খাবারদাবার

গত কয়েক বছর ধরে আমাদের দেশে নবাবী সেমাই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ছুটির দিনের বিকেলে মজাদার এই সেমাই যাঁরা প্রথমবারের মতো তৈরি করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য...

ঈদের ছুটিতে এখনও বাড়িতে পরিবারের সবাই সুন্দর সময় কাটাচ্ছে। বিকেলবেলায় একটু মজাদার সাশতা না হলে চলে? আর এখন তো সআর ঘরে ঘরে আম। বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন আম নারিকেলের সন্দেশ।

মনে পড়ে ২০১৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্যের সেই বক্তব্য? ঢাবির টিএসসিতে মাত্র ১০ টাকায় এক কাপ চা, একটি শিঙাড়া, একটি সমুচা ও একটি চপ পাওয়া যায়—এমন বক্তব্যে তোপের মুখে পড়েন উপাচার্য। তৈরি হয় নানান আলোচনা-সমালোচনা। ঘটনার পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও...

ঈদে দাওয়াত রক্ষা করতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ পার্টি হবে না, সেটা ভাবা কষ্টকর। সেসব বিশেষ অনুষ্ঠানে খাবারের লিস্টে অনেকেই স্টেক রাখার কথা ভাবেন। স্টেকের স্বাদ তখনই সঠিকভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যখন এর সাইড ডিশগুলোও ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সঙ্গে মিলিয়ে এমন সাইড ডিশ বাছাই করত

ঈদুল আজহায় কাবাব খাওয়া হবে না, তা কি হয়? পোলাওয়ের সঙ্গে প্রথম পাতে শামি কাবাব কিন্তু দারুণ জমে যায়। আপনাদের জন্য গরুর মাংসের শামি কাবাবের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন কোহিনূর বেগম।

একটু এপাশ-ওপাশ করে নিলেই এই ঈদে খাওয়া যাবে সুস্বাদু সব খাবার। রসুন দিয়ে রান্না করতে পারেন খাসির মাংসের শাহি রেজালা। এর গালভরা নাম দিতে পারেন গার্লিক মাটন। রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আনিসা আক্তার নূপুর।

কোরবানির ঈদে একঘেয়ে মাংসের ঝোল বা ভুনা রান্না না করে এবার তৈরি করতে পারেন নতুন রেসিপি। কড়াই কষা মাংসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আনিসা আক্তার নূপুর।

কোরবানির ঈদে গরুর মাংস রান্না হবে, এটাই স্বাভাবিক। ঐতিহ্যবাহী রান্নার পাশাপাশি রেঁধে ফেলুন চমকজাগানো ভিন্ন স্বাদের নতুন নতুন খাবার।

ঈদের খাবারের আয়োজনে বেশি বৈচিত্র্য থাকে। সে জন্য বেশি খাওয়া হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসে একটা ছন্দপতন হয়। ফলে পেটের রোগসহ বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। তাই ঈদের দিনেও বেশি খাওয়া শরীরের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়।

ঈদ আর খুব বেশি দূরে নয়, এটা আমরা জেনে গেছি। তাই বাটা মসলা নিয়ে যত ঝামেলা পোহাতে না চাইলে আগে থেকে যদি প্রয়োজনীয় মসলা বেটে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন। এতে রান্নাঘরের কাজ অনেকটাই এগিয়ে থাকবে।

এই ঈদে গরু আর খাসির মাংসের পদ বেশি রান্না হয়। তবে অনেকের এসব মাংস খাওয়া নিষেধ স্বাস্থ্যগত কারণে। যাঁদের লাল মাংস খাওয়া নিষেধ বা যাঁরা লাল মাংস সচরাচর খান না, তাঁরা মুরগি দিয়েই তৈরি করে নিতে পারেন সুস্বাদু খাবার।

এই ঈদে মাংসের পদ রান্না হবে অনেক। তার বেশির ভাগই আসলে দেশের ঐতিহ্যবাহী রান্না। সেগুলো প্রতি ঈদেই রান্না হয় বাড়িতে। এবার বদলে ফেলুন রান্নার স্টাইল। দেশীয় রান্না রাখুন। সঙ্গে রেঁধে ফেলুন বিদেশি খাবার। এসব খাবার কিছুটা হলেও স্বাদ বদল করবে। খাবার পাতে চমকও রাখবে। বিদেশি রান্না করা যে খুব কঠিন, তা নয়।