জীবনধারা ডেস্ক
বিশ্বখ্যাত ফ্যাশন ব্র্যান্ড থিয়েরি মুগলারের নতুন ফল/উইন্টার ২০২৪–২৫ সংগ্রহ উপস্থাপিত হয় গত ৩ মার্চ। এই ফ্যাশন শো অনুষ্ঠিত হয় প্যারিসের ঐতিহাসিক লিসে কার্নো স্কুলে। থিয়েরি মুগলারের ভিআইপি অ্যান্ড মিডিয়া রিলেশনস লিড আইদা মেহনাজের অতিথি হিসেবে শোটিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় মডেল, কোরিওগ্রাফার ও স্টাইলিস্ট আজরা মাহমুদ ও তাঁর স্বামী শান্তা লাইফস্টাইলের প্রধান নির্বাহী দেওয়ান মুহাম্মাদ সাজিদ আফজাল।
ঐতিহাসিক লিসে কার্নো স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৯ সালে। এখানে ফ্রান্সের অনেক গুণী ব্যক্তিত্ব পড়াশোনা করেছেন। এই স্কুলের স্থাপত্য নকশা কেবল পুরোনো ও দৃষ্টিনন্দনই নয়, অতীত ইতিহাসেরও সাক্ষীও বটে। এমন ঐতিহাসিক একটি স্থাপনায় প্যারিস ফ্যাশন উইকের মতো বড় ইভেন্টে মুগলারের শো দেখার অভিজ্ঞতাকে অনন্য বলে মন্তব্য করেছেন আজরা। তিনি জানান, মুগলারের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর ক্যাসি ক্যাডওয়ালেডার গাঢ় রং নিয়ে বিশেষত কালো রং নিয়ে বেশি নিরীক্ষা করেন। এ জন্য তিনি ও সাজিদ আফজাল কালো পোশাক পরে গিয়েছিলেন।
এই শোতে পরার জন্য আজরার পোশাক তৈরি করে দেয় হাউস অব আহমেদ। নতুন ডিজাইনের শাড়ি তৈরি করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। সঙ্গে চামড়ার ব্লাউজের হাতায় ছিল জারদৌজি করা। এ ছাড়া পুরো শাড়ির জমিন অলংকৃত ছিল পুঁতির কাজে। সাজিদের পরেন ছিল জুরহেমের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর মেহরুজ মুনিরের ডিজাইন করা কালো সিল্ক ও ভেলভেটের টাক্সিডো। এর ভেলভেট অংশের পুরোটা ছিল পুঁতির কাজ করা।
মুগলারের ফ্যাশন শো ছিল দারুণ থিয়েট্রিক্যাল ও ড্রামাটিক। এতে মোট ৪১ জন মডেল রানওয়েতে হাঁটেন। হলের তিন ভাগের দুই ভাগই ছিল মূল রানওয়ে সেট। আর একভাগে ছিল দর্শকদের বসার জায়গা। মডেলরা মুগলারের সিগনেচার বোল্ড ও ফেমিনিন স্টাইলকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। কালেকশনে কালোর সিংহভাগ ব্যবহার ছিল উল্লেখযোগ্য। সঙ্গে লাল ও কিছু প্রিন্টের ব্যবহার হয়েছে।
আজরা জানান, এই ফ্যাশন শোতে উপস্থিত ছিলেন মিয়া খলিফা, ব্রুকলিন বেকহাম, নিকোলা পেল্টজ, জুলিয়া ফক্স, কোরিয়ান সুপারস্টার জুংহুয়া, বারবারা পেলভিনের মতো ডাকসাইটে সেলিব্রিটিরা।
ছবি: প্রত্যয় আহমেদ ও ম্যাথিয়াস গোমেজ
বিশ্বখ্যাত ফ্যাশন ব্র্যান্ড থিয়েরি মুগলারের নতুন ফল/উইন্টার ২০২৪–২৫ সংগ্রহ উপস্থাপিত হয় গত ৩ মার্চ। এই ফ্যাশন শো অনুষ্ঠিত হয় প্যারিসের ঐতিহাসিক লিসে কার্নো স্কুলে। থিয়েরি মুগলারের ভিআইপি অ্যান্ড মিডিয়া রিলেশনস লিড আইদা মেহনাজের অতিথি হিসেবে শোটিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় মডেল, কোরিওগ্রাফার ও স্টাইলিস্ট আজরা মাহমুদ ও তাঁর স্বামী শান্তা লাইফস্টাইলের প্রধান নির্বাহী দেওয়ান মুহাম্মাদ সাজিদ আফজাল।
ঐতিহাসিক লিসে কার্নো স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৯ সালে। এখানে ফ্রান্সের অনেক গুণী ব্যক্তিত্ব পড়াশোনা করেছেন। এই স্কুলের স্থাপত্য নকশা কেবল পুরোনো ও দৃষ্টিনন্দনই নয়, অতীত ইতিহাসেরও সাক্ষীও বটে। এমন ঐতিহাসিক একটি স্থাপনায় প্যারিস ফ্যাশন উইকের মতো বড় ইভেন্টে মুগলারের শো দেখার অভিজ্ঞতাকে অনন্য বলে মন্তব্য করেছেন আজরা। তিনি জানান, মুগলারের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর ক্যাসি ক্যাডওয়ালেডার গাঢ় রং নিয়ে বিশেষত কালো রং নিয়ে বেশি নিরীক্ষা করেন। এ জন্য তিনি ও সাজিদ আফজাল কালো পোশাক পরে গিয়েছিলেন।
এই শোতে পরার জন্য আজরার পোশাক তৈরি করে দেয় হাউস অব আহমেদ। নতুন ডিজাইনের শাড়ি তৈরি করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। সঙ্গে চামড়ার ব্লাউজের হাতায় ছিল জারদৌজি করা। এ ছাড়া পুরো শাড়ির জমিন অলংকৃত ছিল পুঁতির কাজে। সাজিদের পরেন ছিল জুরহেমের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর মেহরুজ মুনিরের ডিজাইন করা কালো সিল্ক ও ভেলভেটের টাক্সিডো। এর ভেলভেট অংশের পুরোটা ছিল পুঁতির কাজ করা।
মুগলারের ফ্যাশন শো ছিল দারুণ থিয়েট্রিক্যাল ও ড্রামাটিক। এতে মোট ৪১ জন মডেল রানওয়েতে হাঁটেন। হলের তিন ভাগের দুই ভাগই ছিল মূল রানওয়ে সেট। আর একভাগে ছিল দর্শকদের বসার জায়গা। মডেলরা মুগলারের সিগনেচার বোল্ড ও ফেমিনিন স্টাইলকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। কালেকশনে কালোর সিংহভাগ ব্যবহার ছিল উল্লেখযোগ্য। সঙ্গে লাল ও কিছু প্রিন্টের ব্যবহার হয়েছে।
আজরা জানান, এই ফ্যাশন শোতে উপস্থিত ছিলেন মিয়া খলিফা, ব্রুকলিন বেকহাম, নিকোলা পেল্টজ, জুলিয়া ফক্স, কোরিয়ান সুপারস্টার জুংহুয়া, বারবারা পেলভিনের মতো ডাকসাইটে সেলিব্রিটিরা।
ছবি: প্রত্যয় আহমেদ ও ম্যাথিয়াস গোমেজ
নবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
৬ ঘণ্টা আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেরান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রং ও স্বাদ—দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন, তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১৯ ঘণ্টা আগে