ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
চায়ের কাপে ‘বাংলার সংস্কৃতি’! এমনই এক আয়োজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) চায়ের দোকানগুলোতে। রাজধানীর বাসিন্দাদের কাছে টিএসসির চায়ের আলাদা কদর আছে বলা চলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তো বটেই, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের লোকজনও ভিড় জমায় টিএসসির চা খেতে।
টিএসসিতে চায়ের দোকানগুলোতে শৈল্পিকভাবে বাংলার সংস্কৃতি তুলে ধরেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। উদ্যোগটির নেতৃত্বে ছিলেন ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ-২০১৯’ খেতাব বিজয়ী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শিরিন আক্তার শিলা। সঙ্গে ছিলেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সীমান্ত সাহা ও চারুকলা অনুষদের জেরিন সিনথিয়া। প্রকল্পটির নাম ছিল ‘দ্বিতীয় অধ্যায়: চায়ের কাপে বাংলার মুখ’।
ঘোড়দৌড়, ষাঁড়ের লড়াই, ঢেঁকিতে ধান ভানা, বাংলার যাত্রাপালা, বটতলায় কবিগানের আসর, গ্রামীণ সার্কাসের দল, লাঠিখেলা, চাটাই বোনা, মাছ ধরা উৎসব, বিজু উৎসব, জুমচাষ, পুতুলনাচ, কুমোরপল্লি, পালকিতে কনের আগমন ইত্যাদি দৃশ্য ফুটিয়ে তোলা হয় চিত্রকর্মগুলোতে।
শিরিন আক্তার শিলা বলেছেন, ‘বাঙালি জাতিসত্তার হাজার বছরের যাত্রা, তারপর পঞ্চাশ পেরিয়ে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সংগ্রামের আবহমান স্রোতে আমরা নতুন প্রজন্ম; আমাদের হাজার বছরের জীবনযাত্রাকে মূল স্রোতের সামনে তুলে ধরতে চাই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এই বহুল আলোচিত সময়ে আজও আমরা আমাদের সংস্কৃতিকে লালন করি, আমরা হারিয়ে যাইনি অন্য কোনো স্রোতে। বলতে চাই, আমরা এখনো বাংলার মূল আঁকড়ে ধরে আছি।’
চায়ের দোকান হলো মিলন ও শুভেচ্ছা জানানোর একটি সংযোগস্থল। সেখানে প্রতিটি প্রজন্মের বিভিন্ন পেশার মানুষ খুঁজে পাওয়া যায়। এটা তাদের দ্বিতীয় বাড়ির মতো। অনেক সামাজিক উদ্যোগ, ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, বিপ্লবের স্ফুলিঙ্গ শুরু হয়েছিল চায়ের দোকান থেকে। সেই চায়ের স্টলে বিভিন্ন মাধ্যমে যদি ঐতিহ্য ধরে রাখা যায়, তাহলে সমাজে একটি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হতে পারে বলে মনে করেন শিলা। তিনি যোগ করেন, একই কাজ পশ্চিম-ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশ করেছে ইতিমধ্যে। সেসব দেশে বেকারি, কফি শপ ও রেস্তোরাঁ তাদের শিল্প ও সংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে বিকশিত।
ইভেন্টটিতে সহযোগিতা করেছে এশিয়ান পেইন্টস।
চায়ের কাপে ‘বাংলার সংস্কৃতি’! এমনই এক আয়োজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) চায়ের দোকানগুলোতে। রাজধানীর বাসিন্দাদের কাছে টিএসসির চায়ের আলাদা কদর আছে বলা চলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তো বটেই, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের লোকজনও ভিড় জমায় টিএসসির চা খেতে।
টিএসসিতে চায়ের দোকানগুলোতে শৈল্পিকভাবে বাংলার সংস্কৃতি তুলে ধরেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। উদ্যোগটির নেতৃত্বে ছিলেন ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ-২০১৯’ খেতাব বিজয়ী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী শিরিন আক্তার শিলা। সঙ্গে ছিলেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সীমান্ত সাহা ও চারুকলা অনুষদের জেরিন সিনথিয়া। প্রকল্পটির নাম ছিল ‘দ্বিতীয় অধ্যায়: চায়ের কাপে বাংলার মুখ’।
ঘোড়দৌড়, ষাঁড়ের লড়াই, ঢেঁকিতে ধান ভানা, বাংলার যাত্রাপালা, বটতলায় কবিগানের আসর, গ্রামীণ সার্কাসের দল, লাঠিখেলা, চাটাই বোনা, মাছ ধরা উৎসব, বিজু উৎসব, জুমচাষ, পুতুলনাচ, কুমোরপল্লি, পালকিতে কনের আগমন ইত্যাদি দৃশ্য ফুটিয়ে তোলা হয় চিত্রকর্মগুলোতে।
শিরিন আক্তার শিলা বলেছেন, ‘বাঙালি জাতিসত্তার হাজার বছরের যাত্রা, তারপর পঞ্চাশ পেরিয়ে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সংগ্রামের আবহমান স্রোতে আমরা নতুন প্রজন্ম; আমাদের হাজার বছরের জীবনযাত্রাকে মূল স্রোতের সামনে তুলে ধরতে চাই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এই বহুল আলোচিত সময়ে আজও আমরা আমাদের সংস্কৃতিকে লালন করি, আমরা হারিয়ে যাইনি অন্য কোনো স্রোতে। বলতে চাই, আমরা এখনো বাংলার মূল আঁকড়ে ধরে আছি।’
চায়ের দোকান হলো মিলন ও শুভেচ্ছা জানানোর একটি সংযোগস্থল। সেখানে প্রতিটি প্রজন্মের বিভিন্ন পেশার মানুষ খুঁজে পাওয়া যায়। এটা তাদের দ্বিতীয় বাড়ির মতো। অনেক সামাজিক উদ্যোগ, ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, বিপ্লবের স্ফুলিঙ্গ শুরু হয়েছিল চায়ের দোকান থেকে। সেই চায়ের স্টলে বিভিন্ন মাধ্যমে যদি ঐতিহ্য ধরে রাখা যায়, তাহলে সমাজে একটি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হতে পারে বলে মনে করেন শিলা। তিনি যোগ করেন, একই কাজ পশ্চিম-ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশ করেছে ইতিমধ্যে। সেসব দেশে বেকারি, কফি শপ ও রেস্তোরাঁ তাদের শিল্প ও সংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে বিকশিত।
ইভেন্টটিতে সহযোগিতা করেছে এশিয়ান পেইন্টস।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৮ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২০ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে