অনলাইন ডেস্ক
ছুটির দিন মানেই একটু বিশ্রাম, পরিবার ও প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দঘন মুহূর্ত কাটানো। আর এবার ঈদুল ফিতরে তো অনেকেই দীর্ঘ ছুটি পেয়েছেন। অনেক দিন পর নাড়ির টানে গ্রামে ফিরেছেন। উদ্দেশ্য, প্রিয়জনদের সঙ্গে এই ছুটির সময়টা আনন্দে কাটানো।
কিন্তু স্মার্টফোন সেই আনন্দ এখন অনেকটাই ম্লান করে দিচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, গেম, ভিডিও স্ট্রিমিং—সব মিলিয়ে ফোন এখন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই নির্ভরতা কি ভালো? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছুটির দিনে ফোন থেকে দূরে থাকতে পারলে মানসিক ও পারিবারিক জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব।
মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার মানসিক চাপের অন্যতম কারণ। ক্রমাগত নোটিফিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চাপ, এবং ভার্চুয়াল জগতে ডুবে থাকা—সবকিছু মিলিয়ে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
ছুটির দিনে ফোন থেকে দূরে থাকলে মানসিক চাপ কমে, ভালো ঘুম হয় এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়। ভার্চুয়াল জগৎ থেকে বেরিয়ে এসে বাস্তব জীবনে মনোনিবেশ করা জরুরি।
এই লম্বা ছুটিতে স্মার্টফোন থেকে দূরে থাকার কিছু উপায় নিচে বর্ণনা করা হলো:
১. সময় নির্ধারণ করুন:
নির্দিষ্ট সময়:
ডু নট ডিস্টার্ব মোড:
২. ফোন দূরে রাখুন:
অন্য ঘরে রাখুন:
চোখের আড়াল:
৩. অন্যান্য কাজে ব্যস্ত থাকুন:
বই পড়া, গান শোনা, বা ছবি আঁকা:
পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো:
প্রকৃতির মাঝে ঘুরতে যাওয়া:
নতুন শখ তৈরি করা:
৪. নোটিফিকেশন বন্ধ করুন:
সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য অ্যাপ:
শুধু জরুরি অ্যাপ:
৫. ডিজিটাল ডিটক্স:
পুরো একদিনের জন্য:
৬. পরিবারের সঙ্গে চুক্তি:
নিয়ম তৈরি:
৭. অ্যাপের ব্যবহার সীমিত করুন:
আনইনস্টল বা সীমিত:
স্ক্রিন টাইম ট্র্যাকিং অ্যাপ:
এই টিপসগুলো মেনে চললে, আপনি ছুটির দিনটি ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন এবং স্মার্টফোন থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
স্মার্টফোনের ব্যবহার একেবারে বন্ধ করা হয়তো সম্ভব নয়, কিন্তু ছুটির দিনে এর ব্যবহার সীমিত করে আমরা নিজেদের এবং পরিবারের জন্য সুন্দর মুহূর্ত তৈরি করতে পারি।
ছুটির দিন মানেই একটু বিশ্রাম, পরিবার ও প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দঘন মুহূর্ত কাটানো। আর এবার ঈদুল ফিতরে তো অনেকেই দীর্ঘ ছুটি পেয়েছেন। অনেক দিন পর নাড়ির টানে গ্রামে ফিরেছেন। উদ্দেশ্য, প্রিয়জনদের সঙ্গে এই ছুটির সময়টা আনন্দে কাটানো।
কিন্তু স্মার্টফোন সেই আনন্দ এখন অনেকটাই ম্লান করে দিচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, গেম, ভিডিও স্ট্রিমিং—সব মিলিয়ে ফোন এখন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। কিন্তু এই নির্ভরতা কি ভালো? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছুটির দিনে ফোন থেকে দূরে থাকতে পারলে মানসিক ও পারিবারিক জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব।
মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার মানসিক চাপের অন্যতম কারণ। ক্রমাগত নোটিফিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চাপ, এবং ভার্চুয়াল জগতে ডুবে থাকা—সবকিছু মিলিয়ে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
ছুটির দিনে ফোন থেকে দূরে থাকলে মানসিক চাপ কমে, ভালো ঘুম হয় এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়। ভার্চুয়াল জগৎ থেকে বেরিয়ে এসে বাস্তব জীবনে মনোনিবেশ করা জরুরি।
এই লম্বা ছুটিতে স্মার্টফোন থেকে দূরে থাকার কিছু উপায় নিচে বর্ণনা করা হলো:
১. সময় নির্ধারণ করুন:
নির্দিষ্ট সময়:
ডু নট ডিস্টার্ব মোড:
২. ফোন দূরে রাখুন:
অন্য ঘরে রাখুন:
চোখের আড়াল:
৩. অন্যান্য কাজে ব্যস্ত থাকুন:
বই পড়া, গান শোনা, বা ছবি আঁকা:
পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো:
প্রকৃতির মাঝে ঘুরতে যাওয়া:
নতুন শখ তৈরি করা:
৪. নোটিফিকেশন বন্ধ করুন:
সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য অ্যাপ:
শুধু জরুরি অ্যাপ:
৫. ডিজিটাল ডিটক্স:
পুরো একদিনের জন্য:
৬. পরিবারের সঙ্গে চুক্তি:
নিয়ম তৈরি:
৭. অ্যাপের ব্যবহার সীমিত করুন:
আনইনস্টল বা সীমিত:
স্ক্রিন টাইম ট্র্যাকিং অ্যাপ:
এই টিপসগুলো মেনে চললে, আপনি ছুটির দিনটি ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন এবং স্মার্টফোন থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
স্মার্টফোনের ব্যবহার একেবারে বন্ধ করা হয়তো সম্ভব নয়, কিন্তু ছুটির দিনে এর ব্যবহার সীমিত করে আমরা নিজেদের এবং পরিবারের জন্য সুন্দর মুহূর্ত তৈরি করতে পারি।
ফ্রিজে যতদিন কোরবানির মাংস আছে ততদিন বাড়িতে অতিথি এলেই পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
২৪ মিনিট আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগে