রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অদম্য বাংলাসংলগ্ন মাঠ। বিশাল সেই সবুজ মাঠের মাঝে সাদা কাপড় দিয়ে তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী দেয়াল। দেখলে মনে হবে বিয়েবাড়ির প্যান্ডেল। কিন্তু এগিয়ে গেলে সে ভ্রম ভেঙে যাবে। এখানে চলছে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী। নাম ‘রণাঙ্গনে নারী’।
স্বাধীনতার ৫২ বছর উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার সকাল ১০টায় এর উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন। প্রদর্শনীটি শেষ হবে আগামীকাল রোববার।
উন্মুক্ত জায়গায় কাপড় দিয়ে গ্যালারি তৈরি করে তাতে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে বীর নারী মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি। তাতে শোভা পাচ্ছে শহীদ লুৎফুন নাহার হেলেনা, বীরপ্রতীক তারামন বিবি, সাহিত্যিক ও বীরাঙ্গনা রমা চৌধুরী প্রমুখের সাদা-কালো কিংবা রঙিন ছবি। রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বিভিন্ন কর্মতৎপরতার ছবি। রয়েছে মুক্তিযুদ্ধকালীন নারীদের কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন ছবি।
এই প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য একটিই তা হলো—মুক্তিযুদ্ধে নারীদের গুরুত্ব তুলে ধরা। উৎসাহী শিক্ষার্থীরা আসছেন, ঘুরে ঘুরে দেখছেন। কেউ কেউ প্রয়োজনীয় তথ্য টুকে নিচ্ছেন। কেউবা ছবি তুলছেন। আবার কোনো কোনো শিক্ষার্থী কোনো ছবির সামনে দীর্ঘ সময় শুধু নীরবে দাঁড়িয়েই আছেন! কেউ পুরো প্রদর্শনী একবার দেখে দ্বিতীয়বার দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
আয়োজকদের অন্যতম মো. তাজুল হোসেন। তিনি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী। তাজুল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের নারী-পুরুষ উভয়েই অংশগ্রহণ করেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করলেও অনেক সময় স্মরণ করতে ভুলে যাই আমাদের সাহসী নারীদের। যোদ্ধার বেশে তাঁরাও দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু ইতিহাসের বয়ানে আমরা নারীদের এই ভূমিকা অনেক ক্ষেত্রে দেখতে পাই না বা জানতে পারি না। স্বাধীনতাযুদ্ধে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণকারী সব সাহসী নারীকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা এ আয়োজনের উদ্দেশ্য।’
আরেক শিক্ষার্থী প্রাণপ্রতিম কুণ্ডু জানান, বাংলার নারী মুক্তিযোদ্ধাদের ইতিহাস আজও সর্বসাধারণের কাছে অনেকটাই অজানা। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে এত অবদান থাকার পরও তাঁরা অবহেলিত। আরও কতশত নারী মুক্তিযোদ্ধা রয়ে গেছেন নিভৃতে, সে হিসাব আমরা জানি না। মূলত এসব নারীর অবদান মানুষের সামনে তুলে ধরতেই আমাদের এ আয়োজন।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অদম্য বাংলাসংলগ্ন মাঠ। বিশাল সেই সবুজ মাঠের মাঝে সাদা কাপড় দিয়ে তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী দেয়াল। দেখলে মনে হবে বিয়েবাড়ির প্যান্ডেল। কিন্তু এগিয়ে গেলে সে ভ্রম ভেঙে যাবে। এখানে চলছে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী। নাম ‘রণাঙ্গনে নারী’।
স্বাধীনতার ৫২ বছর উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার সকাল ১০টায় এর উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন। প্রদর্শনীটি শেষ হবে আগামীকাল রোববার।
উন্মুক্ত জায়গায় কাপড় দিয়ে গ্যালারি তৈরি করে তাতে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে বীর নারী মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি। তাতে শোভা পাচ্ছে শহীদ লুৎফুন নাহার হেলেনা, বীরপ্রতীক তারামন বিবি, সাহিত্যিক ও বীরাঙ্গনা রমা চৌধুরী প্রমুখের সাদা-কালো কিংবা রঙিন ছবি। রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বিভিন্ন কর্মতৎপরতার ছবি। রয়েছে মুক্তিযুদ্ধকালীন নারীদের কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন ছবি।
এই প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য একটিই তা হলো—মুক্তিযুদ্ধে নারীদের গুরুত্ব তুলে ধরা। উৎসাহী শিক্ষার্থীরা আসছেন, ঘুরে ঘুরে দেখছেন। কেউ কেউ প্রয়োজনীয় তথ্য টুকে নিচ্ছেন। কেউবা ছবি তুলছেন। আবার কোনো কোনো শিক্ষার্থী কোনো ছবির সামনে দীর্ঘ সময় শুধু নীরবে দাঁড়িয়েই আছেন! কেউ পুরো প্রদর্শনী একবার দেখে দ্বিতীয়বার দেখার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
আয়োজকদের অন্যতম মো. তাজুল হোসেন। তিনি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী। তাজুল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের নারী-পুরুষ উভয়েই অংশগ্রহণ করেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করলেও অনেক সময় স্মরণ করতে ভুলে যাই আমাদের সাহসী নারীদের। যোদ্ধার বেশে তাঁরাও দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু ইতিহাসের বয়ানে আমরা নারীদের এই ভূমিকা অনেক ক্ষেত্রে দেখতে পাই না বা জানতে পারি না। স্বাধীনতাযুদ্ধে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণকারী সব সাহসী নারীকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা এ আয়োজনের উদ্দেশ্য।’
আরেক শিক্ষার্থী প্রাণপ্রতিম কুণ্ডু জানান, বাংলার নারী মুক্তিযোদ্ধাদের ইতিহাস আজও সর্বসাধারণের কাছে অনেকটাই অজানা। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে এত অবদান থাকার পরও তাঁরা অবহেলিত। আরও কতশত নারী মুক্তিযোদ্ধা রয়ে গেছেন নিভৃতে, সে হিসাব আমরা জানি না। মূলত এসব নারীর অবদান মানুষের সামনে তুলে ধরতেই আমাদের এ আয়োজন।’
‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
৫ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১৫ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
১৬ ঘণ্টা আগে