মেহেরাবুল ইসলাম সৌদিপ
ছোটবেলা থেকে গানের প্রতি ঝোঁক ছিল সুতপার। গান কিংবা নাচ—দুটোতেই পটু তিনি। এরই মাঝে স্বরচিত গানে জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী সুতপা রায়। তাঁর নিজের লেখা অনেক গানের মধ্যে সুর করেছেন পাঁচটির। এসব গান গেয়ে দিন দিন সবার মন জয় করে নিচ্ছেন সুতপা।
শুরুটা পরিবার থেকে। সুতপার বাবা পবিত্র কুমার রায় এবং মা সীমা রায় পুরান ঢাকার বাসিন্দা। বড় ভাই ড. প্রয়াস রায়। সুতপা শখের বশে গান লেখেন। মৌলিক সেই গানগুলোর সুরও করেন। তাঁর সুর ও কণ্ঠে আকৃষ্ট হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ অনেকে।
সুতপার নিজের লেখা ও সুর করা ‘হারাব পথে পথে’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যে বেশ পরিচিতি পেয়েছে। পরিবারের আগ্রহে ছোটবেলা থেকে গান গাওয়া শুরু।গানের হাতেখড়ি বিষ্ণু কুমার ধরের কাছে। এরপর বাসাবোর ধর্মরাজিক ললিতকলা একাডেমিতে বিশিষ্ট নজরুলসংগীতশিল্পী শ্রদ্ধেয় এম এ মান্নান ও হুমায়ুন কবিরের কাছে নজরুলসংগীতে পাঁচ বছরের কোর্স সম্পন্ন করেন সুতপা। এরপর উচ্চশিক্ষার জন্য ছায়ানটে নজরুলসংগীত অধ্যয়ন শুরু করেন। সেখানে অসিত দে, খ্যাতিমান নজরুলসংগীতশিল্পী খায়রুল আনাম শাকিলসহ অন্যদের সান্নিধ্যে গান শিখেছেন।
বিভিন্ন জাতীয় প্রতিযোগিতায় সংগীত বিভাগে অংশ নিয়ে পুরস্কার পেয়েছেন। এ ছাড়া স্টুডিও প্রোটিউন বিডি অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে তাঁর দুটি গান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সেগুলোর একটি মৌলিক গান। নতুন গান তৈরিতে তাদের সঙ্গে কথা চলছে সুতপার।
অবসরে গানের চর্চা করতে গেলে বিভিন্ন সময় নানা কথায় নিজের অজান্তে সুর তৈরি হয়। নিজের ভালো লাগলে তা রেকর্ড করে পরিপূর্ণ গানে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেন। নিজের ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ, ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে নতুন সৃষ্টির আনন্দ সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পছন্দ করেন সুতপা। মাঝে মাঝে শ্রোতাদের বিপুল সাড়া পেলে ভালো লাগে। নতুন উদ্যমে আবার নতুন গানের কথা কিংবা সুর তৈরির ইচ্ছা জাগে।
স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর পুরোপুরিভাবে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়র ইচ্ছা পোষণ করেন সুতপা। অবসরে তাঁর ভালো লাগে গান গাইতে, গান লিখতে এবং সেই লেখা গানে সুর বসাতে। এসব তিনি ভবিষ্যতে কাজে লাগাতে চান।
ছোটবেলা থেকে গানের প্রতি ঝোঁক ছিল সুতপার। গান কিংবা নাচ—দুটোতেই পটু তিনি। এরই মাঝে স্বরচিত গানে জনপ্রিয় হয়ে উঠছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী সুতপা রায়। তাঁর নিজের লেখা অনেক গানের মধ্যে সুর করেছেন পাঁচটির। এসব গান গেয়ে দিন দিন সবার মন জয় করে নিচ্ছেন সুতপা।
শুরুটা পরিবার থেকে। সুতপার বাবা পবিত্র কুমার রায় এবং মা সীমা রায় পুরান ঢাকার বাসিন্দা। বড় ভাই ড. প্রয়াস রায়। সুতপা শখের বশে গান লেখেন। মৌলিক সেই গানগুলোর সুরও করেন। তাঁর সুর ও কণ্ঠে আকৃষ্ট হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ অনেকে।
সুতপার নিজের লেখা ও সুর করা ‘হারাব পথে পথে’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যে বেশ পরিচিতি পেয়েছে। পরিবারের আগ্রহে ছোটবেলা থেকে গান গাওয়া শুরু।গানের হাতেখড়ি বিষ্ণু কুমার ধরের কাছে। এরপর বাসাবোর ধর্মরাজিক ললিতকলা একাডেমিতে বিশিষ্ট নজরুলসংগীতশিল্পী শ্রদ্ধেয় এম এ মান্নান ও হুমায়ুন কবিরের কাছে নজরুলসংগীতে পাঁচ বছরের কোর্স সম্পন্ন করেন সুতপা। এরপর উচ্চশিক্ষার জন্য ছায়ানটে নজরুলসংগীত অধ্যয়ন শুরু করেন। সেখানে অসিত দে, খ্যাতিমান নজরুলসংগীতশিল্পী খায়রুল আনাম শাকিলসহ অন্যদের সান্নিধ্যে গান শিখেছেন।
বিভিন্ন জাতীয় প্রতিযোগিতায় সংগীত বিভাগে অংশ নিয়ে পুরস্কার পেয়েছেন। এ ছাড়া স্টুডিও প্রোটিউন বিডি অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে তাঁর দুটি গান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সেগুলোর একটি মৌলিক গান। নতুন গান তৈরিতে তাদের সঙ্গে কথা চলছে সুতপার।
অবসরে গানের চর্চা করতে গেলে বিভিন্ন সময় নানা কথায় নিজের অজান্তে সুর তৈরি হয়। নিজের ভালো লাগলে তা রেকর্ড করে পরিপূর্ণ গানে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেন। নিজের ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ, ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে নতুন সৃষ্টির আনন্দ সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পছন্দ করেন সুতপা। মাঝে মাঝে শ্রোতাদের বিপুল সাড়া পেলে ভালো লাগে। নতুন উদ্যমে আবার নতুন গানের কথা কিংবা সুর তৈরির ইচ্ছা জাগে।
স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর পুরোপুরিভাবে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়র ইচ্ছা পোষণ করেন সুতপা। অবসরে তাঁর ভালো লাগে গান গাইতে, গান লিখতে এবং সেই লেখা গানে সুর বসাতে। এসব তিনি ভবিষ্যতে কাজে লাগাতে চান।
চীনের হুবেই প্রদেশের শিয়াংইয়াং শহরে হান নদীর বড় দ্বীপ ইউলিয়াংচৌ। একসময় এটি পরিচিত ছিল ‘বনসাই দ্বীপ’ নামে। তবে এখন একে বলা হয় হান নদীর মুক্তা।
৫ মিনিট আগেপর্যটকবান্ধব দেশ শ্রীলঙ্কা। সৈকত, বন্য প্রাণী, প্রাচীন মন্দির দেখতে দেশটিতে ব্যয় আছে বেশ। চলুন, দেখে নেওয়া যাক, শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ ব্যয় কমানোর উপায়গুলো কী।
১৬ মিনিট আগেমে দিবস মানেই ছুটির দিন। এদিন সকাল-সকাল কাজে যাওয়ার তাড়া নেই। আর এবার তো মে দিবস বৃহস্পতিবার পড়ায় সাপ্তাহিক ছুটির বাইরে আরও একটা দিন বাড়তি ছুটি পাওয়া গেল। তাতেই মনটা ফুরফুরে লাগছে, তাই না? তবে এক দিন বেশি ছুটি পেয়ে কি শুয়ে-বসেই কাটাবেন? মে মাসের প্রথম দিনটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে উদ্যাপন করতে পারেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন তো নিতেই হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ। আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকেই মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
১ দিন আগে