসহ আমশিল্প বিকাশের জন্য গড়ে তোলা হয়েছে আমের বৃহৎ জার্মপ্লাজম সেন্টার বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগো মিউজিয়াম। আমের মৌসুম শেষ হওয়ার আগে সেখান থেকে ঘুরে আসতে পারেন।
যেভাবে যাবেন
ঢাকাসহ দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেতে হবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ। সেখান থেকে আমের রাজ্য কানসাট। বাগান দেখার জন্য সেখানে পাওয়া যাবে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। কাছাকাছি আছে ঐতিহাসিক সোনামসজিদ এবং বিভিন্ন আমবাগান। সেগুলো ঘুরে আসতে পারেন। সোনামসজিদ এলাকায় রয়েছে পর্যটন মোটেল, সেখানে থাকা যাবে। এ ছাড়া রাজশাহী বা চাঁপাইনবাবগঞ্জেও থাকার ব্যবস্থা আছে।
আমের মৌসুমে আমের দেশে ঘুরতে যাবেন না, সেটা কি হয়? পুরো দেশেই কমবেশি আম পাওয়া যায়। কিন্তু প্রাচুর্য ও বৈচিত্র্যের কারণে রাজশাহী বিভাগকে আমের রাজধানী বলা হয়। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন সব আম আপনি রাজশাহী বিভাগের কোথাও না কোথাও পাবেন। কিন্তু রাজশাহী বিভাগে উৎপন্ন হয় এমন আম আপনি দেশের অন্য কোথাও না-ও পেতে পারেন। রাজশাহীর আমের স্বাদ ও গুণ আর কোথাও পাওয়া যায় না বলে প্রবাদ আছে। সেই আমের রাজ্যে একটি আম জাদুঘর আছে। এই মৌসুমে সেটি ঘুরে দেখে আসতে পারেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট ইউনিয়নের পারকানসাটে পরিত্যক্ত সরকারি একটি আমবাগানকে জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়েছে। এর নাম রাখা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগো মিউজিয়াম’। জাদুঘরে ঘুরতে গেলে অনেক ধরনের আম দিয়ে আপনাকে আপ্যায়ন করা হবে। এরপর বিভিন্ন জাতের আমের সঙ্গে পরিচয় করানো এবং গাছের চারা দেখানো হবে। জাদুঘরটিতে প্রায় ৫৫ প্রজাতির আম সংরক্ষিত আছে।
বছর দুই আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সুস্বাদু আম রক্ষা ও জনপ্রিয় করতে গড়ে তোলা হয়েছে এ জাদুঘরটি। এখানে রয়েছে পুকুর, আধুনিক জার্মপ্লাজমের চারা রোপণ, টপ ওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে পুরোনো গাছকে আধুনিক গাছে রূপান্তর এবং নার্সারিসহ আম বিষয়ে জানার অনেক কিছু।
প্রায় ১০০ বিঘা আয়তনের একটি পুরোনো বাগান সংস্কার করে সেখানে গড়ে তোলা হয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগো মিউজিয়াম’। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বাগানটির সীমানাপ্রাচীর ও অবকাঠামো উন্নয়নের বেশ কিছু নান্দনিক কাজ শেষ হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বহু প্রজাতির আম। বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই এই জাতগুলোর সঙ্গে পরিচিত নয়। তাই ভবিষ্যতে সংরক্ষণ, উন্নয়নসহ আমশিল্প বিকাশের জন্য গড়ে তোলা হয়েছে আমের বৃহৎ জার্মপ্লাজম সেন্টার বঙ্গবন্ধু লাইভ ম্যাংগো মিউজিয়াম। আমের মৌসুম শেষ হওয়ার আগে সেখান থেকে ঘুরে আসতে পারেন।
যেভাবে যাবেন
ঢাকাসহ দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেতে হবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ। সেখান থেকে আমের রাজ্য কানসাট। বাগান দেখার জন্য সেখানে পাওয়া যাবে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। কাছাকাছি আছে ঐতিহাসিক সোনামসজিদ এবং বিভিন্ন আমবাগান। সেগুলো ঘুরে আসতে পারেন। সোনামসজিদ এলাকায় রয়েছে পর্যটন মোটেল, সেখানে থাকা যাবে। এ ছাড়া রাজশাহী বা চাঁপাইনবাবগঞ্জেও থাকার ব্যবস্থা আছে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৮ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২০ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে