বিভাবরী রায়
দাওয়াতে বা বিশেষ দিনগুলোয় শাড়ি পরতে অনেকেই ভালোবাসেন। যুগের পালাবদলে ও সোশ্যাল মিডিয়ার রমরমা এ সময়ে শাড়ি পরার ধরন বেশ খানিক বদলেছে। এখন নেটিজেনদের কাছে ড্রেপিং স্টাইলে শাড়ি পরার চলটি দারুণ প্রিয়। আর এ স্টাইলটি জনপ্রিয় হওয়ার কারণে ব্লাউজেও এসেছে নানান কাটিং, নানান ঢং। সাম্প্রতিককালে স্লিভলেস ব্লাউজ বেশ চলছে। স্টাইল, আরাম ও নতুন ডিজাইনের কারণে বিভিন্ন ধরনের স্লিভলেস ব্লাউজ প্রায় সব বয়সীদের কাছেই সমাদৃত হচ্ছে এখন।
গরম পড়তে শুরু করেছে। ফলে আলমারিতে নরম সুতি ও জর্জেট শাড়িগুলো যেমন সামনের সারিতে এনে রাখছেন তেমনি নিশ্চয়ই খোঁজ করছেন আরামদায়ক ব্লাউজের। আগে নারীরা শাড়ির রঙের সঙ্গে নিখুঁতভাবে রং মিলিয়ে ব্লাউজ বানাতেন। আবার শাড়ির সঙ্গে যে ব্লাউজ পিসটা আছে, সেটা দিয়েই বানাতে হবে এ গণ্ডিও ভাঙতে নারাজ ছিলেন। এখন কিন্তু সে ধারণা থেকে অনেকটাই সরে এসেছেন অনেকে। শুধু তা-ই নয়, ব্লাউজ দরজিবাড়ি থেকে বানিয়ে পরার ব্যাপারটাও কিন্তু কমে এসেছে।
শপিংমল ও বিভিন্ন অনলাইন পেজগুলো বিভিন্ন ধরনের রেডিমেড ব্লাউজ পাওয়া যায়। স্লিভলেস ব্লাউজেও এসেছে নানারকম নকশা ও অর্নামেন্টেশন। ব্লাউজের পিঠের দিকে হ্যান্ড পেইন্ট, এমব্রয়ডারির নকশাও থাকছে। আবার হাতাকাটা ব্লাউজের ডান পাশের কাঁধে ভারী নকশা বা ফ্রিল রাখা হচ্ছে। এ ধরনের ব্লাউজের সঙ্গে ড্রেপিং স্টাইলে শাড়ি পরছেন এখন নারীরা। স্লিভলেস ব্লাউজের কাঁধের অংশে এখন টাসেল বসানো হচ্ছে। অন্যদিকে প্যাডেড স্লিভলেস ব্যাক লেস ব্লাউজের পিঠে বো বাঁধার জন্য ফিতা দেওয়া হয়।
গড়ন বুঝে স্লিভলেস ব্লাউজ নির্বাচন
কাঁধ যদি খুব একটা চওড়া না হয় এবং ঘাড় যদি উঁচু হয় তাহলে কলার দেওয়া স্লিভলেস ব্লাউজ এড়িয়ে চলুন। তবে ডিপ কাটের গলা হলে দেখতে ভালো লাগবে। অন্যদিকে কাঁধ চওড়া হলে পাইপিং দেওয়া ভি গলার স্লিভলেস ব্লাউজ পরলে ভালো মানাবে।
গড়ন হালকা–পাতলা হলে কাঁধ পুরোটাই ঢেকে থাকে এমন স্লিভলেস ব্লাউজ নির্বাচন করা যেতে পারে। ঘাড়ের অংশে ছোট কুচি কিংবা টাসেল দেওয়া যেতে পারে। হাইনেক গলাও এই গড়নের সঙ্গে ভালো মানাবে।
স্লিভলেস ব্লাউজ পরার ক্ষেত্রে যা খেয়াল রাখতে হবে
স্লিভলেস ব্লাউজ পরার সময় কিছু বিষয় মনে রাখা চাই।
হাতে খুব বেশি চর্বি থাকলে কিংবা হাত টোনড না হলে স্লিভলেস পরলে দেখতে ভালো লাগে না। এ ক্ষেত্রে মেদ ঝরাতে হবে।
স্লিভলেসেও অনেক রকম কাট থাকে। আর তাই কেনার আগে বা বানাতে দেওয়ার আগে খেয়াল রাখতে হবে, তা আপনার ব্যক্তিত্ব ও আরামের সঙ্গে কোন কাটের সামঞ্জস্য আছে।
স্লিভলেস ব্লাউজ পরলে হাত ও আন্ডারআর্ম অবশ্যই ওয়াক্স করাতে হবে। হাতে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে ও হাতের ছোপ ছোপ দাগ এবং রোদে পোড়া দাগ দূর করতে নিয়মিত যত্ন নিতে হবে।
খোঁজখবর ও দরদাম
দেশীয় ফ্যাশন হাউসসহ দেশের যেকোনো পোশাকের দোকানে খুঁজলে বিভিন্ন ধরনের কাপড় ও প্যাটার্নে তৈরি স্লিভলেস ব্লাউজ ও ক্রপটপ পাওয়া যাবে। কাপড় ও নকশাভেদে ৩০০ থেকে শুরু করে ২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্য়ে পেয়ে যাবেন এসব ব্লাউজ।
দাওয়াতে বা বিশেষ দিনগুলোয় শাড়ি পরতে অনেকেই ভালোবাসেন। যুগের পালাবদলে ও সোশ্যাল মিডিয়ার রমরমা এ সময়ে শাড়ি পরার ধরন বেশ খানিক বদলেছে। এখন নেটিজেনদের কাছে ড্রেপিং স্টাইলে শাড়ি পরার চলটি দারুণ প্রিয়। আর এ স্টাইলটি জনপ্রিয় হওয়ার কারণে ব্লাউজেও এসেছে নানান কাটিং, নানান ঢং। সাম্প্রতিককালে স্লিভলেস ব্লাউজ বেশ চলছে। স্টাইল, আরাম ও নতুন ডিজাইনের কারণে বিভিন্ন ধরনের স্লিভলেস ব্লাউজ প্রায় সব বয়সীদের কাছেই সমাদৃত হচ্ছে এখন।
গরম পড়তে শুরু করেছে। ফলে আলমারিতে নরম সুতি ও জর্জেট শাড়িগুলো যেমন সামনের সারিতে এনে রাখছেন তেমনি নিশ্চয়ই খোঁজ করছেন আরামদায়ক ব্লাউজের। আগে নারীরা শাড়ির রঙের সঙ্গে নিখুঁতভাবে রং মিলিয়ে ব্লাউজ বানাতেন। আবার শাড়ির সঙ্গে যে ব্লাউজ পিসটা আছে, সেটা দিয়েই বানাতে হবে এ গণ্ডিও ভাঙতে নারাজ ছিলেন। এখন কিন্তু সে ধারণা থেকে অনেকটাই সরে এসেছেন অনেকে। শুধু তা-ই নয়, ব্লাউজ দরজিবাড়ি থেকে বানিয়ে পরার ব্যাপারটাও কিন্তু কমে এসেছে।
শপিংমল ও বিভিন্ন অনলাইন পেজগুলো বিভিন্ন ধরনের রেডিমেড ব্লাউজ পাওয়া যায়। স্লিভলেস ব্লাউজেও এসেছে নানারকম নকশা ও অর্নামেন্টেশন। ব্লাউজের পিঠের দিকে হ্যান্ড পেইন্ট, এমব্রয়ডারির নকশাও থাকছে। আবার হাতাকাটা ব্লাউজের ডান পাশের কাঁধে ভারী নকশা বা ফ্রিল রাখা হচ্ছে। এ ধরনের ব্লাউজের সঙ্গে ড্রেপিং স্টাইলে শাড়ি পরছেন এখন নারীরা। স্লিভলেস ব্লাউজের কাঁধের অংশে এখন টাসেল বসানো হচ্ছে। অন্যদিকে প্যাডেড স্লিভলেস ব্যাক লেস ব্লাউজের পিঠে বো বাঁধার জন্য ফিতা দেওয়া হয়।
গড়ন বুঝে স্লিভলেস ব্লাউজ নির্বাচন
কাঁধ যদি খুব একটা চওড়া না হয় এবং ঘাড় যদি উঁচু হয় তাহলে কলার দেওয়া স্লিভলেস ব্লাউজ এড়িয়ে চলুন। তবে ডিপ কাটের গলা হলে দেখতে ভালো লাগবে। অন্যদিকে কাঁধ চওড়া হলে পাইপিং দেওয়া ভি গলার স্লিভলেস ব্লাউজ পরলে ভালো মানাবে।
গড়ন হালকা–পাতলা হলে কাঁধ পুরোটাই ঢেকে থাকে এমন স্লিভলেস ব্লাউজ নির্বাচন করা যেতে পারে। ঘাড়ের অংশে ছোট কুচি কিংবা টাসেল দেওয়া যেতে পারে। হাইনেক গলাও এই গড়নের সঙ্গে ভালো মানাবে।
স্লিভলেস ব্লাউজ পরার ক্ষেত্রে যা খেয়াল রাখতে হবে
স্লিভলেস ব্লাউজ পরার সময় কিছু বিষয় মনে রাখা চাই।
হাতে খুব বেশি চর্বি থাকলে কিংবা হাত টোনড না হলে স্লিভলেস পরলে দেখতে ভালো লাগে না। এ ক্ষেত্রে মেদ ঝরাতে হবে।
স্লিভলেসেও অনেক রকম কাট থাকে। আর তাই কেনার আগে বা বানাতে দেওয়ার আগে খেয়াল রাখতে হবে, তা আপনার ব্যক্তিত্ব ও আরামের সঙ্গে কোন কাটের সামঞ্জস্য আছে।
স্লিভলেস ব্লাউজ পরলে হাত ও আন্ডারআর্ম অবশ্যই ওয়াক্স করাতে হবে। হাতে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে ও হাতের ছোপ ছোপ দাগ এবং রোদে পোড়া দাগ দূর করতে নিয়মিত যত্ন নিতে হবে।
খোঁজখবর ও দরদাম
দেশীয় ফ্যাশন হাউসসহ দেশের যেকোনো পোশাকের দোকানে খুঁজলে বিভিন্ন ধরনের কাপড় ও প্যাটার্নে তৈরি স্লিভলেস ব্লাউজ ও ক্রপটপ পাওয়া যাবে। কাপড় ও নকশাভেদে ৩০০ থেকে শুরু করে ২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্য়ে পেয়ে যাবেন এসব ব্লাউজ।
বছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন তো নিতেই হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ। আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকেই মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
৫ ঘণ্টা আগেটক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১ দিন আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগে