ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
নতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের ধারণা, নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় প্রথাগত নিয়মকানুন মানলে কিংবা সেই কাজগুলো করলে বাড়িতে সৌভাগ্য বিরাজ করে।
চলুন, দেখে নেওয়া যাক তেমন কিছু নিয়মকানুন।
দরজা, বারান্দা ও জানালায় নীল রং দক্ষিণ আমেরিকায়
দক্ষিণ আমেরিকায় বসবাসরত আফ্রিকান-আমেরিকানরা মনে করে, খারাপ আত্মারা পানি অতিক্রম করতে পারে না। পানির রং নীল বলে সেখানকার মানুষ বাড়ির সদর দরজা, বারান্দা ও জানালায় নীল রং করে। তাদের বিশ্বাস, মন্দ আত্মারা এই নীল রং অতিক্রম করে বাড়িতে প্রবেশ করবে না।
এই অঞ্চলের অধিবাসীরা চুনের সঙ্গে নীল রং মিশিয়ে ব্যবহার করে। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। চুনের সঙ্গে রং মেশানোর কারণে বাড়ি থেকে মশা ও উড়ন্ত পোকা দূরে থাকে।
চীনের মানুষ ফল কেনে ও উপহার দেয়
চীনা ঐতিহ্য অনুযায়ী ফল সৌভাগ্যের প্রতীক। তাই পরিবার-পরিজনের কেউ নতুন বাড়ি করলে বা নতুন বাড়িতে উঠলে উপহার হিসেবে তাদের ফল দেওয়া হয়। ফলের মধ্য়েও আবার বিশেষত্ব রয়েছে। সবাইকে সব ধরনের ফল উপহার দেওয়া হয় না। কার জন্য কী কামনা করা হচ্ছে, সে অনুযায়ী ফল উপহার দেওয়া হয়। এই যেমন, সমৃদ্ধির জন্য কমলা, সুযোগের জন্য ডালিম, সুস্বাস্থ্যের জন্য পিচ এবং সুরক্ষার জন্য আপেল দেওয়া হয়।
ফলের পাশাপাশি, ফলের গাছ বা গাছপালাও উপহার পায় বাড়ির নতুন মালিকেরা। গৃহ প্রবেশের দিন বাড়িতে এ ধরনের ফল থাকা আবশ্যক। এ ছাড়া তারা নতুন বাড়িতে ওঠার সময় গাছ রোপণ করে।
রাশিয়া ও জার্মানির মানুষ বাড়ির প্রথম বাজারে রুটি ও লবণ কেনে
রাশিয়া ও জার্মানির রীতি অনুসারে, নতুন বাড়িতে উঠে প্রথম যে বাজারের তালিকা তৈরি করা হয়, তাতে অবধারিতভাবে থাকে রুটি ও লবণ। বাড়ির লোকেরা যেন কখনো ক্ষুধার্ত না থাকে, সে জন্য রুটি কেনা হয়। আর নেতিবাচক শক্তি শুষে নিয়ে জীবন যেন তরতাজা করে রাখা যায়, সে জন্য এই দুই দেশের মানুষ কেনে লবণ। অনেকে নতুন বাড়ির মালিককে এই দুটো জিনিস উপহার হিসেবেও দেয়।
কোরিয়ার রীতি শিম ছিটিয়ে দেওয়া
কোরিয়ায় নতুন বাড়িতে লাল শিম ছড়িয়ে দেওয়া হয় মন্দ আত্মাদের তাড়িয়ে ভাগ্য ফেরাতে। এশিয়ার অনেক দেশের মতো কোরিয়াতেও লাল সৌভাগ্যের রং হিসেবে পরিচিত।
ধূপ দিয়ে নতুন বাড়িকে আশীর্বাদ করার নিয়ম ইতালিতে
অনেক সংস্কৃতিতে নতুন বাড়িতে প্রবেশের দিন ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদ্যাপন করা হয়। ইতালিতে স্থানীয় পুরোহিত ধূপ দিয়ে নতুন বাড়িকে আশীর্বাদ করেন। এরপর বিশেষ ভোজের আয়োজন করা হয় সে বাড়িতে।
ডান পা প্রথমে দিয়ে নতুন বাড়িতে ওঠে ভারতের মানুষ
নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় প্রথম চৌকাঠের ভেতরে দেওয়া হয় ডান পা। ভারতের মানুষ মনে করে, এতে সৌভাগ্য আসে। বিয়ের পর নতুন বউ বাড়িতে প্রবেশ করে ডান পা প্রথমে দিয়ে।
ইংল্যান্ডে করা হয় নতুন ঝাড়ু ব্যবহার
ইংল্যান্ডে নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় পুরো ঝাড়ু সঙ্গে করে আনা নিষেধ। পুরোনো ময়লা, পুরোনো ভাগ্য, পুরোনো আত্মাসহ আরও নেতিবাচক শক্তি দূর করার জন্য পুরোনো ঝাড়ুর পরিবর্তে নতুন ঝাড়ু ব্যবহার করার নিয়ম রয়েছে যুক্তরাজ্যে। এ জন্য নতুন বাড়িতে ওঠা মানে, সঙ্গে নতুন একটি ঝাড়ু নিয়ে প্রবেশ করা।
উত্তর ইউরোপে ঘর উষ্ণ রাখার প্রতীকী প্রথা আছে
উত্তর ইউরোপে নতুন বাড়িতে ওঠার দিন ঘরের ফায়ার প্লেসে আগুন ধরানো হয়। সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। এতে ঘরের ঠান্ডা কেটে গিয়ে একটা আরামদায়ক তাপমাত্রা বিরাজ করে; পাশাপাশি মন্দ আত্মারাও পালিয়ে যায় বলে তাঁদের ধারণা।
ভারত, চীন ও পারস্যে ডালিমগাছ রোপণের প্রথা আছে
ডালিম উর্বরতার প্রতীক। পরিবার গঠন করতে ইচ্ছুক দম্পতিদের নতুন বাড়ির কোথাও এই গাছ লাগানো হলে সমৃদ্ধির পাশাপাশি সন্তান-সন্ততি লাভের ইচ্ছাও পূর্ণ হয় বলে এসব দেশের অধিবাসীরা মনে করে। একসময় আমাদের দেশেও নতুন বাড়ি করার পর সে বাড়ির কোথাও একটি ডালিমগাছ লাগানো হতো। সে জন্য গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে একটি ডালিমগাছের দেখা মিলত।
এসবের বাইরেও বিভিন্ন দেশে নতুন বাড়ির মেঝেতে লবণ ছিটিয়ে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এতে করে মন্দ আত্মারা বিদায় নেয় বলে মনে করা হয়। পশ্চিমা বিভিন্ন দেশে নতুন বাড়িতে ওঠার পর ওয়াইনের নতুন বোতল খুলে পরিবার-পরিজন নিয়ে তা উপভোগ করা হয়।
সূত্র: আরমিশজ
নতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের ধারণা, নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় প্রথাগত নিয়মকানুন মানলে কিংবা সেই কাজগুলো করলে বাড়িতে সৌভাগ্য বিরাজ করে।
চলুন, দেখে নেওয়া যাক তেমন কিছু নিয়মকানুন।
দরজা, বারান্দা ও জানালায় নীল রং দক্ষিণ আমেরিকায়
দক্ষিণ আমেরিকায় বসবাসরত আফ্রিকান-আমেরিকানরা মনে করে, খারাপ আত্মারা পানি অতিক্রম করতে পারে না। পানির রং নীল বলে সেখানকার মানুষ বাড়ির সদর দরজা, বারান্দা ও জানালায় নীল রং করে। তাদের বিশ্বাস, মন্দ আত্মারা এই নীল রং অতিক্রম করে বাড়িতে প্রবেশ করবে না।
এই অঞ্চলের অধিবাসীরা চুনের সঙ্গে নীল রং মিশিয়ে ব্যবহার করে। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। চুনের সঙ্গে রং মেশানোর কারণে বাড়ি থেকে মশা ও উড়ন্ত পোকা দূরে থাকে।
চীনের মানুষ ফল কেনে ও উপহার দেয়
চীনা ঐতিহ্য অনুযায়ী ফল সৌভাগ্যের প্রতীক। তাই পরিবার-পরিজনের কেউ নতুন বাড়ি করলে বা নতুন বাড়িতে উঠলে উপহার হিসেবে তাদের ফল দেওয়া হয়। ফলের মধ্য়েও আবার বিশেষত্ব রয়েছে। সবাইকে সব ধরনের ফল উপহার দেওয়া হয় না। কার জন্য কী কামনা করা হচ্ছে, সে অনুযায়ী ফল উপহার দেওয়া হয়। এই যেমন, সমৃদ্ধির জন্য কমলা, সুযোগের জন্য ডালিম, সুস্বাস্থ্যের জন্য পিচ এবং সুরক্ষার জন্য আপেল দেওয়া হয়।
ফলের পাশাপাশি, ফলের গাছ বা গাছপালাও উপহার পায় বাড়ির নতুন মালিকেরা। গৃহ প্রবেশের দিন বাড়িতে এ ধরনের ফল থাকা আবশ্যক। এ ছাড়া তারা নতুন বাড়িতে ওঠার সময় গাছ রোপণ করে।
রাশিয়া ও জার্মানির মানুষ বাড়ির প্রথম বাজারে রুটি ও লবণ কেনে
রাশিয়া ও জার্মানির রীতি অনুসারে, নতুন বাড়িতে উঠে প্রথম যে বাজারের তালিকা তৈরি করা হয়, তাতে অবধারিতভাবে থাকে রুটি ও লবণ। বাড়ির লোকেরা যেন কখনো ক্ষুধার্ত না থাকে, সে জন্য রুটি কেনা হয়। আর নেতিবাচক শক্তি শুষে নিয়ে জীবন যেন তরতাজা করে রাখা যায়, সে জন্য এই দুই দেশের মানুষ কেনে লবণ। অনেকে নতুন বাড়ির মালিককে এই দুটো জিনিস উপহার হিসেবেও দেয়।
কোরিয়ার রীতি শিম ছিটিয়ে দেওয়া
কোরিয়ায় নতুন বাড়িতে লাল শিম ছড়িয়ে দেওয়া হয় মন্দ আত্মাদের তাড়িয়ে ভাগ্য ফেরাতে। এশিয়ার অনেক দেশের মতো কোরিয়াতেও লাল সৌভাগ্যের রং হিসেবে পরিচিত।
ধূপ দিয়ে নতুন বাড়িকে আশীর্বাদ করার নিয়ম ইতালিতে
অনেক সংস্কৃতিতে নতুন বাড়িতে প্রবেশের দিন ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদ্যাপন করা হয়। ইতালিতে স্থানীয় পুরোহিত ধূপ দিয়ে নতুন বাড়িকে আশীর্বাদ করেন। এরপর বিশেষ ভোজের আয়োজন করা হয় সে বাড়িতে।
ডান পা প্রথমে দিয়ে নতুন বাড়িতে ওঠে ভারতের মানুষ
নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় প্রথম চৌকাঠের ভেতরে দেওয়া হয় ডান পা। ভারতের মানুষ মনে করে, এতে সৌভাগ্য আসে। বিয়ের পর নতুন বউ বাড়িতে প্রবেশ করে ডান পা প্রথমে দিয়ে।
ইংল্যান্ডে করা হয় নতুন ঝাড়ু ব্যবহার
ইংল্যান্ডে নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় পুরো ঝাড়ু সঙ্গে করে আনা নিষেধ। পুরোনো ময়লা, পুরোনো ভাগ্য, পুরোনো আত্মাসহ আরও নেতিবাচক শক্তি দূর করার জন্য পুরোনো ঝাড়ুর পরিবর্তে নতুন ঝাড়ু ব্যবহার করার নিয়ম রয়েছে যুক্তরাজ্যে। এ জন্য নতুন বাড়িতে ওঠা মানে, সঙ্গে নতুন একটি ঝাড়ু নিয়ে প্রবেশ করা।
উত্তর ইউরোপে ঘর উষ্ণ রাখার প্রতীকী প্রথা আছে
উত্তর ইউরোপে নতুন বাড়িতে ওঠার দিন ঘরের ফায়ার প্লেসে আগুন ধরানো হয়। সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। এতে ঘরের ঠান্ডা কেটে গিয়ে একটা আরামদায়ক তাপমাত্রা বিরাজ করে; পাশাপাশি মন্দ আত্মারাও পালিয়ে যায় বলে তাঁদের ধারণা।
ভারত, চীন ও পারস্যে ডালিমগাছ রোপণের প্রথা আছে
ডালিম উর্বরতার প্রতীক। পরিবার গঠন করতে ইচ্ছুক দম্পতিদের নতুন বাড়ির কোথাও এই গাছ লাগানো হলে সমৃদ্ধির পাশাপাশি সন্তান-সন্ততি লাভের ইচ্ছাও পূর্ণ হয় বলে এসব দেশের অধিবাসীরা মনে করে। একসময় আমাদের দেশেও নতুন বাড়ি করার পর সে বাড়ির কোথাও একটি ডালিমগাছ লাগানো হতো। সে জন্য গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে একটি ডালিমগাছের দেখা মিলত।
এসবের বাইরেও বিভিন্ন দেশে নতুন বাড়ির মেঝেতে লবণ ছিটিয়ে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এতে করে মন্দ আত্মারা বিদায় নেয় বলে মনে করা হয়। পশ্চিমা বিভিন্ন দেশে নতুন বাড়িতে ওঠার পর ওয়াইনের নতুন বোতল খুলে পরিবার-পরিজন নিয়ে তা উপভোগ করা হয়।
সূত্র: আরমিশজ
ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
নতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের ধারণা, নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় প্রথাগত নিয়মকানুন মানলে কিংবা সেই কাজগুলো করলে বাড়িতে সৌভাগ্য বিরাজ করে।
চলুন, দেখে নেওয়া যাক তেমন কিছু নিয়মকানুন।
দরজা, বারান্দা ও জানালায় নীল রং দক্ষিণ আমেরিকায়
দক্ষিণ আমেরিকায় বসবাসরত আফ্রিকান-আমেরিকানরা মনে করে, খারাপ আত্মারা পানি অতিক্রম করতে পারে না। পানির রং নীল বলে সেখানকার মানুষ বাড়ির সদর দরজা, বারান্দা ও জানালায় নীল রং করে। তাদের বিশ্বাস, মন্দ আত্মারা এই নীল রং অতিক্রম করে বাড়িতে প্রবেশ করবে না।
এই অঞ্চলের অধিবাসীরা চুনের সঙ্গে নীল রং মিশিয়ে ব্যবহার করে। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। চুনের সঙ্গে রং মেশানোর কারণে বাড়ি থেকে মশা ও উড়ন্ত পোকা দূরে থাকে।
চীনের মানুষ ফল কেনে ও উপহার দেয়
চীনা ঐতিহ্য অনুযায়ী ফল সৌভাগ্যের প্রতীক। তাই পরিবার-পরিজনের কেউ নতুন বাড়ি করলে বা নতুন বাড়িতে উঠলে উপহার হিসেবে তাদের ফল দেওয়া হয়। ফলের মধ্য়েও আবার বিশেষত্ব রয়েছে। সবাইকে সব ধরনের ফল উপহার দেওয়া হয় না। কার জন্য কী কামনা করা হচ্ছে, সে অনুযায়ী ফল উপহার দেওয়া হয়। এই যেমন, সমৃদ্ধির জন্য কমলা, সুযোগের জন্য ডালিম, সুস্বাস্থ্যের জন্য পিচ এবং সুরক্ষার জন্য আপেল দেওয়া হয়।
ফলের পাশাপাশি, ফলের গাছ বা গাছপালাও উপহার পায় বাড়ির নতুন মালিকেরা। গৃহ প্রবেশের দিন বাড়িতে এ ধরনের ফল থাকা আবশ্যক। এ ছাড়া তারা নতুন বাড়িতে ওঠার সময় গাছ রোপণ করে।
রাশিয়া ও জার্মানির মানুষ বাড়ির প্রথম বাজারে রুটি ও লবণ কেনে
রাশিয়া ও জার্মানির রীতি অনুসারে, নতুন বাড়িতে উঠে প্রথম যে বাজারের তালিকা তৈরি করা হয়, তাতে অবধারিতভাবে থাকে রুটি ও লবণ। বাড়ির লোকেরা যেন কখনো ক্ষুধার্ত না থাকে, সে জন্য রুটি কেনা হয়। আর নেতিবাচক শক্তি শুষে নিয়ে জীবন যেন তরতাজা করে রাখা যায়, সে জন্য এই দুই দেশের মানুষ কেনে লবণ। অনেকে নতুন বাড়ির মালিককে এই দুটো জিনিস উপহার হিসেবেও দেয়।
কোরিয়ার রীতি শিম ছিটিয়ে দেওয়া
কোরিয়ায় নতুন বাড়িতে লাল শিম ছড়িয়ে দেওয়া হয় মন্দ আত্মাদের তাড়িয়ে ভাগ্য ফেরাতে। এশিয়ার অনেক দেশের মতো কোরিয়াতেও লাল সৌভাগ্যের রং হিসেবে পরিচিত।
ধূপ দিয়ে নতুন বাড়িকে আশীর্বাদ করার নিয়ম ইতালিতে
অনেক সংস্কৃতিতে নতুন বাড়িতে প্রবেশের দিন ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদ্যাপন করা হয়। ইতালিতে স্থানীয় পুরোহিত ধূপ দিয়ে নতুন বাড়িকে আশীর্বাদ করেন। এরপর বিশেষ ভোজের আয়োজন করা হয় সে বাড়িতে।
ডান পা প্রথমে দিয়ে নতুন বাড়িতে ওঠে ভারতের মানুষ
নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় প্রথম চৌকাঠের ভেতরে দেওয়া হয় ডান পা। ভারতের মানুষ মনে করে, এতে সৌভাগ্য আসে। বিয়ের পর নতুন বউ বাড়িতে প্রবেশ করে ডান পা প্রথমে দিয়ে।
ইংল্যান্ডে করা হয় নতুন ঝাড়ু ব্যবহার
ইংল্যান্ডে নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় পুরো ঝাড়ু সঙ্গে করে আনা নিষেধ। পুরোনো ময়লা, পুরোনো ভাগ্য, পুরোনো আত্মাসহ আরও নেতিবাচক শক্তি দূর করার জন্য পুরোনো ঝাড়ুর পরিবর্তে নতুন ঝাড়ু ব্যবহার করার নিয়ম রয়েছে যুক্তরাজ্যে। এ জন্য নতুন বাড়িতে ওঠা মানে, সঙ্গে নতুন একটি ঝাড়ু নিয়ে প্রবেশ করা।
উত্তর ইউরোপে ঘর উষ্ণ রাখার প্রতীকী প্রথা আছে
উত্তর ইউরোপে নতুন বাড়িতে ওঠার দিন ঘরের ফায়ার প্লেসে আগুন ধরানো হয়। সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। এতে ঘরের ঠান্ডা কেটে গিয়ে একটা আরামদায়ক তাপমাত্রা বিরাজ করে; পাশাপাশি মন্দ আত্মারাও পালিয়ে যায় বলে তাঁদের ধারণা।
ভারত, চীন ও পারস্যে ডালিমগাছ রোপণের প্রথা আছে
ডালিম উর্বরতার প্রতীক। পরিবার গঠন করতে ইচ্ছুক দম্পতিদের নতুন বাড়ির কোথাও এই গাছ লাগানো হলে সমৃদ্ধির পাশাপাশি সন্তান-সন্ততি লাভের ইচ্ছাও পূর্ণ হয় বলে এসব দেশের অধিবাসীরা মনে করে। একসময় আমাদের দেশেও নতুন বাড়ি করার পর সে বাড়ির কোথাও একটি ডালিমগাছ লাগানো হতো। সে জন্য গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে একটি ডালিমগাছের দেখা মিলত।
এসবের বাইরেও বিভিন্ন দেশে নতুন বাড়ির মেঝেতে লবণ ছিটিয়ে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এতে করে মন্দ আত্মারা বিদায় নেয় বলে মনে করা হয়। পশ্চিমা বিভিন্ন দেশে নতুন বাড়িতে ওঠার পর ওয়াইনের নতুন বোতল খুলে পরিবার-পরিজন নিয়ে তা উপভোগ করা হয়।
সূত্র: আরমিশজ
নতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের ধারণা, নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় প্রথাগত নিয়মকানুন মানলে কিংবা সেই কাজগুলো করলে বাড়িতে সৌভাগ্য বিরাজ করে।
চলুন, দেখে নেওয়া যাক তেমন কিছু নিয়মকানুন।
দরজা, বারান্দা ও জানালায় নীল রং দক্ষিণ আমেরিকায়
দক্ষিণ আমেরিকায় বসবাসরত আফ্রিকান-আমেরিকানরা মনে করে, খারাপ আত্মারা পানি অতিক্রম করতে পারে না। পানির রং নীল বলে সেখানকার মানুষ বাড়ির সদর দরজা, বারান্দা ও জানালায় নীল রং করে। তাদের বিশ্বাস, মন্দ আত্মারা এই নীল রং অতিক্রম করে বাড়িতে প্রবেশ করবে না।
এই অঞ্চলের অধিবাসীরা চুনের সঙ্গে নীল রং মিশিয়ে ব্যবহার করে। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। চুনের সঙ্গে রং মেশানোর কারণে বাড়ি থেকে মশা ও উড়ন্ত পোকা দূরে থাকে।
চীনের মানুষ ফল কেনে ও উপহার দেয়
চীনা ঐতিহ্য অনুযায়ী ফল সৌভাগ্যের প্রতীক। তাই পরিবার-পরিজনের কেউ নতুন বাড়ি করলে বা নতুন বাড়িতে উঠলে উপহার হিসেবে তাদের ফল দেওয়া হয়। ফলের মধ্য়েও আবার বিশেষত্ব রয়েছে। সবাইকে সব ধরনের ফল উপহার দেওয়া হয় না। কার জন্য কী কামনা করা হচ্ছে, সে অনুযায়ী ফল উপহার দেওয়া হয়। এই যেমন, সমৃদ্ধির জন্য কমলা, সুযোগের জন্য ডালিম, সুস্বাস্থ্যের জন্য পিচ এবং সুরক্ষার জন্য আপেল দেওয়া হয়।
ফলের পাশাপাশি, ফলের গাছ বা গাছপালাও উপহার পায় বাড়ির নতুন মালিকেরা। গৃহ প্রবেশের দিন বাড়িতে এ ধরনের ফল থাকা আবশ্যক। এ ছাড়া তারা নতুন বাড়িতে ওঠার সময় গাছ রোপণ করে।
রাশিয়া ও জার্মানির মানুষ বাড়ির প্রথম বাজারে রুটি ও লবণ কেনে
রাশিয়া ও জার্মানির রীতি অনুসারে, নতুন বাড়িতে উঠে প্রথম যে বাজারের তালিকা তৈরি করা হয়, তাতে অবধারিতভাবে থাকে রুটি ও লবণ। বাড়ির লোকেরা যেন কখনো ক্ষুধার্ত না থাকে, সে জন্য রুটি কেনা হয়। আর নেতিবাচক শক্তি শুষে নিয়ে জীবন যেন তরতাজা করে রাখা যায়, সে জন্য এই দুই দেশের মানুষ কেনে লবণ। অনেকে নতুন বাড়ির মালিককে এই দুটো জিনিস উপহার হিসেবেও দেয়।
কোরিয়ার রীতি শিম ছিটিয়ে দেওয়া
কোরিয়ায় নতুন বাড়িতে লাল শিম ছড়িয়ে দেওয়া হয় মন্দ আত্মাদের তাড়িয়ে ভাগ্য ফেরাতে। এশিয়ার অনেক দেশের মতো কোরিয়াতেও লাল সৌভাগ্যের রং হিসেবে পরিচিত।
ধূপ দিয়ে নতুন বাড়িকে আশীর্বাদ করার নিয়ম ইতালিতে
অনেক সংস্কৃতিতে নতুন বাড়িতে প্রবেশের দিন ধর্মীয় অনুষ্ঠান উদ্যাপন করা হয়। ইতালিতে স্থানীয় পুরোহিত ধূপ দিয়ে নতুন বাড়িকে আশীর্বাদ করেন। এরপর বিশেষ ভোজের আয়োজন করা হয় সে বাড়িতে।
ডান পা প্রথমে দিয়ে নতুন বাড়িতে ওঠে ভারতের মানুষ
নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় প্রথম চৌকাঠের ভেতরে দেওয়া হয় ডান পা। ভারতের মানুষ মনে করে, এতে সৌভাগ্য আসে। বিয়ের পর নতুন বউ বাড়িতে প্রবেশ করে ডান পা প্রথমে দিয়ে।
ইংল্যান্ডে করা হয় নতুন ঝাড়ু ব্যবহার
ইংল্যান্ডে নতুন বাড়িতে প্রবেশের সময় পুরো ঝাড়ু সঙ্গে করে আনা নিষেধ। পুরোনো ময়লা, পুরোনো ভাগ্য, পুরোনো আত্মাসহ আরও নেতিবাচক শক্তি দূর করার জন্য পুরোনো ঝাড়ুর পরিবর্তে নতুন ঝাড়ু ব্যবহার করার নিয়ম রয়েছে যুক্তরাজ্যে। এ জন্য নতুন বাড়িতে ওঠা মানে, সঙ্গে নতুন একটি ঝাড়ু নিয়ে প্রবেশ করা।
উত্তর ইউরোপে ঘর উষ্ণ রাখার প্রতীকী প্রথা আছে
উত্তর ইউরোপে নতুন বাড়িতে ওঠার দিন ঘরের ফায়ার প্লেসে আগুন ধরানো হয়। সঙ্গে মোমবাতি জ্বালিয়ে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। এতে ঘরের ঠান্ডা কেটে গিয়ে একটা আরামদায়ক তাপমাত্রা বিরাজ করে; পাশাপাশি মন্দ আত্মারাও পালিয়ে যায় বলে তাঁদের ধারণা।
ভারত, চীন ও পারস্যে ডালিমগাছ রোপণের প্রথা আছে
ডালিম উর্বরতার প্রতীক। পরিবার গঠন করতে ইচ্ছুক দম্পতিদের নতুন বাড়ির কোথাও এই গাছ লাগানো হলে সমৃদ্ধির পাশাপাশি সন্তান-সন্ততি লাভের ইচ্ছাও পূর্ণ হয় বলে এসব দেশের অধিবাসীরা মনে করে। একসময় আমাদের দেশেও নতুন বাড়ি করার পর সে বাড়ির কোথাও একটি ডালিমগাছ লাগানো হতো। সে জন্য গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে একটি ডালিমগাছের দেখা মিলত।
এসবের বাইরেও বিভিন্ন দেশে নতুন বাড়ির মেঝেতে লবণ ছিটিয়ে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এতে করে মন্দ আত্মারা বিদায় নেয় বলে মনে করা হয়। পশ্চিমা বিভিন্ন দেশে নতুন বাড়িতে ওঠার পর ওয়াইনের নতুন বোতল খুলে পরিবার-পরিজন নিয়ে তা উপভোগ করা হয়।
সূত্র: আরমিশজ
শীত আসছে। আসছে রঙিন সবজির দিন। অবশ্য এখন আর রঙিন সবজির জন্য শীতের অপেক্ষায় থাকতে হয় না। সারা বছর প্রায় পাওয়া যায় বিভিন্ন সবজি। তো এই সবজিকেই এবার কাজে লাগান মুরগির মাংস রান্না করতে। ডায়েটে থাকুন আর না থাকুন, এখন থেকে মুরগির মাংস রান্নার সময় আলু যোগ করা বাদ দিন...
১৮ মিনিট আগেদেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে...
১০ ঘণ্টা আগেবিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক
১৮ ঘণ্টা আগেজিমে গিয়ে নতুন ওয়ার্কআউট সেশন নিচ্ছেন, কিন্তু দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাচ্ছেন না। এমন হলে হতাশ তো হতেই হয়। বাড়তি ওজন ঝরানো ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য সুপরিকল্পিত ওয়ার্কআউট পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যায়ামই একমাত্র উপায় নয়; ব্যায়ামের সঙ্গে জীবনযাপনের আরও
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা
শীত আসছে। আসছে রঙিন সবজির দিন। অবশ্য এখন আর রঙিন সবজির জন্য শীতের অপেক্ষায় থাকতে হয় না। সারা বছর প্রায় পাওয়া যায় বিভিন্ন সবজি। তো এই সবজিকেই এবার কাজে লাগান মুরগির মাংস রান্না করতে। মাংসের সঙ্গে আলু আমাদের অতিপ্রিয় খাবার। ডায়েটে থাকুন আর না থাকুন, এখন থেকে মুরগির মাংস রান্নার সময় আলু যোগ করা বাদ দিন। তার বদলে যোগ করুন রঙিন সবজি। খাবারের রং ও স্বাদ তো বাড়বেই, সঙ্গে স্বাস্থ্যেরও হবে উপকার। আপনাদের জন্য রং বাহারি চিকেনের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
চিকেন স্লাইস ১ কাপ, ফুলকপি, গাজর, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজকলি ১ কাপ করে, কাটা পেঁয়াজ আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৫ থেকে ৬টি, ঘি, সয়া সস ও চিনি ২ টেবিল চামচ করে, কাশ্মীরি মরিচগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল আধা কাপ, গরমমসলার গুঁড়া এবং ধনে ও জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, সাদা গোলমরিচের গুঁড়া ২ চা-চামচ।
প্রণালি
গাজর ও ফুলকপি ৫ মিনিট সেদ্ধ করে নিন। চিকেন মোটা স্লাইস করে কেটে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর সব সবজি কিউব করে কেটে নিন। একটি বাটিতে চিকেন, আদা ও রসুনবাটা, কাশ্মীরি মরিচ, ধনে ও জিরাগুঁড়া, সয়া সস, চিনি, লবণ, গরমমসলার গুঁড়া দিয়ে মাখিয়ে ৩০ মিনিট রেখে দিন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে ম্যারিনেট করা চিকেন দিয়ে সামান্য নেড়ে সব সবজি দিয়ে আবার নেড়ে পেঁয়াজ লেয়ার, কাঁচা মরিচ, ঘি ও গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে নামিয়ে নিন।
তারপর দেখুন, কতটা রঙিন লাগছে এই চিকেন।
শীত আসছে। আসছে রঙিন সবজির দিন। অবশ্য এখন আর রঙিন সবজির জন্য শীতের অপেক্ষায় থাকতে হয় না। সারা বছর প্রায় পাওয়া যায় বিভিন্ন সবজি। তো এই সবজিকেই এবার কাজে লাগান মুরগির মাংস রান্না করতে। মাংসের সঙ্গে আলু আমাদের অতিপ্রিয় খাবার। ডায়েটে থাকুন আর না থাকুন, এখন থেকে মুরগির মাংস রান্নার সময় আলু যোগ করা বাদ দিন। তার বদলে যোগ করুন রঙিন সবজি। খাবারের রং ও স্বাদ তো বাড়বেই, সঙ্গে স্বাস্থ্যেরও হবে উপকার। আপনাদের জন্য রং বাহারি চিকেনের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
চিকেন স্লাইস ১ কাপ, ফুলকপি, গাজর, ক্যাপসিকাম, টমেটো ও পেঁয়াজকলি ১ কাপ করে, কাটা পেঁয়াজ আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ৫ থেকে ৬টি, ঘি, সয়া সস ও চিনি ২ টেবিল চামচ করে, কাশ্মীরি মরিচগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল আধা কাপ, গরমমসলার গুঁড়া এবং ধনে ও জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, সাদা গোলমরিচের গুঁড়া ২ চা-চামচ।
প্রণালি
গাজর ও ফুলকপি ৫ মিনিট সেদ্ধ করে নিন। চিকেন মোটা স্লাইস করে কেটে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর সব সবজি কিউব করে কেটে নিন। একটি বাটিতে চিকেন, আদা ও রসুনবাটা, কাশ্মীরি মরিচ, ধনে ও জিরাগুঁড়া, সয়া সস, চিনি, লবণ, গরমমসলার গুঁড়া দিয়ে মাখিয়ে ৩০ মিনিট রেখে দিন। এবার কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম হলে ম্যারিনেট করা চিকেন দিয়ে সামান্য নেড়ে সব সবজি দিয়ে আবার নেড়ে পেঁয়াজ লেয়ার, কাঁচা মরিচ, ঘি ও গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে নামিয়ে নিন।
তারপর দেখুন, কতটা রঙিন লাগছে এই চিকেন।
নতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের...
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে...
১০ ঘণ্টা আগেবিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক
১৮ ঘণ্টা আগেজিমে গিয়ে নতুন ওয়ার্কআউট সেশন নিচ্ছেন, কিন্তু দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাচ্ছেন না। এমন হলে হতাশ তো হতেই হয়। বাড়তি ওজন ঝরানো ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য সুপরিকল্পিত ওয়ার্কআউট পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যায়ামই একমাত্র উপায় নয়; ব্যায়ামের সঙ্গে জীবনযাপনের আরও
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
দেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে বাংলাদেশের প্রাচীন খাদ্য ঐতিহ্য পুনরায় তুলে ধরা যায়। এ আয়োজন ১৫ অক্টোবর শুরু হয়ে চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। রিজেন্সির গ্র্যান্ডডিওস রেস্টুরেন্টে প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত অতিথিদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে এই আয়োজন।
এই আয়োজন ঢাকা রিজেন্সির নিজস্ব উদ্যোগ। এর মাধ্যমে স্থানীয় খাবারের বৈচিত্র্য ও স্বাদ গ্রহণের সুযোগ পাবেন অতিথিরা। এসব খাবারের মধ্যে থাকবে পুরান ঢাকার বাখরখানি, চট্টগ্রামের মেজবান মাংস, রাজশাহীর চাপাটি, খুলনার চুইঝাল, কক্সবাজারের লইট্টা ভাজি, চাঁপাইনবাবগঞ্জের কালাইয়ের রুটি, চাটগাঁওয়ের কালা ভুনা, সিলেটের সাতকড়া মাংসসহ আরও নানা রকম মুখরোচক খাবার।
মিষ্টি মণ্ডার মধ্যে আছে নাটোরের কাঁচাগোল্লা; নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি; বরগুনার চুইয়া পিঠা, চ্যাবা পিঠা, মুইট্টা পিঠা; বগুড়ার দই; টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ীর চমচম; কুমিল্লার রসমালাই; মেহেরপুরের রস কদম্ব। এ ছাড়া থাকবে হরেক রকমের ভর্তা।
ঢাকা রিজেন্সির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর (কারেন্ট ইনচার্জ) শাহিদ হামিদ এফ আই এইচ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য শুধু একটি খাবারের উৎসব আয়োজন করা নয়, বরং বাংলাদেশের খাবারের ঐতিহ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা। আশা করি, এই আয়োজনের মাধ্যমে দেশি ও বিদেশি অতিথিরা বাংলাদেশের খাবারের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য সম্পর্কে নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন।’
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ১৫ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টায় কেক কাটার মাধ্যমে জমজমাট এই আয়োজনের উদ্বোধন করবেন বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী। আরও উপস্থিত থাকবেন ঢাকা রিজেন্সির নির্বাহী পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (কারেন্ট ইনচার্জ) শাহিদ হামিদ এফআইএইচসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা, বিদেশি অতিথি ও ফুড ক্রিটিকস, বিভিন্ন দূতাবাস ও এয়ারলাইনসের অতিথিরা।
ঐতিহ্যবাহী নানা খাবারে সাজানো এই বিশাল আয়োজনে খাবার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি ৫ হাজার ৫৫৫ টাকা। এ ছাড়া অতিথিদের জন্য থাকবে র্যাফল ড্র। সিলেক্টেড কার্ড হোল্ডার পাবেন বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি। ঢাকা রিজেন্সির লয়্যালটি প্রোগ্রাম প্রিমিয়ার ক্লাব মেম্বাররা বুফে ডিনারে পাবেন অগ্রাধিকার।
দেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে বাংলাদেশের প্রাচীন খাদ্য ঐতিহ্য পুনরায় তুলে ধরা যায়। এ আয়োজন ১৫ অক্টোবর শুরু হয়ে চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। রিজেন্সির গ্র্যান্ডডিওস রেস্টুরেন্টে প্রতিদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত অতিথিদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে এই আয়োজন।
এই আয়োজন ঢাকা রিজেন্সির নিজস্ব উদ্যোগ। এর মাধ্যমে স্থানীয় খাবারের বৈচিত্র্য ও স্বাদ গ্রহণের সুযোগ পাবেন অতিথিরা। এসব খাবারের মধ্যে থাকবে পুরান ঢাকার বাখরখানি, চট্টগ্রামের মেজবান মাংস, রাজশাহীর চাপাটি, খুলনার চুইঝাল, কক্সবাজারের লইট্টা ভাজি, চাঁপাইনবাবগঞ্জের কালাইয়ের রুটি, চাটগাঁওয়ের কালা ভুনা, সিলেটের সাতকড়া মাংসসহ আরও নানা রকম মুখরোচক খাবার।
মিষ্টি মণ্ডার মধ্যে আছে নাটোরের কাঁচাগোল্লা; নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি; বরগুনার চুইয়া পিঠা, চ্যাবা পিঠা, মুইট্টা পিঠা; বগুড়ার দই; টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ীর চমচম; কুমিল্লার রসমালাই; মেহেরপুরের রস কদম্ব। এ ছাড়া থাকবে হরেক রকমের ভর্তা।
ঢাকা রিজেন্সির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর (কারেন্ট ইনচার্জ) শাহিদ হামিদ এফ আই এইচ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য শুধু একটি খাবারের উৎসব আয়োজন করা নয়, বরং বাংলাদেশের খাবারের ঐতিহ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা। আশা করি, এই আয়োজনের মাধ্যমে দেশি ও বিদেশি অতিথিরা বাংলাদেশের খাবারের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য সম্পর্কে নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন।’
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ১৫ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টায় কেক কাটার মাধ্যমে জমজমাট এই আয়োজনের উদ্বোধন করবেন বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী। আরও উপস্থিত থাকবেন ঢাকা রিজেন্সির নির্বাহী পরিচালক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (কারেন্ট ইনচার্জ) শাহিদ হামিদ এফআইএইচসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা, বিদেশি অতিথি ও ফুড ক্রিটিকস, বিভিন্ন দূতাবাস ও এয়ারলাইনসের অতিথিরা।
ঐতিহ্যবাহী নানা খাবারে সাজানো এই বিশাল আয়োজনে খাবার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি ৫ হাজার ৫৫৫ টাকা। এ ছাড়া অতিথিদের জন্য থাকবে র্যাফল ড্র। সিলেক্টেড কার্ড হোল্ডার পাবেন বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি। ঢাকা রিজেন্সির লয়্যালটি প্রোগ্রাম প্রিমিয়ার ক্লাব মেম্বাররা বুফে ডিনারে পাবেন অগ্রাধিকার।
নতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের...
২ ঘণ্টা আগেশীত আসছে। আসছে রঙিন সবজির দিন। অবশ্য এখন আর রঙিন সবজির জন্য শীতের অপেক্ষায় থাকতে হয় না। সারা বছর প্রায় পাওয়া যায় বিভিন্ন সবজি। তো এই সবজিকেই এবার কাজে লাগান মুরগির মাংস রান্না করতে। ডায়েটে থাকুন আর না থাকুন, এখন থেকে মুরগির মাংস রান্নার সময় আলু যোগ করা বাদ দিন...
১৮ মিনিট আগেবিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক
১৮ ঘণ্টা আগেজিমে গিয়ে নতুন ওয়ার্কআউট সেশন নিচ্ছেন, কিন্তু দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাচ্ছেন না। এমন হলে হতাশ তো হতেই হয়। বাড়তি ওজন ঝরানো ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য সুপরিকল্পিত ওয়ার্কআউট পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যায়ামই একমাত্র উপায় নয়; ব্যায়ামের সঙ্গে জীবনযাপনের আরও
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
বিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
পেয়ারা ৩টা, লেবুর রস ১ চা-চামচ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, শুকনো মরিচ ভাজাগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, কাসুন্দি ১ টেবিল চামচ ও চিনি স্বাদমতো।
প্রণালি
পেয়ারা ধুয়ে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিন। এবার একটা বাটিতে সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে নিন। পরে পরিবেশন করুন। তৈরি হয়ে গেল পেয়ারার টক-ঝাল-মিষ্টি ভর্তা।
বিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
পেয়ারা ৩টা, লেবুর রস ১ চা-চামচ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, শুকনো মরিচ ভাজাগুঁড়া ১ টেবিল চামচ, কাসুন্দি ১ টেবিল চামচ ও চিনি স্বাদমতো।
প্রণালি
পেয়ারা ধুয়ে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিন। এবার একটা বাটিতে সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে নিন। পরে পরিবেশন করুন। তৈরি হয়ে গেল পেয়ারার টক-ঝাল-মিষ্টি ভর্তা।
নতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের...
২ ঘণ্টা আগেশীত আসছে। আসছে রঙিন সবজির দিন। অবশ্য এখন আর রঙিন সবজির জন্য শীতের অপেক্ষায় থাকতে হয় না। সারা বছর প্রায় পাওয়া যায় বিভিন্ন সবজি। তো এই সবজিকেই এবার কাজে লাগান মুরগির মাংস রান্না করতে। ডায়েটে থাকুন আর না থাকুন, এখন থেকে মুরগির মাংস রান্নার সময় আলু যোগ করা বাদ দিন...
১৮ মিনিট আগেদেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে...
১০ ঘণ্টা আগেজিমে গিয়ে নতুন ওয়ার্কআউট সেশন নিচ্ছেন, কিন্তু দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাচ্ছেন না। এমন হলে হতাশ তো হতেই হয়। বাড়তি ওজন ঝরানো ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য সুপরিকল্পিত ওয়ার্কআউট পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যায়ামই একমাত্র উপায় নয়; ব্যায়ামের সঙ্গে জীবনযাপনের আরও
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
জিমে গিয়ে নতুন ওয়ার্কআউট সেশন নিচ্ছেন, কিন্তু দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাচ্ছেন না। এমন হলে হতাশ তো হতেই হয়। বাড়তি ওজন ঝরানো ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য সুপরিকল্পিত ওয়ার্কআউট পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যায়ামই একমাত্র উপায় নয়; ব্যায়ামের সঙ্গে জীবনযাপনের আরও কিছু বিষয় যদি যুক্ত না করা যায় বা বাদ দেওয়া না যায়, তাহলে ফিট থাকা সম্ভব নয়। জেনে নিন যেসব কারণে নিয়মিত ব্যায়াম করার পরও কাঙ্ক্ষিত ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জন করতে পারছেন না।
মানসিক চাপ ও ভালো ঘুম না হওয়া
সব সময় মানসিক চাপে যাঁরা থাকেন, তাঁদের কাজকর্ম, ব্যক্তিগত জীবন, স্বাস্থ্য তথা সামগ্রিক জীবনযাপনে ছন্দপতন ঘটে। অতিরিক্ত মানসিক চাপ আমাদের শারীরিকভাবে ফিট থাকার অন্তরায়। স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা বেড়ে গেলে শরীরে বাড়তি চর্বি জমা হতে পারে। বিশেষ করে পেটের উপরিভাগের মেদের জন্য এই কর্টিসল অনেকাংশে দায়ী। শুধু তা-ই নয়, অতিমাত্রায় নিঃসরণের ফলে পেশির ক্ষতি বা ক্লান্তি কেটে গিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসায় বাধা সৃষ্টি করতে পারে এই হরমোন।
শক্তি বৃদ্ধি এবং শরীরের চর্বি পোড়ার জন্য পেশির ক্লান্তি দূর করা অত্যাবশ্যক। আর পেশির পুনরুদ্ধারে পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য। কিন্তু যদি আপনি তীব্র মানিসক চাপে থাকেন, তাহলে আপনার ঘুম ভালো না-ও হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, উচ্চ কর্টিসলের মাত্রা এবং কম ঘুমের মধ্যে একটি যোগসূত্র রয়েছে। প্রতি রাতে যদি পর্যাপ্ত ঘুম না হয়, তাহলে জিমে আপনার কঠোর পরিশ্রম পণ্ড হয়ে যেতে পারে। তাই দৈনন্দিন রুটিনে ব্যায়ামকে যেমন অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তেমনি আপনার মানসিক সুস্থতার জন্য উপকারী নয়—এমন কার্যকলাপ ছেড়ে দিন। তাহলে ধীরে ধীরে শরীরের পরিবর্তন চোখে পড়বে।
পেশি বৃদ্ধির পরিবর্তে চর্বি ঝরানোয় মনোযোগ
আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন, কার্ডিও এবং শক্তি প্রশিক্ষণের মিশ্রণ ঘটান; তাহলে আপনার শরীরে পেশি ও চর্বির অনুপাত ঠিক থাকবে। যদি আপনি চর্বি ঝরানোর সময় একই সঙ্গে পেশি বৃদ্ধি করেন; তবে ওজন মেশিনে আপনার ওজনের তারতম্য না-ও চোখে পড়তে পারে। তাতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। পেশি বৃদ্ধি অনেক সময় ওজন মাপার যন্ত্রে চর্বি হ্রাস হওয়াকে ঠাহর করতে দেয় না। কারণ, পেশি চর্বির চেয়ে ঘন হয়, কিন্তু তা শরীরে চর্বির তুলনায় কম জায়গা নেয়। এ কারণে হয়তো ওজন মাপা যন্ত্রে ওজন আগের মতো দেখালেও আগের তুলনায় জামাকাপড়ে আপনাকে অনেক বেশি ফিট দেখায়।
ব্যায়াম ছাড়া কায়িক পরিশ্রম করেন
শরীরের শক্তি বৃদ্ধি ও ওজন কমানোর লক্ষ্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আপনার ওয়ার্কআউটের বাইরে আপনি আর কী কী করেন, তা-ও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ফিটনেস ধরে রাখার জন্য। সারা দিন ছোট ছোট নড়াচড়া, যেমন হাঁটা, ঘরবাড়ি পরিষ্কার করা, খেলাধুলা, নিজের কাজ নিজে করা ইত্যাদি ক্যালরি পোড়াতে সহায়তা করে। হয়তো জিমে প্রতিদিন একটু একটু করে সময় বাড়াচ্ছেন। অন্যদিকে সারা দিন শুয়ে-বসে আছেন; তাহলে কাঙ্ক্ষিত শরীরের মাপে ফেরত আসা সম্ভব হবে। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি বেয়ে ওঠা অথবা অফিসে কাজের ফাঁকে ডেস্ক থেকে উঠে হাঁটাহাঁটি করা, ঘর মোছা ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার ফিটনেস কসরত আরেকটু এগিয়ে নিতে পারেন।
লাগাম ছাড়া ডায়েট রুটিন
নতুন জিমে ভর্তি হয়েছেন? তাহলে এর মর্ম আপনি বুঝবেন। দুই ঘণ্টা ব্যায়াম করার পর তীব্র ক্ষুধা অনুভব করা স্বাভাবিক। কারণ, শরীর স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ক্যালরি পোড়াচ্ছে। তখন উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবারের চেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবারকে অগ্রাধিকার দিতে হচ্ছে। তীব্র অনীহার সঙ্গে সেগুলো খেতেও হচ্ছে। অনেকে অল্প খাওয়ার জন্য শরীরের চাহিদা পূরণ না করে খাবারের টেবিল থেকে উঠে যাচ্ছেন। এটা মনে রাখা জরুরি যে অতিরিক্ত খাবার না খেয়ে তৃপ্তি ও শক্তি পুনরুদ্ধারের জন্য পুষ্টিকর খাবার দিয়ে শরীরকে জ্বালানি দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। সে ক্ষেত্রে বেছে নিতে হবে ফুল প্লেট স্বাস্থ্যকর খাবার। ফল ও শাকসবজির মতো পূর্ণ, উচ্চ প্রোটিন এবং উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার ওপর মনোযোগ দিতে হবে। যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ক্যালরির ঘাটতিতে নজর রাখে। এসব খাবার সময় নিয়ে ভালোভাবে চিবিয়ে খেতে হবে। ধীরে ধীরে শরীরের পরিবর্তন চোখে পড়বে।
সূত্র: নাইকি ডটকম
জিমে গিয়ে নতুন ওয়ার্কআউট সেশন নিচ্ছেন, কিন্তু দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত ফল পাচ্ছেন না। এমন হলে হতাশ তো হতেই হয়। বাড়তি ওজন ঝরানো ও শক্তি বৃদ্ধির জন্য সুপরিকল্পিত ওয়ার্কআউট পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যায়ামই একমাত্র উপায় নয়; ব্যায়ামের সঙ্গে জীবনযাপনের আরও কিছু বিষয় যদি যুক্ত না করা যায় বা বাদ দেওয়া না যায়, তাহলে ফিট থাকা সম্ভব নয়। জেনে নিন যেসব কারণে নিয়মিত ব্যায়াম করার পরও কাঙ্ক্ষিত ফিটনেসের লক্ষ্য অর্জন করতে পারছেন না।
মানসিক চাপ ও ভালো ঘুম না হওয়া
সব সময় মানসিক চাপে যাঁরা থাকেন, তাঁদের কাজকর্ম, ব্যক্তিগত জীবন, স্বাস্থ্য তথা সামগ্রিক জীবনযাপনে ছন্দপতন ঘটে। অতিরিক্ত মানসিক চাপ আমাদের শারীরিকভাবে ফিট থাকার অন্তরায়। স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা বেড়ে গেলে শরীরে বাড়তি চর্বি জমা হতে পারে। বিশেষ করে পেটের উপরিভাগের মেদের জন্য এই কর্টিসল অনেকাংশে দায়ী। শুধু তা-ই নয়, অতিমাত্রায় নিঃসরণের ফলে পেশির ক্ষতি বা ক্লান্তি কেটে গিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসায় বাধা সৃষ্টি করতে পারে এই হরমোন।
শক্তি বৃদ্ধি এবং শরীরের চর্বি পোড়ার জন্য পেশির ক্লান্তি দূর করা অত্যাবশ্যক। আর পেশির পুনরুদ্ধারে পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য। কিন্তু যদি আপনি তীব্র মানিসক চাপে থাকেন, তাহলে আপনার ঘুম ভালো না-ও হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, উচ্চ কর্টিসলের মাত্রা এবং কম ঘুমের মধ্যে একটি যোগসূত্র রয়েছে। প্রতি রাতে যদি পর্যাপ্ত ঘুম না হয়, তাহলে জিমে আপনার কঠোর পরিশ্রম পণ্ড হয়ে যেতে পারে। তাই দৈনন্দিন রুটিনে ব্যায়ামকে যেমন অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তেমনি আপনার মানসিক সুস্থতার জন্য উপকারী নয়—এমন কার্যকলাপ ছেড়ে দিন। তাহলে ধীরে ধীরে শরীরের পরিবর্তন চোখে পড়বে।
পেশি বৃদ্ধির পরিবর্তে চর্বি ঝরানোয় মনোযোগ
আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন, কার্ডিও এবং শক্তি প্রশিক্ষণের মিশ্রণ ঘটান; তাহলে আপনার শরীরে পেশি ও চর্বির অনুপাত ঠিক থাকবে। যদি আপনি চর্বি ঝরানোর সময় একই সঙ্গে পেশি বৃদ্ধি করেন; তবে ওজন মেশিনে আপনার ওজনের তারতম্য না-ও চোখে পড়তে পারে। তাতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। পেশি বৃদ্ধি অনেক সময় ওজন মাপার যন্ত্রে চর্বি হ্রাস হওয়াকে ঠাহর করতে দেয় না। কারণ, পেশি চর্বির চেয়ে ঘন হয়, কিন্তু তা শরীরে চর্বির তুলনায় কম জায়গা নেয়। এ কারণে হয়তো ওজন মাপা যন্ত্রে ওজন আগের মতো দেখালেও আগের তুলনায় জামাকাপড়ে আপনাকে অনেক বেশি ফিট দেখায়।
ব্যায়াম ছাড়া কায়িক পরিশ্রম করেন
শরীরের শক্তি বৃদ্ধি ও ওজন কমানোর লক্ষ্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আপনার ওয়ার্কআউটের বাইরে আপনি আর কী কী করেন, তা-ও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ফিটনেস ধরে রাখার জন্য। সারা দিন ছোট ছোট নড়াচড়া, যেমন হাঁটা, ঘরবাড়ি পরিষ্কার করা, খেলাধুলা, নিজের কাজ নিজে করা ইত্যাদি ক্যালরি পোড়াতে সহায়তা করে। হয়তো জিমে প্রতিদিন একটু একটু করে সময় বাড়াচ্ছেন। অন্যদিকে সারা দিন শুয়ে-বসে আছেন; তাহলে কাঙ্ক্ষিত শরীরের মাপে ফেরত আসা সম্ভব হবে। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি বেয়ে ওঠা অথবা অফিসে কাজের ফাঁকে ডেস্ক থেকে উঠে হাঁটাহাঁটি করা, ঘর মোছা ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার ফিটনেস কসরত আরেকটু এগিয়ে নিতে পারেন।
লাগাম ছাড়া ডায়েট রুটিন
নতুন জিমে ভর্তি হয়েছেন? তাহলে এর মর্ম আপনি বুঝবেন। দুই ঘণ্টা ব্যায়াম করার পর তীব্র ক্ষুধা অনুভব করা স্বাভাবিক। কারণ, শরীর স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ক্যালরি পোড়াচ্ছে। তখন উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবারের চেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবারকে অগ্রাধিকার দিতে হচ্ছে। তীব্র অনীহার সঙ্গে সেগুলো খেতেও হচ্ছে। অনেকে অল্প খাওয়ার জন্য শরীরের চাহিদা পূরণ না করে খাবারের টেবিল থেকে উঠে যাচ্ছেন। এটা মনে রাখা জরুরি যে অতিরিক্ত খাবার না খেয়ে তৃপ্তি ও শক্তি পুনরুদ্ধারের জন্য পুষ্টিকর খাবার দিয়ে শরীরকে জ্বালানি দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। সে ক্ষেত্রে বেছে নিতে হবে ফুল প্লেট স্বাস্থ্যকর খাবার। ফল ও শাকসবজির মতো পূর্ণ, উচ্চ প্রোটিন এবং উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার ওপর মনোযোগ দিতে হবে। যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ক্যালরির ঘাটতিতে নজর রাখে। এসব খাবার সময় নিয়ে ভালোভাবে চিবিয়ে খেতে হবে। ধীরে ধীরে শরীরের পরিবর্তন চোখে পড়বে।
সূত্র: নাইকি ডটকম
নতুন বাড়ি মানেই এক দারুণ শিহরণ! তাই সে বাড়িতে ওঠার বিষয়টিও হয় বিশেষ। নতুন বাড়িতে ওঠার সঙ্গে সৌভাগ্য বিষয়টির এক অদৃশ্য যোগাযোগ থাকে বলে মনে করে অনেকে। ফলে সবাই চায়, সেই বাড়ি সৌভাগ্যে ভরে থাক, ভরে থাক ইতিবাচক শক্তিতে। এ জন্য বিভিন্ন দেশে বা সংস্কৃতিতে বিভিন্ন নিয়মকানুন মেনে চলে মানুষ। অধিবাসীদের...
২ ঘণ্টা আগেশীত আসছে। আসছে রঙিন সবজির দিন। অবশ্য এখন আর রঙিন সবজির জন্য শীতের অপেক্ষায় থাকতে হয় না। সারা বছর প্রায় পাওয়া যায় বিভিন্ন সবজি। তো এই সবজিকেই এবার কাজে লাগান মুরগির মাংস রান্না করতে। ডায়েটে থাকুন আর না থাকুন, এখন থেকে মুরগির মাংস রান্নার সময় আলু যোগ করা বাদ দিন...
১৮ মিনিট আগেদেশীয় ঐতিহ্যবাহী খাবারের বৈচিত্র্য ও সমৃদ্ধির স্বাক্ষর নিয়ে ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট আয়োজন করেছে এক বিশেষ অনুষ্ঠান। নাম ‘দ্য লোকাল কালিনারি হেরিটেজ অব বাংলাদেশ’। এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের অপ্রচলিত এবং হারিয়ে যাওয়া খাবার তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে সবার সামনে...
১০ ঘণ্টা আগেবিকেল বেলা ছাদে ফুরফুরে হাওয়া খেতে যাচ্ছেন? খালি হাতে যাবেন নাকি? সঙ্গে জিবে জল আনা টক-ঝাল-মিষ্টি কিছু নেবেন না? এখন পেয়ারার মৌসুম। এক বাটি মসলামাখা পেয়ারা সঙ্গে নিয়ে ছাদে বসে খান। গল্পও জমবে, সময়টাও ভালো কাটবে। আপনাদের জন্য টক-ঝাল-মিষ্টি পেয়ারা মাখার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক
১৮ ঘণ্টা আগে