রিদা মুনাম হক
আপনি যতই ট্রেন্ড অনুসরণ করুন না কেন, জন্মসূত্রে বাঙালি মানে শাড়ি আপনার আত্মার আত্মা। কিশোরী থেকে শুরু করে বয়োজ্যেষ্ঠ—শাড়ি পরার ব্যাপারটা যেন উৎসবতুল্য। আসলে শাড়ি নামের এ পোশাকই তো বৈচিত্র্যময়। শাড়ির রয়েছে রকমফের। আবার কত কায়দায়ই না পরা যায় এটি। তবে আরামের বেলায় হাফ সিল্ক শাড়ির কদরই আলাদা।
একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, আজকাল বিয়েবাড়িতে জমকালো শাড়ির পরিবর্তে সাহস করে সাধারণ হাফ সিল্ক শাড়ি পরে যাচ্ছেন অনেকে। আবার বর্ষাকালে পরে বের হওয়ার জন্য অনেকের কাছে আলমারি থেকে হাফ সিল্ক শাড়ি বের করাটা জুতসই ঠেকে। কারণ, বৃষ্টিতে ভিজলে এই শাড়ি সহজে শুকিয়ে যায়। এ কারণে বাদল দিনে অফিসে হোক কিংবা বিয়েবাড়ি—সবখানে এই শাড়ির কদর থাকে। শাড়িটির সুবিধা হলো, আটপৌরে বা জমকালো—দুই ধরনের লুকই অনায়াসে এনে দিতে পারে। শুধু কেমন শাড়ি বেছে নিচ্ছেন, কীভাবে পরছেন, অনুষঙ্গ কী এবং এর সঙ্গে সাজসজ্জা কেমন, তার ওপর নির্ভর করবে স্থানভেদে হাফ সিল্ক শাড়িতে আপনি কতটা জ্যোতি ছড়াচ্ছেন।
ব্লক প্রিন্ট, বাটিক, স্ক্রিন প্রিন্ট, ভেজিটেবল ডাই, এমব্রয়ডারি করা হাফ সিল্ক শাড়ি এখন সব বয়সীর কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এক হাফ সিল্ক শাড়িতেই পুরো লুক পাল্টে যেতে পারে। এই শাড়ির সঙ্গে কখনো বাঙালি ধাঁচের সাজ, আবার অনুষ্ঠান ও উপলক্ষভেদে কখনো ফিউশন ঘরানার সাজও মানিয়ে যায়। একটু ট্রেন্ডি ধাঁচের লুক যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁরা হেয়ারস্টাইল ও গয়নাতেই বাজিমাত করার মতো লুক তৈরি করে নিতে পারেন। তবে হ্যাঁ, এখানে ব্লাউজও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বোট নেক, হাইনেক, ব্যাকলেস, স্লিভলেস—নানা কাটের ব্লাউজ রয়েছে। স্থান, অনুষঙ্গ ও লুকভেদে ব্লাউজ নির্বাচন করলেই আর কোনো চিন্তা থাকে না।
ব্লাউজ নিয়ে বাড়তি কথা
শাড়ির সঙ্গে বিপরীত রঙের ব্লাউজ বা একরঙা শাড়ি হলে প্রিন্টের ব্লাউজ পরার ট্রেন্ড কিন্তু আবার চালু হয়েছে। হাফ সিল্ক শাড়ির সঙ্গে বিভিন্ন ফ্যাব্রিকের; যেমন নিট, কাতান কিংবা সিল্কের ব্লাউজ পরছেন অনেকে। ব্লক প্রিন্ট, চুন্দ্রি প্রিন্ট, বাটিক, হাতের কাজ বা কুসি-কাঁটার ব্লাউজ নিজের পছন্দে ঘরেই অনেকে বানিয়ে নিচ্ছেন। আবার কেউ কেউ রেডিমেড ব্লাউজ কিনে ঘরে নিজের হাতেই গলায়, হাতায় বসিয়ে নিচ্ছেন পছন্দের লেইস।
গয়নার গুণগান
কোথায় যাচ্ছেন বা কোন ধরনের অনুষ্ঠানে হাফ সিল্ক শাড়ি পরছেন এবং শাড়ির রং কী, তার ওপর নির্ভর করবে আপনি ধাতব, মাটি, কাঠ, পুঁতি, কাপড়, নাকি অন্য কোনো উপাদানে তৈরির গয়না পরবেন। বিয়ের দাওয়াতে জমকালো নকশার জরির পাড় ও টাসেল বসানো শাড়ির সঙ্গে সোনা বা রুপার গয়না পরা যেতে পারে। শাড়িতে সাদা কিংবা রুপালি কাজ থাকলে পরার জন্য রুপার গয়না নির্বাচন করতে পারেন। এ রকম শাড়ির সঙ্গে মুক্তাও মানাবে বেশ। আবার দেশীয় অনুষ্ঠানে কাচের চুড়ি, কাঠের বা মাটির গয়নাও পরা যেতে পারে।
না সাজলে চলে
দিনের বেলার ঘরোয়া অনুষ্ঠানে সাদামাটা সাজ হলেও অনুষ্ঠানে হাফ সিল্ক শাড়ির সঙ্গে একটু জমকালো সাজ সাজতেই পারেন। কনট্রাস্ট করতে চাইলে শাড়ির বিপরীত রঙের ব্লাউজ পরুন। ব্লাউজের রংকে প্রাধান্য দিয়ে আইশ্যাডো, ব্লাশ ও লিপকালার বেছে নিতে পারেন। খুব সময় নিয়ে সাজতে না চাইলে পরিপাটি লুকের জন্য মুখে একটু কমপ্যাক্ট পাউডার বুলিয়ে নেওয়ার পর হালকা রঙের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে। চোখে পুরু করে টেনে আইলাইনার বা কাজল দেওয়া যেতে পারে। পাপড়িতে মাসকারা ব্যবহার
করে সাজ শেষ করুন। আর হ্যাঁ, ঠোঁটে ন্য়ুড লিপস্টিক এখন অনেকের প্রিয়। ঘরোয়া আয়োজন কিংবা বড় অনুষ্ঠান—সবখানেই মানিয়ে যাবে এই রঙের লিপস্টিক।
সাজ শেষ হলে এবার চুল বাঁধার পালা। বিভিন্ন রকমের বেণি, হাত ও সাইড খোঁপা শাড়ির সঙ্গে ভালো মানিয়ে যায়। একটু ট্রেন্ডি দেখাতে ড্রেপিং স্টাইলে শাড়ি পরে মাথার একেবারে ওপরে খোঁপা করে নিতে পারেন। হালকা সাজে ভালো লাগবে।
তবে হাফ সিল্ক শাড়ির সঙ্গে মেকআপ
খুব চড়া করার তেমন প্রয়োজন নেই। অভিজাত লুকের জন্য মুখের সাজে বেশি জোর না দিয়ে গয়না, ব্যাগ, জুতা আর অবশ্যই ব্লাউজের দিকে নজর দেওয়া চাই। আর ঋতুটা যেহেতু বর্ষা, তাই মেঘলা দিনে ভারী মেকআপে বের হওয়া একেবারেই বেমানান। শিমারি আইশ্যাডো যেমন বাদ দিতে হবে, তেমনি কাজল কিংবা মাসকারা যেন ওয়াটারপ্রুফ হয়, সেদিকেও বিশেষ খেয়াল রাখা চাই। তবেই না শাড়িতে মোহময় হয়ে উঠবেন আপনি।
হাফ সিল্ক শাড়ির যত্ন
হাফ সিল্ক শাড়ি ড্রাইওয়াশ করে নেওয়া ভালো। তবে বাসায় শ্যাম্পু দিয়ে হালকা করে ধোয়ার পর বাতাসে মেলে দিলে দ্রুততম সময়ে শুকিয়ে যাবে। শুকানোর পর হালকাভাবে ইস্তিরি করে আলমারির হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখলে শাড়ি ভালো থাকবে।
আপনি যতই ট্রেন্ড অনুসরণ করুন না কেন, জন্মসূত্রে বাঙালি মানে শাড়ি আপনার আত্মার আত্মা। কিশোরী থেকে শুরু করে বয়োজ্যেষ্ঠ—শাড়ি পরার ব্যাপারটা যেন উৎসবতুল্য। আসলে শাড়ি নামের এ পোশাকই তো বৈচিত্র্যময়। শাড়ির রয়েছে রকমফের। আবার কত কায়দায়ই না পরা যায় এটি। তবে আরামের বেলায় হাফ সিল্ক শাড়ির কদরই আলাদা।
একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, আজকাল বিয়েবাড়িতে জমকালো শাড়ির পরিবর্তে সাহস করে সাধারণ হাফ সিল্ক শাড়ি পরে যাচ্ছেন অনেকে। আবার বর্ষাকালে পরে বের হওয়ার জন্য অনেকের কাছে আলমারি থেকে হাফ সিল্ক শাড়ি বের করাটা জুতসই ঠেকে। কারণ, বৃষ্টিতে ভিজলে এই শাড়ি সহজে শুকিয়ে যায়। এ কারণে বাদল দিনে অফিসে হোক কিংবা বিয়েবাড়ি—সবখানে এই শাড়ির কদর থাকে। শাড়িটির সুবিধা হলো, আটপৌরে বা জমকালো—দুই ধরনের লুকই অনায়াসে এনে দিতে পারে। শুধু কেমন শাড়ি বেছে নিচ্ছেন, কীভাবে পরছেন, অনুষঙ্গ কী এবং এর সঙ্গে সাজসজ্জা কেমন, তার ওপর নির্ভর করবে স্থানভেদে হাফ সিল্ক শাড়িতে আপনি কতটা জ্যোতি ছড়াচ্ছেন।
ব্লক প্রিন্ট, বাটিক, স্ক্রিন প্রিন্ট, ভেজিটেবল ডাই, এমব্রয়ডারি করা হাফ সিল্ক শাড়ি এখন সব বয়সীর কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এক হাফ সিল্ক শাড়িতেই পুরো লুক পাল্টে যেতে পারে। এই শাড়ির সঙ্গে কখনো বাঙালি ধাঁচের সাজ, আবার অনুষ্ঠান ও উপলক্ষভেদে কখনো ফিউশন ঘরানার সাজও মানিয়ে যায়। একটু ট্রেন্ডি ধাঁচের লুক যাঁরা পছন্দ করেন, তাঁরা হেয়ারস্টাইল ও গয়নাতেই বাজিমাত করার মতো লুক তৈরি করে নিতে পারেন। তবে হ্যাঁ, এখানে ব্লাউজও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বোট নেক, হাইনেক, ব্যাকলেস, স্লিভলেস—নানা কাটের ব্লাউজ রয়েছে। স্থান, অনুষঙ্গ ও লুকভেদে ব্লাউজ নির্বাচন করলেই আর কোনো চিন্তা থাকে না।
ব্লাউজ নিয়ে বাড়তি কথা
শাড়ির সঙ্গে বিপরীত রঙের ব্লাউজ বা একরঙা শাড়ি হলে প্রিন্টের ব্লাউজ পরার ট্রেন্ড কিন্তু আবার চালু হয়েছে। হাফ সিল্ক শাড়ির সঙ্গে বিভিন্ন ফ্যাব্রিকের; যেমন নিট, কাতান কিংবা সিল্কের ব্লাউজ পরছেন অনেকে। ব্লক প্রিন্ট, চুন্দ্রি প্রিন্ট, বাটিক, হাতের কাজ বা কুসি-কাঁটার ব্লাউজ নিজের পছন্দে ঘরেই অনেকে বানিয়ে নিচ্ছেন। আবার কেউ কেউ রেডিমেড ব্লাউজ কিনে ঘরে নিজের হাতেই গলায়, হাতায় বসিয়ে নিচ্ছেন পছন্দের লেইস।
গয়নার গুণগান
কোথায় যাচ্ছেন বা কোন ধরনের অনুষ্ঠানে হাফ সিল্ক শাড়ি পরছেন এবং শাড়ির রং কী, তার ওপর নির্ভর করবে আপনি ধাতব, মাটি, কাঠ, পুঁতি, কাপড়, নাকি অন্য কোনো উপাদানে তৈরির গয়না পরবেন। বিয়ের দাওয়াতে জমকালো নকশার জরির পাড় ও টাসেল বসানো শাড়ির সঙ্গে সোনা বা রুপার গয়না পরা যেতে পারে। শাড়িতে সাদা কিংবা রুপালি কাজ থাকলে পরার জন্য রুপার গয়না নির্বাচন করতে পারেন। এ রকম শাড়ির সঙ্গে মুক্তাও মানাবে বেশ। আবার দেশীয় অনুষ্ঠানে কাচের চুড়ি, কাঠের বা মাটির গয়নাও পরা যেতে পারে।
না সাজলে চলে
দিনের বেলার ঘরোয়া অনুষ্ঠানে সাদামাটা সাজ হলেও অনুষ্ঠানে হাফ সিল্ক শাড়ির সঙ্গে একটু জমকালো সাজ সাজতেই পারেন। কনট্রাস্ট করতে চাইলে শাড়ির বিপরীত রঙের ব্লাউজ পরুন। ব্লাউজের রংকে প্রাধান্য দিয়ে আইশ্যাডো, ব্লাশ ও লিপকালার বেছে নিতে পারেন। খুব সময় নিয়ে সাজতে না চাইলে পরিপাটি লুকের জন্য মুখে একটু কমপ্যাক্ট পাউডার বুলিয়ে নেওয়ার পর হালকা রঙের ব্লাশন ব্যবহার করা যেতে পারে। চোখে পুরু করে টেনে আইলাইনার বা কাজল দেওয়া যেতে পারে। পাপড়িতে মাসকারা ব্যবহার
করে সাজ শেষ করুন। আর হ্যাঁ, ঠোঁটে ন্য়ুড লিপস্টিক এখন অনেকের প্রিয়। ঘরোয়া আয়োজন কিংবা বড় অনুষ্ঠান—সবখানেই মানিয়ে যাবে এই রঙের লিপস্টিক।
সাজ শেষ হলে এবার চুল বাঁধার পালা। বিভিন্ন রকমের বেণি, হাত ও সাইড খোঁপা শাড়ির সঙ্গে ভালো মানিয়ে যায়। একটু ট্রেন্ডি দেখাতে ড্রেপিং স্টাইলে শাড়ি পরে মাথার একেবারে ওপরে খোঁপা করে নিতে পারেন। হালকা সাজে ভালো লাগবে।
তবে হাফ সিল্ক শাড়ির সঙ্গে মেকআপ
খুব চড়া করার তেমন প্রয়োজন নেই। অভিজাত লুকের জন্য মুখের সাজে বেশি জোর না দিয়ে গয়না, ব্যাগ, জুতা আর অবশ্যই ব্লাউজের দিকে নজর দেওয়া চাই। আর ঋতুটা যেহেতু বর্ষা, তাই মেঘলা দিনে ভারী মেকআপে বের হওয়া একেবারেই বেমানান। শিমারি আইশ্যাডো যেমন বাদ দিতে হবে, তেমনি কাজল কিংবা মাসকারা যেন ওয়াটারপ্রুফ হয়, সেদিকেও বিশেষ খেয়াল রাখা চাই। তবেই না শাড়িতে মোহময় হয়ে উঠবেন আপনি।
হাফ সিল্ক শাড়ির যত্ন
হাফ সিল্ক শাড়ি ড্রাইওয়াশ করে নেওয়া ভালো। তবে বাসায় শ্যাম্পু দিয়ে হালকা করে ধোয়ার পর বাতাসে মেলে দিলে দ্রুততম সময়ে শুকিয়ে যাবে। শুকানোর পর হালকাভাবে ইস্তিরি করে আলমারির হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখলে শাড়ি ভালো থাকবে।
কোথাও নেই কোনো ইট-পাথরের রাস্তা। চারপাশে শুধু থইথই পানি। সেই পানির বুকেই গড়ে উঠেছে বসতি—পুরো একটি গ্রাম। ঘরবাড়ি, দোকানপাট, স্কুল, উপাসনালয়—সবই আছে সেই গ্রামে। কিন্তু পানির ওপর! মোটরগাড়ি নেই, নেই বাহারি মোটরবাইক। ফলে শব্দদূষণ নেই। আর নেই দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ কম্বোডিয়ার বুকে অ
১১ ঘণ্টা আগে‘শক্ত মনের মানুষ’ বলে একটি কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি। কিন্তু সেই মানুষের বৈশিষ্ট্য কী? আর করেই বা কী? খেয়াল করলে দেখবেন, সেই মানুষ সাফল্যে খুব বেশি উচ্ছ্বাস দেখায় না, ব্যর্থতায় কারও কাছে সহানুভূতি চায় না, শোকে কাতর হয় না, প্রায় সব দায়িত্ব নীরবে পালন করে, কোনো কাজে অজুহাত দেখায় না ইত্যাদি।
১২ ঘণ্টা আগেরোজ লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে ঠোঁটের রং স্বাভাবিক গোলাপি থাকে না। লিপস্টিক ভালোভাবে না তুললে বা এটির মান ভালো না হলেও ঠোঁটের রং কালচে হয়ে যেতে পারে। ঠোঁটের শুষ্কতা দূর করে একে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতে কিছু ঘরোয়া টিপস মেনে চলতে পারেন। এতে ঠোঁটের কালচে ভাব দূর হবে। সেই সঙ্গে ঠোঁটে ফিরবে গোলাপি আভা।
১৩ ঘণ্টা আগেবাজারে এখন যেসব সবজি পাওয়া যাচ্ছে, তার মধ্য়ে পটোল আর ঢ্যাঁড়স বলতে গেলে দু-এক দিন পরপরই কিনছেন প্রায় সবাই। কিন্তু সব সময় কি এগুলোর ভাজা আর তরকারি খেতে ভালো লাগে? মাঝেমধ্যে একটু ভিন্ন কায়দায় রান্না করলে এসব সবজিও একঘেয়ে অবস্থা কাটিয়ে হয়ে উঠতে পারে মুখরোচক।
১৭ ঘণ্টা আগে