ফিচার ডেস্ক
স্বভাবে অলস, অথচ গাছপ্রেমী; এমন মানুষদের অফিসের ডেস্কে, ড্রয়িংরুমে কিংবা বেড সাইড টেবিলে যে উদ্ভিদ শোভা পায়, তার নাম লাকি ব্যাম্বু। সহজে মাটি অথবা পানিতে বেড়ে ওঠা এই উদ্ভিদ আমাদের দেশেও ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে গত ১০ বছরে।
চীনের ফেং শুই মতে, লাকি ব্যাম্বু ঘরে বা অফিসের ডেস্কে রাখলে সমৃদ্ধি বয়ে আনে। তবে সমৃদ্ধির আশায় না হলেও সহজে যত্ন নেওয়া যায় এবং ঘরের সৌন্দর্য বাড়ে বলে অনেকে ইনডোর প্ল্যান্ট হিসেবে এই ছোট্ট উদ্ভিদ ঘরে রাখেন। তবে মাটিতে বা পানিতে—কোথায় এটি বেড়ে উঠছে, তার ওপর নির্ভর করে লাকি ব্যাম্বুর যত্ন কেমন হবে। আবার বারান্দায় না রেখে যদি ঘরে বা অফিসের ডেস্কে রাখেন, তাহলে কিন্তু যত্নটা ভিন্ন হবে।
টবের মাটিতে বেড়ে উঠলে
টবের মাটিতে লাকি ব্যাম্বু থাকলে রোদ আসে, বারান্দার এমন কোনো জায়গায় রাখতে হবে। তবে সরাসরি কড়া রোদে রাখা যাবে না। তাতে এর পাতা দ্রুত হলুদ হয়ে গিয়ে মরে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়তে পারে। যেহেতু লাকি ব্যাম্বুর বেড়ে ওঠার জন্য কিছুটা উজ্জ্বল আলোর প্রয়োজন, তাই ঘরে রাখলে একে জানালার পাশে আলো-বাতাস পূর্ণ জায়গায় রাখুন। ঘরে সেভাবে আলো না ঢুকলে অথবা অফিসের ডেস্কে রাখলে, দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় বারান্দায় রেখে আসুন, পরে আবার ডেস্কে এনে রাখতে পারেন। এর ফলে আলো-হাওয়ায় এটি সতেজ থাকবে।
এবার আসা যাক, কতটা পানি দেবেন। লাকি ব্যাম্বু যে টবে থাকবে, তার মাটিতে যেন পানি কোনোভাবে না জমে। মাটি ভেজা থাকলেই হলো, পানি খুব বেশি দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
পানিতে বাড়লে
লাকি ব্যাম্বু পানিতেও বেড়ে ওঠে। তবে জেনে রাখা ভালো, পানিতে এটি রাখলে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। পানিতে ক্লোরিন থাকলে তাতে লাকি ব্যাম্বু না রাখাই ভালো। চেষ্টা করুন বেসিন থেকে পানি না নিয়ে মিনারেল ওয়াটারে এটি ভিজিয়ে রাখার। খেয়াল রাখতে হবে, শিকড়ের থেকে পানির উচ্চতা যেন মোটামুটি এক ইঞ্চি হয়। এর শিকড় যদি লাল রঙের থাকে, তাহলে বুঝবেন, সেটি সুস্থ রয়েছে। এক সপ্তাহ পরপর অবশ্যই এই পানি বদলে জার ধুয়ে আবার নতুন করে মিনারেল ওয়াটার ভরে রাখতে হবে।
জেনে রাখা ভালো
একটু উষ্ণ জায়গায় লাকি ব্যাম্বু ভালো থাকে। ১৮ থেকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা এই উদ্ভিদের জন্য আদর্শ। অতিরিক্ত ঠান্ডায় এটি মরে যেতে পারে। তাই অফিসে এসি রুমে গাছ রাখলে তা প্রতিদিন কিছুক্ষণের জন্য বারান্দায় হালকা রোদে রাখতে হবে।
সূত্র: দ্য স্প্রাউস, প্রো ফ্লাওয়ারস
স্বভাবে অলস, অথচ গাছপ্রেমী; এমন মানুষদের অফিসের ডেস্কে, ড্রয়িংরুমে কিংবা বেড সাইড টেবিলে যে উদ্ভিদ শোভা পায়, তার নাম লাকি ব্যাম্বু। সহজে মাটি অথবা পানিতে বেড়ে ওঠা এই উদ্ভিদ আমাদের দেশেও ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে গত ১০ বছরে।
চীনের ফেং শুই মতে, লাকি ব্যাম্বু ঘরে বা অফিসের ডেস্কে রাখলে সমৃদ্ধি বয়ে আনে। তবে সমৃদ্ধির আশায় না হলেও সহজে যত্ন নেওয়া যায় এবং ঘরের সৌন্দর্য বাড়ে বলে অনেকে ইনডোর প্ল্যান্ট হিসেবে এই ছোট্ট উদ্ভিদ ঘরে রাখেন। তবে মাটিতে বা পানিতে—কোথায় এটি বেড়ে উঠছে, তার ওপর নির্ভর করে লাকি ব্যাম্বুর যত্ন কেমন হবে। আবার বারান্দায় না রেখে যদি ঘরে বা অফিসের ডেস্কে রাখেন, তাহলে কিন্তু যত্নটা ভিন্ন হবে।
টবের মাটিতে বেড়ে উঠলে
টবের মাটিতে লাকি ব্যাম্বু থাকলে রোদ আসে, বারান্দার এমন কোনো জায়গায় রাখতে হবে। তবে সরাসরি কড়া রোদে রাখা যাবে না। তাতে এর পাতা দ্রুত হলুদ হয়ে গিয়ে মরে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়তে পারে। যেহেতু লাকি ব্যাম্বুর বেড়ে ওঠার জন্য কিছুটা উজ্জ্বল আলোর প্রয়োজন, তাই ঘরে রাখলে একে জানালার পাশে আলো-বাতাস পূর্ণ জায়গায় রাখুন। ঘরে সেভাবে আলো না ঢুকলে অথবা অফিসের ডেস্কে রাখলে, দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় বারান্দায় রেখে আসুন, পরে আবার ডেস্কে এনে রাখতে পারেন। এর ফলে আলো-হাওয়ায় এটি সতেজ থাকবে।
এবার আসা যাক, কতটা পানি দেবেন। লাকি ব্যাম্বু যে টবে থাকবে, তার মাটিতে যেন পানি কোনোভাবে না জমে। মাটি ভেজা থাকলেই হলো, পানি খুব বেশি দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
পানিতে বাড়লে
লাকি ব্যাম্বু পানিতেও বেড়ে ওঠে। তবে জেনে রাখা ভালো, পানিতে এটি রাখলে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। পানিতে ক্লোরিন থাকলে তাতে লাকি ব্যাম্বু না রাখাই ভালো। চেষ্টা করুন বেসিন থেকে পানি না নিয়ে মিনারেল ওয়াটারে এটি ভিজিয়ে রাখার। খেয়াল রাখতে হবে, শিকড়ের থেকে পানির উচ্চতা যেন মোটামুটি এক ইঞ্চি হয়। এর শিকড় যদি লাল রঙের থাকে, তাহলে বুঝবেন, সেটি সুস্থ রয়েছে। এক সপ্তাহ পরপর অবশ্যই এই পানি বদলে জার ধুয়ে আবার নতুন করে মিনারেল ওয়াটার ভরে রাখতে হবে।
জেনে রাখা ভালো
একটু উষ্ণ জায়গায় লাকি ব্যাম্বু ভালো থাকে। ১৮ থেকে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা এই উদ্ভিদের জন্য আদর্শ। অতিরিক্ত ঠান্ডায় এটি মরে যেতে পারে। তাই অফিসে এসি রুমে গাছ রাখলে তা প্রতিদিন কিছুক্ষণের জন্য বারান্দায় হালকা রোদে রাখতে হবে।
সূত্র: দ্য স্প্রাউস, প্রো ফ্লাওয়ারস
দুর্গাপূজার আগমনী সুর বেজে গেছে। চারদিকে খুশির রোশনাই। পূজা মানেই আনন্দ, পূজা মানেই ছুটি। পূজা মানেই সাজগোজের আতিশয্য়। বাড়ির পূজা হলে তো কথাই নেই। ভিড়ভাট্টা আর যানজটপূর্ণ শহরেও যখন পূজার আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে, তখনো নারী ট্রেন্ডি ঘরানার পোশাক ছেড়ে পাটভাঙা শাড়িতেই নিজেকে সাজাতে ভালোবাসে।
৩ ঘণ্টা আগেপূজায় বাড়িতে মিষ্টি থাকবে না, তা কি হয়? কয়েক ধরনের মিষ্টির অর্ডার করার কথা নিশ্চয়ই ভাবছেন? এবার পূজায় জলখাবারের জন্য রসগোল্লাটা না হয় নিজেই তৈরি করে চমকে দিলেন পরিবারের সবাইকে। আপনাদের জন্য রসগোল্লার রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৫ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ দাঁত ব্রাশ করা। তবে নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করলেও মুখের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পান না অনেকেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুখের দুর্গন্ধের পেছনে এমন কিছু কারণ রয়েছে, যেগুলো শুধু দাঁত ব্রাশ করে দূর করা সম্ভব নয়।
৫ ঘণ্টা আগেস্বস্তিকা মুখার্জি। অনেকের কাছে স্বস্তিকা মানে প্রাণের মানুষ। আবার কারও কাছে তিনি জীবনীশক্তির উৎস। তাঁকে দেখে যেন মেলে আত্মবিশ্বাসের পথ। দৃঢ় হয় মনোবল। নায়িকা বলতে আমাদের কল্পনায় যে চিরাচরিত প্রতিমা ভেসে ওঠে, তা থেকে অনেকটাই আলাদা এই লাস্যময়ী।
৮ ঘণ্টা আগে