বিদেশি খাবার
নীলু ইসলাম
উপকরণ
চার কাপ কিমা, আধা কাপ বাটার বা ঘি, দুটি কালো এলাচির গুঁড়া, ছয়টি সবুজ এলাচির গুঁড়া, এক চা-চামচ করে আদা ও রসুন বাটা, লবণ, গুঁড়া আদা, গোলমরিচের গুঁড়া। সব একসঙ্গে মিশিয়ে দিন।
গ্রেভি বানাতে এবং গ্রেভিতে দেওয়ার জন্য লাগবে চার কাপ দই, একটি ডিম, এক চা-চামচ আদা বাটা, এক চা-চামচ আদার গুঁড়া, দুটি কালো এলাচির গুঁড়া, ছয়টি সবুজ এলাচির গুঁড়া, আধা চা-চামচ লবণ, পাঁচটি লবঙ্গ, পাঁচটি আস্ত সবুজ এলাচি, ছোট দুই টুকরো দারুচিনি, এক টেবিল চামচ করে মৌরি গুঁড়া, ঘি, শুকনো পুদিনা পাতার গুঁড়া। এ ছাড়া এক চা-চামচ গোলমরিচের গুঁড়া এবং আধা কাপ বেরেস্তা।
প্রণালি
প্রথমে মিকার সঙ্গে সব মসলা মিশিয়ে মিটবলের মতো গোল গোল করে বানিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। গোস্তাবা মিটবলের চেয়ে আকারে একটু বড় হয়।
দই খুব ভালো করে ফেটিয়ে রান্নার পাত্রে দিন। সেই পাত্রে একে একে ঘি, পুদিনা পাতার গুঁড়া আর বেরেস্তা বাদে ওপরের সব উপকরণ দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ জ্বাল দিয়ে ঘি ও পুদিনা পাতার গুঁড়া দিন। চার কাপ গরম পানি দিয়ে তাতে ফ্রিজে রাখা গোস্তাবা বলগুলো দিয়ে দিন। তারপর মিনিট দশেক মাঝারি তাপে রাঁধুন। ফুটে এলে আধা কাপ বেরেস্তা হাতে গুঁড়া করে রান্নার পাত্রে দিয়ে দিন। এখন বেরেস্তা ভাজা তেল গোস্তাবার ওপর ছড়িয়ে দিন। তৈরি হয়ে গেল মজাদার গোস্তাবা।
এটি স্যুপের মতো হবে। রুটি, লুচি, পরোটা বা রুমালি রুটি দিয়ে খেতে পারেন। ভাত বা পোলাওয়ের সঙ্গেও খেতে পারেন।
চাইলে এই রেসিপিতে গোলমরিচের গুঁড়া আর স্বাদের জন্য গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে দিতে পারেন। চাইলে শেষে কাঁচা মরিচও দিতে পারেন ভাত বা পোলাওয়ের সঙ্গে খেলে।
উপকরণ
চার কাপ কিমা, আধা কাপ বাটার বা ঘি, দুটি কালো এলাচির গুঁড়া, ছয়টি সবুজ এলাচির গুঁড়া, এক চা-চামচ করে আদা ও রসুন বাটা, লবণ, গুঁড়া আদা, গোলমরিচের গুঁড়া। সব একসঙ্গে মিশিয়ে দিন।
গ্রেভি বানাতে এবং গ্রেভিতে দেওয়ার জন্য লাগবে চার কাপ দই, একটি ডিম, এক চা-চামচ আদা বাটা, এক চা-চামচ আদার গুঁড়া, দুটি কালো এলাচির গুঁড়া, ছয়টি সবুজ এলাচির গুঁড়া, আধা চা-চামচ লবণ, পাঁচটি লবঙ্গ, পাঁচটি আস্ত সবুজ এলাচি, ছোট দুই টুকরো দারুচিনি, এক টেবিল চামচ করে মৌরি গুঁড়া, ঘি, শুকনো পুদিনা পাতার গুঁড়া। এ ছাড়া এক চা-চামচ গোলমরিচের গুঁড়া এবং আধা কাপ বেরেস্তা।
প্রণালি
প্রথমে মিকার সঙ্গে সব মসলা মিশিয়ে মিটবলের মতো গোল গোল করে বানিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। গোস্তাবা মিটবলের চেয়ে আকারে একটু বড় হয়।
দই খুব ভালো করে ফেটিয়ে রান্নার পাত্রে দিন। সেই পাত্রে একে একে ঘি, পুদিনা পাতার গুঁড়া আর বেরেস্তা বাদে ওপরের সব উপকরণ দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ জ্বাল দিয়ে ঘি ও পুদিনা পাতার গুঁড়া দিন। চার কাপ গরম পানি দিয়ে তাতে ফ্রিজে রাখা গোস্তাবা বলগুলো দিয়ে দিন। তারপর মিনিট দশেক মাঝারি তাপে রাঁধুন। ফুটে এলে আধা কাপ বেরেস্তা হাতে গুঁড়া করে রান্নার পাত্রে দিয়ে দিন। এখন বেরেস্তা ভাজা তেল গোস্তাবার ওপর ছড়িয়ে দিন। তৈরি হয়ে গেল মজাদার গোস্তাবা।
এটি স্যুপের মতো হবে। রুটি, লুচি, পরোটা বা রুমালি রুটি দিয়ে খেতে পারেন। ভাত বা পোলাওয়ের সঙ্গেও খেতে পারেন।
চাইলে এই রেসিপিতে গোলমরিচের গুঁড়া আর স্বাদের জন্য গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে দিতে পারেন। চাইলে শেষে কাঁচা মরিচও দিতে পারেন ভাত বা পোলাওয়ের সঙ্গে খেলে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৮ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২০ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে