আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জীবনে ব্যস্ততা থেকে নেই মুক্তি। ক্রমাগত বাড়তে থাকা চাপে অনেক সময় এমন হয় যে আপনি ঘরে ঢুকলেন কিছু নিতে, কিন্তু কী নিতে সেটাই ভুলে গেলেন। আবার কথা বলার মাঝপথে কী বলতে চেয়েছিলেন তা মনে করতে পারলেন না। কিংবা খুব সাধারণ কাজেও মনোযোগ ধরে রাখতে হিমশিম খেলেন। এমনটা হওয়া অস্বাভাবিক নয়।
এ ধরনের পরিস্থিতিকে ‘ব্রেন ফগ’ বলা হয়। এটি কোনো রোগ নয়, তবে কিছু সমস্যা একসঙ্গে হাজির হলে এমনটা হয়, যেমন—মনোযোগের ঘাটতি, ভুলে যাওয়া এবং মানসিক ধীরতার সৃষ্টি হওয়া।
বিবিসি ওয়ানের স্বাস্থ্য-জীবনধারা বিষয়ক সকালের অনুষ্ঠান ‘মর্নিং লাইভ’-এর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. থারাকা এ ধরনের মানসিক ধোঁয়াশার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। ব্রেন ফগ কাটিয়ে ওঠার চারটি পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।
১. নিজের প্রতি সদয় হন
চিকিৎসক থারাকা জানান, ব্রেন ফগ যে কারও হতে পারে। এটি ব্যক্তিগত ব্যর্থতা নয়। আপনি কোনো কিছু বা কোনো পরিস্থিতি সামলাতে পারছেন না, ব্যাপারটা এমনও নয়। এটার মাধ্যমে মস্তিষ্ক জানান দেয় এর ক্লান্তির কথা। মস্তিষ্ক ক্লান্ত এবং অতিরিক্ত চাপে রয়েছে এটি বোঝানোর সংকেত বলা যায়।
ব্রেন ফগ সাময়িক সময়ের জন্য হয়ে থাকে। এ সময়টায় একটু ধীরে কাজ করা, দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া বা প্রয়োজন হলে সাহায্য চাওয়া একেবারেই স্বাভাবিক। থারাকা বলেন, যদি আপনার উদ্বেগ থেকে যায়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
২. রুটিন তৈরি করুন
প্রতিদিনের জন্য একটি নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করলে তা আমাদের মস্তিষ্কের ওপর থেকে অতিরিক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার চাপ কমিয়ে দেয়। যখন আমাদের দিন একটি নির্দিষ্ট ছন্দে চলে, তখন মস্তিষ্ককে সারাক্ষণ ভাবতে হয় না যে ‘আজ আমাকে কী করতে হবে?’ এ ধরনের পূর্বনির্ধারিত কাঠামো আমাদের স্মৃতিশক্তির ওপর থেকে চাপ কমাতে সাহায্য করে।
সকাল-সন্ধ্যার আলাদা রুটিন তৈরি করতে পারেন। এমনকি কাল কী পরবেন সেই পোশাকও আগে থেকে গুছিয়ে রাখা বা সকালের নাশতার প্রস্তুতি আগে থেকে সেরে রাখার মতো সাধারণ কাজও মনকে ক্রমাগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঝামেলা থেকে মুক্ত রাখে।
৩. বিরতি নিন
একটার পর একটা কাজ, মিটিং, সামাজিক অনুষ্ঠান, কেনাকাটা এবং দৈনন্দিন কাজের ভিড়ে সময় কোন দিক দিয়ে চলে যায় বুঝে ওঠা মুশকিল। মস্তিষ্ককে বিশ্রাম নেওয়ার কোনো সুযোগ দেওয়া হয় না। যখন আপনি বিরতিহীনভাবে এক কাজ থেকে অন্য কাজ করতে থাকেন, তখন মস্তিষ্কের নিজেকে পুনরায় ‘রিসেট’ করার সুযোগ পায় না। এর ফলে ব্রেন ফগ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
প্রতিটি কাজের মাঝে ছোট ছোট বিরতি নেওয়ার চেষ্টা করুন। মাত্র ৫–১০ মিনিটের জন্য হলেও—হালকা স্ট্রেচ করুন, পানি পান করুন, বাইরে বেরিয়ে আসুন অথবা নিঃশব্দে বসে থাকুন। এই ছোট বিরতিগুলো মানসিক ‘বাফার’ হিসেবে ভাবা যেতে পারে। এই সময়টুকু আপনার মনকে আগের কাজটি নিয়ে চিন্তা করার, জমে থাকা মানসিক চাপকে মুক্ত করার এবং পরবর্তী কাজের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার সুযোগ দেয়।
৪. ক্যালেন্ডার ও রিমাইন্ডার ব্যবহার করুন
প্রতিটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট, কাজ বা জরুরি বিষয় মাথায় ধরে রাখার চেষ্টা করলে তা দ্রুত মানসিক বিশৃঙ্খলার জন্ম দেয় এবং ভুলে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ায়। এই দায়িত্ব প্রযুক্তিকে দিন। ক্যালেন্ডার ও রিমাইন্ডার ব্যবহার করুন, এতে আপনার মস্তিষ্কে বাড়তি জায়গা খালি থাকবে।
নিয়মিত যে কাজগুলো করতে হয়, সেগুলো ক্যালেন্ডারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেট করে রাখতে পারেন। যেমন—প্রতিদিন দুপুরের খাবারের জন্য নির্দিষ্ট সময়, প্রতি সপ্তাহের বিল পরিশোধ বা অন্য কোনো কাজের জন্য রিমাইন্ডার সেট করা। এর ফলে আপনাকে সারাক্ষণ ভাবতে হবে না যে, এরপর আমাকে কী মনে রাখতে হবে বা ভাবতে হবে এরপর কি করব বা কখন এই কাজটা করব।
এসব দৈনন্দিন ব্যবহারিক কৌশলের পাশাপাশি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং মনোযোগ বাড়াতে ডা. থারাকা আরও একটি স্ট্র্যাটেজি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
SWANS: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার মন্ত্র
ডা. থারাকা বলেন, SWAN ব্রেন ফগ দূর করতে ও মনকে সেরা অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে।
S-Sleep (ঘুম): ঘুম কোনোভাবেই এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। মস্তিষ্ককে বিশ্রাম নেওয়ার এবং স্মৃতিগুলোকে সুসংহত করতে সময় দেয় ঘুম। প্রতি রাতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
W-Water (পানি): আমাদের শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশই পানি। সামান্য পানিশূন্যতাও মনোযোগ কমিয়ে দিতে পারে। তাই হাতের কাছে পানি রাখুন এবং নিয়মিত চুমুক দিন।
A-Activity (শারীরিক সক্রিয়তা): শরীরকে সচল রাখলে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন এবং অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ে, যা আপনাকে আরও স্পষ্টভাবে চিন্তা করতে সাহায্য করে। স্বল্প সময়ের জন্য হাঁটা, হালকা জগিং বা নিয়মিত স্ট্রেচিং করার চেষ্টা করুন।
N-Nutrition (পুষ্টি): প্রক্রিয়াজাত খাবারের পরিবর্তে প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর খাবার খান। ব্রেনের স্বাস্থ্যের জন্য কোলিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডিম, মাছ ও বাদামের মতো কোলিনসমৃদ্ধ খাবার মনোযোগ ও ফোকাস বাড়াতে সহায়তা করে।
S–Stress (চাপ): দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ শরীরে কর্টিসল নামের হরমোনের মাত্রা বাড়ায়, যা স্ট্রেস মোকাবিলায় সাহায্য করলেও চিন্তাভাবনাকে ধোঁয়াটে করে দেয়। তাই শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, মাইন্ডফুলনেস বা শখের কাজে নিজেকে যুক্ত করে চাপ কমানোর উপায় খুঁজুন।
জীবনে ব্যস্ততা থেকে নেই মুক্তি। ক্রমাগত বাড়তে থাকা চাপে অনেক সময় এমন হয় যে আপনি ঘরে ঢুকলেন কিছু নিতে, কিন্তু কী নিতে সেটাই ভুলে গেলেন। আবার কথা বলার মাঝপথে কী বলতে চেয়েছিলেন তা মনে করতে পারলেন না। কিংবা খুব সাধারণ কাজেও মনোযোগ ধরে রাখতে হিমশিম খেলেন। এমনটা হওয়া অস্বাভাবিক নয়।
এ ধরনের পরিস্থিতিকে ‘ব্রেন ফগ’ বলা হয়। এটি কোনো রোগ নয়, তবে কিছু সমস্যা একসঙ্গে হাজির হলে এমনটা হয়, যেমন—মনোযোগের ঘাটতি, ভুলে যাওয়া এবং মানসিক ধীরতার সৃষ্টি হওয়া।
বিবিসি ওয়ানের স্বাস্থ্য-জীবনধারা বিষয়ক সকালের অনুষ্ঠান ‘মর্নিং লাইভ’-এর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. থারাকা এ ধরনের মানসিক ধোঁয়াশার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। ব্রেন ফগ কাটিয়ে ওঠার চারটি পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।
১. নিজের প্রতি সদয় হন
চিকিৎসক থারাকা জানান, ব্রেন ফগ যে কারও হতে পারে। এটি ব্যক্তিগত ব্যর্থতা নয়। আপনি কোনো কিছু বা কোনো পরিস্থিতি সামলাতে পারছেন না, ব্যাপারটা এমনও নয়। এটার মাধ্যমে মস্তিষ্ক জানান দেয় এর ক্লান্তির কথা। মস্তিষ্ক ক্লান্ত এবং অতিরিক্ত চাপে রয়েছে এটি বোঝানোর সংকেত বলা যায়।
ব্রেন ফগ সাময়িক সময়ের জন্য হয়ে থাকে। এ সময়টায় একটু ধীরে কাজ করা, দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া বা প্রয়োজন হলে সাহায্য চাওয়া একেবারেই স্বাভাবিক। থারাকা বলেন, যদি আপনার উদ্বেগ থেকে যায়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
২. রুটিন তৈরি করুন
প্রতিদিনের জন্য একটি নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করলে তা আমাদের মস্তিষ্কের ওপর থেকে অতিরিক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার চাপ কমিয়ে দেয়। যখন আমাদের দিন একটি নির্দিষ্ট ছন্দে চলে, তখন মস্তিষ্ককে সারাক্ষণ ভাবতে হয় না যে ‘আজ আমাকে কী করতে হবে?’ এ ধরনের পূর্বনির্ধারিত কাঠামো আমাদের স্মৃতিশক্তির ওপর থেকে চাপ কমাতে সাহায্য করে।
সকাল-সন্ধ্যার আলাদা রুটিন তৈরি করতে পারেন। এমনকি কাল কী পরবেন সেই পোশাকও আগে থেকে গুছিয়ে রাখা বা সকালের নাশতার প্রস্তুতি আগে থেকে সেরে রাখার মতো সাধারণ কাজও মনকে ক্রমাগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঝামেলা থেকে মুক্ত রাখে।
৩. বিরতি নিন
একটার পর একটা কাজ, মিটিং, সামাজিক অনুষ্ঠান, কেনাকাটা এবং দৈনন্দিন কাজের ভিড়ে সময় কোন দিক দিয়ে চলে যায় বুঝে ওঠা মুশকিল। মস্তিষ্ককে বিশ্রাম নেওয়ার কোনো সুযোগ দেওয়া হয় না। যখন আপনি বিরতিহীনভাবে এক কাজ থেকে অন্য কাজ করতে থাকেন, তখন মস্তিষ্কের নিজেকে পুনরায় ‘রিসেট’ করার সুযোগ পায় না। এর ফলে ব্রেন ফগ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
প্রতিটি কাজের মাঝে ছোট ছোট বিরতি নেওয়ার চেষ্টা করুন। মাত্র ৫–১০ মিনিটের জন্য হলেও—হালকা স্ট্রেচ করুন, পানি পান করুন, বাইরে বেরিয়ে আসুন অথবা নিঃশব্দে বসে থাকুন। এই ছোট বিরতিগুলো মানসিক ‘বাফার’ হিসেবে ভাবা যেতে পারে। এই সময়টুকু আপনার মনকে আগের কাজটি নিয়ে চিন্তা করার, জমে থাকা মানসিক চাপকে মুক্ত করার এবং পরবর্তী কাজের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার সুযোগ দেয়।
৪. ক্যালেন্ডার ও রিমাইন্ডার ব্যবহার করুন
প্রতিটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট, কাজ বা জরুরি বিষয় মাথায় ধরে রাখার চেষ্টা করলে তা দ্রুত মানসিক বিশৃঙ্খলার জন্ম দেয় এবং ভুলে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ায়। এই দায়িত্ব প্রযুক্তিকে দিন। ক্যালেন্ডার ও রিমাইন্ডার ব্যবহার করুন, এতে আপনার মস্তিষ্কে বাড়তি জায়গা খালি থাকবে।
নিয়মিত যে কাজগুলো করতে হয়, সেগুলো ক্যালেন্ডারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেট করে রাখতে পারেন। যেমন—প্রতিদিন দুপুরের খাবারের জন্য নির্দিষ্ট সময়, প্রতি সপ্তাহের বিল পরিশোধ বা অন্য কোনো কাজের জন্য রিমাইন্ডার সেট করা। এর ফলে আপনাকে সারাক্ষণ ভাবতে হবে না যে, এরপর আমাকে কী মনে রাখতে হবে বা ভাবতে হবে এরপর কি করব বা কখন এই কাজটা করব।
এসব দৈনন্দিন ব্যবহারিক কৌশলের পাশাপাশি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং মনোযোগ বাড়াতে ডা. থারাকা আরও একটি স্ট্র্যাটেজি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন।
SWANS: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার মন্ত্র
ডা. থারাকা বলেন, SWAN ব্রেন ফগ দূর করতে ও মনকে সেরা অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে।
S-Sleep (ঘুম): ঘুম কোনোভাবেই এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। মস্তিষ্ককে বিশ্রাম নেওয়ার এবং স্মৃতিগুলোকে সুসংহত করতে সময় দেয় ঘুম। প্রতি রাতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
W-Water (পানি): আমাদের শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশই পানি। সামান্য পানিশূন্যতাও মনোযোগ কমিয়ে দিতে পারে। তাই হাতের কাছে পানি রাখুন এবং নিয়মিত চুমুক দিন।
A-Activity (শারীরিক সক্রিয়তা): শরীরকে সচল রাখলে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন এবং অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ে, যা আপনাকে আরও স্পষ্টভাবে চিন্তা করতে সাহায্য করে। স্বল্প সময়ের জন্য হাঁটা, হালকা জগিং বা নিয়মিত স্ট্রেচিং করার চেষ্টা করুন।
N-Nutrition (পুষ্টি): প্রক্রিয়াজাত খাবারের পরিবর্তে প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর খাবার খান। ব্রেনের স্বাস্থ্যের জন্য কোলিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডিম, মাছ ও বাদামের মতো কোলিনসমৃদ্ধ খাবার মনোযোগ ও ফোকাস বাড়াতে সহায়তা করে।
S–Stress (চাপ): দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ শরীরে কর্টিসল নামের হরমোনের মাত্রা বাড়ায়, যা স্ট্রেস মোকাবিলায় সাহায্য করলেও চিন্তাভাবনাকে ধোঁয়াটে করে দেয়। তাই শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, মাইন্ডফুলনেস বা শখের কাজে নিজেকে যুক্ত করে চাপ কমানোর উপায় খুঁজুন।
দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপের দেশ স্পেন। জীবনযাত্রার উচ্চ মান, মনোরম আবহাওয়া, সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং সুস্বাদু খাবারের জন্য সুপরিচিত এই দেশ। দেশটিতে স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পাওয়ার একটি আকর্ষণীয় সুযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের নাগরিকেরাও পেতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগেশাড়ি পরতে ভালোবাসেন। অথচ মায়ের সাহায্য ছাড়া তা হয়ে ওঠে কঠিন! ধরুন, উৎসবের দিন, মা-বোন সবাই ভীষণ ব্যস্ত। সহায়তা পাওয়ার তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই; বরং তাতে দেরি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সে রকম সময় কি শখ করে কিনে আনা সুন্দর শাড়িটা পরা হবে না? এত এত ভাঁজ, পিন, কুঁচি এবং লম্বা কাপড় দেখে মনে হতে পারে...
৭ ঘণ্টা আগেদিনের শেষটা কত সুন্দরভাবে করতে পারছেন, তার ওপর নির্ভর করে সকালটা কত সুন্দর হবে। ত্বকের বেলায়ও একই নিয়ম। রোদ, গরম, এসির হাওয়া, দূষণ, কাজের চাপ—সবকিছুর ধকল সামলে ত্বক কতটা ভালো থাকবে, তা নির্ভর করে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তাকে কত ভালোভাবে পরিষ্কার করছেন ও পুষ্টির জোগান দিচ্ছেন, তার ওপরে।
৮ ঘণ্টা আগেঋতুর হিসাবে এটি মূলত শরৎকাল। এ সময়ের বৃষ্টির চরিত্র খানিক তরল। অর্থাৎ হঠাৎ ঝুম বৃষ্টি তো আবার খাঁ খাঁ রোদ। এই যেমন কয়েক দিন ধরে প্রায় সারা দেশে চলছে গুঁড়ি গুঁড়ি কিংবা মুষলধারে বৃষ্টি। খুব সহজে আবহাওয়ার এই খেয়ালি আচরণের ছাপ পড়ে মানুষের শরীরে, বিশেষ করে ত্বক ও চুলে।
৯ ঘণ্টা আগে