অলকানন্দা রায়, ঢাকা
নদ-নদী আর সবুজ প্রকৃতি নিয়ে সহজে-সুন্দরে বাংলাদেশের মানচিত্রে জেগে আছে কুষ্টিয়া। সুর-সংগীতের একটি অনন্য নিদর্শনের জায়গাও এ জেলা। কুষ্টিয়ার সন্তান বলেই বোধ হয় খুব সহজ, হাসিখুশি তরুণ সোহাগ বিশ্বাস। দেখলে মনে হবে না, তিনি রোমাঞ্চপ্রিয়। কিন্তু অদ্ভুত বিষয়, তাঁর রক্তে আছে রোমাঞ্চ। একাধারে তিনি একজন সাইক্লিস্ট, সাঁতারু, পর্যটক, পাহাড় ডিঙানো মানুষ এবং শিক্ষক।
সোহাগ সাইকেল চালাতে ভালোবাসেন। প্রতিদিন সব জায়গায় যাতায়াত করেন সাইকেলে। এর প্যাডেলে পা রেখেই একদিন তাঁর স্বপ্ন পাখা মেলতে শুরু করেছিল। আজ সেই স্বপ্ন ডালপালা মেলেছে। সাইকেলে করে পাড়ি দিয়েছেন বহু পথ। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে গেছেন ভারতেও। এসব ভ্রমণে কখনো সঙ্গে ছিলেন ভ্রমণপিয়াসি বন্ধুবান্ধব আবার কখনো একাও ছুটেছেন কিলোমিটারের পর কিলোমিটার পথ। টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ভারতেশ্বরী হোমসের গণিত শিক্ষক তিনি।
শিক্ষকতা, বাইসাইকেলে ভ্রমণের পাশাপাশি সোহাগ একজন সফল সাঁতারু। বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছেন তিনবার—২০১৮, ২০২০ ও ২০২১ সালে। কায়াকে পথ পাড়ি দিয়েছেন ১০২ কিলোমিটার, সাঙ্গুর তিন্দু থেকে বান্দরবান পর্যন্ত। এ ছাড়া ঢাকার জলপথেও কায়াক চালিয়েছেন টানা চার দিন—বেরাইদ, টঙ্গী, মোহাম্মদপুর নবী হাউজিং, মিরকাদিম লঞ্চঘাট, নারায়ণগঞ্জ, তারাব রুটে। তিনি একজন দৌড়বিদও বটে। দেশে আয়োজিত ফুল ও হাফ ম্যারাথনগুলোতে অংশ নিয়ে জিতেছেন মেডেল। সম্প্রতি হয়ে যাওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঢাকা ম্যারাথন ২০২৪-এ ৪২ দশমিক ২ কিলোমিটার শেষ করতে তাঁর সময় লেগেছে ৪ ঘণ্টা।
ভারতের হিমালয়ান মাউনটেইনারিং ইনস্টিটিউট থেকে সম্পন্ন করেছেন পর্বতারোহণের বেসিক কোর্স। ২০১৮ সালে ট্রেকিং করেছেন নেপালের আইল্যান্ড পিক বেসক্যাম্পে। সম্প্রতি তিনি দার্জিলিংয়ের সান্দাকফুতে বুদ্ধ ট্রেইল রানিং ইভেন্টে নিবন্ধন করেছেন। নিয়মিত অনুশীলনও করছেন।
২০১৯ সালের মে মাসে বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গের পথে চালিয়েছেন সাইকেল। শুরুটা হয়েছিল ঢাকা থেকে। তারপর একে একে বিরিশিরি, লাউচাপড়া, লালমনিরহাট, বুড়িমারী, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, রাইগঞ্জ, ফারাক্কা, মুর্শিদাবাদ, কৃষ্ণনগর, কলকাতা, বকখালী হয়ে ফিরে আসেন কলকাতায়। তারপর বেনাপোল হয়ে যশোরে। সেটা ছিল ১৫ দিনের ভ্রমণ। একই বছরের ডিসেম্বর মাসে সাইকেল চালিয়ে তিনি ভ্রমণ করেছেন বাংলাবান্ধা থেকে ভারতের গরুমারা ন্যাশনাল পার্ক, বিন্দু সান্তালখোলা, গরুবাথান, লাভা, রিশপ, ইচ্ছেগং, কালিম্পং, তিস্তা বাজার, দার্জিলিং, মিরিক, শিলিগুড়ির পাহাড়ি রাস্তায়। তারপর ফিরেছেন তেঁতুলিয়ায়।
এই তরুণ তুর্কি বই পড়তেও ভালোবাসেন। ভ্রমণসংক্রান্ত বইগুলো খুঁজে খুঁজে পড়েন। গান শুনতে ভালোবাসেন। দারুণ উপভোগ করেন বন্ধুবান্ধবের সঙ্গ ও আড্ডা।
নদ-নদী আর সবুজ প্রকৃতি নিয়ে সহজে-সুন্দরে বাংলাদেশের মানচিত্রে জেগে আছে কুষ্টিয়া। সুর-সংগীতের একটি অনন্য নিদর্শনের জায়গাও এ জেলা। কুষ্টিয়ার সন্তান বলেই বোধ হয় খুব সহজ, হাসিখুশি তরুণ সোহাগ বিশ্বাস। দেখলে মনে হবে না, তিনি রোমাঞ্চপ্রিয়। কিন্তু অদ্ভুত বিষয়, তাঁর রক্তে আছে রোমাঞ্চ। একাধারে তিনি একজন সাইক্লিস্ট, সাঁতারু, পর্যটক, পাহাড় ডিঙানো মানুষ এবং শিক্ষক।
সোহাগ সাইকেল চালাতে ভালোবাসেন। প্রতিদিন সব জায়গায় যাতায়াত করেন সাইকেলে। এর প্যাডেলে পা রেখেই একদিন তাঁর স্বপ্ন পাখা মেলতে শুরু করেছিল। আজ সেই স্বপ্ন ডালপালা মেলেছে। সাইকেলে করে পাড়ি দিয়েছেন বহু পথ। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে গেছেন ভারতেও। এসব ভ্রমণে কখনো সঙ্গে ছিলেন ভ্রমণপিয়াসি বন্ধুবান্ধব আবার কখনো একাও ছুটেছেন কিলোমিটারের পর কিলোমিটার পথ। টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ভারতেশ্বরী হোমসের গণিত শিক্ষক তিনি।
শিক্ষকতা, বাইসাইকেলে ভ্রমণের পাশাপাশি সোহাগ একজন সফল সাঁতারু। বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছেন তিনবার—২০১৮, ২০২০ ও ২০২১ সালে। কায়াকে পথ পাড়ি দিয়েছেন ১০২ কিলোমিটার, সাঙ্গুর তিন্দু থেকে বান্দরবান পর্যন্ত। এ ছাড়া ঢাকার জলপথেও কায়াক চালিয়েছেন টানা চার দিন—বেরাইদ, টঙ্গী, মোহাম্মদপুর নবী হাউজিং, মিরকাদিম লঞ্চঘাট, নারায়ণগঞ্জ, তারাব রুটে। তিনি একজন দৌড়বিদও বটে। দেশে আয়োজিত ফুল ও হাফ ম্যারাথনগুলোতে অংশ নিয়ে জিতেছেন মেডেল। সম্প্রতি হয়ে যাওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ঢাকা ম্যারাথন ২০২৪-এ ৪২ দশমিক ২ কিলোমিটার শেষ করতে তাঁর সময় লেগেছে ৪ ঘণ্টা।
ভারতের হিমালয়ান মাউনটেইনারিং ইনস্টিটিউট থেকে সম্পন্ন করেছেন পর্বতারোহণের বেসিক কোর্স। ২০১৮ সালে ট্রেকিং করেছেন নেপালের আইল্যান্ড পিক বেসক্যাম্পে। সম্প্রতি তিনি দার্জিলিংয়ের সান্দাকফুতে বুদ্ধ ট্রেইল রানিং ইভেন্টে নিবন্ধন করেছেন। নিয়মিত অনুশীলনও করছেন।
২০১৯ সালের মে মাসে বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গের পথে চালিয়েছেন সাইকেল। শুরুটা হয়েছিল ঢাকা থেকে। তারপর একে একে বিরিশিরি, লাউচাপড়া, লালমনিরহাট, বুড়িমারী, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, রাইগঞ্জ, ফারাক্কা, মুর্শিদাবাদ, কৃষ্ণনগর, কলকাতা, বকখালী হয়ে ফিরে আসেন কলকাতায়। তারপর বেনাপোল হয়ে যশোরে। সেটা ছিল ১৫ দিনের ভ্রমণ। একই বছরের ডিসেম্বর মাসে সাইকেল চালিয়ে তিনি ভ্রমণ করেছেন বাংলাবান্ধা থেকে ভারতের গরুমারা ন্যাশনাল পার্ক, বিন্দু সান্তালখোলা, গরুবাথান, লাভা, রিশপ, ইচ্ছেগং, কালিম্পং, তিস্তা বাজার, দার্জিলিং, মিরিক, শিলিগুড়ির পাহাড়ি রাস্তায়। তারপর ফিরেছেন তেঁতুলিয়ায়।
এই তরুণ তুর্কি বই পড়তেও ভালোবাসেন। ভ্রমণসংক্রান্ত বইগুলো খুঁজে খুঁজে পড়েন। গান শুনতে ভালোবাসেন। দারুণ উপভোগ করেন বন্ধুবান্ধবের সঙ্গ ও আড্ডা।
মিস ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ২০২৫-এর আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটেছে এ বছরের খেতাবপ্রাপ্ত বিজয়ী জেসিয়া ইসলামকে মুকুট পরানোর মধ্য দিয়ে। আজ ২৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএসে আজরা মাহমুদ ট্যালেন্ট ক্যাম্পের কার্যালয়ে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ ঘণ্টা আগেবন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে কোনো বুফে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেন। চোখের সামনে লম্বা টেবিলে সাজানো খাবার, নানান রঙের সালাদ, গরম ধোঁয়া ওঠা মাংস, মিষ্টি, ফল। খাবারের ঘ্রাণ যেন আপনাকে কাছে টানছে। কিন্তু দেখা যায়, অনেকে অল্প কিছু খেয়েই পেট ভরিয়ে ফেলেন। এত আশা করে বুফে খেতে যাওয়া যেন জলে গেল। এমনটা হতেই পারে, যদি
১২ ঘণ্টা আগেকোনো কোনো দেশে জনগণ তাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি প্রবল আস্থা প্রকাশ করে। আবার কিছু দেশে সরকারের প্রতি ব্যাপক সংশয় ও অবিশ্বাস বিরাজ করে। সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস দেশভেদে ব্যাপকভাবে ভিন্ন বলে জানিয়েছে অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট।
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিবারই পরিকল্পনা করেন, কিন্তু কর্মক্ষেত্র আর বাড়িতে সমানতালে ব্যস্ত থাকায় পূজায় মিষ্টিমুখের জন্য ভরসা করতে হয় মিষ্টির দোকান আর অনলাইন-ভিত্তিক খাবারের পেজগুলোর ওপর। এবার আটঘাট বেঁধেই পরিকল্পনা করেছেন, অল্প করে হলেও ঘরেই তৈরি হবে দশমীর খাবার। আর শেষপাতে থাকবে মিষ্টিমুখের আয়োজন।
১৬ ঘণ্টা আগে