রিদা মুনাম হক
যে গরম পড়েছে, তাতে কে বলবে, ঋতুচক্রে এখন ঘোর শ্রাবণ মাস! রোজ নিয়ম করে এক-আধটু বৃষ্টি হলেও গরম কিন্তু কমছে না। সবাই অতিরিক্ত ঘামের সমস্যায় ভুগছে। এমন হলে ত্বকের তরতাজা ভাব আর থাকে না। পাশাপাশি ঘামের দুর্গন্ধ অস্বস্তিতে ফেলে। দিনে বেশ কয়েকবার গোসল আর ডিওডোরেন্ট, পারফিউম ব্যবহার করেও কি তরতাজা অনুভূতি ফিরে পাচ্ছেন না? তাহলে বুঝতে হবে কোথাও একটা ঘাটতি হচ্ছে।
অনেক ক্ষেত্রে ঘামের সঙ্গে ডিওডোরেন্ট বা পারফিউম মিশেও দুর্গন্ধ তৈরি হয়। আন্ডারআর্ম বা শরীরের ভাঁজ থেকে কেবল এই দুর্গন্ধ ছড়ায় না। দুর্গন্ধ ছড়াতে পারে আমাদের চুল কিংবা পা থেকেও। আর এই সমস্যা দূর করার জন্য তিন বেলা গোসলই যথেষ্ট নয়। সমস্যা সমাধানে ছোট ছোট কিছু ব্যাপারেও থাকতে হবে নজরদারি।
নিয়মিত ওয়াক্স বা শেভ করছেন কি
আন্ডারআর্ম নিয়মিত ওয়াক্স করছেন কি না, সেদিকে কড়া নজর রাখুন। এই গরমে যাঁরা ওয়াক্স করাতে চাচ্ছেন না, তাঁরা নিয়মিত শেভ করুন। লোমের গোড়ায় গোড়ায় ঘাম জমেও দুর্গন্ধ হতে পারে। তবে শেভ করা থাকলে ডিওডোরেন্টও ভালোভাবে কাজ করতে পারে। ফলে দীর্ঘক্ষণ ত্বকে তরতাজা ভাব বজায় থাকে।
গোসলের পানিকে কার্যকরী করে তুলতে
গোসলের পানিতে নিয়মিত কিছু উপকরণ মেশালে শরীর ঝরঝরে তো থাকবেই, ঘামও কম হবে আর শরীরে দুর্গন্ধও হবে না। ফুলের নির্যাস থেকে তৈরি বিভিন্ন ধরনের এসেনশিয়াল অয়েল রয়েছে, সেগুলোর কোনোটা কয়েক ফোঁটা গোসলের পানিতে মিশিয়ে নিলে একটা হালকা সুগন্ধ এমনিতেই শরীরে থাকে। তা ছাড়া গোলাপজল ও লেবুর খোসা পানিতে ফেলে রেখে ২০ মিনিট পর গোসল করলেও সুফল মিলবে। অনেকে কর্পূর মেশানো পানি দিয়ে গোসল করেন, এটাও খুব ভালো ফল দেয়।
স্ক্রাবিংয়ের জুড়ি নেই
অতিরিক্ত ঘাম হয়, এমন সব জায়গা নিয়মিত স্ক্রাব করুন। আন্ডারআর্ম, হাতের ভাঁজ, কানের পেছনের অংশ, গলা, ঘাড়, পায়ের তলা নিয়মিত পরিষ্কার করুন। গোসলের পর এসব অংশে সুগন্ধি ময়শ্চারাইজার বা পাউডার ব্যবহার করুন। এরপর দিয়ে দিন ডিওডোরেন্ট। পায়ের আঙুলের ফাঁকে অল্প ডিওডোরেন্ট ম্যাসাজ করুন।
সুগন্ধি ব্যবহারের নিয়ম
পুরো শরীরে পারফিউম ব্যবহার না করে শরীরের তাপ উৎপন্ন করে এমন অংশগুলোয় লক্ষ রাখুন। কানের পেছন, কবজি, হাতের ভাঁজ, হাঁটুর পেছনের অংশে ও কোমরে পারফিউম লাগান। যাঁরা অতিরিক্ত ঘামেন, তাঁরা রোল-অন ব্যবহার করতে পারেন। সঙ্গে রাখুন পারফিউমড ওয়েট ওয়াইপস। কিছুক্ষণ পরপর তা দিয়ে ঘাম মুছে অল্প ডিওডোরেন্ট লাগিয়ে নিলে দীর্ঘক্ষণ সুরভিত থাকবেন।
চুল সুবাসিত করতে
এক কাপ পানিতে কয়েক ফোঁটা ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে স্প্রে বোতলে রেখে দিন। দীর্ঘক্ষণ যদি বাইরে থাকেন, তাহলে মাঝেমধ্যে এই পানি চুলে স্প্রে করে হাত দিয়ে ছড়িয়ে দিন। চুলে ঘামের গন্ধ হবে না।
পা সুরভিত রাখতে
পরিষ্কার ও পা খোলা জুতা পরুন। পা ঢাকা জুতা পরতে হলে আগে পায়ের আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে অল্প ট্যালকম ছড়িয়ে দিন। এরপর জুতা পরুন। পা ঘামবে না, অল্প ঘামলেও দুর্গন্ধ কেটে যাবে।
যে গরম পড়েছে, তাতে কে বলবে, ঋতুচক্রে এখন ঘোর শ্রাবণ মাস! রোজ নিয়ম করে এক-আধটু বৃষ্টি হলেও গরম কিন্তু কমছে না। সবাই অতিরিক্ত ঘামের সমস্যায় ভুগছে। এমন হলে ত্বকের তরতাজা ভাব আর থাকে না। পাশাপাশি ঘামের দুর্গন্ধ অস্বস্তিতে ফেলে। দিনে বেশ কয়েকবার গোসল আর ডিওডোরেন্ট, পারফিউম ব্যবহার করেও কি তরতাজা অনুভূতি ফিরে পাচ্ছেন না? তাহলে বুঝতে হবে কোথাও একটা ঘাটতি হচ্ছে।
অনেক ক্ষেত্রে ঘামের সঙ্গে ডিওডোরেন্ট বা পারফিউম মিশেও দুর্গন্ধ তৈরি হয়। আন্ডারআর্ম বা শরীরের ভাঁজ থেকে কেবল এই দুর্গন্ধ ছড়ায় না। দুর্গন্ধ ছড়াতে পারে আমাদের চুল কিংবা পা থেকেও। আর এই সমস্যা দূর করার জন্য তিন বেলা গোসলই যথেষ্ট নয়। সমস্যা সমাধানে ছোট ছোট কিছু ব্যাপারেও থাকতে হবে নজরদারি।
নিয়মিত ওয়াক্স বা শেভ করছেন কি
আন্ডারআর্ম নিয়মিত ওয়াক্স করছেন কি না, সেদিকে কড়া নজর রাখুন। এই গরমে যাঁরা ওয়াক্স করাতে চাচ্ছেন না, তাঁরা নিয়মিত শেভ করুন। লোমের গোড়ায় গোড়ায় ঘাম জমেও দুর্গন্ধ হতে পারে। তবে শেভ করা থাকলে ডিওডোরেন্টও ভালোভাবে কাজ করতে পারে। ফলে দীর্ঘক্ষণ ত্বকে তরতাজা ভাব বজায় থাকে।
গোসলের পানিকে কার্যকরী করে তুলতে
গোসলের পানিতে নিয়মিত কিছু উপকরণ মেশালে শরীর ঝরঝরে তো থাকবেই, ঘামও কম হবে আর শরীরে দুর্গন্ধও হবে না। ফুলের নির্যাস থেকে তৈরি বিভিন্ন ধরনের এসেনশিয়াল অয়েল রয়েছে, সেগুলোর কোনোটা কয়েক ফোঁটা গোসলের পানিতে মিশিয়ে নিলে একটা হালকা সুগন্ধ এমনিতেই শরীরে থাকে। তা ছাড়া গোলাপজল ও লেবুর খোসা পানিতে ফেলে রেখে ২০ মিনিট পর গোসল করলেও সুফল মিলবে। অনেকে কর্পূর মেশানো পানি দিয়ে গোসল করেন, এটাও খুব ভালো ফল দেয়।
স্ক্রাবিংয়ের জুড়ি নেই
অতিরিক্ত ঘাম হয়, এমন সব জায়গা নিয়মিত স্ক্রাব করুন। আন্ডারআর্ম, হাতের ভাঁজ, কানের পেছনের অংশ, গলা, ঘাড়, পায়ের তলা নিয়মিত পরিষ্কার করুন। গোসলের পর এসব অংশে সুগন্ধি ময়শ্চারাইজার বা পাউডার ব্যবহার করুন। এরপর দিয়ে দিন ডিওডোরেন্ট। পায়ের আঙুলের ফাঁকে অল্প ডিওডোরেন্ট ম্যাসাজ করুন।
সুগন্ধি ব্যবহারের নিয়ম
পুরো শরীরে পারফিউম ব্যবহার না করে শরীরের তাপ উৎপন্ন করে এমন অংশগুলোয় লক্ষ রাখুন। কানের পেছন, কবজি, হাতের ভাঁজ, হাঁটুর পেছনের অংশে ও কোমরে পারফিউম লাগান। যাঁরা অতিরিক্ত ঘামেন, তাঁরা রোল-অন ব্যবহার করতে পারেন। সঙ্গে রাখুন পারফিউমড ওয়েট ওয়াইপস। কিছুক্ষণ পরপর তা দিয়ে ঘাম মুছে অল্প ডিওডোরেন্ট লাগিয়ে নিলে দীর্ঘক্ষণ সুরভিত থাকবেন।
চুল সুবাসিত করতে
এক কাপ পানিতে কয়েক ফোঁটা ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে স্প্রে বোতলে রেখে দিন। দীর্ঘক্ষণ যদি বাইরে থাকেন, তাহলে মাঝেমধ্যে এই পানি চুলে স্প্রে করে হাত দিয়ে ছড়িয়ে দিন। চুলে ঘামের গন্ধ হবে না।
পা সুরভিত রাখতে
পরিষ্কার ও পা খোলা জুতা পরুন। পা ঢাকা জুতা পরতে হলে আগে পায়ের আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে অল্প ট্যালকম ছড়িয়ে দিন। এরপর জুতা পরুন। পা ঘামবে না, অল্প ঘামলেও দুর্গন্ধ কেটে যাবে।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১৬ মিনিট আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
২ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
২ ঘণ্টা আগে