জীবনধারা ডেস্ক
দুই তারকার বিয়ের খবরে সরগরম বলিউড। শোনা যাচ্ছে, ‘রং দে বাসন্তী’ সিনেমার অভিনেতা সিদ্ধার্থের সঙ্গে সাত পাক বাঁধা পড়েছেন ‘জুবিলি’ খ্যাত অভিনেত্রী অদিতি রাও হায়দারি। ঘটা করে নয় বরং মন্দিরেই বিয়ে সেরেছেন এই সেলিব্রেটি যুগল।
২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দক্ষিণী ছবি ‘মহা সমুদ্রম’ এর সেটে আলাপ অদিতি ও সিদ্ধার্থের। ছবির সেট থেকেই তাঁদের বন্ধুত্ব। তারপরের ঘটনা কি আর বলতে হয়? প্রেম জমে ক্ষীর। সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করা ছবিতে সিদ্ধার্থ অদিতিকে ‘প্রিন্সেস অব হার্ট’ বলেও সম্বোধন করেছেন। বলবেন নাই বা কেন, অদিতি যেন অড্রে হেপবার্নের ভারতীয় সংস্করণ। নিজের ইনস্টা বায়োতে তিনি লিখেছেন, ‘কার্দেশিয়ানে ভরা এই পৃথিবীতে অড্রে হই।’
খুব একটা ভুলও তো বলেননি। ঠোঁট, গাল, চিবুক, শরীর সার্জারির এ যুগে অড্রে হেপবার্নের মতো পাতলা ঠোঁটের মায়া চোখের হরিণীটি আর কেই বা হতে চায়! সেদিক থেকে অদিতিকে একটু আলাদাই বলতে হয়। ইনস্টাগ্রামে অড্রে হেপবার্নের মতো সাজপোশাকে তোলা তাঁর কিছু ছবিও পাওয়া যায়। পোশাক আশাকের বেলায়ও পছন্দের প্রশ্ন উঠলে নিজেকে ‘ওল্ড স্কুল’ ঘরানার বলতেই বেশি পছন্দ করেন এ তারকা।কখনো ক্ল্যাসিক, কখনো রংচঙে আবার কখনো পঞ্চাশের দশকের রেট্রো সাজে দেখা যায় এই অদিতিকে। তাঁর ইনস্টাগ্রামে রয়েছে এমনই সব ছবি। তবে পোশাকের ক্ষেত্রে শাড়িকেই সেরা মনে করেন তিনি। হ্যান্ডলুম থেকে সিল্ক, কোনো শাড়িতেই না নেই তাঁর। আর কলমকারি ব্লাউজ যেন তাঁর কাছে বড় আরাধ্য। শাড়ির সঙ্গে কপালে ছোট টিপ ও খোঁপায় গাজরার মালা পরতে ভালোবাসেন তিনি।
অদিতি পোশাকের বেলায় রং ও প্যাটার্নকে একদমই ভয় পান না। উজ্জ্বল নীল জাম্পস্য়ুট, টকটকে লাল চিকেনকারি কুর্তা, সিকুইন করা গোলাপি ঢিলেঢালা প্যান্ট, কমলারঙা ডেনিম বা ছাপার বোহো পোশাক সবটাই দারুণ মানিয়ে যান তিনি।
অদিতিকে প্রায় ক্রপটপ ও ক্রপ সোয়েট শার্টে দেখা যায়। তাঁর সংগ্রহে বিভিন্ন নকশার ক্রপ আপারওয়্যার রয়েছে। বোল্ড প্রিন্ট থেকে শুরু করে ইক্কত প্রিন্ট সবটাই তাঁর পছন্দ।
ফ্লোরাল প্রিন্ট অদিতির ভীষণ পছন্দের। স্কার্ট, মিডি ফ্রক, কুর্তায় ফ্লোরাল প্রিন্ট থাকলে তাঁর ভালো লাগে।
উৎসবে এথনিকওয়্যার পরতেই বেশি ভালোবাসেন অদিতি। জমকালো লেহেঙ্গা, আনারকলিই যথেষ্ট। শাড়িও কম যায় না। সঙ্গে ম্যাচিং জুয়েলারির সঙ্গে কখনো চুলে ফুল গুঁজে নেন। মেকআপের বেলায় খুব বেশি আড়ম্বরও তাঁর পছন্দ নয়। তবে সিনেমায় চরিত্রের খাতিরে যদি করতেই হয় তখনই জমকালো মেকআপ করেন।
অড্রে হেপবার্নের গেটআপে
জমকালো লেহেঙ্গা, আনারকলিতেই স্বচ্ছন্দ অদিতি।
চরিত্রের প্রয়োজনে কখনো কখনো পশ্চিমি পোশাকেও আপত্তি নেই তাঁর।
শাড়িতেই জমকালো অদিতি।
চরিত্রের প্রয়োজনে বিভিন্ন ধরনের পোশাকে অভ্যস্ত অদিতি হায়দারি।
সূত্র: ভোগ ম্যাগাজিন, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
দুই তারকার বিয়ের খবরে সরগরম বলিউড। শোনা যাচ্ছে, ‘রং দে বাসন্তী’ সিনেমার অভিনেতা সিদ্ধার্থের সঙ্গে সাত পাক বাঁধা পড়েছেন ‘জুবিলি’ খ্যাত অভিনেত্রী অদিতি রাও হায়দারি। ঘটা করে নয় বরং মন্দিরেই বিয়ে সেরেছেন এই সেলিব্রেটি যুগল।
২০২১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দক্ষিণী ছবি ‘মহা সমুদ্রম’ এর সেটে আলাপ অদিতি ও সিদ্ধার্থের। ছবির সেট থেকেই তাঁদের বন্ধুত্ব। তারপরের ঘটনা কি আর বলতে হয়? প্রেম জমে ক্ষীর। সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করা ছবিতে সিদ্ধার্থ অদিতিকে ‘প্রিন্সেস অব হার্ট’ বলেও সম্বোধন করেছেন। বলবেন নাই বা কেন, অদিতি যেন অড্রে হেপবার্নের ভারতীয় সংস্করণ। নিজের ইনস্টা বায়োতে তিনি লিখেছেন, ‘কার্দেশিয়ানে ভরা এই পৃথিবীতে অড্রে হই।’
খুব একটা ভুলও তো বলেননি। ঠোঁট, গাল, চিবুক, শরীর সার্জারির এ যুগে অড্রে হেপবার্নের মতো পাতলা ঠোঁটের মায়া চোখের হরিণীটি আর কেই বা হতে চায়! সেদিক থেকে অদিতিকে একটু আলাদাই বলতে হয়। ইনস্টাগ্রামে অড্রে হেপবার্নের মতো সাজপোশাকে তোলা তাঁর কিছু ছবিও পাওয়া যায়। পোশাক আশাকের বেলায়ও পছন্দের প্রশ্ন উঠলে নিজেকে ‘ওল্ড স্কুল’ ঘরানার বলতেই বেশি পছন্দ করেন এ তারকা।কখনো ক্ল্যাসিক, কখনো রংচঙে আবার কখনো পঞ্চাশের দশকের রেট্রো সাজে দেখা যায় এই অদিতিকে। তাঁর ইনস্টাগ্রামে রয়েছে এমনই সব ছবি। তবে পোশাকের ক্ষেত্রে শাড়িকেই সেরা মনে করেন তিনি। হ্যান্ডলুম থেকে সিল্ক, কোনো শাড়িতেই না নেই তাঁর। আর কলমকারি ব্লাউজ যেন তাঁর কাছে বড় আরাধ্য। শাড়ির সঙ্গে কপালে ছোট টিপ ও খোঁপায় গাজরার মালা পরতে ভালোবাসেন তিনি।
অদিতি পোশাকের বেলায় রং ও প্যাটার্নকে একদমই ভয় পান না। উজ্জ্বল নীল জাম্পস্য়ুট, টকটকে লাল চিকেনকারি কুর্তা, সিকুইন করা গোলাপি ঢিলেঢালা প্যান্ট, কমলারঙা ডেনিম বা ছাপার বোহো পোশাক সবটাই দারুণ মানিয়ে যান তিনি।
অদিতিকে প্রায় ক্রপটপ ও ক্রপ সোয়েট শার্টে দেখা যায়। তাঁর সংগ্রহে বিভিন্ন নকশার ক্রপ আপারওয়্যার রয়েছে। বোল্ড প্রিন্ট থেকে শুরু করে ইক্কত প্রিন্ট সবটাই তাঁর পছন্দ।
ফ্লোরাল প্রিন্ট অদিতির ভীষণ পছন্দের। স্কার্ট, মিডি ফ্রক, কুর্তায় ফ্লোরাল প্রিন্ট থাকলে তাঁর ভালো লাগে।
উৎসবে এথনিকওয়্যার পরতেই বেশি ভালোবাসেন অদিতি। জমকালো লেহেঙ্গা, আনারকলিই যথেষ্ট। শাড়িও কম যায় না। সঙ্গে ম্যাচিং জুয়েলারির সঙ্গে কখনো চুলে ফুল গুঁজে নেন। মেকআপের বেলায় খুব বেশি আড়ম্বরও তাঁর পছন্দ নয়। তবে সিনেমায় চরিত্রের খাতিরে যদি করতেই হয় তখনই জমকালো মেকআপ করেন।
অড্রে হেপবার্নের গেটআপে
জমকালো লেহেঙ্গা, আনারকলিতেই স্বচ্ছন্দ অদিতি।
চরিত্রের প্রয়োজনে কখনো কখনো পশ্চিমি পোশাকেও আপত্তি নেই তাঁর।
শাড়িতেই জমকালো অদিতি।
চরিত্রের প্রয়োজনে বিভিন্ন ধরনের পোশাকে অভ্যস্ত অদিতি হায়দারি।
সূত্র: ভোগ ম্যাগাজিন, ছবি: ইনস্টাগ্রাম
সকালের নাশতায় রোজ কি রুটির সঙ্গে আলুভাজি খেতে ভালো লাগে? কোনো একদিন সকালে বানিয়ে ফেলুন ফুলকো লুচি, আর সঙ্গে থাকতে পারে কাবলি ছোলার ঘুগনি। আপনাদের জন্য কাবলি ছোলার ঘুগনির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৩৮ মিনিট আগেআজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস। প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রগুলো ১১ অক্টোবর দিনটিকে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস হিসেবে পালন করে। আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘দ্য গার্ল, আই অ্যাম দ্য চেঞ্জ লিড: গার্লস অন দ্য ফ্রন্টলাইনস অব ক্রাইসিস’ বা ‘আমি সেই মেয়ে, আমিই পরিবর্তনের...
১ ঘণ্টা আগেবাড়িতে থাকলে সকালে উঠেই চা বা কফি পান করা অনেকের প্রধান অভ্যাস। কোথাও ছুটিতে গেলেও সেই অভ্যাস ছাড়তে পারেন না তাঁরা। ভ্রমণের সময় হোটেলের যে কক্ষে থাকেন, সকালে উঠে সেখানেই সকালের চা-কফির পর্ব সেরে নিতে চান অনেকে। কিন্তু আপনি কি জানেন, কেটলি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত? পরের বার যখন কোনো হোটেল রুমে থাকবেন..
২ ঘণ্টা আগেরক্তে শর্করা বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা শুধু ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য নয়। সুস্থ থাকা এবং দীর্ঘ মেয়াদে রোগ প্রতিরোধের জন্যও এটি সমান জরুরি। আমাদের অনেকের ধারণা, ‘আমি তো বেশি মিষ্টি খাই না, তাহলে রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে কেন?’ কিন্তু আসল সমস্যা হলো কিছু সাধারণ দৈনন্দিন অভ্যাস। যেগুলো আমরা...
৪ ঘণ্টা আগে